২১। ফোড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে, ফোড়ার লেপে দিয়ে দীর্ঘক্ষন রেখে দিন। ফোড়া পেকে যাবে।
২২। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে, চালতা গাছের পাতা ও মুলের ছাল সমপরিমান একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
২৩। ঠোটের দুপাশে এবং মুখের ভিতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।
২৪। পুদিনা পাতা ডালসহ ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে, সেই পানি ছেকে খেলে পেট ফাপা ভাল হবে।
২৫। অনেকের গায়ের ঘামে দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সংগে মিশিয়ে গা মুছলে এটা কমবে।
২৬। মাথা ব্যথা হলে, কালজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেধে শুকতে থাকুন।
২৭। ২ টুকরা দারুচিনি ১টি এলাচি, ২টি তেজপাতা ,২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন। হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
৩০। দাতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে , ব্যথা কমে।
৩১। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসাবে কাজ করে। এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র , কয়েক চামচ দই খেয়ে নিন।
৩২। গলায় মাছের কাটা লেগে গেলে, অর্ধেক লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন। কাটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
৩৩। ছুরি/দা/বটি তে হাত কেটে গেলে, এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।
৩৪। বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সিদ্ধ করে বেটে একটু মধু মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট কমে।
৩৫। মুখে/জিভে সাদা ঘা হলে, পানির সাথে কর্পূর গুলে মুখ দিনে ২ বার ধুয়ে নিন।
৩৬। ডালিমের রসের সাথে ঘৃত-কুমারীর শাস মিশিয়ে খেলে ঘুম ভাল হয়।