somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাথা হট...@ আইয়েন ন........ শুধু পোলাপাইন ভালা ন, মাইয়াপাইনই ভালা পাই।

১৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রেজওয়ানা খালেদ ইমা’র ছলনার শিকার ২২ প্রভাবশালীর তালিকা এখন গোয়েন্দা পুলিশের হাতে। প্রতারিত হয়েও মুখ খুলছেন না তারা। শুধু ইমা নয়, তার সুন্দরী ‘নারী বহর’র অনেকের সঙ্গেই ওই প্রভাবশালীদের সম্পর্ক ছিল। যাদের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের বাইরেও নানা দেনা-পাওনা জড়িত। কেবল অন্তরঙ্গ মুহূর্তের সাক্ষী হওয়ায় প্রকাশ্য বিবাদে জড়াচ্ছেন না তারা। পাওনা আদায়ের হিসাব কষছেন গোপনে। ইমাকে জিজ্ঞাসাবাদ ও তদন্তে এ ২২ জনের তথ্য জানতে পেরেছে তদন্তকারী গোয়েন্দা পুলিশ। যাদের মধ্যে ৪ জন প্রভাবশালী চিত্র পরিচালক, ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ও ব্যবসায়ীর ছেলে ৬ জন, সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা ৩ জন, দুজন চাকরিজীবী, দুজন সাংবাদিক, ৩ জন রাজনীতিবিদ ও দুজন পুলিশ কর্মকর্তা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের এডিসি মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন বলেন, ইমা ও তার পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে অনেকেই প্রতারিত হয়েছে। যাদের বেশির ভাগ সরাসরি অভিযোগ না দিয়ে পরোক্ষভাবে অভিযোগ জানানোর চেষ্টা করছেন। এতে ওইসব অভিযোগকারীর অভিযোগ তদন্তে আইনগতভাবে সমস্যা রয়েছে। এদিকে গতকাল আরও একটি মামলায় ইমাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে আদালত না মঞ্জুর করে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন। ওয়ারী থানায় দায়ের করা ১০ লাখ টাকা প্রতারণার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, ইমা ও তার সহযোগীদের পরস্পর যোগসাজশে একজন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ওই টাকা হাতিয়ে নিয়েছিল। তার অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে আরও অনেকেই জড়িত। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে প্রতারণার বিষয়টি পরিষ্কার হবে। তদন্ত সূত্রমতে, এতোদিন যারা ইমা’র ঘনিষ্ঠ সান্নিধ্যে ছিলেন। যারা তার কাছ থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন তারাই এখন ইমাকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। প্রতারিত ব্যক্তি ও তার পরিবারের সদস্যদের নানাভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এতে মান-সম্মানের ভয়ে অনেকেই নীরব রয়েছেন। আবার গোপন সম্পর্ক ফাঁস হওয়ার ভয়ে অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। যাদের মধ্যে রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে ব্যবসায়ী, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, নাট্য ও সিনেমা পরিচালক রয়েছেন। এছাড়া, একাধিক পুলিশ কর্মকর্তাও ইমা’র ছলনার শিকার হয়েছেন। সূত্র জানায়, ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান জোনের একটি থানার প্রভাবশালী একজন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমা’র কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন। ইমা ও তার সুন্দরী নারী বহরের কাছে তিনি দিশাহীন হয়ে পড়েছিলেন। দফায় দফায় টাকা দিয়েছেন কোন চুক্তি ছাড়াই। ইমা গ্রেপ্তারের পর এখন তিনি বিব্রত। না পারছেন টাকা তুলতে, না পারছেন কাউকে বলতে। ঢাকা মহানগর পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, তার মতো আরও একাধিক কর্মকর্তা রয়েছেন। যারা ইমার প্রতারণার শিকার হয়েছেন। তবে স্বনামধন্য চিত্র পরিচালক সোহানুর রহমান সোহান গোয়েন্দা কার্যালয়ে হাজির হয়ে ইমা ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। অভিযোগ দিয়েছেন বাড্ডা শাখা অগ্রণী ব্যাংকের ম্যানেজার। বিদেশে লোক পাঠানোর কথা বলে তার কাছ থেকে ২২ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ডাচ্‌ বাংলা, ইস্টার্ন ব্যাংক লি. সহ আরও একাধিক ব্যাংক থেকে মোটা অঙ্কের টাকা লোন নিয়েছে। অ্যামেরিকা প্রবাসী এক যুবককে বিয়ের ফাঁদে ফেলে ১২ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ইমা। একইভাবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মামুন ও সাগরের কাছ থেকে ৬ লাখ, স্বপ্নার কাছ থেকে ১ লাখ ২০ হাজার, নাহারের কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা, সায়েমের কাছ থেকে ২ লাখ, রহমত উল্লাহ ও ওয়াকিলের কাছ থেকে ৯ লাখ, মনির কাছ থেকে ২ লাখ ও আনোয়ারের কাছ থেকে ২ লাখ ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ইমা ও তার পরিবার। সূত্র জানায়, গুলশানের একজন রাজনীতিবিদ ইমার ঘনিষ্ঠ ছিলেন। ইমা গ্রেপ্তারের পরপরই তিনি ছোট বোন দাবি করে ছেড়ে দেয়ার তদবির করেছিলেন। পরে অবশ্য শ’ শ’ প্রতারণার কথা জানতে পেরে তিনি পিছু হটেন। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তাকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিলে তিনি ইমার সঙ্গে পরিচয়ের কথা অস্বীকার করেন। উদীয়মান নাট্যকার দীপঙ্কর সেনগুপ্তের একটি প্রতারণার মামলায় গত শুক্রবার রাজধানীর হাতিরঝিল থেকে ইমাকে গ্রেপ্তার করে। এরপরই ইমার বিরুদ্ধে শ’ শ’ প্রতারণার অভিযোগ গোয়েন্দা কার্যালয়ে জমা হতে থাকে।
প্রতারক পিতা-পুত্রকে খুঁজছে পুলিশ: ইমার ভাই তানভীর খালেদ ও পিতা আলমগীর খালেদকে ধরতে বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। ইমা গ্রেপ্তারের পরপরই তারা গাঢাকা দিয়েছে। গোয়েন্দা তথ্যমতে প্রতারক পিতা ও পুত্র এখন ঢাকার বাইরে অবস্থান করছে। তাদের অবস্থান শনাক্ত করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। গোয়েন্দারা জানান, বিভিন্ন কৌশলে নানাজনের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে খালেদ তানভীর। পাওনাদাররা ওই টাকা পরিশোধের জন্য চাপ দিলে জিরো ব্যালান্সের অ্যাকাউন্ট নম্বরের চেক দিয়েছে। চেক ডিজওনার হওয়ার পর ওই পাওনাদারের পেছনে নিজের বোন ইমাকে লেলিয়ে দিতো। ইমা ছল-চাতুরি করে পাওনাদারকে তার ফ্ল্যাটে নিয়ে যেতো। অন্তরঙ্গ হওয়ার প্রস্তাব করতো। এতে কাজ না হলে পিতা আলমগীর খালেদের কাছে নিয়ে যেতো। আলমগীর খালেদ পাওনাদারকে ইমোশনালী ব্ল্যাকমেইল করতো। ‘বাবা’ সম্বোধন করে পাওনাদারের পরিবারের খোঁজ নিতো। পাশাপাশি তার অসুস্থ স্ত্রীর কথা বলে পাওনাদারকে নানা প্রলোভনে আশ্বস্ত করতো। গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, ভাই ধার নিতো, পরিশোধের দায়িত্ব দিতো বোন ইমাকে। ইমা ব্যর্থ হলে তাদের বাবা আলমগীর নানা কৌশলে বাগে রাখার চেষ্টা করতো। এভাবেই দিনের পর দিন শ’ শ’ মানুষের সঙ্গে তারা প্রতারণা করেছে।
শুভ্র’র ষড়যন্ত্রে আমি কারাবাসী: এদিকে আদালতে সাংবাদিকদের কাছে ইমা দাবি করেছে, তার সাবেক প্রেমিক ইয়াবাখোর আবদুুল করিম মজুমদার শুভ্রর কারণেই সে কারাবাসী হয়েছে। কিছুদিন আগে তার সঙ্গে প্রেমের বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর থেকেই সে ফাঁসানোর ষড়যন্ত্র করে। তার দাবি- বেসরকারি একটি টেলিফোন কোম্পানির কর্মকর্তা মাইন আহমেদের সঙ্গে ২০০৫ সালে তার বিয়ে হয়েছিল। এ অবস্থায় একই প্রতিষ্ঠানের আরেক নারী কর্মকর্তা হিবু চৌধুরীর সঙ্গে তার স্বামী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ২০০৭ সালে মাইনকে ডিভোর্স দেয় সে। হিবু বর্তমানে মাইনের স্ত্রী। মাইনের অবৈধ সম্পর্কের কথা জানিয়েছিল শুভ্র। তখন সে ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিল। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লায়। বর্তমানে সে জিগাতলায় থাকে। প্রতারণা মামলা বিষয়ে মডেল ইমা বলে, মনিরুজ্জামানকে ভিওআইপি লাইসেন্স দিবে বলে আমার ভাই খালেদ এগারো লাখ টাকা নিয়েছিল। তবে লাইসেন্স দিতে না পারায় মনিরুজ্জামানকে সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা দিলেও বাকি টাকা দেয়নি। আমাকে ষড়যন্ত্র করে এ মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে মডেল ইমা বলে, আমি ‘স্টার ডোম’ নামের একটি বিনোদন পত্রিকা সম্পাদনা করি। ‘স্টার ডোম’ নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। আমি কোন অন্যায় করিনি। কাউকে ঠকাইনি।

আর কিতা কমু। যান নিচের লিংকে ফটো দেইখাই মাথা হট।

Click This Link

শুধুকি তাই আরও আছে - মাথা হট - বরফ আনেন। খালি পোলাপাইন তো বেচরিত্রের হয়, তাইনা।

আরো দেখেন হ্যালো টুডে কি লিখছে -

সর্বনাশা ইমা শ’ শ’ তরুণীর জীবনে সর্বনাশ ডেকে এনেছে। চিত্রজগতের মডেল কিংবা নায়িকা হওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে দলে ভিড়িয়েছে। বাধ্য করেছে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে। তৈরি করেছে চিয়ার্স গার্ল হিসেবে। প্রয়োজন মতো প্রভাবশালীদের হাতে তুলে দিয়েছে। গতকাল তদন্তকারী গোয়েন্দা পুলিশ ও ইমা’র ঘনিষ্ঠজনদের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। অবশ্য ইমা তার সব অপকর্মের জন্য দায়ী করেছে ভাই তানভীর খালেদকে। জেলগেটে তদন্ত কর্মকর্তার জিজ্ঞাসাবাদের মুখে সে দাবি করেছে, তানভীর খালেদের প্ররোচনাতেই সে অন্ধকার জগতে নেমেছে। তার দাবি- তানভীর বিভিন্ন লোকজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে শোধ করত না। এতে পাওনাদাররা ক্ষিপ্ত হয়ে উঠত। টাকার জন্য চাপাচাপি করত। তখন তাদের সামাল দেয়ার ভার পড়ত আমার ওপর। ভাইয়ের নির্দেশে আমার যা আছে তাই দিয়ে তুষ্ট করার চেষ্টা করেছি। তাই বলে কারও সঙ্গে প্রতারণা করিনি। ওদিকে রাজধানীর বনানী থানায় প্রতারক ভাই ও বোনের বিরুদ্ধে আরও একটি প্রতারণার মামলা হয়েছে। বাড্ডা শাখা অগ্রণী ব্যাংকের সাবেক ম্যানেজার ২২ লাখ ৮০ হাজার টাকার প্রতারণার মামলা ঠুকেছেন ইমা ও তার ভাই তানভীর খালেদের বিরুদ্ধে। বনানী থানার ওসি ভুঁইয়া মাহবুব হাসান বলেন, ইতালিতে লোক পাঠানোর কথা বলে কয়েক দফায় ওই টাকা হাতিয়ে নিয়েছে ইমা ও তার পরিবার। বিনিময়ে তিনটি ভুয়া ভিসা দিয়েছিল। এ নিয়ে ইমা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে চারটি প্রতারণার মামলা হয়েছে। সবগুলো মামলা তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। গোয়েন্দা পুলিশের তদন্তে ইমার অসংখ্য প্রতারণার তথ্য উদঘাটিত হয়েছে। সূত্র জানায়, পুরাতন ডিওএইচএসের যে বাড়িটি ইমা তার নিজের বলে দাবি করেছিল আসলে সেটি তার নিজের বাড়ি নয়। এ বাড়িটি একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তার। ইমা ও তার পবিার সেখানে ভাড়ায় থাকতো। পাশাপাশি বাড়ির মালিক ওই সেনা কর্মকর্তাকে নিজের স্বামী বলে পরিচয় দিত। এর বাইরে ইমা’র অন্ততপক্ষে আরও চারজন সাবেক স্বামীর তথ্য পেয়েছেন গোয়েন্দা পুলিশ। যাদের সঙ্গে বর্তমানে ইমার কোন সম্পর্ক নেই। তবে প্রত্যেকের কাছ থেকেই মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে সে। সূত্র মতে, বিভিন্ন কৌশলের প্রতারণার পাশাপাশি ভাই-বোন বিয়ে নিয়েও বিভিন্ন জনের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। গোয়েন্দা তথ্যমতে- উদীয়মান মডেলদের কব্জা করে বিয়ের ফাঁদে ফেলতো তানভীর। পরে বিভিন্ন ব্যবসায়ীর সান্নিধ্যে সময় কাটানোর ব্যবস্থা করে দিতো। বিনিময়ে হাতিয়ে নিতো মোটা অঙ্কের টাকা। তদন্ত কর্মকর্তার তথ্য অনুযায়ী রাহধানীর অভিজাত এলাকায় বসবাসকারী অন্তত দেড়শ’ তরুণীর নাম-পরিবচয় জানতে পেরেছেন তারা। যাদের প্রত্যেকের সঙ্গে ইমা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে। প্রকাশ্যে এরা সবাই পার্টি গার্ল ও চিয়ার্স গার্ল হিসেবে পরিচিত। আড়ালে কর্লগার্লের কর্মকাণ্ড করে বেড়াত। ইমা গুলশান, বনানী, বারিধারা ও উত্তরার বিভিন্ন বাসাবাড়ি, ক্লাব ও রেস্টুরেন্টে আয়োজন করতো জলসা নাইট ও ডিজে পার্টি। ইভেন্ট ম্যানেজমেন্টের নামে ওই পার্টি গার্লদের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের সামনে উপস্থান করতো। তাদের নিয়ে রাতভর চলতো আমোদ-ফুর্তি। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘স্টারডম’ নামে একটি বিনোদন পত্রিকার কাভারপেজ মডেল বানানোর প্রলোভন দেখিয়ে অন্তত ডজন খানেক উদীয়মান মডেলের সর্বনাশ ঘটিয়েছে তারা। এদের কয়েকজনকে বিত্তশালীদের কাছে যেতে বাধ্য করা হয়েছে। পরে প্রতারণার বিষয়টি বুঝতে পেরে গোপনে তদন্ত কর্মকর্তার কাছে তাদের নিপীড়নের ঘটনা বর্ণনা করেছে। অনেকে মান-সম্মানের ভয়ে আত্মগোপনে চলে গেছে। দিশেহারা হয়ে পড়েছে সবকিছু হারিয়ে। ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ইমা ও তার পরিবারের নিয়ন্ত্রণে অন্ততপক্ষে দেড়শ’ চিয়ার্স গালের সন্ধান পাওয়া গেছে। যারা সবাই বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত। একজন তরুণ নাট্য নির্মাতার অভিযোগের সূত্র ধরে গত শুক্রবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে রেজওয়ানা খালেদ ইমাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। পরে প্রতারণার দুই মামলায় দু’দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপরই ইমা, তার ভাই তানভীর ও পিতা আলমগীর খালেদের অসংখ্য প্রতারণার অভিযোগ জমা হতে থাকে পুলিশের কাছে। তবে এখন পর্যন্ত তানভীর খালেদ ও তার পিতা আলমগীর খালেদকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি গোয়েন্দা পুলিশ। কখনও ফ্যাশন ডিজাইনার, কখনও ব্যবসায়ী, কখনও সরকারী কর্মকর্তার পরিচয় দিত তারা। কখনও মডেল ও নায়িকার ছদ্মবেশে ঘনিষ্ঠ হতো প্রভাবশালী লোকজনের সঙ্গে। এছাড়া বিনোদন পত্রিকার সম্পাদক, চিত্র নির্মাতা, ভিওআইপি, গাড়ি ব্যবসায়ী, আদম বেপারী ও মৎস্য খামারী হিসেবেও পরিচয় দিত। এভাবে গত ৭ বছর ধরে অন্তত ১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।

এইডার ও প্রমান নেন- http:
Click This Link
খালি পোলাগো খারাপটা না দেইখা এগুলানরে বন্ধ করেন। কামে দিব।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রোড জ্যাম ইন ভিয়েতনাম

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭



আমার ধারনা ছিল জটিল জ্যাম শুধু বাংলাদেশেই লাগে । কিন্তু আমার ধারনা ভুল ছিল । ভিয়েতনামে এরকম জটিলতর জ্যাম নিত্য দিনের ঘটনা । ছবিটি খেয়াল করলে দেখবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেভাবে শরণার্থীরা একটি দেশের মালিক হয়ে গেলো!

লিখেছেন মাঈনউদ্দিন মইনুল, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬



এবার একটি সেমিনারে প্রথমবারের মতো একজন জর্ডানির সাথে পরিচয় হয়। রাসেম আল-গুল। ঘনকালো মাথার চুল, বলিষ্ট দেহ, উজ্জ্বল বর্ণ, দাড়ি-গোঁফ সবই আছে। না খাটো, না লম্বা। বন্ধুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। প্রতিটি সেশন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×