somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

ধর্মের বদমাশেরা

১৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

"কোনো রকম শারীরিক বা মানসিক দুঃখ উপস্হিত হলে যদি অনেক চেস্টায় ও তা দূর করতে না পারিস তাহলে ঐ দুঃখের চিন্তা করবি না।চিন্তা না করাই দুঃখকে শান্তি করার মহৌষধ।চিন্তা করলে কখনো দুঃখ কমে না,বরং বেড়েই চলে।তাই শাস্ত্র জ্ঞান দ্বারা মানসিক দুঃখ আর ঔষধ দ্বারা শারীরিক দুঃখ দূর করতে চেষ্টা করবি।"
………….. বাবা লোকনাথ।

আধুনিক বিশ্বে ধর্ম নিয়ে ব্যবসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে সফলহলেন পীর সাহেবানরা।আর সারাবিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশ হলো এই পীর ব্যবসার সবচেয়ে উর্বর ভূমি। চরমোনাই , আটরশি , ফরিদপুরের জাকের পার্টি , দেওয়ানবাগি , কুতুববাগি সহ সারাদেশের আনাচে কানাচে যে কত হাজার পীরের খানকা আছে তা পরিসংখ্যানের বাইরে। দেশের ধর্মিয় জ্ঞ্যানে অজ্ঞ লোকগুলোই এই ব্যবসার পুজি।পীর আওলিয়াদের কবরের কারণে সিলেট কে পুন্য ভূমি বলা হয়। সঠিক ইসলামিক জ্ঞান থাকলে এই কথাটি এখন কেউ বলতেন না।আরব যুগের সময় আরবরা পাথরকে মুর্তি বানিয়ে পূজা করত , যা শিরিক ! আর এখন আমরা আল্লাহ'র কাছে সরাসরি চাইতে লজ্জাবোধ করি তাই মৃত ব্যাক্তির কবরকে চারপাশ ঘেরা আবদ্ধ রুমে মর্তিরুপ মাজার বানিয়ে ফুল দিয়ে পূজা করছি , সিজদা দেই , কবর ধরে চুমু খাই , মোম প্রজ্জলিত করে মানত করি , রিযিক খুজি , বিপদ থেকে মুক্তি চাই।

হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সঃ) প্রেরিত হয়েছিলেন সারা বিশ্বের গোটা মানবজাতির কল্যাণের জন্য।নবী করিম (সঃ) আখেরী নবী হিসেবেই খোদা কতৃক প্রেরিত হয়েছিলেন। আল্লাহ পাক নিজেই বলেছেন, “আমি যদি রসূল (সঃ)-কে সৃষ্টি না করতাম তবে আসমান-জমিন, লৌহ-কলম কিছুই সৃষ্টি করতাম না”। প্রকৃতপক্ষে ঐ ব্যক্তিই অলী যাঁর প্রতিটি কাজকর্মে মহান আল্লাহতায়ালা তাঁর নিকট দৃশ্যমান হওয়ার সমতুল্য হন। এটা রাসূল (সা:) এর মহান হাদীস দ্বারাও সুপ্রমাণিত। রাসূল (সা:) বলেছেন:- ‘‘তুমি এমনভাবে এবাদত করবে যেন তুমি খোদাতালাকে দেখছ। সত্যিই অলীদের অলীত্ব সাধারণ মানুষের জন্য এক মহা সম্পদ।

মাইজভান্ডারী দর্শন হচ্ছে একটি ধর্মীয় বিপ্লব, এটি আদর্শ আধ্যাত্মিক চেতনা, পার্থিব ও নৈতিক জীবনে উৎকর্ষতা অর্জনের উৎকৃষ্ট পন্থা, খোদার নৈকট্য লাভের একটি মহান উপায় বা দুর্লভ সুযোগ, জগৎ ও জীবনের রক্ষাকবচ, চির শান্তির কপোত, সর্ববেষ্টনকারী আন্দোলন, ইহকাল ও পরকালের মুক্তিসনদ, স্বর্গীয় শারাবান তহুরার এক অনন্ত ঝর্ণা, পৌত্তলিকতাবাদ, নাস্তিকতাবাদ ও ধর্মীয় গোঁড়ামীর চরম শত্রু, সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী ধর্ম সাম্যের সার্বজনীন আবেদনসমৃদ্ধ মানবতাকামী এক মহানতত্ত্ব।অনেক পীর সাহেব নাকি মুরীদদেরকে বলে থাকেন:আমার কাছে মুরীদ হও।তাহলে,আমি তোমাদেরকে হাত ধরে ধরে বেহেশতে নিয়ে যাব।বড় পীর যাকে বলা হয় তিনি কি জীবিত থাকতে বলেছিলেন যে তিনি কবরের মধ্যে মহাকাল জীবিত থাকবেন এবং আমি তোমাদের বড় পীর; আমার তরিকার নাম হবে কাদেরীয়া তরিকা; তিনি কি বলেছিলেন যে কোন কিছু চাইলে যেন আল্লাহর কাছে না চেয়ে বড় পীরের কবরের কাছে চাই??

মাইজভান্ডার দরবার শরীফঃ গাউছুল আজম হযরত আহমদ উল্লাহ মাইজভান্ডারী (কঃ) এরখোদাপ্রদত্ত আধ্যাত্মিক ক্ষমতায় আকৃষ্ট হয়ে মানুষ তার কাছে ভীড় জমাতে থাকে। এভাবে একসময়ের ছায়া ঘেরা নিভৃত পল্লীগ্রাম ‘মাইজভান্ডার’ হযরত কেবলার খোদাপ্রদত্ত গাউছিয়ত ক্ষমতার প্রভাবে পরিণত হয় ‘মাইজভান্ডার দরবার শরীফে’।মাইজভান্ডারের দেয়ালে ওরা লিখে রেখেছে ( আমি স্রষ্টার গুনে গুনাম্বিত, তাই প্রকৃতির মত নিরব। গোলামুর রহমান মাইজভান্ডারী) {যে কেহ আমার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করিবে আমি তাকে উন্মুক্ত সাহায্য দান করিব। আহমদুল্লাহ মাইজভান্ডারী} ইত্যাদি।

মাইজভান্ডারী গান মাইজভান্ডারী ধারার অনুসারীদের গাওয়া মরমী গান। এ ধারার প্রবর্তক সৈয়দ আহমদুল্লাহ মাইজভান্ডারী। একশ বছরের ও আগে চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি উপজেলায় এ ধারার উদ্ভব হয়। আজ পর্য্যন্ত শতাধিক ভক্ত কবি হাজারের ও বেশি গান রচনা করেছেন। রমেশ শীল, আবদুল হাদি, বজলুল করিম, মাহাবুব উল আলম (সাহিত্যিক) প্রমুখ মাইজভান্ডারী গান রচনা করে সুনাম অর্জন করেন।মুসলিম সব রকম পীর ফকির এবং মাজারের ভন্ডামি থেকে দূরে থাকুন।

ওরসের সময় হাজার হাজার মুর্খ মানুষ সেখানে জড় হয়। ঢোল তবলা বাঁশি বাজিয়ে নারি পুরুষ একসাথে নেচে গেয়ে মাতিয়ে তোলে। পীর কে সিজদা করে , মহিষ, গরু, ছাগল পীরের নামে জবাই করে। রাতে পীরের নামে জিকির করে।প্রমাণিত ভণ্ড গুরুদেরও যে মুরিদ থাকতে পারে সেটাই সবচেয়ে আশ্চর্যের ব্যাপার! উদাহরণস্বরূপ, সাই বাবা'র ভণ্ডামি হাতেনাতে ধরা পড়ার পরও কিন্তু তার অসংখ্য মুরিদ আছে – এই আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের যুগেও!ধার্মিকদের অনুরোধ করি, আপনারা অযৌক্তিক যুক্তি দিয়ে সৃষ্টিকর্তার প্রমাণ করবেন না।এতে করে ধর্মই বরং অপমানিত হবে।

ইমাম আবু হানিফা (রহ:) এরশাদ করেন- আমার কোন সমস্যা দেখা দিলে, প্রথমে দু’রাকাত নামায পড়ি । অতঃপর তাঁর মাযারে গিয়ে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, তখন সহসা আমার সমস্যার সমাধান হয়ে যায় ।যেই সব পাগল ছাগল এসব ভন্ড ব্যাবসায়ী পীরদের কাছে যায় তাদের কাছে প্রশ্ন টাকার বিনিময়ে এরা কেন আমার আপনার জন্য দোয়া করবে? আল্লাহ তো সবার জন্য। আপনার দোয়া আপনিই করেন না? চোর,ডাকাত সবারই যদি মানত পূরন হোত তাহলে ধ্বংসের বাকী থাকত না। আর সবচেয়ে বড় কথা যারা মাজার নিয়ে লাফান তারা কি জানেন না মৃত ব্যাক্তির কোন ক্ষমতা থাকে না। ইসলাম যদি একে সমর্থন করত তবে পৃথিবির সবচেয়ে বড় মাজার হোত আমাদের মহান নবীর মাজার অথচ সেখানে কিছুই করতে দেওয়া হয় না। আল্লাহ আপনাদের শুভ বুদ্ধি দিক।

সুদূর ইয়েমেন থেকে সিলেটে এসে সিলেট বিজয়ের মাধ্যমে ইসলাম প্রচারে নেমেছিলেন ওলিকুল শিরোমণি হযরত শাহজলাল (রহ.)। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ৩৬০ জন আউলিয়া। হযরত শাহজালাল (রহ.)’র ওফাত দিবসে প্রতি বছর উরস অনুষ্ঠিত হয়।এক পীরের দরগাহ তে জসনে জুলুশ হচ্ছে । দরগাহের একপাশে পুরুষ ,আরেক পাশে মহিলা । মাঝখানে পর্দা নিয়ে আলদা করা আছে। নির্দিষ্ট সময় পর পীরসাহেব(!?) বক্তৃতা দিতে আসল । প্রথমেই সে শুরু করল এভাবে ,"মনের পর্দা বড় পর্দা , সব পর্দা ফালায়া দাও!! " পীরদের আয়াত একটাইঃ যার পীর নাই তার পীর শয়তান । নিজেরা এ আয়াত তৈরি করে নিয়েছেন । এ আয়াত তৈরি করে নিজেরা এক একজন মস্তবড় শয়তানে পরিনত হয়েছে।মুরিদদের টাকা পয়সায় সুন্দর আরাম আয়েশে জীবন... আহা !!বাংলাদেশের পীর মুরদি হচ্ছে টাকা ছাড়াই জমজমাট ব্যাবসা।

ধর্মের দোহাই দিয়ে নির্বাচন করা । নির্বাচনের আগে বক্তিতায় খুব ভাল কথা বলে, এবার অমুক মাদ্রাসা করব এতটা মসজিদ ঠিক করে দিব অথচ নিজেই সিজদাহ দিতে জানে না ।আজও লাখ লাখ মানুষ তার মাজার শরিফ জেয়ারত করতে ভিড় জমায়।কবর-মাজারের ভক্তরা যখন সে সকল স্থানে গমন করে, তারা সাথে নিয়ে যায় গরু, ছাগল, মুরগি, ডিমসহ নানারকম খাদ্য সামগ্রী অর্থকড়ি। উদ্দেশ্য এগুলো মাজারের অধিবাসীর নৈকট্য হাছিলের জন্য পেশ করা।যে গোসল করেনা গা থেকে পাঠা ছাগলের গন্ধ বের হয় সে হল বাবা। যে ল্যাংটা হয়ে বসে থাকে সে আরেকটু উপর পর্যায়ের ল্যাংটা বাবা । আর যে নামাজ কালাম অজু গোসল কিছুই করেনা তারা হল আরো বড় হুজুর কেবলা, বিশ্ব অলী শাহেন শাহ।

চরমোনাই, মাইজভান্ডারী, আশেক রাসূল, পীর, বিশ্ব জাকের মঞ্জিল, আটরশি, চিশতীয়া - এই সব ভন্ড। সাধারন মানুষকে বোকা বানাচ্ছে। সরকার এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয় না।আমাদের বাংলাদেশের একটা ভুয়া কালচার আছে সেটা হলো ... যদি কোনো পির,ফকির,দরবেশ,আলেম,অথবা বড় কোনো হুজুর মারা যায় তাহলে তার মৃত্যুর পরে তার কবর হয়ে যায় মাজার শরিফ।প্রতি রজব মাসের প্রথম সপ্তাহে আজমির শরিফসহ উপহাদেশের সর্বত্র পালিত হয় ওরস মোবারক।মাজার বানিয়ে ব্যবসা চলছে। এই হচ্ছে বাংলাদেশের ভণ্ড পীর, খানকা বাবাদের অবস্থা।এই নেংটা বাবা, খানকা বাবা, আটরশ্নি-পেটরশ্নি, চরমোনাইরা ইসলামের বেশী ক্ষতি করছে। এবং এই মাজার ব্যবসা, কবর ব্যবসা, নেংটা বাবা, খানকা বাবা ব্যবসার সবচেয়ে বড় মক্কেল হচ্ছে মহিলারা। এদেরকে সচেতন মানুষরা এসব ভণ্ডদের ভণ্ডামী সম্পর্কে শত বুঝানোর পরও বুঝতে চায়না।এই ব্যবসার শিকড় তুলে ফেলতে হবে।

এক লোক পায়খানা প্রসাবের পর পানি ব্যবহার করেনা তারপরেও তার মুরীদের অভাব নেই।হিন্দু হোক আর মুসলিম হোক, সব সাধুরাই আজব সব কারিশমা দেখানোর চেষ্টা করে , যাতে করে তার ভক্তকুল/মুরিদ সংখ্য বৃদ্ধি পায়।গাঁজা এবং পীর, একটির সাথে আরেকটি না থাকলে পীর তন্ত্র পরিপুর্নতা লাভ করেনা ।দেশের চিপা কাঞ্চিতে পীর আর গায়িবি মাজারের আনাগোনা প্রতিদিন বেড়েই চলছে। মনের কামনা বাসনা পূরন করতে অনেকেই ছুটে যায় তথা কথিত পীর বাবা অথবা মাজারের পূজা করতে। মাজার ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। মাজার মানেই নোংরামি। গুলিস্থানে গোলাপ শাহ মাজার- শুধু টাকার খেলা। সমস্ত মাজারের টাকা পয়সা দিয়ে- রাতভর চলে মদ জুয়া নারী।
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×