রুপালী মানবী–তুমি একবার ডাক দিলে,
গোলাপি অধরের সতৃষ্ণ তৃষ্ণায়
কেঁপে ওঠে স্নিগ্ধ মনভুমি ।
উষ্ণ স্তনযুগলে কিঞ্চিৎ-
ভালোবাসা আঁকার সুতীব্র বাসনায়
হ্রিদ স্পন্দন এতটাই বেড়ে যায়-
চিরকালীন অস্তসূর্যে
সমস্ত পৃথিবী নিথর হলেও
বিবসনা সৌন্দর্যের বৈভবে
তখন পাবোনা কিছুই টের !
লিপস্টিক-রাঙ্গানো অধরে অধর চেপে
লালসার ক্রুর অনামিকা স্তব্ধ বিছানায়
ভ্রমন করে এলে নাভিমুলে-
আদুরে স্তনদ্বয়ে খেলে যায় রৌদ্র জোসনার লুকোচুরি ।
শরীরী আহবানে ঝড়ে রিরংসার ঝাড়বাতি-
হ্রিদ স্পন্দন এতটাই বেড়ে যায়
যেন উন্মাতাল ঢেউ হয়ে প্রকাশিত হতে চাও ।
যোনিতে তখন (তোমার) ঝড়ে স্বর্গীয় নির্যাস
কেঁপে ওঠে একটু ছুলেই,
শরীরী বিকানোর কামজ অভিপ্রায়ে-
অক্ষরবিহীন কবিতার সৌন্দর্য তখন
ভালোবাসা রোপণের ভাঁজে ভাঁজে !
এরপর এই কামজ বাসনাটুকু পার হলে,
বিষ ঝড়ানোর সুখটুকু বিস্মৃত হলে
আমার ছায়া আর ভুলেও মারাও না ।
১২ জুন ২০১২
মধ্যরাত,গাজীপুর ।