somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পরিবেশ সপ্তাহে একদিন!!!;););)

২১ শে জুন, ২০১২ ভোর ৫:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

র‍্যালি হবে। স্কুলের সব ছাত্রছাত্রিকে র‍্যালিতে থাকতে হবে। সবার হাতে একটি ব্যান্ড পড়িয়ে দেওয়া হলো। মাথায় পড়িয়া দেওয়া হলো একটি করে ক্যাপ। শুনেছিলাম ব্যান্ডপার্টির নাকি আয়োজন করা হয়েছিল, পরে তা বাতিল করা হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রিরা সবাই বিমর্ষ মুখে দাঁড়িয়ে আছে। কেউই করতে চায়না এই মহান পরিবেশ সপ্তাহের র‍্যালি! তারপরও দাঁড়িয়ে আছে সবাই। সবার মনে একই আক্ষেপ, কোন কুক্ষনে যে আজ স্কুলে আসলাম। এলাকার প্রধান ব্যাক্তি- এমডি স্যার আসবেন। তাই সাজ সাজ রব পড়ে গেল। কিন্তু ছাত্রদের মুখে একরাশ বিরক্তি- এখনোও শালায় আসেনা কে?
অবশেষে তিনি এলেন, একটি দামি কালো মরিস মাইনরে চড়ে। তার পিছনে আরোও চার-পাচটি গাড়ি। যেগুলো অনবরত কালো ধোয়া ছড়িয়ে দিয়া আসছে- এই পরিবেশ সপ্তাহকে স্বাগত জানাতে। তিনি নামলেন গাড়ি থেকে, সবাই তাকে স্বাগত জানালো। আর সেই মুহুর্তে তাদের গলার আওয়াজে আর প্যারেড করার শব্দে মিলেমিশে যে বিকট আওয়াজটি হল অনুভুত হল তাকে আসলে শব্দ দূষন বলে কিনা তা আমি আসলে ঠিক জানিনা।;);););)
এমডি আসার সুবাদে চরম গলায় চড়া মাইকে একটি চমৎকার বক্তৃতা হয়ে গেলো। তাতে জানা গেলো পরিবেশ সপ্তাহের প্রয়োজনীয়তা কি এবং কেন এর কার্যকরী পদক্ষেপ দরকার, কেন প্রতি বছর এই পরিবেশ সপ্তাহ পালন করা দরকার। এভাবে আরোও তিন-চারটি বক্তৃতা হয়ে গেল, যদিও মুল বক্তব্যটা একই ছিল। তাতে কি? বড় মানুষরা যা বলেন তা শোনাও অনেক মহৎ কাজ। আমি ঠিক নিশ্চিত ছিলাম না স্কুলের এই সব অভদ্র ছেলেপেলেরা এই সব মহান বানী শুনছিল কিনা। কোনো ছেলেকে দেখলাম উহ-আহ শব্দ করছে সেটা বিরক্তিতে না প্রতিবাদে তা বুঝলাম না।
এসব মহৎ কাজে আমি সব সময় যেতে পারিনা। আজ আমার মতো এই অধমের যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে বলে আমি বড়ই আনন্দিত। ঘোষনা দেওয়া হল যে আর পাচ মিনিটের মধ্যেই র‍্যালি শুরু হয়ে যাবে। অপেক্ষা করতে থাকলাম। কিন্তু বিধিবাম। ১৫ মিনিট হয়ে গেল তাও ছাড়া হলনা। সামনে কথাবার্তার আওয়াজ পেলাম। ছাত্রদের কথাবার্তার আওয়াজ। পরে বুঝলাম কথাবার্তা না, কাকে জানি গালাগাল করছে। আমার মনে তীব্র সন্দেহ তারা স্কুল কমিটি কিংবা এমডি কে গালাগাল করছে। আমার খুব খারাপ লাগলো এই ভেবে যে তারা এখনোও বড়দের সম্মান করা শিখলোনা। আরে বাবা তারা তো নিজেরাও ব্যাস্ত। কিন্তু একটু সমস্যা হলেতো দেরি হবেই।
১ ঘন্টাও হয়ে গেল তাও কাজের কাজ কিছুই হল না। এখন আমার নিজেরই কেমন জানি বিরক্তির উদ্রেক হচ্ছে। আমি নিজেকে দমিয়ে রাখতে চেষ্টা করলাম। নিজেকে ধিক্কার জানালাম এই ভেবে যে এই মহান কাজেও আমি এতো বিরক্ত হচ্ছি। অবশেষে র‍্যালি শুরু হল। কত দেরি লাগলো র‍্যালি শুরু হতে তা বলে এই র‍্যালির মান মর্যাদার হানি ঘটাতে আমি ইচ্ছুক নই।
র‍্যালির সাথে পথ চলতে চলতেই আমি উপলদ্ধি করছি যে আমার নাকে প্রচুর ধুলা ঢুকছে। একপাশে তাকিয়ে দেখলাম যে প্রতি পায়ের তালে তালে একটু একটু করে ধুলা উড়ছে। কিন্তু এগুলো ব্যাপার না। বৃহৎ স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়। যদিও ছোট বেলার পড়া একটি কবিতা এখন আমার মনে আসছে,
ছোট ছোট বালুকনা বিন্দু বিন্দু জল
গড়ে তুলে মহাদেশ, সাগর অতল।
যাইহোক, আমরা হাটতে থাকলাম। আশেপাশের সবাই আমাদের দেখে সড়ে যাচ্ছে কিন্তু কেউই এগিয়ে আসছেনা। কোনো কোনো ছাত্রকে দেখলাম তাদের বাসার সামনে র‍্যালি চলের আসার পর তারা চম্পট দিচ্ছে। এদের জন্য দুঃখ হয়। এরকম মহৎ কাজ করার সুযোগ হেলায় ফেলে দিচ্ছে। চলতে চলতে একসময় এক পাচ তালা বাসার সামনে আসলাম। হঠাৎ দেখি উপর থেকে কে কি যেন ফালাচ্ছে। নিচে পরার পর তাকিয়ে দেখি ময়লার পলিথিন। গন্ধ ছড়ানো শুরু হল। এমডি স্যার কে দেখি একবার তাকিয়েই সামনের দিকে মুখ নিয়ে নিতে। কিছু ছাত্র দেখি হাসাহাসি করছে। এই হাসাহাসির কোনো মানে হয়।
কোথা থেকে গানের আওয়াজ আসছে। কে বা কারা পিকনিক করছে। অদুরে কোনো একজায়গায় কিছু গাছ কেটে ফেলে রাখা হয়েছে। শুনেছিলাম এমডি স্যারই নাকি কাটিয়েছেন- তার বসার ঘরের কিছু ফার্নিচার ঘুনে খেয়ে ফেলেছে।
দেখতে দেখতে আবার স্কুলের সামনে এসে পরলাম। এবার হবে বৃক্ষরোপন কর্মসূচী। এমডি স্যার সবার সহযোগীতায় তিন থেকে চারটার মতো গাছ লাগালেন। আরো লাগানোর কথা ছিল কিন্তু দেরি হয়ে যাচ্ছে দেখে তিনি চলে গেলেন তার কর্মস্থলে-একটি পেপার মিল। যেখানে গাছের ছাল দিয়ে উন্নত মানের কাগজ তৈরি হয়।
এরপর শেষ হয়ে যায় পরিবেশ সপ্তাহের সকল কর্মসূচী। ছাত্র ছাত্রি দের একটি করে চোকোলেট হাতে ধরিয়ে দেওয়া হল। তাদেরকে বিমর্ষ দেখা গেল। তাদের বলা হয়েছিল সিঙ্গারা আর নিমকি দেওয়া হবে। আমি মনে মনে বললাম, বাবারা তোমরা যদি মহৎ কাজেরও বিনিময় চাও, তাহলে তো দেশে আর কোনো মহৎ কাজ হবেনা।
অবশেষে আমি সেখান থেকে ফিরে নিজের কাজে যোগদান করলাম।
পুনশ্চঃ এরপর একবছর হয়ে গেল। আবার আসলো পরিবেশ সপ্তাহ আমি স্কুল প্রাঙ্গণে গিয়ে আবার র‍্যালিতে দাড়াবার জন্য পা বাড়ালাম। তবে চরমভাবে দুঃখিত দেখলাম, এর আগেরবার যে জায়গায় গাছগুলো লাগানো হয়েছিল সেই জায়গা এখন ফাকা (গাছগুলো ঝড়ে পড়ে গিয়েছিল কিনা) এবং আরও চরমভাবে পরখ করে দেখলাম আবারোও সেই জায়গাটাতেই গাছ লাগানো হচ্ছে।
র‍্যালি হবে। স্কুলের সব ছাত্রছাত্রিকে র‍্যালিতে থাকতে হবে। সবার হাতে একটি ব্যান্ড পড়িয়ে দেওয়া হলো। মাথায় পড়িয়া দেওয়া হলো একটি করে ক্যাপ। শুনেছিলাম ব্যান্ডপার্টির নাকি আয়োজন করা হয়েছিল, পরে তা বাতিল করা হয়েছে। ছাত্র-ছাত্রিরা সবাই বিমর্ষ মুখে দাঁড়িয়ে আছে। কেউই করতে চায়না এই মহান পরিবেশ সপ্তাহের র‍্যালি! তারপরও দাঁড়িয়ে আছে সবাই। সবার মনে একই আক্ষেপ, কোন কুক্ষনে যে আজ স্কুলে আসলাম। এলাকার প্রধান ব্যাক্তি- এমডি স্যার আসবেন। তাই সাজ সাজ রব পড়ে গেল। কিন্তু ছাত্রদের মুখে একরাশ বিরক্তি- এখনোও শালায় আসেনা কে?
অবশেষে তিনি এলেন, একটি দামি কালো মরিস মাইনরে চড়ে। তার পিছনে আরোও চার-পাচটি গাড়ি। যেগুলো অনবরত কালো ধোয়া ছড়িয়ে দিয়া আসছে- এই পরিবেশ সপ্তাহকে স্বাগত জানাতে। তিনি নামলেন গাড়ি থেকে, সবাই তাকে স্বাগত জানালো। আর সেই মুহুর্তে তাদের গলার আওয়াজে আর প্যারেড করার শব্দে মিলেমিশে যে বিকট আওয়াজটি হল অনুভুত হল তাকে আসলে শব্দ দূষন বলে কিনা তা আমি আসলে ঠিক জানিনা।;);););)
এমডি আসার সুবাদে চরম গলায় চড়া মাইকে একটি চমৎকার বক্তৃতা হয়ে গেলো। তাতে জানা গেলো পরিবেশ সপ্তাহের প্রয়োজনীয়তা কি এবং কেন এর কার্যকরী পদক্ষেপ দরকার, কেন প্রতি বছর এই পরিবেশ সপ্তাহ পালন করা দরকার। এভাবে আরোও তিন-চারটি বক্তৃতা হয়ে গেল, যদিও মুল বক্তব্যটা একই ছিল। তাতে কি? বড় মানুষরা যা বলেন তা শোনাও অনেক মহৎ কাজ। আমি ঠিক নিশ্চিত ছিলাম না স্কুলের এই সব অভদ্র ছেলেপেলেরা এই সব মহান বানী শুনছিল কিনা। কোনো ছেলেকে দেখলাম উহ-আহ শব্দ করছে সেটা বিরক্তিতে না প্রতিবাদে তা বুঝলাম না।
এসব মহৎ কাজে আমি সব সময় যেতে পারিনা। আজ আমার মতো এই অধমের যাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে বলে আমি বড়ই আনন্দিত। ঘোষনা দেওয়া হল যে আর পাচ মিনিটের মধ্যেই র‍্যালি শুরু হয়ে যাবে। অপেক্ষা করতে থাকলাম। কিন্তু বিধিবাম। ১৫ মিনিট হয়ে গেল তাও ছাড়া হলনা। সামনে কথাবার্তার আওয়াজ পেলাম। ছাত্রদের কথাবার্তার আওয়াজ। পরে বুঝলাম কথাবার্তা না, কাকে জানি গালাগাল করছে। আমার মনে তীব্র সন্দেহ তারা স্কুল কমিটি কিংবা এমডি কে গালাগাল করছে। আমার খুব খারাপ লাগলো এই ভেবে যে তারা এখনোও বড়দের সম্মান করা শিখলোনা। আরে বাবা তারা তো নিজেরাও ব্যাস্ত। কিন্তু একটু সমস্যা হলেতো দেরি হবেই।
১ ঘন্টাও হয়ে গেল তাও কাজের কাজ কিছুই হল না। এখন আমার নিজেরই কেমন জানি বিরক্তির উদ্রেক হচ্ছে। আমি নিজেকে দমিয়ে রাখতে চেষ্টা করলাম। নিজেকে ধিক্কার জানালাম এই ভেবে যে এই মহান কাজেও আমি এতো বিরক্ত হচ্ছি। অবশেষে র‍্যালি শুরু হল। কত দেরি লাগলো র‍্যালি শুরু হতে তা বলে এই র‍্যালির মান মর্যাদার হানি ঘটাতে আমি ইচ্ছুক নই।
র‍্যালির সাথে পথ চলতে চলতেই আমি উপলদ্ধি করছি যে আমার নাকে প্রচুর ধুলা ঢুকছে। একপাশে তাকিয়ে দেখলাম যে প্রতি পায়ের তালে তালে একটু একটু করে ধুলা উড়ছে। কিন্তু এগুলো ব্যাপার না। বৃহৎ স্বার্থের জন্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনেক স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়। যদিও ছোট বেলার পড়া একটি কবিতা এখন আমার মনে আসছে,
ছোট ছোট বালুকনা বিন্দু বিন্দু জল
গড়ে তুলে মহাদেশ, সাগর অতল।
যাইহোক, আমরা হাটতে থাকলাম। আশেপাশের সবাই আমাদের দেখে সড়ে যাচ্ছে কিন্তু কেউই এগিয়ে আসছেনা। কোনো কোনো ছাত্রকে দেখলাম তাদের বাসার সামনে র‍্যালি চলের আসার পর তারা চম্পট দিচ্ছে। এদের জন্য দুঃখ হয়। এরকম মহৎ কাজ করার সুযোগ হেলায় ফেলে দিচ্ছে। চলতে চলতে একসময় এক পাচ তালা বাসার সামনে আসলাম। হঠাৎ দেখি উপর থেকে কে কি যেন ফালাচ্ছে। নিচে পরার পর তাকিয়ে দেখি ময়লার পলিথিন। গন্ধ ছড়ানো শুরু হল। এমডি স্যার কে দেখি একবার তাকিয়েই সামনের দিকে মুখ নিয়ে নিতে। কিছু ছাত্র দেখি হাসাহাসি করছে। এই হাসাহাসির কোনো মানে হয়।
কোথা থেকে গানের আওয়াজ আসছে। কে বা কারা পিকনিক করছে। অদুরে কোনো একজায়গায় কিছু গাছ কেটে ফেলে রাখা হয়েছে। শুনেছিলাম এমডি স্যারই নাকি কাটিয়েছেন- তার বসার ঘরের কিছু ফার্নিচার ঘুনে খেয়ে ফেলেছে।
দেখতে দেখতে আবার স্কুলের সামনে এসে পরলাম। এবার হবে বৃক্ষরোপন কর্মসূচী। এমডি স্যার সবার সহযোগীতায় তিন থেকে চারটার মতো গাছ লাগালেন। আরো লাগানোর কথা ছিল কিন্তু দেরি হয়ে যাচ্ছে দেখে তিনি চলে গেলেন তার কর্মস্থলে-একটি পেপার মিল। যেখানে গাছের ছাল দিয়ে উন্নত মানের কাগজ তৈরি হয়।
এরপর শেষ হয়ে যায় পরিবেশ সপ্তাহের সকল কর্মসূচী। ছাত্র ছাত্রি দের একটি করে চোকোলেট হাতে ধরিয়ে দেওয়া হল। তাদেরকে বিমর্ষ দেখা গেল। তাদের বলা হয়েছিল সিঙ্গারা আর নিমকি দেওয়া হবে। আমি মনে মনে বললাম, বাবারা তোমরা যদি মহৎ কাজেরও বিনিময় চাও, তাহলে তো দেশে আর কোনো মহৎ কাজ হবেনা।
অবশেষে আমি সেখান থেকে ফিরে নিজের কাজে যোগদান করলাম।
পুনশ্চঃ এরপর একবছর হয়ে গেল। আবার আসলো পরিবেশ সপ্তাহ আমি স্কুল প্রাঙ্গণে গিয়ে আবার র‍্যালিতে দাড়াবার জন্য পা বাড়ালাম। তবে চরমভাবে দুঃখিত দেখলাম, এর আগেরবার যে জায়গায় গাছগুলো লাগানো হয়েছিল সেই জায়গা এখন ফাকা (গাছগুলো ঝড়ে পড়ে গিয়েছিল কিনা) এবং আরও চরমভাবে পরখ করে দেখলাম আবারোও সেই জায়গাটাতেই গাছ লাগানো হচ্ছে।
(অনেক দিন আগেই আমার সামহোয়ার ইন ব্লগে আগমন। কিন্তু যেদিন এই একাউন্ট খুলি দেখি যে আমাকে ওয়াচে রাখা হয়েছে। যাইহোক, আমি এখন জেনারেল(সেইফ নয় এখনোও)/:)/:)/:)
আমি কয়েকদিন আগে এই আর্টিকেল লেখেছিলাম পোস্ট করার জন্য। কিন্তু ব্লগে লগিন করে দেখি আমি ওয়াচেই আছি।:|:|:| তাই আর দেওয়া হয় নাই।
আজ দিলাম।:):):):) )
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

One lost eye will open thousands of Muslims' blind eyes

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ২:২৭



শিরোনাম'টি একজনের কমেন্ট থেকে ধার করা। Mar Mari Emmanuel যিনি অস্ট্রেলীয়ার নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি চার্চের একজন যাজক; খুবই নিরীহ এবং গোবেচারা টাইপের বয়স্ক এই লোকটি যে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×