দুই ঘন্টা আগেও ছিলাম জেনারেল।
নামাজ-টামাজ পড়লাম।ওয়েদার ফোরকাস্টে দেখলাম যে সূর্যোদয় পাঁচটা বেজে পনেরো মিনিটে। মনের মাধুরী মিশায়া এক বছরে যা যা লাগবে বা লাগতে পারে, সব চায়া নিচ্ছিলাম। কিছু কী বাদ পড়ল নাকি ভাবছি, এমন সময় শুনি আজান দেয়!!
মোনাজাত ফালায় রাইখা দুই লাফে গিয়া হাজির হইলাম খাবার ঘরে। গিয়া দেখি আম্মাও আমার জন্য ডিমভাজি হাতে নিয়া থ হয়া দাঁড়ায় আছে।
আম্মার হাতের ডিমটা কাইড়া নিয়া, এক খাবলা ভাত দিয়া কোনোমতে মুখে ঢুকায়া পানি দিয়া গিইলা ফেললাম। :-< নইলে তো না খায়া রোজা রাখতে হইত।
মনের দুঃখ মিটাইতে ভাবলাম যে এখান থেইকা একটু ঘুইরা যাই। ঢুইকা তো ডাইনে দেখি, বায়ে দেখি, উপরে দেখি, নিচে দেখি কিন্তু আমি যে কী এইটা যেই দেখি, ওমনি রোজা রাইখাও টাশকি খাইলাম।
সামু আমারে সেইফ বানায় ফেলছে!!
রোজা রাইখা আরেক সুবিধা পায়া ফেলছি। যেই দেখতাম সেইফ হইত, কিছু না কিছু খাওয়াইত। আমি তো খাবারের ধারে কাছেও যাবো না, তয় কেউ চাইলে আমার জন্য ইফতার রাইখা যাইতে পারেন, মাইন্ড খাবো না :#>
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৪:৩৬