প্রাণের পানকৌড়ি দিয়েছিলো ডুবসাঁতার
ভালোবাসার গভীর হ্রদে আত্মমগ্নতায়
কে জানে সে খুঁজেছিলো কোনো এক মাছ
সদা সঞ্চারণশীল ছটফটে পাখনায়
লাল ঠোঁটে ছুটছে জলজ উদ্ভিদের নিচে
শিলা শ্যাওলার বাদামি সবুজ ঘেঁষে
সুবিধার বুদবুদ তুলে এদিকে ওদিকে,
সহসা পানকৌড়ির নখে নক্ষত্রের চূর্ণ দেখে
বড়শিতে টোপ ভেবে পেলো ভয়
বোকা মাছটা বোঝেনি যে শিকারী নয়
ভালোবেসে গিয়েছিলো কেউ কাছে
না বুঝে আড়াল হলো পাথরের নিচে
তারপর থেকে আমি খুব একা
শূন্যতাবোধ গোগ্রাসে গিলে খায় তিনবেলা
আমার সুখে শান্তিতে বেঁচে থাকা,
তারপর একা আমি পড়ে রয়েছি ক্ষতবিক্ষত
বোধের বারান্দায় গ্রিল পেরুনো জ্যোৎস্নার মতো