somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাষ্ট্রের প্রয়োজনে রাষ্ট্রদ্রোহী

২৩ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লেখাটি ফেইসবুক পেইজ বাঙ্গালে প্রকাশিত

নির্বাচনের আগের বাজেটটি সাধারনত নির্বাচনী বাজেট হয়।সারা দুনিয়াতেই এইটা স্বতসিদ্ধ । সবাইকে খুশি করার সুযোগ নিয়ে নির্বাচনী বাজেট দেয়া অনৈতিক না। আমাদের দেশে নির্বচনী বাজেট মানে ফোলানো ফাপানো বিশাল বাজেট, প্রচুর আশা ও স্বপ্ন থাকবে। তবে মোট বাজেটের বিশাল ব্যয়ের ২৪% ঘাটতি থাকায় মনে হচ্ছে আশার বেলুন একটু বেশিই ফোলানো হয়েছে এবার, যদিও তা জিডিপির মাত্র ৫%। আওয়ামী লীগ সরকারের গত ৪টি বাজেটেই ঘাটতির এই ক্রমবর্ধন লক্ষনীয়। সেই তলনায়, গত তত্ত্বাবধায়ক আমলের শেষ বাজেটে, ঘাটতি ছিল সবচেয়ে কম। এথেকে সুস্পষ্ট যে, সরকারের রাজনৈতিক উচ্চাশার সাথে সাথে বাজেট ঘাটতি বাড়ছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ সীমিত হওয়ায় ও রাজনৈতিক উচ্চাশা না থাকায়, তারা আয় ব্যয়ের সামান্য পার্থক্য রেখে জনগণকে কম স্বপ্ন দেখিয়ে বাজেট দিয়েছিল। এই লেখাটি বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক ইচ্ছার ও নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির সাথে বাজেটের সামঞ্জস্য খোজার ক্ষুদ্র প্রয়াস।

আমাদের বর্তমান সরকারের সবচেয়ে সবচেয়ে বড় তিনটা প্রতিশ্রুতি ছিল
১. যুদ্ধাপরাধের বিচার
২. দুর্নীতি দমন
৩. বিদুতের ব্যবস্থা

বাজেটে তিন কমিটমেন্টের কতখানি নজর রাখা হয়েছে?
১. যুদ্ধাপরাধের বিচারে ১০ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল গতবছর। অথচ সরকারী কৌসুলির প্রায়ই অভিযোগ করছেন, তারা সাক্ষী আনতে, সাক্ষীর নিরাপত্তা দিতে পারছেন না ... প্রসিকিউশন টিমের গাড়ি গত বছরই প্রত্যাহার করা হয়েছে সরকার থেকে ... কাজের চাপ বেড়েছে কয়েকগুন, কারণ মামলার সংখ্যা বাড়ছে....কিন্তু নুতুন করে অভিজ্ঞ আইনজীবী নিয়োগে সরকারের অনাগ্রহ দেখা যাচ্ছে। বেশি কাজ ও কম লোকবল, দুটিই মামলার গতি স্লথ করছে। সেইসাথে আসামিপক্ষের আইনজীবিদের ইচ্ছাকৃতভাবে কালক্ষেপণের কৌশল বেশ কার্যকর হয়েছে ..এক এক জন সাক্ষীকে ২/৩ দিন করে অসংখ্য প্রশ্ন করে মামলার গতি কমানো হচ্ছে। তাদের প্রশ্নগুলার প্যাটার্ন একই রকম, দীর্ঘ- বিরক্তিকর- একঘেয়ে । কিন্তু কালক্ষেপনে এখনো সরকারী কৌসুলিদের এগিয়ে রাখব। কারণ কিছু ভুয়া, সেমি-ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাকে সাক্ষী হিসাবে উপস্থান করে তারা অপেশাদারিত্ত্বের নমুনা দেখিয়েছে প্রসিকিউশন। অপেশাদ্বারিত্বের সর্বশেষ নমুনা, প্রায় ১৫জন সাক্ষীকে উপস্থিত করতে ব্যর্থতা এবং তাদের জবানবন্দীকেই সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণের আবেদন করেছিল রাষ্ট্রপক্ষ। রাষ্ট্রপক্ষের একজন সাক্ষী সাক্ষ্য দিতে এসে অপরাধের কোন সাক্ষ্যই দেয় নি। ট্রাইবুনাল প্রায়ই এসব ব্যাপারে ট্রাইবুনাল সরকারী কৌসূলীদের প্রতি অসন্তস দেখাচ্ছে। সেই সাথে আছে পর্যাপ্ত প্রস্তুতির অভাবে এলোমেলো অভিযোগ গঠন (একবার পৃষ্ঠা নাম্বার মেলাতে পারছিলেন না, আরেকবার ভিডিও উপস্থাপন করেছেন CBS এর, কিন্তু মার্কিন চ্যানেল CBS কোন দেশের চ্যানেল তা বলতে পারেন নাই)।

বাজেটের ১০ কোটি টাকার স্বদব্যবহার করা গেলে, বড় একটা গবেষণা দল ও কয়েকটা অভিযোগ গঠনকারী দল থাকলে, গোলাম আজমের বিরুদ্ধে সাড়ে তিন বছর পরে মামলা করে নির্বাচনী ডামাডোলে পড়তে হতো না। অভিযোগ গঠন ১ বছরের মধ্যে করা গেলে এতদিনে আমরা কিছু রায় হয়ত পেয়ে যেতাম। এখানে উল্যেখ করতে হবে, ১০ কোটি টাকা এত বড় একটা ট্রাইবুনাল পরিচালনার জন্য খুবই অপ্রতুল। মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধবিষয়ক গবেষণায় আরো বরাদ্দ দরকার, কৌসুলি দলকে আরো বড় করা প্রয়োজন। সেইসাথে বিদেশী মিডিয়া সাপোর্ট কিনতে লবিং করার বিকল্প নেই।

গুজব আছে, সরকারের মাত্র ১০ কোটির বিপরীতে অভিযুক্তদের বাচাতে ২০০ কোটি টাকার ফান্ড ব্যবহার হচ্ছে বিদেশী লবিস্টদের হাত করতে। এমন খবর পুরোপুরি উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না, কারণ ফান্ডিং যে দিচ্ছে, সেই মীর কাসেমকে সরকার কেন জানি ধরে নি সাড়ে তিন বছর ।জাহক শেষ পর্যন্ত দেশে বিদেশে পর্যাপ্ত লবিং করার পর মীর কাসেম ধরা পরছে। একই রকম উদাসীনতা দেখা গেল বাচ্চু রাজাকার গ্রেফতার নাটকে।

এবছরের বাজেট বিষয়ক আলোচনাতেও এই বিষয়টি একবারের জন্যও আসেনি। শুধু টাকার অভাবে আর পরিকল্পনার অপরিপক্কতার জন্য যদি এই বিচার প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়, তার দায় সরকারকেই নিতে হবে। আমি বিশ্বাস করি এই বিচার প্রক্রিয়া আগামী দেড় বছরে পুরোপুরি শেষ হবে না(বিশ্বের অন্যান্য মানবাধিকারবিরোধী অপরাধ বিচারের মেয়াদকাল, ও আমাদের ট্রাইবুনালের গতি দেখে এই বিশ্বাস জন্মেছে)। সেক্ষেত্রে আমাগিতে কোনো সরকার যদি এই বিচার বন্ধ না করতে পারে, সেজন্য এইখাতে পর্যাপ্ত বাজেট রাখা ও ট্রাইবুনালের রিসোর্স বাড়িয়ে আরো শক্তিশালী ও অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন করা জরুরি।



২. দুর্নীতি দমনে আমাদের অগ্রগতি নাই বললেই চলে। সরকারের প্রথম পদক্ষেপ ছিল দুর্নীতি দমন কমিশনকে ভার্চুয়ালি হত্যা করা আর দ্বিতীয় পদক্ষেপ হইলো রাজনৈতিক কাজে এই কমিশনকে ব্যবহার করা।
এই ব্যর্থতা দুই প্রকার ক. দুর্নীতির বিচারে ব্যর্থতা খ. নীতির অসচ্ছতা তৈরী করে দুর্নীতিকে প্রশয় দিয়ে নীতিগত অবস্থান পরিবরর্তন
প্রথমটি সবাই জানেন ও বোঝেন. কিন্তু দ্বিতীয়টি সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। দুদুক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের কালো বিড়াল ধরতে পারল না। ৭০ লাখ টাকার বস্তা আটকের দুই দিন পরেই ৫কোটি টাকা দিয়ে টেলিকম গেটওয়ে লাইসেন্স কিনলো তার ছেলে সোমেন সেনগুপ্ত। অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেডে মাসিক ৫০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করে ৫ কোটি টাকার লাইসেন্স কিভাবে পেল সেনগুপ্ত জুনিয়র তা দেশবাসী সহজেই আচ করতে পারে।দুর্নীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল হোসেন। উনার সাকো নিয়ে বিশ্বব্যাংকের রিপোর্টের পরেও উনার মন্ত্রাণালয় পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু কোন শাস্তি হয় নি। স্মরনকালের সবচেয়ে বড় দুর্নীতির পুরাটাই ধামা চাপা দিয়েছে সরকার। শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির জন্য কোনো কাউকে শাস্তি দেয়া হয় নি, অর্থমন্ত্রিও পদত্যাগ করেন নি।

বঙ্গবন্ধু-১ উপগ্রহের ১০ মিলিয়ন ডলারের পরামর্শক কোম্পানি নিয়োগেও দুর্নীতি ধরা পরেছে... আবেদন করা অনেক বড় বড় কম্পানিকে মাত্র ৩ বছরের অভিজ্ঞতা নিয়েই ১০ মিলিয়ন ডলারের কন্ট্রাক্ট পেয়ে গেল! যদিও টেন্ডারে নুন্যতম ১৫ বছরের অভিজ্ঞতার চাওয়া হয়েছিল.... টেন্ডার জয়ী কম্পানির ওয়েব সাইটে লেখা তারা ২০০৯ সালে যাত্রা যাত্রা শুরু করেছে (http://www.spacepi.com/pages/aboutSPI.html)। পরে জানা গেল সেই কোম্পানির বাংলাদেশের পার্টনার ফারুক খানের সামিট গ্রুপ...আর কনসাল্টেন্ট উনার আমেরিকা প্রবাসী ভায়রা ভাই


আরেকটি বিশাল অস্বচ্ছতা তৈরী হচ্ছে রাজউকের সাথে ভারতের সাহারা গ্রুপের মেমোরেন্ডাম অফ আন্ডারস্ট্যান্ডিং প্রকাশ না করে... সাহারা প্রধানের সাথে ব্যাংলাদেশ ব্যাঙ্কের গভর্নরের আলোচনা হয়েছে সভ্রেন গ্যারান্টি বিষয়ে... কিন্তু এই গ্যারান্টির রূপরেখা কেমন হবে তা প্রকাশ করা হয় নি....একই সাথে উপ-শহরের নামে বিদেশী বিনিয়োগ আনলেও, আসলেই এই প্রকল্পে ঢাকার কোনো উন্নতি হবে কিনা তার কোনো প্রাথমিক সমীক্ষা সরকার করেছে কিনা তা প্রকাশ করে নি...সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে শেখ বংশের একজনকে এই প্রকল্পের ডিরেক্টর পদে নিয়োগের মাধ্যমে

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের (টিআইবি) রিপোর্টে আমাদের ২০১০ সালের শুধু ঘুষের পরিমান ছিল বার্ষরিক বাজেটের ৮.৪ শতাংশ । আর এই বিশাল ক্ষতি বন্ধ করতে সরকারের পদক্ষেপ, দুদুকের বার্ষরিক উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ মাত্র ১ কোটি টাকা। আবারও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিয়ে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া হলো। সুতরাং দুর্নীতিকে এই সরকার শুধু প্রশ্রয় দিয়েই শান্ত হয়নি, অনেক ক্ষেত্রে তারা এই বিষবৃক্ষের গড়ে সার দিয়েছেন।

প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থতার সাথে এই বাজেটের মাধ্যমে দুর্নীতি দমনে সুস্পষ্ট উদাসীনতাও দেখা গেল। দুর্নীতি দমন না হলে এই বিশাল বাজেটের স্বদব্যবহার কোনো ভাবেই সম্ভব হবে না।

৩. বিগত সরকারের বিদ্যুত খাতে সীমাহীন দুর্নীতির রেকর্ড এই সরকার ভেঙ্গেছে। কোনো প্রাথমিক সমীক্ষা ছাড়াই তড়িঘড়ি করে কুইক রেন্টাল করার সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল তা অর্থমন্ত্রী স্বীকার করলেও, জ্বালানি ও খনিজ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই- এলাহী চৌধুরী তা মেনে নিচ্ছেন না। তিনি এই ব্যর্থ নীতির পক্ষে অবস্থান নিয়েই ক্ষান্ত হননি, বরং রেন্টাল পাওয়ার প্লান্টের বিরোধিতাকারীদের দেশবিরোধী বলতে কুন্ঠা বোধ করেননি। উল্লেক্ষ্য বিনা টেন্ডারে পাওয়ার প্লান্ট দেয়ার নিয়ম চালু করে সরকারের প্রতি সহানুভূতিশীল ব্যবসায়ীদের অনৈতিক সুবিধা দেয়ার যে ধারা চালু হলো, তা কি ভবিষ্যতে বন্ধ হবে? মাত্র কয়েক হাজার টাকার এক একটি বিদ্যুতের খুটি দিয়ে যতটা দুর্নীতি হয়েছে বিএনপি আমলে, তার চেয়ে থের বেশি ক্ষতি হয়ে গেল এই ভাড়াভিত্তিক পাওয়ার প্লান্ট গুলোর তেলের ভর্তুকিতে। বছরের বেশিরভাগ সময় বিনা উত্পাদনে বসে থাকলেও সরকারের যেমন খরচ হচ্ছে, সেই সাথে বারটি বিদ্যুতের দামের কারণে জনগনের উপরেও কাপ বাড়ছে কিন্তু মোট উত্পাদন আসলে বাড়ছে না ।


বাজেটে সরকার জনপ্রিয় হবার তিনটি বিশাল সুযোগ হেলায় হারাচ্ছে। নিজেদের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির দিকে ভালো করে খেয়াল রেখে এই তিনটি খাতে বিশেষভাবে গুরুত্বারোপ করা উচিত। নইলে রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে 'রাষ্ট্রদ্রোহী' হতে বাংলার মানুষ পিছপা হবে না।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি

লিখেছেন প্রামানিক, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১



২৬শে মার্চের পরে গাইবান্ধা কলেজ মাঠে মুক্তিযুদ্ধের উপর ট্রেনিং শুরু হয়। আমার বড় ভাই তখন ওই কলেজের বিএসসি সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র ছিলেন। কলেজে থাকা অবস্থায় তিনি রোভার স্কাউটে নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিকেল বেলা লাস ভেগাস – ছবি ব্লগ ১

লিখেছেন শোভন শামস, ১৪ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫


তিনটার সময় হোটেল সার্কাস সার্কাসের রিসিপশনে আসলাম, ১৬ তালায় আমাদের হোটেল রুম। বিকেলে গাড়িতে করে শহর দেখতে রওয়ানা হলাম, এম জি এম হোটেলের পার্কিং এ গাড়ি রেখে হেঁটে শহরটা ঘুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারতে পচা রুটি ভাত ও কাঠের গুঁড়ায় তৈরি হচ্ছে মসলা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩০

আমরা প্রচুর পরিমানে ভারতীয় রান্নার মশলা কিনি এবং নিত্য রান্নায় যোগ করে খাই । কিন্তু আমাদের জানা নেই কি অখাদ্য কুখাদ্য খাচ্ছি দিন কে দিন । এর কিছু বিবরন নিচে... ...বাকিটুকু পড়ুন

যমদূতের চিঠি তোমার চিঠি!!!!

লিখেছেন সেলিম আনোয়ার, ১৪ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০৮

যমদূতের চিঠি আসে ধাপে ধাপে
চোখের আলো ঝাপসাতে
দাঁতের মাড়ি আলগাতে
মানুষের কী তা বুঝে আসে?
চিরকাল থাকার জায়গা
পৃথিবী নয়,
মৃত্যুর আলামত আসতে থাকে
বয়স বাড়ার সাথে সাথে
স্বাভাবিক মৃত্যু যদি নসিব... ...বাকিটুকু পড়ুন

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×