somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

টুকরো টুকরো সাদা মিথ্যা- ২৩

২৮ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সকাল দশটা।ঘুম থেকে উঠে দেখি- গুল্লু সোফায় মুখ ভার করে বসে আছে ।গুল্লু ছেলেটাকে আমি অনেক পছন্দ করি । সহজ সরল একটা ছেলে। সব সময় মাথা ভর্তি এক আকাশ চুল এলোমেলো থাকে।মনে হয় কখনও চুলে চিরুনী ব্যবহার করে না । আমার প্রিয় মানুষদের মন খারাপ থাকলে আমার বুকে খুব কষ্ট হয় । আমি বেঁচে থাকতে আমার প্রিয় মানুষ কষ্ট পাচ্ছে, আমি কিছু করতে পারছি না !! বেচারাকে দেখে খুব মায়া লাগছে- হয়তো সকালে নাস্তাও খায়নি ।গুল্লু আমার কাছে কেন এসেছে আন্দাজ করতে পারছি । গুল্লুর মন ভালো নেই- হয়তো কেউ গুল্লুকে বাজে কথা বলেছে । আমি বললাম- গুল্লু আগে নাস্তা খাও- তারপর তোমার সব কথা মন দিয়ে শুনব । গুল্লু বলল আপনি খাবেন না? না, আমি খাবো না ।তবে এক কাপ চা খাবো। গুল্লু খুব আরাম করে খুব আগ্রহ নিয়ে নাস্তা খাচ্ছে- দেখতে ভালো লাগছে । আমি চা শেষ করে একটা সিগারেট জ্বালালাম। গতকাল রাত থেকে মাথার ভেতর একটা প্রশ্ন খুব বেশী ঘুর পাক খাচ্ছে- "মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর সৃষ্টিকর্তা কেন কোটি কোটি বছর অপেক্ষা করলেন মানুষ সৃষ্টির জন্যে?"

গুল্লুর নাস্তা খাওয়া শেষ । আমি বললাম- মিঃ গুল্লু এবার তোমার মন খারাপ কেন, বলো আমাকে ? কি হয়েছে ? কে কি বলেছে ? গুল্লু বলল- এক ভদ্র মহিলা আমাকে বখাটে বলেছে, শয়তান বলেছে, মুখোশধারী বলেছে। সেই মহিলাকে আমি চিনি না জানি না । আমি বললাম- তুমি সেই মহিলাকে ভদ্র বলছো কেন ? একজন ভদ্র মানুষকে কোনো দিন কাউকে বাজে কথা বলতে পারে না । সেই মহিলা মাথা মোটা । মাথা মোটা মহিলাদের কথা কানে নিবে না । তারা সব সময় চিলের পেছনে ছুটে । নিজের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে চিন্তা করে না ।অন্যের মিথ্যাই তাদের কাছে সত্য মনে হয় । বিচার বিবেচনা বোধ কম ।তাদের জ্ঞান কম । তাদের জ্ঞান কম থাকায় তারা অন্যের মুখের স্বাদ গ্রহন করে । তারা উপরে উপরে ভালোর ভাব দেখায়। কিন্তু তাদের মন অস্বচ্ছ। গুল্লু শোনো, তারা যদি গোলাপকে গাধা বলে তাতে গোলাপের কিছুই যাবে আসবে না । গোলাপ গোলাপই থাকবে । ফালতু লোকের কথায় মন খারাপ করবে না । আমাদের সমাজে এই ধরনের লোকের অভাব নেই । তাদের রক্তের সাথে মিশে গেছে মিথ্যা, তাই তারা মিথ্যাটা খুব সহজেই গ্রহণ করে । আর একজন মিথ্যাটা গ্রহন করার পর দেখবে আরও দশজন সেই মিথ্যাটার সাথে তাল মিলাবে । মানুষের স্বাভাবিক প্রবৃত্তি এই রকমই ।

তোমাকে একটা সহজ উদাহরন দেই- তাহলে সহজেই মুল ব্যাপারটা বুঝতে পারবে। ধরো, তুমি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছ । হঠাৎ রাস্তায় পড়ে থাকা কিছু নোংরা ময়লা তোমার পায়ে লাগল । তখন তোমার সারা শরীর ঘিন ঘিন করতে থাকবে । তুমি বাসায় এসে ভালো করে সুগন্ধি সাবান দিয়ে পা ধুয়ে ফেললে- তোমার ঘিন ঘিন ভাব চলে গেল । কিন্তু একবার ভেবে দেখেছো- সেই রাস্তার ময়লাটা থেকেই যায় । ঠিক এভাবেই এই সমাজে কিছু নোংরা মানুষ থেকেই যাবে । তাদের বদলাতে হলে আগে সমাজ ব্যবস্থা পা্লটাতে হবে । গুল্লু আমার মুখের দিকে এক আকাশ অবাক দৃষ্টি নিয়ে তা্কিয়ে আছে। আমি খুব ভালো করে লক্ষ্য করে দেখলাম- গুল্লুর মুখ থেকে অনেকখানি মেঘ কেটে গেছে । আমি একটা সিগারেট ধরিয়ে বললাম- হিমি তোমাকে কখনও খারাপ বলেছে ? গুল্লু স্পষ্ট উচ্চারণে বলল- নো, নেভার ।আমি বললাম- তাহলে সমস্যা কি? নিজের ঘর আর প্রিয় মানূষ ঠিক থাকলে আর কোনো সমস্যা নাই । বাইরের লোক যা খুশি বলুক । গুল্লু আমার কেন জানি মনে হচ্ছে- সেই মহিলা তোমাকে স্যরি বলবে, অবশ্যই বলবে ।

গুল্লু বলল- আমার এক বন্ধু আছে- খুব নীতির বড় বড় কথা বলে। খুব আদর্শের ভাব দেখায়। কিন্তু সে আসলে একটা ধান্ধাবাজ লোক । সে যে কাজই করে তার মধ্যে স্বার্থ আছেই কিন্তু এমন ভাব দেখায়- সে একজন মহান মানূষ । আবার তার পেছনে এক দল চামচা সব সময় ঘুর ঘুর করে । জ্বী হুজুর- জ্বী হুজুর টাইপ । এই চামচা গুলো কিন্তু শিক্ষিত। কিন্তু আমি বুঝি না শিক্ষিত ছেলে গুলো কিভাবে এমন করতে পারে ? আমাদের গ্রামের মানুষরা একটা কথা বলে- "তেল ওয়ালা মাথায় তেল দেওয়া।" আহ, তেল দেওয়ার কত রকমের নমুনা যে দেখি । কিন্তু গাধা গুলো বুঝে না- মানুষ এখন বোকা না, তাদের ধান্ধাবাজি- চামচাগিরি দেখে মানূষ দূর থেকে হাসাহাসি করে । আমি গুল্লুর কথা শুনে অবাক- সে একসাথে এত কথা কখনও বলে না । আমি বললাম- ধান্ধাবাজি এবং চামচাগিরি করে কখনও বড় হওয়া যায় না । ধান্ধবাজ এবং চামচা'রা খুব ভালো করেই জানে- ( খালি কলস বাজে বেশী )তাদের কাজের পেছনে আছে স্বার্থ ও লোভ । যে কাজের পেছনে স্বার্থ এবং লোভ থাকে তা কখনও মহৎ কাজ হতে পারে না । এই সমাজে ধান্ধাবাজি এবং চামচামি করে পেট চালানো যায়, মহৎ হওয়া যায় না ভালো মানূষ হওয়া যায় না । তবে চিন্তার বিষয় হলো- নতুন প্রজন্ম ক্রমশ ধান্ধাবাজি আর চামচামির দিকে ঝুকে পড়ছে ।গুল্লু বলল- এখন আমি কি আমার ধান্ধাবাজ বন্ধুকে ত্যাগ করবো ? আমি বললাম- নো, নেভার । তাদের কাছ থেকে যে শিক্ষা পাবে- তা তোমার চলার পথে অনেক কাজে লাগবে ।

আমি আদর করে বললাম- গুল্লু- বাবুই- খরগোশ-মোটা বান্দর, সাইকোলজি বুঝতে হবে ।সাইকোলজিরই একটা শাখা প্যারা সাইকোলজি মানুষের অদ্ভুত সব ক্ষমতা নিয়ে পর্যালোচনা করে.... এই যেমন ধরো অতৈন্দ্রিক ক্ষমতা বা টেলিপ্যাথিক যোগাযোগ, এক কথায় যে সব জিনিস ঠিক মানুষের স্বাভাবিক কর্মকান্ডের মধ্যে পড়ে না।প্যারা সাইকোলজিতে যদিও অলৌকিক ঘটনা বা ক্ষমতা নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়ে থাকে, সেটা হয় পুরোপুরি বিজ্ঞানসম্মতভাবে।খুব কাঠখোট্টা বিজ্ঞানীও টেলিপ্যাথিকে অবজ্ঞার চোখে দেখেন না যেমনটি হয়ে থাকে প্যারাসাইকোলজির অন্যগুলোর ক্ষেত্রে। কারণটা হয়তো আমরা সবাই জীবনের কোন না কোন ক্ষেত্রে এর প্রমাণ পেয়ে থাকি। যেমন ধরুন আপনি কোন এক বন্ধুর কথা গভীরভাবে চিন্তা করছেন ঠিক সেই মুহুর্তে আপনার বন্ধুটি আপনার বাসার কলিংবেল চাপছেন অথবা আপনাকে কল করেছেন। এসব বিষয়কে আমরা খুব সহজেই কাকতালীয় ঘটনা বলে পাশ কাটিয়ে যাই। অথচ আমরা এটা স্বীকার করতে প্রস্তুত থাকিনা যে এটা আমাদের মস্তিষ্কের এক অতীন্দ্রিয় সংবেদনশীলতা যেখানে আমাদের অবাধ প্রবেশাধিকার নেই।গুল্লু বলল-সাইকোলজি সম্পর্কে আরও বলুন- শুনতে ভালো লাগছে । গুল্লু বিড় বিড় করে বলল- সাইকোলজি!!! অদ্ভুত সাইকোলজি !!!

আমি বলা শুরু করলাম- মেয়েদের মধ্যে একটা সহজাত ব্যক্তিত্ত্ব থাকে, যা তাদের সৌন্দর্য্যের সাথে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। ফেমিনিন সাইকোলজির একটা বড় অংশই এই ব্যক্তিত্ব সত্তাটা নিয়ে, যা মূলত তাদের সম্পূর্ণ নারী জীবনকে নিয়ন্ত্রিত করে। পৌরুষের ব্যক্তিত্ব বলতে যা বোঝায়, এর ধরন তা থেকে একদমই আলাদা। একজন পুরুষ যেমন মাতৃত্বের অনুভূতি সম্বন্ধে কখনো ধারণা করতে পারবেনা, তেমনি এই নারীসত্তা সম্বন্ধেও কখনো স্পষ্ট ধারণা করতে পারবে না। সৌন্দর্য্যের সংজ্ঞা বিভিন্নজনের কাছে বিভিন্নরকম। কিন্তু সাইকোলঅ্যানালাইসিসের ক্ষেত্রে সৌন্দর্য্য একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাই সাইকোলজিতে সৌন্দর্য্যের একটা নির্দিষ্ট সংজ্ঞা রয়েছে। সেটা হচ্ছে, কোন মানুষ যদি নিজেকে ভাবে “আমি সুন্দর”, তবেই সে সুন্দর। কার কাছে ভালো লাগলো কার কাছে লাগলো না সেটা কোন কথা না, যদি তার নিজেকে ভালো লাগে। নিজেকে সুন্দর ভাবার কারণে তার মধ্যে সৌন্দর্য্যজনিত আলাদা কিছু বৈশিষ্ট্য তৈরী হয়, যা তার ব্যক্তিত্বে প্রচুর প্রভাব ফেলে। তবে বলা বাহুল্য, সমাজের বড় একটা অংশ কাউকে সুন্দর বলে মতামত দিলে তবেই তার মধ্যে “আমি সুন্দর” এই বোধটা তৈরী হয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে পিগমিদের কথা। আফ্রিকার বিশেষ একদল পিগমিদের মধ্যে প্রতি বছর একজন সেরা সুন্দরী বিবেচনা করে গ্রামের সর্দারের সেবায় পাঠানো হয়। তাদের সেই সুন্দরীর চেহারা দেখলে আমাদের পক্ষে ভিরমি খাওয়া অস্বাভাবিক নয়। অর্থাৎ, কোন একটি মানুষ সুন্দর কিনা নির্ধারণ করবে তার সমাজ, কিন্তু ঐ সৌন্দর্য্য তখনি ঐ মানুষটির সাইকোলজিতে প্রভাব ফেলবে যখন সে তার সৌন্দর্য্য সম্বন্ধে সম্পূর্ণভাবে সচেতন হবে। ফ্রয়েডের ভাষায়, তার চেতন ও অবচেতন মন তাকে সুন্দর হিসেবে ঘোষণা করবে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রূপসী মেয়েদের সাথে বিয়ে হলে ছেলেদের কাছে স্ত্রীর রূপটাই সবচেয়ে প্রধান থাকে। তবে এই রূপমুগ্ধতা সাময়িক। সেটা কেটে যেতে খুব বেশি সময় প্রয়োজন হয় না... সুন্দর ফুল কিংবা সুন্দর কোন জায়গার মতোই! এরপর ছেলেটা ঝুঁকে পড়ে মেয়েটার তিনটি গুণের দিকে- ব্যক্তিত্ব, বিশ্বস্ততা এবং স্বামীর প্রতি বাধ্যতা। কিন্তু একজন সাধারণ সুন্দরী মেয়ের সাইকোলজি অনুসারে, তার মধ্যে এই তিনটি গুণের দুটিই হারাতে বসেছে। তার ব্যক্তিত্ব হচ্ছে তার সৌন্দর্য্য, এই সৌন্দর্য্যের খোলসেই সে গড়ে উঠেছে। আধুনিক সাইকোলজির ভাষাও ফিজিক্সের মতোইঃ সবকিছু আপেক্ষিক। অত্যন্ত সুন্দরী কোন মেয়ে প্রচন্ড রক্ষণশীলতার মধ্যে বড় হলে তার মধ্যে সৌন্দর্য্য সম্পর্কিত ইগো তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা কম, আবার তেমন অসুন্দরী মেয়ে কোন অভিজাত পরিবারে জন্ম নিলে তার মধ্যে সৌন্দর্য্য সম্পর্কিত এই ইগো তৈরী হতে পারে। আবার কোন পরিবারে দেখা গেল তিন বোন, তিনজনই অত্যন্ত সুন্দরী। এর মধ্যে ছোটজন একটু কম হওয়ায় তার মধ্যে ‘আমি অসুন্দর’ ধারণার বিকাশ লাভ করতে পারে, সৌন্দর্য্যসুলভ আচরণগুলো তার মধ্যে অনুপস্থিত থাকতে পারে। তাই কোন নারীকে এ ধরনের মাপকাঠিতে বিবচেনা করার জন্যে তার ব্যাকগ্রাউন্ড ও বিকশিত হওয়ার মাধ্যম জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হবে যে, মানুষের মন কোন সমীকরণ মানে না। যেকোন পরিস্থিতিতে যেকোন রূপ মন নিতে পারে।


১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেঞ্চুরী’তম

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


লাকী দার ৫০তম জন্মদিনের লাল গোপালের শুভেচ্ছা

দক্ষিণা জানালাটা খুলে গেছে আজ
৫০তম বছর উকি ঝুকি, যাকে বলে
হাফ সেঞ্চুরি-হাফ সেঞ্চুরি;
রোজ বট ছায়া তলে বসে থাকতাম
আর ভিন্ন বাতাসের গন্ধ
নাকের এক স্বাদে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভণ্ড মুসলমান

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

ওরে মুসলিম ধর্ম তোমার টুপি পাঞ্জাবী মাথার মুকুট,
মনের ভেতর শয়তানি এক নিজের স্বার্থে চলে খুটখাট।
সবই যখন খোদার হুকুম শয়তানি করে কে?
খোদার উপর চাপিয়ে দিতেই খোদা কি-বলছে?

মানুষ ঠকিয়ে খোদার হুকুম শয়তানি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসবে তুমি কবে ?

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ২০ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪২



আজি আমার আঙিনায়
তোমার দেখা নাই,
কোথায় তোমায় পাই?
বিশ্ব বিবেকের কাছে
প্রশ্ন রেখে যাই।
তুমি থাকো যে দূরে
আমার স্পর্শের বাহিরে,
আমি থাকিগো অপেক্ষায়।
আসবে যে তুমি কবে ?
কবে হবেগো ঠাঁই আমার ?
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×