স্যার এর প্রতি সম্মান জানিয়ে ওনাকে এই গানটা উৎসর্গ করা হল কিছু ক্ষুদ্র ভক্তের (অনিকেত অভিমন্যু) পক্ষ থেকে.........
স্যার, আপনি যেভাবে সারাটি জীবন আমাদের মুগ্ধ করেছেন এবং যেই মুগ্ধতা কাটতে আমাদের এক জীবন পার হয়ে যাবে সেই অসাধারন মানুষটিকে যতটা অসাধারন ভাবে সম্মান জানানো প্রয়োজন, আমাদের ক্ষমতা তার কাছে ধারেও নেই
তবুও প্রিয় মানুষটির সামনে একটু অক্ষমতা রেখে হাজির হলেও দোষ নেই, তাই আমাদের এই নিবেদন
এ আর কিছুই নয়, শুধু এক মহান যাদুকরের সামনে দাড়িয়ে সসম্মান কুর্নিশ.........
স্যার ভাল থাকবেন, পাশে থাকবেন যেমন ছিলেন ...............
শিরোনামঃ দরজার ওপাশে
লিরিকঃ তুষণ, রাজু, প্রতীক
সুরঃ প্রতীক
সাউন্ড মিক্সিংঃ ফাইজুস
গিটার, ভোকালঃ প্রতীক
হামিং এবং ব্যাকিং ভোকালঃ ফাইজুস
দরজার ওপাশে
দরজার ওপাশে
সেই কবেকার হুমায়ুন স্যার
লিখেছিলেন শঙ্খনীল কারাগার
শতবর্ষ পরে কোন দিনের শেষে
নিঃসঙ্গ এক হিমু ভাবছে বসে
দরজার ওপাশে নক্ষত্রের রাতে
দাড়িয়ে ছিলো কে নীলপদ্ম হাতে
পঞ্চমীর চাঁদ ডুবে তো গিয়েছে কবেই
দারুচিনি দ্বীপে আজ কোথাও কেউ নেই
জোছনার আলোতে শুভ্রদের পাশে
কে রবে বলো তন্দ্রাবিলাসে
শতবর্ষ পরে শ্রাবণ মেঘের দিনে
নীল তোয়ালে হাতে তিথি ভাবছে বসে
দরজার ওপাশে নক্ষত্রের রাতে
দাড়িয়ে ছিলো কে নীলপদ্ম হাতে
কোন কালো যাদুকর আসবে বলো
মৃন্ময়ীর মন করতে ভালো
ফিহাকে নিয়ে শূন্যে ভেসে
কে নেবে বলো রুপার দেশে
শতবর্ষ পরে কারো এপিটাফে
নির্বাক তিনজন কবি কার অপেক্ষাতে
দরজার ওপাশে নক্ষত্রের রাতে
দাড়িয়ে ছিলো কে নীলপদ্ম হাতে
নন্দিত নরকে যেতে চায়নি কে কবে
সে মেঘও থেকে গেলো বলেছিলো যাবে যাবে
শতবর্ষ পরে কোন সূর্যের দিনে
বসে আছেন মিসির আলি কারো দ্বিতীয় জীবনে
দরজার ওপাশে নক্ষত্রের রাতে
দাড়িয়ে ছিলো কে নীলপদ্ম হাতে
সেই কবেকার হুমায়ুন স্যার
লিখেছিলেন শঙ্খনীল কারাগার
শতবর্ষ পরে কোন দিনের শেষে
নিঃসঙ্গ এক হিমু ভাবছে বসে
দরজার ওপাশে নক্ষত্রের রাতে
দাড়িয়ে ছিলো কে নীলপদ্ম হাতে