somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

রাজীব নুর
আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

আলবার্ট আইনস্টাইন

১২ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আইনস্টাইনের শৈশব মোটেও সুখকর ছিল না। শিক্ষকদের মতে তিনি ছিলেন হাবা শিষ্য- গাধার গাধা। বিখ্যাত গণিতজ্ঞ মিনস্কি তাঁর ওপর এমন খেপেছিলেন, প্রায়ই গালির খই ফোটাতেন, 'তুমি একটা অলস কুত্তা'। এই অলস কুত্তাই, আইনস্টাইন আপেক্ষিক মতবাদ দিয়ে সারা পৃথিবী কাঁপিয়ে দিলেন। আইনস্টাইনের বাবা-মা ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষ মধ্যবিত্ত ইহুদি। বাবা হেরমান আইনস্টাইন মূলত পাখির পালকের বেড তৈরি ও বাজারজাত করতেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময় ১৯৪৪ সালে ক্যানসাস সিটিতে তার তৃতীয় প্রবন্ধের পান্ডুলিপি ৬০ লক্ষ ডলারে বিক্রি হয়। সারাটা জীবন যেমন দু-হাতে টাকা কামিয়েছেন তেমনি দুস্থদের অকাতরে বিলিয়ে দিয়েছেন। দুস্থদের জন্যে বেহালা বাজিয়েছেন। চমৎকার বেহালা বাজাতেন তিনি। তৎকালীন নামকরা পত্রিকাগুলো বিখ্যাত বেহালাবাদক আইনস্টাইন শিরোনামে বাড়াবাড়ি রকম প্রশংসা করেছিল। মা'র আগ্রহে মাত্র ৬ বছর বয়সে আইনস্টাইন বেহালা হাতে নেন।বাকপটুতা না থাকলেও তিনি এলিমেন্টারি স্কুলের সেরা মেধাবী ছাত্র ছিলেন।

আলবার্ট আইনস্টাইন জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য। এই মহান বিজ্ঞানী কচুরিপানার মতো সারাটা জীবন কাটিয়েছেন। আইনস্টাইন পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং নতুন উদ্ভাবন ও আবিষ্কারে তার অবদান অনেক। ১৯৯৯ সালে টাইম সাময়িকী আইনস্টাইনকে "শতাব্দীর সেরা ব্যক্তি" হিসেবে ঘোষণা করে। এছাড়া বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানীদের একটি ভোট গ্রহণের মাধ্যমে জানা গেছে, তাকে প্রায় সবাই সর্বকালের সেরা পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তার মা পলিন কখ পরিবারের অভ্যন্তরীন সব দায়িত্ব পালন করতেন। তার এক বোন ছিল যার নাম মাজা। আইনস্টাইনের জন্মের দুই বছর পর তার জন্ম হয়। ছোটবেলায় দুইটি জিনিস তার মনে অপার বিস্ময়ের জন্ম দিয়েছিল। প্রথমত পাঁচ বছর বয়সে একটি কম্পাস হাতে পান এবং তার ব্যবহার দেখে বিস্মিত হন। অদৃশ্য শক্তির কারণে কিভাবে কম্পাসের কাঁটা দিক পরিবর্তন করছে? তখন থেকে আজীবন অদৃশ্য শক্তির প্রতি তার বিশেষ আকর্ষণ ছিল ।

আইনস্টাইন নিউটন সহ বহু বিজ্ঞানী মনীষীর মাঝে 'এসপার্জার' নামক প্রতিবন্ধীতার লক্ষণ দেখা যায়। একজন বিজ্ঞানীর কোনও দেশ হয় না- গোটা পৃথিবীই তার দেশ। তবুও তাঁকে যদি জিজ্ঞেস করা হতো, আপনার দেশ কোনটি? কি বলতেন তিনি, বলার মতো আদৌ কি কিছু ছিল? তাঁর শৈশব কেটেছে জার্মানীতে, কৈশোর ইতালী, যৌবন সুইট্‌জারল্যান্ডে, পৌঢ়ত্ব জার্মানী আর বার্ধক্য আমেরিকায়। একবার জাপানে মানুষে টানা রিকশায় তাঁকে উঠতে বলা হলে, ব্যথিত হয়ে তিনি বলেন: 'একজন মানুষ পশুর মতো টানবে, আমি নির্বিকারচিত্তে বসে থাকব তা কি করে হয়'!
বহু অনুরোধ করেও ফল হয়নি। উঠানো যায়নি রিকশায়। অহংকারী ছিলেন না, কিন্তু আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল না। জার্মানী শেষবার ছাড়ার পর সে সময়কার একশ বিজ্ঞানী তার তত্ত্ব ভুল বলে মহা হইচই শুরু করে। আইনস্টাইন রাগ করলেন না, ব্যাপারটা সহজভাবেই নিলেন। অসম্ভব আত্মবিশ্বাস নিয়ে বললেন: 'আরে এসব কি, একশ জনের কি প্রয়োজন, মাত্র একজন ভুল ধরিয়ে দিলেই তো হয়'! অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের ছবিটার দিকে যদি কখনো আপনি গভীর ভাবে তাকান তবে ওই স্বপ্নদৃষ্টি, মাথাভর্তি উড়ো সাদা চুল, শিশুসুলভ কিন্তু অনেকটা শ্লেষ মাখা হাসি হাসি মুখ দেখে ঠিক কার কথা যেন মনে হবে। তিনি সত্যিকার অর্থে মানব মনন আর চিন্তাশীলতার সর্বোকৃষ্ট উদাহরণ ছিলেন। আপেক্ষিক তত্ত্বের মত কোন বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব যে তাঁর একার চিন্তার ফসল তা ভাবলে শিহরিত হতে হয়।

১২ বছর বয়সে আইনস্টাইন হঠাৎ বেশ ধার্মিক হয়ে উঠেছিলেন। কিন্তু বিজ্ঞান বিষয়ক বই পড়ার পর থেকে তার ধর্মীয় চেতনা কমে যেতে থাকে। কারণ বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের সাথে তার ধর্মীয় বিশ্বাসের বিরোধ লেগে যাচ্ছিলো। আর বিজ্ঞানের তত্ত্বগুলো ছিল নিশ্চিতরূপে প্রমাণিত। অহংকারী ছিলেন না, কিন্তু আত্মবিশ্বাসের অভাব ছিল না। জার্মানী শেষবার ছাড়ার পর সে সময়কার একশ বিজ্ঞানী তার তত্ত্ব ভুল বলে মহা হইচই শুরু করে। আইনস্টাইন রাগ করলেন না, ব্যাপারটা সহজভাবেই নিলেন। অসম্ভব আত্মবিশ্বাস নিয়ে বললেন: 'আরে এসব কি, একশ জনের কি প্রয়োজন, মাত্র একজন ভুল ধরিয়ে দিলেই তো হয়'! আইনস্টাইন নিজেকে প্রশ্ন করেন, এভাবে যদি আলোর সাথে ভ্রমণ করা যেত তাহলে কি ঘটত? এই প্রশ্নটি পরবর্তী ১০ বছর তার মনে ঘুরপাক খেতে থাকে। তিনি ভেবে দেখেন, আলোর সাথে একই গতিতে ভ্রমণ করলে আলোকে স্থির দেখা যাবে, ঠিক যেন জমাটবদ্ধ তরঙ্গ । নিউইয়র্কে প্রথমবার যাবার পর সাংবাদিকরা তাঁকে ছেঁকে ধরল। একজন মজার এক প্রশ্ন করল: 'আচ্ছা বিষয়টা কি বলুন দেখি, আপনার আপেক্ষিকবাদের নাম শুনে মেয়েরা এতো উচ্ছ্বসিত কেন'? আইনস্টাইন হা হা করে হেসে বললেন: 'কেন আবার, ফি বছরই তো নতুন নতুন ফ্যাশনের হুজুগ শুরু হয়, লেটেস্ট হলো আপেক্ষিকবাদ।

যুদ্ধকে আজীবন অন্তর দিয়ে ঘৃণা করে গেছেন এই মনীষী। তাঁর নিজের কথায়, "মানুষ হত্যা আমার কাছে নিদারুন বিরক্তিকর একটি ব্যাপার। আমার এই মনোভাব কোন বিজ্ঞ চিন্তা থেকে আসেনি। এর মূলে রযেছে ঘৃণা আর নিষ্ঠুরতার প্রতি আমার তীব্র বিদ্ধেষ।" আইনস্টাইন ছিলেন অসম্ভব জনপ্রিয়। একটা নমুনা এরকম, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ চৌদ্দজন বিজ্ঞানীর নাম বিজ্ঞানীদের কাছ থেকে গোপন ভোটের মাধ্যমে চাওয়া হলে, বিভিন্ন নাম ওঠে এলো। কিন্তু আইনষ্টাইনের নাম কারও পছন্দ থেকে বাদ পড়ল না। স্কুল পর্যায়ে ইউক্লিডীয় জ্যামিতি আয়ত্ত করার পর তিনি ক্যালকুলাসের প্রতি মনোযোগী হন। আইনস্টাইনের বাবা চেয়েছিলেন ছেলে তড়িৎ প্রকৌশলী হবে, কিন্তু তিনি বিশুদ্ধ জ্ঞানের প্রতিই আগ্রহ দেখিয়েছিলেন। মানুষের ব্যক্তিগত ইশ্বর ভাবনায় তাঁর আস্থা ছিল না। তিনি নিজেই বলেছেন যদি তাঁর মধ্যে ধর্মানুভূতি বলে কিছু থেকে থাকে তবে তা শুধু- অসীম শ্রদ্ধাবোধ সেই বিজ্ঞানের জন্য যা বিশ্বব্রহ্মান্ডের রহস্য উঞ্ছঘাটনে নিরন্তন চেষ্টা চালাচ্ছে। ধর্ম, বিধাতাপুরুষ, পরকাল এসব নিয়ে তিনি নিজের মুখেই বলেছেন, মৃত্যুর পর শাস্তির ভয়ে মানুষ জীবিত অবস্থায় পাপ করা থেকে বিরত থাকবে এটা তিনি আশা করেন না। তাঁর কাছে এধরণের যুক্তির কোন মূল্য নেই।

ডাক্তারের চিকিৎসাপত্রের অজুহাত দেখিয়ে তিনি স্কুল থেকে চলে এসেছিলেন। তাঁকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল: 'আপনার ল্যাব কোথায়'? উত্তরে মাথায় টোকা মেরে বললেন: 'এই তো, এটাই'। এক টুকরো কাগজ আর একটা পেন্সিল দেখিয়ে বললেন, 'এটাই আমার ল্যাব-ইন্সট্রুমেন্ট'। ১৯৫৫ সালে বার্টÝান্ড রাসেলের সঙ্গে যৌথভাবে তিনি শীতলযুদ্ধের আশংকাজনক পরিস্থিতিতে পারমাণবিক যুদ্ধ রোধে বিজ্ঞানীদের মধ্যে এক আন্দোলন গড়ে তোলেন। এই মহান বিজ্ঞানী ১৯৫৫ সালের ১৮ এপ্রিল শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর মৃত্যুর পর প্রখ্যাত কার্টুনিস্ট হারব্লক সৌরজগত এঁকে পৃথিবীর ওপর লিখে দিলেন, "ALBERT EINSTEIN LIVED HERE..."। সামরিক দায়িত্ব পালন এড়ানোর জন্য তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে জার্মান নাগরিকত্ব ত্যাগ করেন, এ ব্যাপারে তার বাবার স্মতি ছিল। এরপর প্রায় ৫ বছর তিনি কোন দেশেরই নাগরিক ছিলেননা। ১৯০১ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি সুইজার‌ল্যান্ডের নাগরিকত্ব লাভ করেন যা তিনি কখনই ত্যাগ করেননি। মেরি ছিল তার প্রথম প্রেম। কিন্তু, ইটিএইচ জুরিখে গণিত অধ্যয়নের সময় মেরি শিক্ষকতার জন্য ওল্‌সবার্গে চলে যায়। তার ছোট বোন মাজা উইন্টেলারের ছেলে পলকে বিয়ে করেছিল । স্নাতক হবার পর আইনস্টাইন শিক্ষকতার কোন চাকরি খুঁজে পাননি। প্রায় ২ বছর চাকরির জন্য ঘোরাঘুরি করেন।

আত্নভোলা এই মানুষটির কর্মকান্ড অবিশ্বাস্য রকমের শিশুসুলভ ছিল। লোকজন তাঁকে দেখার জন্য এতো পাগল কেন এটা তিনি বুঝতে পারতেন না। তিনি বলতেন কেউ যদি আমার তত্ত্ব নাই বোঝে তবে আমাকে পছন্দ করে কেন? তিনি নিজেই কোয়ান্টাম মেকানিক্স বিজ্ঞানের সূচনা করলেও এর কিছু মৌলিক সিদ্ধান্তের সঙ্গে আজীবন দ্বিমত পোষণ করে গেছেন। তিনি তাঁর জীবনের শেষ বছরগুলোতে প্রাকৃতিক বলগুলোর একীভূত তত্ত্বের উপর গবেষণা করছিলেন। তাঁর মৃত্যুর কয়েকদিন আগে আব্রাহাম পায়েস তাঁর সঙ্গে দেখা করতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন। শেষবার আইনস্টাইনকে দেখে তিনি পিছন ফিরে চলে আসার সময় দেখেন এরই মধ্যে আইনস্টাইন হাসপাতালের বেডে শুয়ে তাঁর একীভূত তত্ত্বের গবেষণা কাগজে মগ্ন হয়ে গিয়েছেন। আইনস্টাইন ১৯০৩ সালের ৬ জানুয়ারি মিলেভা মেরিককে বিয়ে করেন। তাদের সম্পর্কটি শুধুমাত্র আবেগকেন্দ্রিক ছিলনা, তাতে যথেষ্ট পরিমাণ বুদ্ধিবৃত্তিক অংশীদারিত্বের উপাদান মিশে ছিল। তাই পরবর্তীতে তিনি মিলেভা সম্বন্ধে বলেছলেন, "মিলেভা এমন এক সৃষ্টি যে আমার সমান এবং আমার মতই শক্তিশালী ও স্বাধীন"।

আইনস্টাইন বলেছিলেন, আলোর চেয়ে বেশি গতিতে আর কেউ ছোটে না এই বিশ্ব ব্রহ্মান্ডে। শূন্যস্থানে আলো প্রতি সেকেন্ডে পাড়ি দেয় ২৯ কোটি ৯১ লাখ ৯২ হাজার ৪৫৮ মিটার। এর চেয়ে বেশি গতি পৃথিবীতে আর কারো নেই। আর এই দাবিই আইনস্টাইনের বিশেষ আপেক্ষিকতা সূত্রের ভিত। বস্তুত এই গতিসীমার ওপরই দাঁড়িয়ে আছে গোটা পদার্থবিদ্যা অনেকখানি। আলবার্ট এবং মিলেভার প্রথম পুত্রসন্তান হ্যান্স আলবার্ট আইনস্টাইনের জন্ম হয়। তাদের দ্বিতীয় পুত্র এদুয়ার্দ আইনস্টাইনের জন্ম হয় ১৯১০ সালের ২৮ জুলাই। তার আপেক্ষিক তত্ত খুব আলোড়ন তুললেও অনেকে সেটা বোঝে না । এটা বোঝানোর জন্য রসিকতা করে তিনি বলেছিলেন "তুমি যদি আগুনের পাশে ১ মিনিট বসে থাকো তাহলে মনে হবে ১ ঘন্টা ধরে বসে আছ , আর যদি একটি সুন্দরী মেয়ের পাশে ১ঘন্টা বসে থাকো তাহলে মনে হবে মাত্র ১ মিনিট ধরে বসে আছ বাস্তবে এটাই আপেক্ষিকতা" হা হা হা

( তথ্যসুত্রঃ ইন্টারনেট )
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

সততা হলে প্রতারণার ফাঁদ হতে পারে

লিখেছেন মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

বিষয়টি আমার ভালো লেগেছে। ক্রেতাদের মনে যে প্রশ্নগুলো থাকা উচিত:

(১) ওজন মাপার যন্ত্র কী ঠিক আছে?
(২) মিষ্টির মান কেমন?
(৩) মিষ্টি পূর্বের দামের সাথে এখনের দামের পার্থক্য কত?
(৪) এই দোকানে এতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০, কিংবা ২/১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, বুঝবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



আপনার পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০ কিংবা ১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, তখন খোঁজ নিলে দেখবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

কোন বিষয়ের উপর অনেক মানসম্পন্ন পোষ্ট লিখলেও সামুতে আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×