somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় হুমায়ন আহমেদ স্যার সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন

১১ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহসিন হলের ৫৬৪ নম্বর রুমে রসায়ন বিভাগের অতি নিরীহ এক ছাত্র বাস করত। SSC, HSC -তে তার রেজাল্ট ভাল থাকায় তাকে একটি সিঙ্গেল রুম দেয়া হয়। এই বেচারা সবসময় এনএসএফের গুণ্ডাদের ভয়ে তটস্থ থাকত। একদিন কোন কারণ ছাড়াই এনএসএফের নেতারা তার ঘরে ঢুকে রুম তছনছ করে দিল। তার তোষক জ্বালিয়ে দিল এবং Morrison & Boyed এর লেখা বেচারার Organic Chemistry বিশাল বইটাও ছিঁড়ে কুটিকুটি করে ফেলল। বইটা সে অনেক দাম দিয়ে স্কলারশিপের টাকায় কিনেছিল। তার একটাই বই। বাকি বইগুলো সে লাইব্রেরি থেকে এনে পড়ত। নতুন করে তোষক কেনার টাকা তার ছিল না, সে খাটে কাগজ বিছিয়ে থাকতে শুরু করল।

গোবেচারা সেই ছাত্রটির নাম হুমায়ূন আহমেদ(ইনি আমার প্রিয় লেখক,যদিও অনেকেই উনাকে অপছন্দ করেন কেউ লিখার কারণে কেউ বা উনার বাক্তিগত জীবনের কিছু ঘটনার কারণে কেউ বা অন্য যে কোন কারনে,বাট উনি আমার সবসময়ের প্রিয় লেখক এবং আজীবনই প্রিয়ই থাকবে)
পরবর্তীতে ব্যাচের সবচে' ভাল রেজাল্ট করায় নিয়মানু্যায়ী রসায়ন বিভাগের শিক্ষক হিসেবে তাকে নিয়োগ দেয়া হয়।

আর তিনি হলেন আমাদের সেই প্রিয় হুমায়ন আহমেদ ।

হুমায়ূন আহমেদের বৃহদান্ত্রের ক্যান্সারের অস্ত্রোপচার হবে ১২ জুন নিউইয়র্ক সিটির বেলভ্যু হাসপাতালে। ৪ জুন সোমবার থেকেই (বাংলাদেশ সময় সোমবার সন্ধ্যা) এই হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচারের প্রাথমিক পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু হয়েছে।

নিউইয়র্কে তাঁর তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত মুক্তধারার বিশ্বজিৎ সাহা বলেন, ''৫ জুনও হুমায়ূন আহমেদের এনেসথেসিয়া বিভাগে পরীক্ষা-নিরীক্ষা আছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ১২ জুন হুমায়ূন আহমেদের বৃহদান্ত্রে অস্ত্রোপচার করা হবে।''

সার্জিকেল অঙ্কলজি বিভাগের ডাক্তার জর্জ মিলার সব রিপোর্ট দেখে গত ৭ মে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে হুমায়ুন আহমেদের ক্যান্সার রোগ নিরাময় হওয়া সম্ভব বলে মত পোষণ করেন এবং আগামি ১২ জুন অস্ত্রোপচারের তারিখ নির্ধারণ করেন। জজ মিলারের মতে এই অস্ত্রোপচার ১০০ ভাগ নিরাপদ।

প্রিয় হুমায়ন আহমেদ স্যার সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসুন ।

হুমায়ন আহমেদ এবং আমার প্রিয় কথাগুলোঃ
এক শ্রাবণ মাসের মেঘলা দুপুরে কলকাতার দেশ পত্রিকা খুলে হিংসা নামের সর্পের ছোবল অনুভব করলাম। পত্রিকায় একটি উপন্যাসের সমালোচনা ছাপা হয়েছে। সমালোচক বলছেন, এই উপন্যাসের লেখক বিভূতিভূষণ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উত্তরসূরি। উপন্যাসটির নাম 'নূরজাহান'। লেখকের নাম
ইমদাদুল হক মিলন। দেশ পত্রিকায় এমন নির্ভেজাল প্রশংসা আমি আর কোনো লেখার হতে দেখিনি।
নূরজাহানের গল্প শেষ করতে মিলন প্রায় তেরো শ পৃষ্ঠা লিখেছেন। বাংলাদেশে এটিই মনে হয় সর্ববৃহৎ উপন্যাস। লেখক হিসেবে জানি একটি গল্পকে তেরো শ পৃষ্ঠা পর্যন্ত টানার অর্থ দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনীর পরিশ্রম, রাত্রি জাগরণ, ক্লান্তি ও হতাশা। হতাশার ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করি, যেকোনো রচনাতেই লেখকের নানান হতাশা থাকে। গল্পটা যেমন দাঁড় করানো দরকার সে রকম করা গেল না। বিশেষ কোনো চরিত্র আরো স্পষ্ট হওয়া উচিত, তা হলো না, এইসব।
হতাশার সঙ্গে আসে আনন্দ। গল্প শেষ করার আনন্দ। নিজের কথা বলি, মিসির আলি বিষয়ক মাত্র চলি্লশ পৃষ্ঠার একটি বড় গল্প (বৃহল্ললা) শেষ করে আমি গল্প শেষ হওয়ার আনন্দে অভিভূত হয়েছিলাম। নূরজাহান শেষ করে মিলনের আনন্দ নিশ্চয়ই আমার চেয়ে চৌত্রিশ গুণ বেশি হয়েছে। নূরজাহান বৃহল্ললার চেয়ে চৌত্রিশ গুণ বড়। সব লেখকই চান তাঁর নিজের আনন্দের ছায়া পাঠকের মধ্যে পড়ুক। লেখক যেন বুঝতে পারেন তাঁর কষ্ট জলে ভেসে চলে যায়নি।

-হ্যালো...
রূপার বাবাঃ কে বলছেন ?
-এটা কি রেলওয়ে বুকিং অফিস?
রূপার বাবাঃ না, রং নাম্বার...!
-এক মিনিট, রূপা কি জেগে আছে?
রূপার বাবাঃ এই ছোকরা ... অসভ্য ! এত রাতে এক ভদ্রলোকের বাড়িতে ফোন করে বিরক্ত করতে লজ্জা লাগে না ??
আমি অসম্ভব রকমের লজ্জা পেলাম এবং টেলিফোন নামিয়ে রাখলাম। :)

"পাঁচ-ছয় বছর আগে আমি অতি দুঃসময়ের ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম৷ একা একা থাকি দখিন হাওয়ার এক ফ্ল্যাটে৷ নিজের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন৷ মাঝে মধ্যে নুহাশ আসে৷ হোটেল থেকে খাবার এনে দুজন মিলে খাই৷ সে কিছুক্ষণ থাকে৷ দুজন নানা বিষয়ে গল্প করি৷ একদিন সে হলুদ পাঞ্জাবি পরে উপস্থিত৷ আমি বললাম, বাবা পাঞ্জাবিটা সুন্দর তো!
সে খুশি খুশি গলায় বলল, মেজপা (শীলা) নিজের হাতে বানিয়েছে৷
আমি বললাম, ভালো বানিয়েছে৷
নুহাশ বলল, বাবা এটা হিমু পাঞ্জাবি৷ আমি হিমু হয়েছি৷
আমি হিমুর পিঠে হাত রাখলাম৷ তাকিয়ে থাকলাম জানালার দিকে৷ কারণ চোখে পানি এসে যাচ্ছে৷ আমি চাচ্ছি না বালক হিমু পিতার চোখের পানি দেখুক৷
দিন পনেরো আগের কথা৷ লেখালেখি করছি৷ হঠাৎ ধুপ করে আমার কোলে কী যেন পড়ল৷ তাকিয়ে দেখি, সর্বকনিষ্ঠ পুত্র নিষাদ হুমায়ূন৷ বয়স দুই মাস৷ তার মা তাকে সাজিয়ে এনে আমার কোলে ছেড়ে দিয়েছে৷ শাওন বলল, ছেলেকে দেখে কিছু কি বোঝা যাচ্ছে?
আমি বললাম, না৷
ভালো করে তাকিয়ে দেখ৷
আমি ভালো করে দেখলাম, কপালে কাজলের ফোঁটা ছাড়া আলাদা কিছু পেলাম না৷
শাওন বলল, সে যে হিমু হয়েছে, এটা বুঝতে পারছ না? হলুদ পাঞ্জাবি, খালি পা৷
আমি বললাম, আরে তাই তো!
দুই মাসের শিশু হিমু মহানন্দে হাত-পা ছুড়ছে৷ তার ভাব দেখে মনে হচ্ছে, রাস্তায় ছেড়ে দিলেই সে হাঁটতে শুরু করবে৷ একবারও পেছন ফিরে তাকাবে না৷ হিমুরা কখনো পেছনে তাকায় না৷ হিমু আইনে পেছনে ফিরে তাকানো শাস্তিযোগ্য অপরাধ৷ তারা তাকিয়ে থাকবে ভবিষ্যতের দিকে."

"পবিত্র কোরআন শরিফের একটি আয়াতে আল্লাহপাক বলছেন, 'এবং বেহেশতে তোমরা প্রবেশ করবে ঈর্ষামুক্ত অবস্থায়।'
এর সরল অর্থ_শুধু বেহেশতেই মানুষ ঈর্ষামুক্ত, ধুলা-কাদার পৃথিবীতে নয়। বিস্ময়কর হলেও সত্যি, ঈর্ষা এক অর্থে আমাদের চালিকাশক্তি। মানবসভ্যতার বিকাশের জন্য ঈর্ষার প্রয়োজন আছে। বেহেশতে যেহেতু সভ্যতা বিকাশের কিছু নেই, ঈর্ষারও প্রয়োজন নেই।
আমি নিজেকে ঈর্ষামুক্ত একজন মানুষ ভাবতে পছন্দ করি; যদিও জানি, এই মানবিক দুর্বলতামুক্ত হওয়া মহাপুরুষদের পক্ষেও সম্ভব নয়। একজন মহাপুরুষও ঈর্ষা করবেন আরেকজন মহাপুরুষকে। এটাই নিপাতনে সিদ্ধ।"

''যখন কেউ কারো প্রতি মমতা বোধ করতে থাকে তখনই সে লজিক থেকে সরে আসতে শুরু করে। মায়া-মমতা-ভালবাসা এসব যুক্তির বাইরের ব্যাপার''

"বেলাল বেগকে সন্দ্বীপ থেকে আনা হলো। আমি তাঁকে স্কুলের কথা বললাম। তাঁর চোখ চকচক করতে লাগল। তিনি আমাকে কিছু শর্ত দিলেন।

১. এই স্কুল আর দশটা স্কুলের মতো হলে চলবে না। এটি হতে হবে এমন এক স্কুল, যা উন্নত দেশের স্কুলের পাশে দাঁড়াবে।

২. স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনার পাশাপাশি শিখবে মোরালিটি।

৩. প্রতিটি ছাত্রছাত্রীর মাথায় স্বপ্ন ঢুকিয়ে দিতে হবে।

আমি বললাম, আপনি আপনার মতো করুন। সব দায়িত্ব আপনার।"

"মানুষ হচ্ছে একমাত্র প্রাণী যে জানে একদিন তাকে মরতে হবে। অন্য কোন প্রাণী তা জানে না। অন্য কোন প্রাণী মৃত্যুর জন্য প্রস্তুতি নেয় না। মানুষ নেয়..."
-

"দীর্ঘ সময় কারো দিকে তাকিয়ে থাকতে নেই। এতে যার দিকে তাকিয়ে থাকা হয় তার অমঙ্গল হয়, নজর লেগে যায়...."

"প্রেম হয় শুধু দেখা ও চোখের ভাল লাগা থেকে, রাগ থেকে প্রেম হয়, ঘৃণা থেকে প্রেম হয়, প্রেম হয় অপমান থেকে, এমনকি প্রেম হয় লজ্জা থেকেও।
প্রেম আসলে লুকিয়ে আছে মানবসম্প্রদায়ের প্রতিটি ক্রোমজমে। একটু সুযোগ পেলেই সে জেগে উঠে।"

"পথ কখনও শেষ হয় না। দীর্ঘ ভ্রমণের পর যখন কেউ তার গন্তব্যে পৌছায়, সেখানে এসেও সে স্থির থাকে না। ছুটতে শুরু করে অন্য কাজে, অন্য পথে, অন্য আরেক গন্তব্যে। "

এক একটি দিন শেষ করে আমরা এগুতে থাকে চুড়ান্ত যাত্রার পথে। মানবমৃত্যুই পথের সমাপ্তি, নিরন্তর ছুটে চলা মানুষের শেষ গন্তব্য।
মানবতা হচ্ছে একটি মহাসমুদ্র। কয়েক বিন্দু দূষিত পানি সমুদ্রকে কিছু করতে পারে না।
কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনাপ্রবাহও মানুষ-মানবতাকে পরাজিত করতে পারে না। মানবতার জয়ই পৃথিবীপৃষ্ঠের শেষ কথা।

নীরবতা আমাদের ভেতর, অথচ আমরা বাস করি সরব পৃথিবীতে। আশ্চর্য এক অন্ধকার আমাদের ভেতর, আর আমরা বাস করি আলোর ভুবনে। মাতৃজঠরের অন্ধকারের স্মৃতি মাথায় নিয়ে আমরা আলোর আরাধনা করি। উল্টোটা করাই কি যুক্তিযুক্ত ছিল না?

ভিত্তি থাকে, উন্নত জাতি দাঁড়িয়ে থাকে শক্ত একটি দার্শনিক তক্তার ওপর। বাঙালি জাতির নৈতিক ও দার্শনিক ভিত্তি না থাকায় ধর্ম ও রাজনীতির মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ও অনাচারে পরিণত হয়েছে।

সবকিছুতেই এখন আমরা আমাদের স্বার্থ ব্যবহার করতে শিখেছি। ব্যক্তি ভণ্ড-প্রতারক হতে পারে, কিন্তু আমরা জাতি হিসেবে পরিণত হয়েছি কালেকটিভ ফ্রড বা সমষ্টিগত প্রতারকে।

বিনয়ের বাড়াবাড়ি সন্দেহজনক। আমার নিজের ধারণা বিনয় ব্যাপারটা পৃথিবী থেকে পুরোপুরি উঠে গেলে পৃথিবীতে বসবাস সহজ হত। বিনয়ের কারণে সত্য-মিথ্যার প্রভেদ করা কঠিন হয়ে যায়। মিথ্যার সঙ্গে বিনয় মিশিয়ে দিলে সেই মিথ্যা ধরার সাধ্য কারও থাকে না।

আমি যেন হঠাৎ প্রবেশ করেছি প্রাণহীন পাথরের দেশে, যে দেশে সময় থেমে গেছে। মাথার ভেতরটা টালমাটাল করছে। শব্দ পাওয়া যাচ্ছে, ফিসফিস করে কে যেন কথা বলছে। খুব পরিচিত গলার সুর, কিন্তু অনেক দূর থেকে তা ভেসে আসছে বলে চিনতে পারছি না।

চাপা ও গম্ভীর গলায় কে যেন ডাকছে, হিমু, হিমু!
- শুনতে পাচ্ছি।
- আমি কে বল দেখি?
- বুঝতে পারছি না।
- আমি তোর বাবা। এবার আমি একা আসি নি। তোর মাকে নিয়ে এসেছি। তুই তার সাথে কথা বল।

- কেমন আছ মা?
অদ্ভুত করুণ এবং বিষণ্ণ গলায় কেউ একজন বলল, ভাল আছি।
- মা শোনো, তোমার চেহারা কেমন আমি জানি না। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে তুমি দেখতে কেমন। তুমি কি জান আমার জন্মের পরপর বাবা তোমার সব ছবি নষ্ট করে ফেলেন যাতে কোনদিনই আমি জানতে না পারি তুমি দেখতে কেমন ছিলে?
- এতে একটা লাভ হয়েছে না? তুই যেকোন মেয়ের দিকে তাকাবি তার ভেতর আমার ছায়া দেখবি।

"আমি রূপার দিকে তাকালাম। সে কোন কথা বলছে না। কিন্তু তার চোখে এত কাঠিন্য কেন? চোখ হওয়া উচিত হৃদের জলের মত - স্বচ্ছ, গভীর ও আনন্দময়।

সময় যেন থেমে আছে, আমরা দুজন নিশ্চুপ। আমি উঠে গেলাম।

পেছন ফিরে ভাল করে তার দিকে তাকালাম। না, তার দৃষ্টি সম্পুর্ণ অন্যরকম। চোখের মণিতে হৃদের জলের মত আকাশের ছায়া। যে আকাশে মেঘের পর মেঘ জমেছে।"

"মানবতা হচ্ছে একটা মহাসমুদ্র। কয়েক বিন্দু দূষিত পানি সমুদ্রকে কিছু করতে পারে না।
কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনাপ্রবাহও মানুষ-মানবতাকে পরাজিত করতে পারে না।
মানবতার জয়ই পৃথিবীপৃষ্ঠের শেষ কথা।"

পৃথিবী এবং বেহেস্ত - দুই জায়গাতেই সবচেয়ে সুন্দর বস্তু ফুল। ফুল যত সুন্দরই হোক সে হাসতে পারে না, কাঁদতে পারে না। মুহূর্তে মুহূর্তে নিজেকে বদলাতেও পারে না।সেই অর্থে মানবশিশু অবশ্যই ফুলের চেয়েও সুন্দর।

পুরুষ ও নারী বন্ধু হতে পারে, কিন্তু তারা অবশ্যই একে অপরের প্রেমে পড়বে।
হয়ত খুবই অল্প সময়ের জন্য, অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য। তবে প্রেমে তারা পড়বেই।

এক আশ্চর্য নীরবতা আমাদের ভেতর, অথচ আমরা বাস করি সরব পৃথিবীতে। আশ্চর্য এক অন্ধকার আমাদের ভেতর, আর আমরা বাস করি আলোর ভুবনে। মাতৃজঠরের অন্ধকারের স্মৃতি মাথায় নিয়ে আমরা আলোর আরাধনা করি। উল্টোটা করাই কি যুক্তিযুক্ত ছিল না?
২৮টি মন্তব্য ২৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=নিছক স্বপ্ন=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৮



©কাজী ফাতেমা ছবি
তারপর তুমি আমি ঘুম থেকে জেগে উঠব
চোখ খুলে স্মিত হাসি তোমার ঠোঁটে
তুমি ভুলেই যাবে পিছনে ফেলে আসা সব গল্প,
সাদা পথে হেঁটে যাব আমরা কত সভ্যতা পিছনে ফেলে
কত সহজ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একদম চুপ. দেশে আওয়ামী উন্নয়ন হচ্ছে তো?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৯ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৯



টাকার দাম কমবে যতো ততোই এটিএম বুথে গ্রাহকরা বেশি টাকা তোলার লিমিট পাবে।
এরপর দেখা যাবে দু তিন জন গ্রাহক‍কেই চাহিদা মতো টাকা দিতে গেলে এটিএম খালি। সকলেই লাখ টাকা তুলবে।
তখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গরু দুধ দেয় সেই গরু লাথি মারলেও ভাল।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১২:১৮


০,০,০,২,৩,৫,১৬, ৭,৮,৮,০,৩,৭,৮ কি ভাবছেন? এগুলো কিসের সংখ্যা জানেন কি? দু:খজনক হলেও সত্য যে, এগুলো আজকে ব্লগে আসা প্রথম পাতার ১৪ টি পোস্টের মন্তব্য। ৮,২৭,৯,১২,২২,৪০,৭১,৭১,১২১,৬৭,৯৪,১৯,৬৮, ৯৫,৯৯ এগুলো বিগত ২৪ ঘণ্টায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

কোরআন কী পোড়ানো যায়!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৮

আমি বেশ কয়েকজন আরবীভাষী সহপাঠি পেয়েছি । তাদের মধ্যে দু'এক জন আবার নাস্তিক। একজনের সাথে কোরআন নিয়ে কথা হয়েছিল। সে আমাকে জানালো, কোরআনে অনেক ভুল আছে। তাকে বললাম, দেখাও কোথায় কোথায় ভুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্ট কি ইসরায়েলি হামলার শিকার? নাকি এর পিছে অতৃপ্ত আত্মা?

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ২০ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯


ইরানের প্রেসিডেন্ট হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে নিহত!?

বাঙালি মুমিনরা যেমন সারাদিন ইহুদিদের গালি দেয়, তাও আবার ইহুদির ফেসবুকে এসেই! ইসরায়েল আর।আমেরিকাকে হুমকি দেয়া ইরানের প্রেসিডেন্টও তেমন ৪৫+ বছরের পুরাতন আমেরিকান হেলিকপ্টারে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×