somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

স্বাভাবিক – অস্বাভাবিক

০৩ রা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এটাই তো স্বাভাবিক , তাই না ?
অনেকটা প্রত্যাশার ছলছল ভাসা দৃষ্টি নিয়ে বলল ও । No, I don’t support it . খুব অবাক লাগছে আমার । এই কথাটি আমি মোট তিনবার শুনেছি, তিনটি মানুষের কাছ থেকে । একটুও difference নেই । হুবুহু এই রকমই বলেছে ওরা । আর উত্তরে - আমিও তাদেরকে শুনিয়েছি এই একই কথা । “ I don’t support it ” .
যাইহোক না কেন আজকে কিন্তু আমি আগের মতো সেই সহজ ভঙ্গিতে কথাটি বলতে পারিনি। আবার কথাটি বলার পর কেমন জানি মনের মধ্যে একটা অজানা উত্তরের প্রশ্ন ঘুরপাক করছিলো । তিনজন মানুষ , তিনটি ভিন্ন ক্ষণে , তিনটি ভিন্ন স্থানে ,একই রকম ঘটনার প্রেক্ষিতে , একই অভিব্যক্তি নিয়ে , একটি কথাই শুনিয়েছে আমাকে । সুতরাং আমার কাছে ব্যাপারটা অনেকটা খটকা লাগার মতো লেগেছে । How can I determine that which one is correct ? কোনটা যে স্বাভাবিক ? আর, কোনটা যে অস্বাভাবিক ? এই দুটো প্রশ্ন আমি এখনও নিজেকে করি । অন্যদেরকেও করি না ঠিক তা না । তবে যা বলে তাই মেনে নিই । পাল্টা প্রশ্ন করিনা । এলোমেলো করে অনেক কথা বলছি । Actually these are not meaningless. তবে অর্থটা খুঁজে পেতে একটু late হবে আর কি। কিছু করার নাই । যে বিষয়টা বলতে চাচ্ছি সেটা আমি ঠিক কম কথাই বলতে পারবনা । হতে পারে এটা আমার ব্যর্থতা ।
At first স্বাভাবিক বলতে আমরা কি বুঝি ? তার মানে স্বাভাবিক শব্দটার definition টা কি ? এটা জানার চেষ্টা করি । আর একটা কথা বলে নিই । আমি কোন বিশেষ অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ মানুষ নই । খুব বড় class এর বড় বড় ডিগ্রিও নাই । ইউনিভার্সিটির first year শব্দটা এখনও দুই মাস আমার গায়ের গন্ধে পাওয়া যাবে । Science এর student হওয়ার কারনে বাংলা সাহিত্য ঠিক ভালো করে দেখা হইনি কখনো । আমার এই লিখার মধ্যে অবশ্য তার প্রমান পাওয়া যাবে । ধর্ম ও দর্শন এর ব্যাপারেও জ্ঞানটা বলতে পারেন tends to zero . তারপরও আমি কয়েকটা কারনে এই লিখাটার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি । বিশেষ ব্যক্তি না হওয়ার কারনে কে এটা পড়ল না পড়ল সেটা নিয়ে এখন ভাবছি না । আমি চেষ্টা করব কিছু বিষয় নিয়ে logically approach করার ।
বিবর্তনবাদ নিয়ে পড়াশুনা করতে গিয়ে বিবর্তনবাদের জনক সাহেবের একটা উক্তি চোখে পড়েছিল কোন একদিন । তিনি বলেছিলেন “Survival will be fittest in the struggle of life other will be abolished” . এই জীবনকে জয় করার জন্য মানুষ কিনা করেছে । শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রকিতির সাথে সংগ্রাম করে পৃথিবীকে আজ হাতের মুঠোই নিয়ে এসেছে । বিবর্তনবাদের সব concept এ আমি বিশ্বাস করিনা । তবে উপরের statement টা আমার ভালো লেগেছে । এর কারন হচ্ছে I took the factor from the angle of another point of view . জন্মের শুরু থেকে আমরা আমাদের চারপাশে যে ঘটনা গুলো দেখে থাকি । সে গুলো আমাদের মনের মধ্যে দাগ কাটে । কিন্তু এটা হয় মানুষের অবচেতন মনের কারনে । According to medical science নতুন কোন বিষয় যখন মানুষের মস্তিষ্কে input হয় তখন nerve cell গুলোর amplification power টা অনেক বেড়ে যায় । এবং যার ফলে নতুন বিষয় গুলোর প্রতি মানুষের আগ্রহ বেড়ে যায় । সেই factor নিয়ে মানুষ তখন আপাদমস্তক ভাবতে থাকে । কি এটা ? এটা এমন কেন ? কিভাবে এ রকম হয় ? কে করেছে ? এটা দিয়ে কি হবে ? ইত্যাদি শত শত প্রশ্ন মনের মধ্যে ঘুরপাক করতে থাকে । ব্যাপারটা যখন পুরনো হয়ে যায় । তখন কিন্তু আর মনে হয়না যে এটা কি জিনিস ? It’s a natural scenery of human characters. চারপাশে যখন একটা বিষয় continuously repeat হতে থাকে , তখন মানুষ ভেবে নেয় যে এটা এই রকমই হয়, হবে এবং হওয়ার কথা । তখন দেখা হইনা যে really এটা এ রকম হয় কিনা ? Is it wrong or right ? True or false ? That’s not a precondition to be a fact general. শুধু দেখা হয় যে এই ঘটনা আমাদের চারপাশে available কিনা না ? যদি টা হয় তাহলে সাত খুন মাফ হয়ে যাই । যেহুতু এটা ১০০ জনে ৮০ জন করে,করছে,করবে (ধরে নেওয়া হয় ) অতএব কোন problem নেই । চালিয়ে যাও হে নরাধম । এই রকমই ভাবতে থাকি আমরা । এই যে fact টা কে আমরা কথিত স্বাভাবিক বলে মেনে নিলাম । এই স্বাভাবিক জিনিসটাকে নিজের জীবনেও ওতঃপ্রোত ভাবে জড়িয়ে ফেললাম তা নিয়ে কখনও কি একটু গভীরে আমরা ভেবেছি ?
আমি এখানে বিবর্তনবাদের কথা টেনে আনলাম এই জন্য যে প্রকৃতির সহজাত ধারায় মানুষ নিজেকে mass করার জন্য বহুজাতিক রুপে রুপায়িত ও বিভিন্ন ধারায় প্রবাহিত করবে । এটা ছাড়া পৃথিবীতে প্রাণীকুলের existent সম্ভব না । এই ধারাবাহিকতার ধারায় কোন পরিবর্তন গুলো আমাদের মনের অবচেতন process এর মাধ্যমে আর কোনটা সচেতন process এর মাধ্যমে আমাদের জীবনের পথে মিশে গেল তা কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি ? No . We haven’t enough time to think it ! একটা বড় উদাহরন দিতে পারি আমি । And that is , বর্তমান সময়ে সারা পৃথিবীর মুসলিম উম্মাহ’র অধঃপতন । যখন অবচেতন মন এটাকে accept করে তখন আমরা সঠিক –বেঠিক নির্ণয় না করেই জীবনের শারীরিক ও মানুষিক পরিবর্তন গুলোকে আমাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে ফেলি । চারপাশে এই সকল ঘটনাগুলকে আমরা এত পরিমান দেখতে থাকি যে মানুষের স্বাভাবিক চিন্তা ধারা এটাকে analysis করতে পারে না । শয়তান আমাদের কে সেই সুযোগটা দেয় না । As a result we fail to separate right or wrong .
অর্থাৎ আমরা বলতে পারি যে কোন fact স্বাভাবিক নাকি অস্বাভাবিক হবে এটা নির্ভর করছে ওই বিষয়টির availability এর উপর । হতে পারে এটা আমাদের জীবনের জন্য ক্ষতিকর কিংবা মারাত্মক ভুল । তাতে কিছু এসে যায়না । fact যেহেতু as usual ঘটে থাকে , তখন আর সমস্যা কি । ঘটনাটাকে আমরা স্বাভাবিক বলে জানতে থাকি । On the other side , মহৎ সত্য কিংবা রীতি যদি আমরা প্রতিনিয়ত না দেখি কিংবা আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় এটা কেমন বেমানান than we don’t hesitate to call it an ungeneral fact according to the definition .
স্বাভাবিক ঘটনার দোহায় দিয়ে জীবনের পরিবর্তন গুলোকে কিংবা শয়তানের লালসা মিশ্রিত কুৎসিত আবেগপূর্ণ চাওয়া গুলোকে আমরা কিভাবে মেনে নিতে পারি , স্বাভাবিক ঘটনার মুখোশে ? Now one question may knock our mind that what is the key to determine the real or unreal behaves.
মানুষের মস্তিস্কে যত information input হয় or মানুষ যত ধরনের views eye দ্বারা observe করে ,তা দুটি process এর মাধ্যমে হয়ে থাকে । one of them is , সচেতন মনের মাধ্যমে & other অবচেতন মনের মাধ্যমে (অসামাপ্ত...)
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গাজার যুদ্ধ কতদিন চলবে?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৮ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার আগে মহাবিপদে ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ এক বছর ধরে ইসরায়েলিরা তার পদত্যাগের দাবিতে তীব্র বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন৷ আন্দোলনে তার সরকারের অবস্থা টালমাটাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×