৪৫ বছর পর্যন্ত খেলবেন শচীন!
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
রান ও সেঞ্চুরির দিক থেকে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন বেশ আগে।অধরা বিশ্বকাপ জিতেছেন গত বছর। এ বছর শততম সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন, সাংসদও হয়েছেন। বলতে গেলে সবই পাওয়া হয়ে গেছে শচীন টেন্ডুলকারের। এখন বাকি আছে কেবল ক্রিকেটকে বিদায় জানানো। কিন্তু কবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন লিটল মাস্টার?
শচীনের অবসর নেওয়া নিয়ে অনেক কথাবার্তা হয়েছে। শচীন অবশ্য সব সময়ই বলে এসেছেন, অবসর নেওয়ার সময় তাঁর এখনো আসেনি। তবে এবার তিনি ইঙ্গিত দিলেন ৪৫-এর আগে অবসর নেওয়ার কোনো ভাবনাই নেই লিটল মাস্টারের।
মুম্বাইয়ে বিএমডব্লিউর একটি নতুন মডেলের গাড়ির বাজারজাতকরণ উদ্বোধন করতে গিয়ে শচীন বলেন, ‘আগামী পাঁচ-ছয় বছর পর কী করব, সেটা বলা কঠিন।’
শচীন বলেন, ‘আমি তখনই ক্রিকেট ছাড়ব, যখন অন্য কিছুতে মনোযোগ দিতে পারব। এ মুহূর্ত পর্যন্ত আমার সমস্ত মনোযোগ ক্রিকেটে।’
বিশ্বকাপ জয়ের পরই শোনা যাচ্ছিল, যেকোনো সময় অবসরের ঘোষণাটা দিয়ে ফেলতে পারেন শচীন। পরে গণমাধ্যমে বলা হচ্ছিল, শততম সেঞ্চুরি পেলেই ক্রিকেটকে বিদায় জানাবেন শচীন। সর্বশেষ রাজ্যসভার সদস্য হওয়ার পর গুঞ্জন ওঠে, এবার ক্রিকেট ছেড়ে রাজনীতির মাঠ মাতাবেন শচীন। তবে সবকিছু মিথ্যা প্রমাণ করে খেলেই চলেছেন লিটল মাস্টার।
গত ২৭ এপ্রিল শচীনকে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। শচীনও এতে আপত্তি করেননি। এর পরই অনেকে প্রশ্ন তোলেন, রাজনীতি, নাকি ক্রিকেট—এখন কোনটাকে সামলাবেন শচীন? কয়েক দিন নীরব থাকার পর ১ মে পুনেতে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে লিটল মাস্টার বলেছিলেন, ‘আমি রাজনীতিবিদ নই। আমি এখন খেলোয়াড়, আর এ পরিচয় নিয়েই থাকতে চাই। রাজনীতির জন্য ক্রিকেট ছাড়ছি না।’
গত ৪ জুন রাজ্যসভায় শপথবাক্য পাঠ করার পরও আগের কথারই পুনরাবৃত্তি করেন শচীন। তিনি বলেন, ‘...ক্রিকেটের জন্যই এখানে এসেছি। ক্রিকেটের বাইরে অন্য কিছুতে নিজের লক্ষ্য নিবিষ্ট করতে পারি না আমি। জানি না, কবে অন্য কিছুতে মনোনিবেশ করতে পারব।’ বলেছিলেন শচীন।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!
রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।
আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!
এই... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাঁচতে হয় নিজের কাছে!
চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু। লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা
২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন
নিউ ইয়র্কের পথে.... ২
Almost at half distance, on flight CX830.
পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১
হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন
সামুতে আপনার হিট কত?
প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন