আওয়ামী ওলামা লীগ, আওয়ামী ওলামা পরিষদসহ সমমনা ১৩ ইসলামিক দলের বিশাল মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
১. মিয়ানমারে সরকারী মদদে রাখাইন বৌদ্ধ কর্তৃক ইতিহাসের নৃশংসতম মুসলিম গণহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, জ্বালাও-পোড়াও, লুন্ঠনের শিকার রোহিঙ্গা মুসলিমদের আশ্রয় প্রদান
২. মিয়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের ফেরত নেওয়া এবং তাদের নাগরিকত্ব ফেরত প্রদান
৩. নৃশংসতম এ মুসলিম গণহত্যা বন্ধে মিয়ানমারের উপর বাংলাদেশসহ ওআইসি ও জাতিসংঘের চাপ প্রয়োগ
৪. বিশ্বের নির্যাতিত মুসলিম অঞ্চলগুলোর প্রতি জাতিসংঘের বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে এবং
৫. রোহিঙ্গাদেরকে জঙ্গী ও জামাতীদের খপ্পর থেকে রক্ষার দাবীতে
আওয়ামী ওলামা লীগসহ সমমনা ১৩ ইসলামী দলের
মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন
স্থানঃ জাতীয় প্রেসক্লাবের সম্মুখের রাজপথ, ঢাকা।
তারিখঃ ১৬-০৬-২০১২, শনিবার, সকাল- ১১টা।
মিয়ানমারে সরকারী মদদে রাখাইন বৌদ্ধ কর্তৃক ইতিহাসের নৃশংসতম মুসলিম গণহত্যা, সম্ভ্রমহরণ, জ্বালাও-পোড়াও, লুন্ঠনের শিকার রোহিঙ্গা মুসলিমদের আশ্রয় প্রদান, মিয়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের ফেরত নেওয়া এবং তাদের নাগরিকত্ব ফেরত প্রদান, নৃশংসতম এ মুসলিম গণহত্যা বন্ধে মিয়ানমারের উপর বাংলাদেশসহ ওআইসি ও জাতিসংঘের চাপ প্রয়োগসহ বিশ্বের নির্যাতিত মুসলিম অঞ্চলগুলোর প্রতি জাতিসংঘের বৈষম্যমূলক আচরণের প্রতিবাদে এবং রোহিঙ্গাদেরকে জঙ্গী ও জামাতীদের খপ্পর থেকে রক্ষার দাবীতে আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিশাল মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন এবং মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
আওয়ামী ওলামা লীগ, আওয়ামী ওলামা পরিষদ, ওলামা মাশায়েখ ঐক্যজোট, জাতীয় কুরআন শিক্ষা মিশন, বাংলাদেশ এতিমখানা কল্যাণ পরিষদসহ সমমনা ১৩ ইসলামিক দল এই মানববন্ধনের আয়োজন করে।
মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘মু’মিনগণ পরস্পর ভাই ভাই।’ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, ‘এক মুসলমান আরেক মুসলমানের ভাই।’ হাদীস শরীফ-এ আরো রয়েছে, “পৃথিবীর সব মুসলমান একটি দেহের ন্যায়। দেহের এক প্রান্ত আক্রান্ত হলে যেমন সারাদেহে সঞ্চালিত হয়; তেমনি কোনো মুসলমান আক্রান্ত হলে গোটা মুসলিম বিশ্বে তা সঞ্চারিত হবে।” এই হাদীছ শরীফ-এর আলোকে ৯৭ ভাগ মুসলমানের দেশ, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের দেশ বাংলাদেশ সরকারের উচিত ছিল- একদিকে শরণার্থী মুসলমানদের আশ্রয় দেয়া অপরদিকে আরাকানের মুসলমানদের উপর এরূপ নৃশংস বর্বর হত্যাকান্ডের জন্য মিয়ানমারের দূতাবাসকে ডেকে সতর্ক করা। মুসলিম গণহত্যা, গণসম্ভ্রহরণ, লুণ্ঠন বন্ধ করার জন্য কঠোর নির্দেশ দেয়া।
পাশাপাশি ওআইসি’কে বিষয়টি গুরুতরভাবে নেয়ার জন্য বিশেষভাবে বলা। সব মুসলিম দেশসমূহকে উজ্জীবিত করা। এবং সম্মিলিতভাবে মিয়ানমারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করা।
বক্তারা বলেন, চীনের ক্যান্টনে যাওয়ার পথে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ বিভিন্ন বন্দরে ইসলাম প্রচারের কাজ করতেন। এ ধারাবাহিকতায় চট্টগ্রাম ও আকিয়াবেও জাহাজ নোঙ্গর করে উনারা ইসলাম প্রচারের কাজ করেছেন। তখন থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিশেষত মিয়ানমারের আরাকান অঞ্চলে ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে।
বক্তারা বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মুসলমানদের মতো মুসলিম অধ্যুষিত এ আরাকান রাজ্যে মিয়ানমারের মুসলিম বিদ্বেষী বৌদ্ধ সামরিক জান্তা সরকার এখানকার রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর অহরহ কঠোর ও নির্মমভাবে অমানুষিক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের মৌলিক অধিকার বলতে কিছু নেই। মুসলিম দেশগুলোও এ ভয়াবহ নির্যাতনের ব্যাপারে সম্পূর্ণ নীরব।
বক্তারা বলেন, ১৭৮৪ সালে দখল করে নেয়া স্বাধীন মুসলিম দেশ আরাকানে ১৯৬২ সালে সামরিক জান্তা জেনারেল নে উইনের ক্ষমতা দখলের পর থেকে আরাকান রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের ধর্মীয়, অর্থনৈতিক, সামরিক এবং রাজনৈতিকভাবে বিতাড়নের জন্য এক সুদূরপ্রসারী মুসলিম নিধন পরিকল্পনার প্রেক্ষিতে কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী বৌদ্ধ সামরিক জান্তা সরকার আরাকানের মুসলমানদের উপর বহুমুখী নির্যাতন ও অমানবিক আচরণ অব্যাহত রেখেছে।
বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের সামরিক জান্তা যখন তখন যে কোন রোহিঙ্গা মুসলিমদেরকে বিভিন্ন অজুহাতে নির্যাতন, বিনা মজুরিতে শ্রম খাটানো, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান পালনে বিধি নিষেধ আরোপ, মুসলিম পল্লি তুলে দিয়ে সেখানে রাখাইন বৌদ্ধ বসতি স্থাপন, ২৫ বছরের আগে বিবাহ বন্ধনে বাধা, তাও অনুমতি ছাড়া বিবাহ বন্ধন নিষিদ্ধ করেছে।
বক্তারা বলেন, শুধু তাই নয়, মিয়ানমারের যালিম সরকার মুসলমানদের এক এলাকা অন্য এলাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে বিধি নিষেধ আরোপ, গণগ্রেফতার, জায়গা জমি ও ওয়াক্ফ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, রাজনৈতিক নিপীড়ন, অর্থনৈতিক বঞ্চনা ও শোষণ, মহিলাদের শ্লীলতাহানি ছাড়াও মিয়ানমারের পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ প্রশাসনে চাকুরিতে মুসলমানদের নিষিদ্ধ করেছে। এমনকি ১৯৮২ সালে রোহিঙ্গা মুসলমানদের সে দেশের নাগরিকত্ব পর্যন্ত কেড়ে নিয়েছে তাছাড়া বিভিন্ন অজুহাতে নির্মম গণহত্যা চালিয়ে নির্বিচারে শহীদ করে রোহিঙ্গা মুসলিমদের দেশ ত্যাগে বাধ্য করছে।
বক্তারা বলেন, এ লক্ষ্যে সরকারী মদদে রাখাইন বৌদ্ধ কর্তৃক আরাকানে মুসলমানদের উপর ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যা, গণসম্ভ্রমহরণ, লুণ্ঠনের মচ্ছব চলছে। যেভাবে মুসলিম গণহত্যা, গণসম্ভ্রমহরণ, গণলুণ্ঠন চলছে তা ইতিহাসের সব নৃশংসতা, বর্বরতা ও হত্যাকা-কে হার মানিয়েছে। মুসলিম অধ্যুষিত বিভিন্ন গ্রাম আগুনে জ্বালিয়ে দেয়ার পর ওই সব গ্রামের মানুষকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে।
বক্তারা বলেন, গ্রামবাসীরা আগুন থেকে বের হতে গিয়ে হামলার শিকার হচ্ছে। অনেক গ্রামের রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠী গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নিচে দিন যাপন করছেন। আকিয়াব বিমানবন্দরের পাশের শফি খান মসজিদসহ শত শত মসজিদ পুড়িয়ে দিয়েছে রাখাইন (মগ) সন্ত্রাসীরা। মংডু শহরেও মুসলমানদের হাজার হাজার দোকান ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে, করছে বৌদ্ধ রাখাইন সন্ত্রাসীরা।
বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে সৃষ্ট সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা তীব্র থেকে আরো তীব্রতর হচ্ছে। সরকারের লেলিয়ে দেয়ার বাহিনীর হাতে প্রতিনিয়ত খুন হচ্ছে মুসলিম রোহিঙ্গা যুবক, যুবতী, শিশু, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, বালক-বালিকা নির্বিশেষে সবাই। বর্বর যালিম সন্ত্রাসী বৌদ্ধ রাখাইন যুবকদের হাতে সম্ভ্রমহরণের শিকার হচ্ছে মুসলিম যুবতীরা।
মুসলমানদের হত্যার পর লাশ গুম করে ফেলা হচ্ছে। মুসলিমপাড়ায় অনেক মুসলিমকে গুলিতে ও কুপিয়ে হত্যার পর মাথা ন্যাড়া করে গেরুয়া রঙের কাপড় পরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বক্তারা বলেন, গোটা মিয়ানমার সামরিক প্রশাসন একতরফা মুসলমানদের উপর দমন নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে। রাতের অন্ধকারে তারা একযোগে চালাচ্ছে লুটতরাজ, মসজিদ ও বসতভিটাতে অগ্নিসংযোগ। অনেক রোহিঙ্গা মুসলিম সহায়-সম্পদ হারিয়ে পাহাড়ের গুহায় অবস্থান নিয়েছে। মুসলমানদের রক্ত স্রোতে ভাসছে পুরো আরাকান রাজ্য। অসহায় শিশু, কিশোর, মজলুম মুসলমানদের আর্তনাদে আকাশ-বাতাস প্রকম্পিত হচ্ছে। দেশটির নাসাকা বৌদ্ধ রাখাইন কর্তৃক রোহিঙ্গা মুসলিমরা নির্মম হত্যাকা-, লুটতরাজ, গণসম্ভ্রমহরণ, অগ্নিসংযোগ অব্যাহত রেখেছে।
বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের আরাকানে আগুনের লেলিহানে জ্বলছে মুসলিম অধ্যুষিত গ্রামের পর গ্রাম। ক'দিনের হামলায় মংডুতেই খুন হয়েছে হাজার হাজার মুসলমান। মিয়ানমারের নাসাকার লুণ্ঠনসহ সামরিক সেনাদের হামলা-গুম, নির্যাতনের শিকার ২ সহস্রাধিক মুসলমান ২০টি ট্রলারযোগে উভয় দেশের নৌ সীমান্তের কয়েকটি পয়েন্টে ৬ দিন যাবত ভাসমান অবস্থায় দিনাতিপাত করছে। এদের অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়েছে। উভয় দেশের কেউই এদের মানবিক সহায়তায় এগিয়ে আসছে না। চলতি মাসের শুরুতেই মিয়ানমারের বৌদ্ধ রাখাইন সন্ত্রাসীরা ১২ মুসলমানকে শহীদ করার পর থেকে ওই দেশের মুসলিমদের প্রতি নাসাকা বাহিনী, লুণ্ঠিন বাহিনী ও সামরিক বাহিনীর হামলা তীব্রাকারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত হত্যা-গুম, নির্যাতন-ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ দিন দিন লোমহর্ষক ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নির্যাতনের শিকার হচ্ছে আরাকানের আলেম-মাদরাসার ছাত্র, পাড়া-মহল্লার সর্দার। সামরিক জান্তার সহায়তায় নাসাকার তীব্র নির্যাতন থেকে রেহাই পাচ্ছেন না নারী ও শিশুরা। আরাকানে হাজার হাজার বাড়িঘর আগুনে জ্বলছে।
এদিকে নির্যাতনের শিকার কয়েক হাজার মুসলিম নারী-পুরুষ ও শিশু বিগত ৬ দিন যাবত সাগরে ২০টি বোটে করে ভাসছে। গত বৃহস্পতিবার ভোর রাত থেকে ওই ক্ষুধার্ত মানুষগুলো মুষলধারে বৃষ্টিতে কাকভেজা ভিজেছে। এখানে অনেকেই ক্ষুধার যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে।
বক্তারা বলেন, সীমান্ত বন্ধ রাখার বিষয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। নৌকায় করে মিয়ানমার থেকে যারা পালিয়ে আসছে, তাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে, অনেক আহত মানুষজনও রয়েছে। সরকারকে অনুরোধ করছি, সহিংসতা থেকে পালিয়ে আসা এসব মানুষদের জন্য সীমান্ত খুলে দেন। যাতে তারা আশ্রয়, জরুরি চিকিৎসাসেবা এবং প্রয়োজনীয় মানবিক সহায়তাও পেতে পারে।
বক্তারা বলেন, মিয়ানমারের ‘কারেন’ বিদ্রোহীরা খ্রিস্টান হওয়ায় পশ্চিমা খ্রিস্টান দেশগুলো যালিম সামরিক জান্তা সরকারকে প্রায় একঘরে করে রেখেছিল এবং গত ১২ই জানুয়ারি তারিখে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর করতে মিয়ানমারকে বাধ্য করেছে। এর আগে গত ডিসেম্বরে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শান রাজ্যে লড়াইরত আরেক বিদ্রোহী গোষ্ঠী শান স্টেট আর্মি-সাউথের সাথে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। কিন্তু আরাকানী রোহিঙ্গা মুসলমানদের সাথে কোন ধরনের চুক্তি তো দূরের কথা বরং তাদের নাগরিকত্ব বাতিলসহ দেশ থেকে বহিষ্কার অব্যাহত রেখেছে।
বক্তারা বলেন, এমতাবস্থায় দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলমান দেশ হিসেবে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের মুসলিম দেশগুলো নির্বাক। শরয়ী দৃষ্টিতে কোনো মুসলমান দেশ নির্বাক থাকতে পারে না। আশ্রয়ের জন্য যেসব মুসলমান বাংলাদেশে আসছে, বাংলাদেশ দ্বীনি ও মানবীয় মূল্যবোধ থেকে কোনোক্রমেই তাদের ফিরিয়ে দিতে পারে না।
বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের উচিত- মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতকে তলব করা, ওআইসি ও জাতিসংঘে বিষয়টি গুরুতরভাবে নেয়ার জন্য বিশেষভাবে বলা এবং এ বিষয়ে মিয়ানমারকে জুলুম বন্ধ করার জন্য সর্বোচ্চ চাপ সৃষ্টি করা। পাশাপাশি ওআইসি’কে বিষয়টি নিয়ে সব মুসলিম দেশসমূহহের ভ্রাতৃত্ববোধ উজ্জীবিত করা।
বক্তারা বলেন, যে জাতিসংঘ সুদানে খ্রিস্টানদের জন্য আলাদা স্বাধীন রাজ্য দক্ষিণ সুদান করে দেয়, পূর্ব তিমুরকে ইন্দোনেশিয়া থেকে আলাদা স্বাধীন খ্রীস্টান করে দেয়, সে জাতিসংঘ শত শত বছর ধরে নিপীড়িত আরাকানী মুসলমানদের ক্ষেত্রে নিশ্চুপ কেন? তাদেরকে অবশ্যই এ বিষয়ে শক্ত ভূমিকা পালন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, লায়ন আলহাজ্ব মাওলানা আবু বকর ছিদ্দীক (সভাপতি- জাতীয় কুরআন শিক্ষা মিশন ও সহ সভাপতি- বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, কেন্দ্রীয় কমিটি), আলহাজ্ব হাফেয মাওলানা মুহাম্মাদ আব্দুস সাত্তার (সভাপতি- কেন্দ্রীয় আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত), হাফিজ মাওলানা মুহাম্মাদ মোস্তফা চৌধুরী, বাগেরহাটের হুজুর (সভাপতি, এতিমখানা কল্যাণ পরিষদ), মাওলানা আব্দুস সুবহান (বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা পরিষদ), আলহাজ্জ কাজী মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল জাব্বার (সভাপতি বঙ্গবন্ধু ওলামা পরিষদ), পীরজাদা মাওলানা মুহাম্মদ ক্বারী আলহাজ্জ মাসুদুর রহমান (ইমাম-মোয়াজ্জিন পরিষদ), মাওলানা মুহাম্মদ হাজী আব্দুস সামাদ (সভাপতি-একটি বাড়ী একটি খামার), মাওলানা মুজিবুর রহমান চিশতি (বাংলাদেশ ফেৎনা প্রতিরোধ কমিটি), হাফেয মুহম্মদ মুবারক (সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদ), মাওলানা আব্দুর রাজ্জাকসহ সভাপতি- হাক্কানী ত্বরীকত ফেডারেশন) আরো অনেকে।
বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ, জাতীয় কুরআন শিক্ষা মিশন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা পরিষদ, বাংলাদেশ ফিৎনা প্রতিরোধ কমিটি, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত, বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা পরিষদ, ইমাম মোয়াজ্জিন কল্যাণ পরিষদ, কোরআন প্রচার সংস্থা, হাক্কানী তরীক্বত ফেডারেশন, আমরা ঢাকা বাসী, বাংলাদেশ এতিমখানা কল্যাণ সমিতি, সম্মিলিত ইসলামী গবেষণা পরিষদ, বাংলাদেশ ওলামা মাশায়েখ ঐক্যজোট, বঙ্গবন্ধু ওলামা পরিষদসহ সমমনা ১৩ দলের পক্ষে
নিবেদক-
মাওলানা মুহম্মদ আবু বকর সিদ্দিক
সিনিয়র সহ-সভাপতি
বাংলাদেশ আওয়ামী ওলামা লীগ
সভাপতি- জাতীয় কুরআন শিক্ষা মিশন বাংলাদেশ
মোবাইলঃ ০১৭১১-৩৪০৭৯২
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
রাফসানের মা হিজাব করেন নি। এই বেপর্দা নারীকে গাড়ি গিফট করার চেয়ে হিজাব গিফট করা উত্তম।
ছবি - সংগৃহীত।
ইফতেখার রাফসান। যিনি রাফসান দ্যা ছোট ভাই নামে পরিচিত। বয়স ২৬ বছর মাত্র। এই ২৬ বছর বয়সী যুবক মা-বাবাকে বিলাসবহুল গাড়ি কিনে দিয়েছে। আমরা যারা... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি
শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রোফেসরদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
আসুন সমবায়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করি : প্রধানমন্ত্রী
বিগত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নিজ সংসদীয় এলাকায় সর্বসাধারনের মাঝে বক্তব্য প্রদান কালে উক্ত আহব্বান করেন ।
আমি নিজেও বিশ্বাস করি এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক ।
তিনি প্রত্যন্ত অন্চলের দাড়িয়ারকুল গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন
পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?
ছবি সূত্র: গুগল
বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু
খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন