somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ডায়াবেটিসের স্থায়ী মুক্তি

৩০ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ডায়াবেটিসের নিজে নিজে চিকিৎসা পদ্ধতি
প্রিয় বন্ধুগণ,
ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিমূর্ল করার জন্য (আমার নির্দেশনা মতো) নিচে উল্লেখিত এগারটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবন করুন। আমার প্রণীত এই ফরমূলাটি অনুসরন করলে শতকরা ৯৫ ভাগ ডায়াবেটিস রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিস মুক্ত হবেন বলে আমি আশাবাদী। যদিও কিছু রোগী পু্রোপুরি ডায়াবেটিসমুক্ত হবেন না ; তারপরও তারা অন্য যে-কোন চিকিৎসা পদ্ধতির চাইতে অন্তত দশগুণ ভালো রেজাল্ট পাবেন। প্রতিটি ঔষধ আপনি প্রতিবার মাত্র এক সপ্তাহ করে খাবেন। এইভাবে ঔষধগুলি চক্রাকারে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বারে বারে খাবেন (অর্থাৎ ১১ নাম্বার ঔষধটি খাওয়ার পরে আবার ১ নাম্বার থেকে একই নিয়মে খাওয়া শুরু করবেন)। আপনার সুগার লেভেল যদি অনেক বেশী হয়, তবে দিগুণ মাত্রায় ঔষধ খেতে পারেন (অর্থাৎ ২০ ফোটা করে)। আবার শিশু-কিশোরদের ক্ষেত্রে ৫ ফোটা করে খাওয়াতে পারেন, যদি তাদের সুগার লেভেল অনেক কম থাকে ; তবে অন্যান্য নিয়ম-কানুনের কোন পরিবতর্র্র্র্নের প্রয়োজন নাই। হ্যাঁ, সকল হোমিওপ্যাথিক ঔষধই খালি পেটে খাওয়া ভালো ; তবে খালি পেটে খেতে ভুলে গেলে ভরা পেটেও খেতে পারেন। এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলো অন্য যে-কোন ঔষধের সাথে একত্রে খেতে পারবেন (হোক তা ট্যাবলেট, ক্যাপসুল বা ইনজেকশান) ; তাতে কোন সমস্যা হবে না। তবে অবশ্যই ডায়াবেটিসের অন্য ঔষধগুলোর আধা ঘণ্টা আগে অথবা আধা ঘণ্টা পরে খাবেন। ডায়াবেটিসের যথেষ্ট উন্নতি হলে অন্য ঔষধগুলোর মাত্রা কমিয়ে অধের্ক করে দিন এবং সুগার লেভেল নরমালে চলে আসলে সেই ঔষধগুলি পুরোপুরি বন্ধ করে দিন। জার্মানী বা আমেরিকার তৈরী হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কেনার চেষ্টা করবেন।



এই এগারটি ঔষধের যে-কোনটিকে আপনি বাদ দিয়ে দিতে পারেন, যদি মনে করেন যে, সেটি কোন কাজ (উপকার) করছে না অথবা অনাকাঙিখত সমস্যার (যেমন- বুকজ্বালা, চুলকানি, ব্যথা, যৌনশক্তি বৃদ্ধি ইত্যাদি) সৃষ্টি করছে অথবা স্থানীয় মার্কেটে পাওয়া যাচ্ছে না। অবশিষ্ট ঔষধগুলি তাদের প্রদত্ত সিরিয়াল বা ধারাক্রম অনুযায়ী খেতে থাকুন। ঔষধের শক্তি এবং মাত্রা সমপর্কে আমার নির্দেশনা পরিবর্তন করবেন না। তবে আমার নির্দেশিত শক্তি স্থানীয় মার্কেটে পাওয়া না গেলে আপনি তার কাছাকাছি (এবং বাজারে পাওয়া সবচেয়ে নিন্মতম) শক্তির ঔষধ খেতে পারেন। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের শক্তিকরণ ক্ষেত্রে কিউ (Q) -কে বলা হয় মাদার টিংচার, অর্থাৎ সবচেয়ে নিন্মতম শক্তি অর্থাৎ এক বা শূণ্য শক্তির ঔষধ। আমরা সবাই জানি যে, নিন্মশক্তির (like Q, 3X, 6X, 12X, 30X, 200X, 3C, 6C, 3, 6 ইত্যাদি) হোমিওপ্যাথিক ঔষধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া খুবই কম, নাই বললেই চলে। মনে রাখবেন যে, হোমিওপ্যাথিক ঔষধের নামসমূহ হলো বিশ্বজনীন (অর্থাৎ এগুলো পৃথিবীর সকল দেশে একই নিয়মে পাওয়া যায়)। এসব ঔষধের কোনটি যদি তরল আকারে পাওয়া না যায়, বরং তার পরিবর্তে বড়ি আকারে পাওয়া, তবে তা সমান মাত্রায় খান অর্থাৎ দশ ফোটার পরিবর্তে দশটি বড়ি করে খান। ঔষধ সব সময় তরল আকারে কেনার চেষ্টা করবেন এবং কিছু পানির সাথে মিশিয়ে খাবেন। কেননা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ তরল আকারে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়।



অল্প কিছু রোগীর ক্ষেত্রে পুরোপুরি রোগমুক্তির জন্য (আমার ফরমুলা অনুযায়ী ঔষধ সেবনের পাশাপাশি) কোন একজন হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হতে পারে ; যিনি রোগীর শারীরিক ও মানসিক গঠন বিশ্লেষণ পূবর্ক আরো উৎকৃষ্ট ও মানানসই ঔষধ নিবার্চন করে প্রয়োগ করবেন। পুরোপুরি রোগমুক্তির জন্য এই ঔষধগুলি আপনাকে কমপক্ষে এক থেকে দুই বছর অথবা আরও বেশী কিছু সময় খেতে হতে পারে। ইনশায়াল্লাহ্‌ আমার ফরমুলা আপনার শরীরকে বিষমুক্ত করে তার আগেকার ভাল অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাবে (এবং ফলস্রুতিতে মৃত্যুর আগ পযর্ন্ত আপনাকে আর ডায়াবেটিসের ঔষধ খেতে হবে না)। আপনি যখন ডায়াবেটিস (এবং ডায়াবেটিসের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য রোগ) থেকে মুক্ত হয়ে যাবেন, তখন এই তালিকার এগারটি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিবেন এবং নতুন এই তেরটি ঔষধ (Natrum sulphuricum, Nux vomica, Kali phosphorica, Natrum muriaticum, Acidum Picricum, Iodium, Calcarea Phosphorica, Crataegus oxyacantha, Sanicula, Magnesia Phosphorica, Alfalfa, Calcarea fluor, Vanadium) একই শক্তিতে এবং একই নিয়মে খাওয়া শুরু করুন (তবে মাত্রা হবে ৫ ফোটা বা ৫ বড়ি করে রোজ দুইবার)। এই তেরটি ঔষধ আপনার শরীর এবং মনকে বিষমুক্ত, পরিশুদ্ধ, মেরামত এবং ক্ষয়মুক্ত করার মাধ্যমে পুণরায় ডায়াবেটিসের (অন্যান্য ঘাতক রোগসমূহের) ফিরে আসার সম্ভাবনাকে শেষ করে দিবে। (বিঃ দ্রঃ- খাদ্য এবং ব্যায়াম সংক্রান্ত নিয়মকানুন অবশ্যই বাকী জীবন মেনে চলবেন।)



{ডায়াবেটিসের কারণ দূর করা ঃ- ঔষধ খেয়ে ডায়াবেটিস দূর করার পাশাপাশি আপনাকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার মুল কারণগুলো দূর করার জন্যও কিছু ঔষধ খেতে হবে। (১) আপনি যদি বড় ধরনের কোন মানসিক আঘাতের (যেমন- প্রেমে ব্যর্থতা, আপনজনের মৃত্যু, তালাক, চাকরি হারানো ইত্যাদি) কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তবে নেট্রাম মিউরিয়েটিকাম ১০০০ শক্তিতে (Natrum muriaticum 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার একমাস বিরতির পরে নেট্রাম মিউরিয়েটিকাম ১০,০০০ শক্তিতে (Natrum muriaticum 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও একমাস বিরতির পরে নেট্রাম মিউরিয়েটিকাম ৫০,০০০ শক্তিতে (Natrum muriaticum 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। (২) আপনি যদি টিকা (vaccine) নেওয়ার কারণে (অর্থাৎ আপনার যদি বেশী বেশী টিকা নেওয়ার অভ্যাস থাকে) কারণে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তবে থুজা অক্সিডেন্টালিস ১০০০ শক্তিতে (Thuja occidentalis 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার একমাস বিরতির পরে থুজা অক্সিডেন্টালিস ১০,০০০ শক্তিতে (Thuja occidentalis 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও একমাস বিরতির পরে থুজা অক্সিডেন্টালিস ৫০,০০০ শক্তিতে (Thuja occidentalis 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। (৩) যদি আপনার ডায়াবেটিসের পারিবারিক / বংশগত ইতিহাস থাকে (অর্থাৎ আপনার পরিবারের অনেক সদস্য যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে থাকে), তবে সিফিলিনাম ১০০০ শক্তিতে (Syphilinum 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার একমাস বিরতির পরে সিফিলিনাম ১০,০০০ শক্তিতে (Syphilinum 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও একমাস বিরতির পরে সিফিলিনাম ৫০,০০০ শক্তিতে (Syphilinum 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। (৪) যদি আপনার যক্ষা বা হাঁপানি রোগের পারিবারিক / বংশগত ইতিহাস থাকে (অথবা ঘনঘন সর্দি-কাশি হওয়ার অভ্যাস থাকে), তবে ব্যাসিলিনাম ১০০০ শক্তিতে (Bacillinum 1M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান, তার তিন মাস বিরতির পরে ব্যাসিলিনাম ১০,০০০ শক্তিতে (Bacillinum 10M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান এবং তারও তিন মাস বিরতির পরে ব্যাসিলিনাম ৫০,০০০ শক্তিতে (Bacillinum 50M) এক মাত্রা (অর্থাৎ এক ফোটা বা দশটি বড়ি) ঔষধ খান। ডায়াবেটিসের কারণ দূর করার উপরোক্ত চারটি ঔষধের যে-কোনটি অবশ্যই তিন মাত্রার বেশী খাবেন না। এই ঔষধগুলো আপনি যে-কোন সময় খাওয়া শুরু করতে পারেন ; তবে অবশ্যই অন্য কোন ঔষধের সাথে একত্রে খাবেন না ; বরং অন্য ঔষধের এক ঘণ্টা আগে অথবা এক ঘণ্টা পরে খাবেন। }



[ইহা একটি প্রমাণিত সত্য যে, একজন হোমিওপ্যাথিক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকই কেবল ডায়াবেটিস পুরোপুরি নির্মূল করার ক্ষমতা রাখেন। কিন্তু সারা পৃথিবীতে যে-পরিমাণ ডায়াবেটিস রোগী আছে, সেই তুলনায় হোমিওপ্যাথিক স্পেশালিষ্টের সংখ্যা খুবই নগণ্য। এই কারণে আমি হোমিওপ্যাথিক মতে “নিজে নিজে ডায়াবেটিসের চিকিৎসা”-এর একটি ফরমুলা তৈরী করেছি, যা এই বিপুল সংখ্যক ডায়াবেটিসের ভুক্তভোগীদেরকে যথেষ্ট সহায়তা করবে এবং কোন ক্ষতি করবে না। এজন্য প্রথমে আমাকে হাজার হাজার হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মধ্যে এমন কিছু ঔষধ খুজেঁ বের করতে হয়েছে, যাদের ডায়াবেটিস নিরাময়ে প্রবল কাযর্ক্ষমতা আছে এবং অন্যদিকে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া খুবই কম। তারপর তাদেরকে এমনভাবে সিরিয়াল অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে সাজাতে হয়েছে, যাতে একটি ঔষধ অন্যটির সাথে রিয়েকশান না করে এবং একটি ঔষধ তার পূর্বের ঔষধের একশানকে বিনষ্ট করবে না। সত্যি বলতে কি, ডায়াবেটিস কোন একটি একক রোগ নয়, বরং বলা যায় এটি অনেকগুলো রোগের সমষ্টি (অর্থাৎ আমি বলতে চাচ্ছি যে, অনেকগুলো রোগ/ত্রুটি/বিকৃতি সম্মিলিতভাবে ডায়াবেটিসের সৃষ্টি করে থাকে)। এই কারণে, একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের প্রয়োজন মানবতার এই ভয়ঙ্কর দুশমনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সময় তার হাতে থাকা সকল প্রকার অস্ত্র প্রয়োগ করা। আমার এই ফরমুলা অনুসরণ করার কারণে যদি ডায়াবেটিসের সাথে সাথে আপনার অন্যান্য রোগও (যেমন- উচ্চ রক্তচাপ, হাপাঁনি, মেদভূড়ি, বাতের সমস্যা, কিডনী রোগ, হৃদরোগ, স্মায়বিক রোগ ইত্যাদি) সেরে যায়, তবে বিস্মিত হবেন না। কেননা আমাদের হৃৎপিন্ড, ফুসফুস, লিভার, কিডনী, মস্তিষ্ক, পাকস্থলী, স্মায়ু, হরমোন গ্রন্থি, রক্ত, যৌনাঙ্গ, চোখ, হাড় ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর এই এগারটি ঔষধের অনেক ইতিবাচক প্রভাব আছে। আল্লাহ্‌র করুণা আমাদের সকলের ওপর বর্ষিত হউক।



অনেকেই আমার নিকট ই-মেইল অথবা ফোন করে জানতে চান যে, এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধগুলো কিভাবে সংগ্রহ করা যাবে। প্রকৃতপক্ষে এই এগারটি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হলো একেবারে সাধারণ / বহুল প্রচলিত হোমিও ঔষধ। যে-কোন হোমিওপ্যাথিক ফার্মেসী থেকেই আপনারা এগুলো সংগ্রহ করতে পারেন। আমার জানা মতে, পৃথিবীর ছোট-বড় সমস্ত শহরেই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ পাওয়া যায়। যদি আপনার এলাকায় পাওয়া না যায়, তবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্ডার দিয়েও পৃথিবীর বিভিন্ন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রস্তুতকারী কোম্পানীর কাছ থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।





এগারটি ঔষধের তালিকা ঃ-



(১) Acidum Phosphoricum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে প্রথম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(২) Gymnema sylvestra Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে দ্বিতীয় সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৩) Arsenicum Bromatum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে তৃতীয় সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৪) Syzygium Jambos Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে চতুর্থ সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৫) Rhus aromaticum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে পঞ্চম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৬) Murex purpurea Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে ষষ্ট সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৭) Sanicula Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে সপ্তম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৮) Helonias Dioica Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6


(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ সকালে এবং দুপুরে দুই বেলা করে অষ্টম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(৯) Calcarea Phosphorica Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে নবম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(১০) Uranium nitricum Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে দশম সপ্তাহ খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে)

(১১) Iodium Q/3x/6x/12x/3c/6c/3/6

(এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধটি ১০ ফোটা করে রোজ তিন বেলা করে এগারতম সপ্তাহে খান। আধা গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে। এরপর পূণরায় এক নাম্বার ঔষধ থেকে একই নিয়মে খাওয়া আরম্ভ করুন।)





ডাঃ বশীর মাহমুদ ইলিয়াস

গ্রন্থকার, ডিজাইন স্পেশালিষ্ট, ইসলাম গবেষক, হোমিও কনসালটেন্ট

১৩/ক - কে. এম. দাস লেন (২য় তলা),

(হুমায়ুন সাহেবের রেলগেইটের সামান্য পশ্চিমে

এবং হায়দার ফামের্সীর উপরে)

টিকাটুলী, ঢাকা।

ফোন ঃ +৮৮০-০১৯১৬০৩৮৫২৭

E-mail : [email protected]
১১টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×