somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ম প্রচারের স্টাইল : অস্কার ওয়াইল্ড বনাম আমাদের দেশের ধর্ম প্রচারকগণ

০২ রা জুন, ২০১২ দুপুর ২:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অন্য একজনের ব্লগে এটা পাওয়া। প্রচারণার আমি এটা আপনাদের মাঝে ছড়িয়ে দিলাম।

স্বার্থপর দৈত্য
অস্কার ওয়াইল্ড


রোজ বিকেলে স্কুল থেকে ফেরার পথে ছেলের দল দৈত্যের বাগানে ঢুকে খেলা করে।

বেশ বড়োসড়ো সুন্দর বাগান। নরম সবুজ ঘাসে ভরা। ঘাসের মধ্যে এখানে ওখানে ফুটে রয়েছে তারার মতো সুন্দর সব ফুল। আর রয়েছে বারোটি পিচ গাছ। বসন্তকালে সেই গাছগুলিতে গোলাপি আর মুক্তো-রঙা ফুল দেখা দেয়, শরতে ধরে ফল। পাখিরা বসে সেই সব গাছের ডালে। গান গায়। তাদের গান এতই সুন্দর যে ছেলের দল খেলা থামিয়ে গান শোনে একমনে। নিজেদের মধ্যে বলাবলি করে, ‘আহা! আমরা এখানে কতই না সুখী!’

একদিন দৈত্য ফিরে আসে। সে তার বন্ধু কর্নিশ দানোর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিল। গিয়ে সাত বছর তার কাছেই থেকে যায়। বলার বিশেষ কিছুই ছিল না। তাই যা কিছু কথা সব সাত বছরের মধ্যেই ফুরিয়ে যায়। তখন সে নিজের প্রাসাদে ফিরে আসার কথা ভাবে। আর ফিরে এসে দেখে ছেলের দল তার বাগানে খেলা করছে।

‘কি করছিস তো এখানে?’ ভারি গলায় চিৎকার করে দৈত্য। ছেলের দল পালায়।

‘আমার নিজের বাগান আমার নিজেরই বাগান,’ বলে দৈত্য, ‘এই কথাটা সকলেরই জানা দরকার। আর আমি এখানে নিজেই খেলব, আর কাউকে খেলতে দেবো না।’ তাই সে বাগান ঘিরে একটা উঁচু পাঁচিল তুলল। আর একখানা বিজ্ঞপ্তি ঝোলাল।

বিনা অনুমতিতে প্রবেশকারীরা শাস্তি পাবে

ভারি স্বার্থপর দৈত্য সে।

হতভাগ্য ছেলেগুলোর আর কোনো খেলার জায়গা রইল না। তারা রাস্তায় খেলার চেষ্টা করল। কিন্তু রাস্তাটা ধুলো আর শক্ত নুড়ি-পাথরে ভরা। তাদের পছন্দ হল না। স্কুল ছুটির পর তারা সেই উঁচু পাঁচিলটার চারধারে ঘুরে বেড়াত। আর নিজেদের মধ্যে বলাবলি করত, “আহা! আমরা ওখানে কত সুখীই না ছিলাম!”

তারপর বসন্ত এল। সারা দেশে ছোটো ছোটো ফুল ফুটল। ছোটো ছোটো পাখি ডাকতে লাগল। কেবল সেই স্বার্থপর দৈত্যের বাগানে তখনও শীত। যেখানে ছেলের দল আর খেলে না সেখানে পাখিরাও গান গাইতে চাইল না। গাছগুলো ফুল ফোটাতে ভুলে গেল। একবার একটি সুন্দর ফুল ঘাসের মধ্যে থেকে মাথা তুলেছিল। কিন্তু বিজ্ঞপ্তিটা পড়ে তারও ছেলেদের জন্য মন খারাপ হয়ে গেল। সে আবার মাটির কোলে ফিরে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। একমাত্র বরফ আর তুষারের পোয়া বারো। ‘বসন্ত এই বাগানটাকে ভুলেছে,’ তারা বললে, ‘তাই আমরা এখানে সারা বছরই বসবাস করতে পারব।’ বরফ ঘাসগুলিকে একটা বিরাট সাদা আচ্ছাদনে ঢেকে দিল। তুষার গাছগুলোর গায়ে রুপোলি রঙ লাগিয়ে দিল। তারপর উত্তুরে হাওয়াকে নেমতন্ন করে ডেকে আনল তাদের সঙ্গে বসবাস করার জন্য। পশমের আলখাল্লা পরা উত্তুরে হাওয়া সারা দিন গর্জন করে নেচে বেড়াতে লাগল বাগানে। উপড়ে ফেলল চিমনিগুলো। ‘এ তো ভারি মজার জায়গা,’ বলল সে, ‘আমাদের ঝঞ্ঝাকে ডাকতেই হবে।’ ঝঞ্ঝা এল। রোজ তিন ঘণ্টা করে সে প্রাসাদের ছাদে নৃত্য করতে লাগল। জানলার আরশিগুলো আর গোটা রইল না। তারপর গায়ে যত আছে তত জোর খাটিয়ে সে বাগানে ছুটে বেড়াতে লাগল। তার পোষাক ছিল ধূসর, নিঃশ্বাস হিমেল ঠান্ডা।

‘বুঝতে পারছি না বসন্ত আসতে এত দেরি করছ কেন,’ জানলায় বসে শীতল সাদা বাগানটার দিকে তাকিয়ে বলে দৈত্য। ‘আশা করি, আবহাওয়ায় একটা পরিবর্তন আসবেই।’

কিন্তু বসন্ত আসে না। আসে না গ্রীষ্মও। শরৎ বাগানে বাগানে সোনালি ফল ভরিয়ে দেয়। কিন্তু দৈত্যের বাগানকে সে দেয় না কিছুই। বলে, ‘ও ভারি স্বার্থপর।’ তাই সেই বাগানে সর্বদাই রয়ে যায় শীত। উত্তুরে হাওয়া, ঝঞ্ঝা, তুষার আর বরফ নেচে বেড়ায় তার গাছে গাছে।

তারপর একদিন সকালে একটা ভারি সুন্দর সংগীতের সুর শুনে দৈত্যের ঘুম ভেঙে যায়। তার কানে সুরটা এতই মিষ্টি লাগে যে সে ভাবে বোধহয় রাজার বাদ্যকারের দল পাশের পথ ধরে চলেছে। আসলে একটা ছোট্ট লিনেট পাখি তার জানলার বাইরে বসে গান গাইছিল। দৈত্য অনেক দিন কোনো পাখির গান শোনেনি। তাই সেই সুরটা তার কাছে মনে হল বিশ্বের সবচেয়ে মিষ্টি সুর। তখনই তার মাথার উপর ঝঞ্ঝার নৃত্য বন্ধ হল, উত্তুরে হাওয়া তার গর্জন থামিয়ে দিল, খোলা জানলা দিয়ে ঘরে বয়ে এল এক অপূর্ব সুগন্ধ। ‘মনে হয়, বসন্ত এসেছে অবশেষে,’ দৈত্য লাফিয়ে উঠল শয্যা ছেড়ে। তাকাল বাইরে।

কী দেখল সে?

সে দেখল এক সুন্দরতম দৃশ্য। পাঁচিলের একটি ছোট্ট গর্ত ধরে হামাগুড়ি দিয়ে বাগানে ঢুকছে ছেলের দল। তারা বসে আছে সকল গাছের শাখায় শাখায়। সে দেখল প্রত্যেক গাছে একটি করে ছোটো ছেলে বসে। গাছগুলিও সেই শিশুদের ফিরে পেয়ে এত খুশি হয়েছে যে তারা নিজেদের ভরিয়ে দিয়েছে ফুলে ফুলে। তারা আলতো করে হাত বোলাচ্ছে সেই ছেলেদের মাথায়। পাখি উড়ছে। আনন্দে কিচমিচ করছে। ফুলেরা সবুজ ঘাসের বুকে মাথা তুলে হাসছে। ভারি সুন্দর দৃশ্য। কিন্তু বাগানের এক কোণে তখনও শীত। বাগানের সেই প্রত্যন্ত কোণে একটি ছেলে দাঁড়িয়ে। সে খুব ছোটো। তাই গাছের শাখার নাগাল পাচ্ছে না। গাছটার চারপাশে ঘুরছে আর করুণভাবে কাঁদছে। হতভাগ্য গাছটা তুষারে আর বরফে ঢাকা। মাথার উপর তার গর্জন করছে উত্তুরে হাওয়া। ‘এসো এসো, উঠে এসো, বাছা!’ বলছে গাছটা। সে তার শাখাগুলি যতদূর সম্ভব নামিয়ে দিয়েছে। কিন্তু ছেলেটা খুবই ছোটো।

দেখে দৈত্যের হৃদয় গলে গেল। ‘আমি কতই না স্বার্থপর!’ সে বললে; ‘এখন বুঝতে পারছি, কেন বসন্ত আমার বাগানে আসেনি। আমি ওই হতভাগ্য ছোটো ছেলেটিকে গাছের উপর তুলে দিই, তারপর পাঁচিলটা ভেঙে ফেলব। আর তার পর থেকে আমার বাগান চিরকালের জন্য হয়ে যাবে ছেলেদের খেলার মাঠ।’ সে তার কৃতকর্মের জন্য সত্যিই ভারি অনুতপ্ত হয়ে পড়েছিল।

সে নিচে নেমে এল গুড়ি মেরে। আলতো করে খুলল তার দরজা। কিন্তু ছেলের দল তাকে দেখেই ভয় পেয়ে পালিয়ে গেল। বাগানে আবার ফিরে এল শীত। কিন্তু সেই ছোটো ছেলেটি পালাল না। তার দুই চোখ জলে ভরে গিয়েছিল। তাই সে দেখতেই পায়নি যে দৈত্যটা আসছে। দৈত্যটা তার পিছনে এসে দাঁড়াল। তাকে আলতো করে তুলে নিল নিজের হাতে। বসিয়ে দিল গাছের ডালে। এক মুহুর্তে গাছটা ভরে উঠল ফুলে। পাখিরা ফিরে এল। গান গাইতে লাগল। ছোট্ট ছেলেটি দুই হাত বাড়িয়ে দৈত্যের গলা জড়িয়ে ধরে চুমু খেল তাকে। অন্য ছেলেরা যখন দেখল দৈত্যটা আর দুষ্টু নেই, তখন তারাও ফিরে এল। তাদের সঙ্গে এল বসন্তও। ‘ছোট্ট বাছারা, এখন থেকে এই বাগান তোমাদের,’ বলল দৈত্য। সে একটা বিরাট কুঠার নিয়ে পাঁচিলখানা গুঁড়িয়ে দিল। দুপুর বারোটার সময় হাট-ফেরতা লোকেরা দেখল তাদের দেখা সবচেয়ে সুন্দর এক বাগানে বসে দৈত্যটা ছোটো ছেলেদের সঙ্গে খেলা করছে।

সারা দিন খেলল তারা। সন্ধ্যাবেলা এল দৈত্যের কাছে বিদায় নিতে।

‘কিন্তু তোমাদের সেই ছোট্ট বন্ধুটি কোথায়?’ সে বলল। ‘সেই ছেলেটি যাকে আমি গাছে তুলে দিলাম।’ ছেলেটিকে দৈত্য বড়ো ভালবেসে ফেলেছিল। সে তাকে চুমু খেয়েছিল যে।

‘আমরা তো জানি না,’ ছেলের দল বলল। ‘সে চলে গেছে।’

‘তোমরা কিন্তু মনে করে তাকে কাল আবার আসতে বলো,’ দৈত্য বলল। কিন্তু ছেলের দল বললে যে তারা জানেই না যে সে কোথায় থাকে। আগেও কখনও তাকে দেখেনি। শুনে দৈত্যের মন খারাপ হয়ে গেল।

রোজ বিকেলে স্কুল ছুটির পরে ছেলেরা এসে দৈত্যের সঙ্গে খেলা করে। কিন্তু সেই যে ছেলেটিকে দৈত্য ভালবাসত তাকে আর কখনও দেখতে পায় না সে। দৈত্য সব ছেলের সঙ্গেই মধুর ব্যবহার করে। কিন্তু তার মনে সাধ তার সেই প্রথম ছোট্ট বন্ধুটিকে আবার দেখে। ‘আহা, তার সঙ্গে যদি একবার দেখা হত!’ মাঝে মাঝেই বলে সে।

বছর যায়। দৈত্য বুড়ো আর অথর্ব হয়ে পড়ে। খেলার সামর্থ তার আর থাকে না। সে একটা আরামকেদারায় বসে ছেলেদের খেলা দেখে আর বাগানের তারিফ করে। ‘আমার অনেক সুন্দর ফুল আছে,’ সে বলে। ‘কিন্তু এই ছেলের দলই সবচেয়ে সুন্দর ফুল।’

এক শীতের সকালে পোষাক পরতে পরতে সে বাইরে বাগানটা দেখছিল। এখন সে আর শীতকে ঘৃণা করে না। কারণ সে জানে শীতে বসন্ত ঘুমায়, ফুলেরা বিশ্রাম নেয়।

হঠাৎ পরম বিস্ময়ে সে তার চোখ রগড়াতে থাকে। বারংবার দেখে। কি অপূর্ব দৃশ্য! বাগানের এক কোণে সুন্দর সাদা ফুলে ঢাকা একটি গাছ, শাখাগুলি তার সোনালি, ডালে ডালে ঝুলছে রুপোলি ফল, আর তার নিচে দাঁড়িয়ে আছে সেই ছোটো ছেলেটি যাকে সে ভালবাসত।

মহানন্দে ছুটে নিচে নেমে আসে দৈত্য। বাগানে যায়। ছেলেটির কাছে আসে। কিন্তু কাছে আসতেই রাগে লাল হয়ে ওঠে তার মুখ। সে বলে, ‘কে তোমাকে আঘাত করিয়াছে?’শিশুর দুই হাতে পেরেকের ক্ষতচিহ্ন, ছোটো ছোটো দুটি পায়েও পেরেকের ক্ষতচিহ্ন।

‘কে তোমাকে আঘাত করিয়াছে?’ দৈত্য চিৎকার করে বলে, ‘আমাকে বল, আমি তাহাকে এই বিরাট তরবারির আঘাতে হত্যা করিব।’

‘না!’ শিশুটি বলে, ‘এ যে প্রেমের ক্ষতচিহ্ন!’

‘কে তুমি?’ দৈত্য বলে। এক ভয় গ্রাস করে তাকে। সে শিশুটির সামনে বসে পড়ে হাঁটু গেড়ে।

শিশুটি দৈত্যের দিকে তাকিয়ে হাসে। বলে, ‘একদিন তুমি আমাকে তোমার বাগানে খেলতে দিয়েছিলে, আজ তুমি আমার সঙ্গে এস আমার বাগানে, যা স্বর্গোদ্যান।’

সেদিন বিকেলে ছেলের দল এসে দেখল গাছতলায় পড়ে আছে দৈত্যের মৃতদেহ, সারা শরীর তার সাদা ফুলে ঢাকা।

------- ------- ------- ------- ------- ------

গল্পটিতে লেখক কি সুন্দর ভাবে একটি ধর্মের শিক্ষাকে ফুটিয়ে তুলেছেন। এই গল্পের আবেদন হাজার বছরেও শেষ হবে না।

গল্পটি পড়া শেষ করলে আমাদের দেশের ধর্ম প্রচারকদের ধর্ম প্রচারের স্টাইলটি মনে পড়লো। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ওয়াজ মাহফিলগুলোতে ইতিবাচক বিষয়ের চেয়ে নেতিবাচক বিষয়গুলোকে ফোকাস করা হয় বেশী। খুব বিখ্যাত ও জনপ্রিয় ধর্ম প্রচারকগণও কেন যেন তাদের বক্তব্য থেকে ঘৃণার উপাদানগুলো পরিহার করতে পারেন না। আবার এইসব ঘৃণার গরল ছড়ানো হয়ে থাকে অত্যন্ত তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে যা কখনো কখনো সাম্প্রদায়িক উস্কানীর পর্যায়ে পড়ে। যেমন এই উপমহাদেশের একজন অতি শ্রদ্ধেয় মহাপুরুষ আশুতোষ মুখোপাধ্যায় নিয়ে খুবই আপত্তিকর কিছু কথা একটি ওয়াজে শুনেছিলাম। মওলানা সাহেব অত্যন্ত বিখ্যাত এবং জনপ্রিয়। তিনি আশুতোষ মুখোপাধ্যায় এর গোফ নিয়ে খুব খারাপ রকমের কৌতুক করেছিলেন।

ওয়াজে একই ধরণের ঘৃণার উপাদান থাকে নারীদেরকে নিয়ে। এ ক্ষেত্রে অবশ্য নোংরা ইঙ্গিতও থেকে থাকে।

আপাত: দৃষ্টিতে ওয়াজের মধ্যে এই ধরণের আপত্তিকর উপাদানের প্রভাব তেমন বেশী মনে না হলেও বাস্তব অবস্থা ভিন্ন। আমাদের দেশের ধর্মীয় সমাজ অনেকটাই চিন্তা-ভাবনায় বৃত্তবন্দী। একজন প্রভাবশালী ধর্ম প্রচারক যে স্টাইলে ওয়াজ করেন, যে ধরণের কথা বলেন তা খুব দ্রুত তার সমর্থক এবং অন্যান্য ধর্মীয় শ্রেণীর সমর্থকেরা অনুসরণ করে থাকে। তার নেতিবাচক বক্তব্য, বিদ্বেষ ইত্যাদি খুব সহজেই সমাজের একটা উল্লেখযোগ্য অংশের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। ফলশ্রুতির সমাজে বিভক্তি দেখা দেয়। সবচেয়ে মারাত্মক হচ্ছে, এর ফলে অনেক ক্ষেত্রেই সাধারণ মানুষ ধর্মমিমুখ হয়ে পড়তে পারে। আমাদের এর মধে থেকে বের হতে হবে।


৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×