নাস্তিক কিছু ব্লগার নিয়ে কিছু ব্লগারের আন্দোলন বারবার কিছু প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিচ্ছে আমাদেরকে!
নাস্তিকরা দেশের জন্য অপরিহার্য কিছু?
যেকোন ধর্মকে কটূক্তি করে কথা বললেও তা মত প্রকাশের স্বাধীনতা ?
ধর্মকে কি আপনারা ফাইজলামি পাইছেন ?
যেখানে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করলে শাস্তির বিধান আছে সেখানে আপনারা কোন স্পর্ধায় তাদের মুক্তির দাবিতে আন্দোলনে নামলেন?
মগাচিফ সহ অন্যান্য নাস্তিক ব্লগারদের গ্রেফাতারের পর যখন কিছু সুবিধাভোগী ব্লগার তাদের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করে আন্দোলনে নেমে গেলেন তখন দেশের সাধারন জনগন বুঝে নিল যে সকল ব্লগাররাই নাস্তিক!
ফলাফল কেউ কেউ খালি মাঠে গোল দিলো।
মনে রাখবেন দেশটা রংতামাশার জায়গা নয়!
দেশের অর্ধেকেরও বেশি মানুষ এখন শিক্ষিত,
দেশের বেশিরভাগ মানুষই দেশের খোঁজখবর রাখে,
কে আস্তিক কে নাস্তিক তার খবরও কমবেশি অনেকে রাখে।
তাই সুবিধাভোগী সাধু সাবধান!
মনে রাখবেন, আজকের মানুষের যেই মাঝে শৃঙ্খলা আমরা দেখছি
মানেন আর না মানেন
তা কিন্তু ধর্মের বিধিনিষেধ গুলোর কারনেই সম্ভব হইছে।
একজন দেশদ্রোহী আস্তিক হলেও তাকে পশু হিসেবেই বিবেচনা করা হয় কারন সে দেশের স্বার্থবিরোধী কাজকর্ম করে দেশের অপকারের দিকেই সচেষ্ট থাকে!
একজন নাস্তিকের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা তেমনি, তাকেও পশু বিবেচনা হয়, কারন সে তার মনের মাধুরি মিশ্রিত মিথ্যাচার দিয়ে ধর্মকে আঘাত করে,
যার মাধ্যমে সে পিচাশ টাইপ মজা পেয়ে থাকে! কারো ধর্মকে আঘাত করা মানে সেই ব্যাক্তিকে আঘাত করা। আর কাউকে আঘাত করলে যে আঘাতের প্রতিফল পেতে হয় সেটা বোধগম্য!!!