অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।
নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে কটূক্তি করায় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়–য়ার কড়া সমালোচনা করেছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক।
তিনি বলেছেন, ‘দীলিপ বড়–য়াতো ড. ইউনূসের নখের যোগ্য নন। কোনো মন্ত্রী যে এমন বেকুবের মতো কথা বলতে পারেন, তা আমি ভাবতেই পারি না।’
শনিবার বেলা ১১টায় ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে মুক্তচিন্তা ফোরাম আয়োজিত ‘গুম, অপহরণ ও সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরি¯ি’তি শীর্ষক’ বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সংসদে বা সংসদের বাইরে এ নিয়ে় আলোচনা হতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যদি এতো এলার্জি থাকে তবে অন্য কোনো নাম হতে পারে।’
ব্যারিস্টার রফিক আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হটকারি কোনো মনোভাব দেখাবেন না বলে আশা করি।’
দুই নেত্রীকে একত্রে বসে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কোনো গোয়ার্তুমির সুযোগ নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কথা ও কাজে মনে হ”েছ, তারা আর আসতে পারবে না। এই চিন্তা কেন? নিশ্চয় কোনো দুর্বলতা রয়েছে। যে কেউতো আবার মতায় আসতে পারে।’
ইলিয়াস ইস্যু তৈরি করা হয়েছে সুরঞ্জিতের ইস্যুকে চাপা দেওয়ার জন্য মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস ইস্যুকে চাপা দিতে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। সেনা বাহিনীর এতো কাছে গিয়ে যদি বিএনপি নেতারা বাসে আগুন দিতে পারে, তাহলে সরকারের মতা ছেড়ে দেওয়া উচিত।’
ড. ইউনূসের নোবেল প্রাইজ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সমালোচনা করে রফিক-উল হক বলেন, ‘আমরা কত বড় বেকুবের দেশে বাস করছি। সম্মানী ব্যক্তিদের সম্মান নষ্ট করা উচিত নয়।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের বক্তব্য টেনে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নোবেল পেতে টাকা দিয়েছিলেন, এ ধরণের বক্তব্য দিয়ে তিনি ঠিক কাজ করেননি।’
দেশে এখন লোক দেখে বিচার হ”েছ, আইনের বিচার হ”েছ না মন্তব্য করে বলেন, ‘আপিল বিভাগকে আমরা বলি এখন স্টে বিভাগ।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘রাষ্ট্র এখন মানুষের ধর্ম নিয়ে টানা-হেঁচড়া শুর“ করেছে। আইন করা হ”েছ এখন নাকি ভিন্ন ধর্মের মেয়েকেও বিয়ে করা যাবে। আমার মনে হয়, আমার ভাগিনার (সজিব ওয়াজেদ জয়) বিয়েকে জায়েজ করার জন্য এই আইন করা হ”েছ।’
হিলারি প্লেনে ওঠার আগেই তাকে নিয়ে কটুক্তি করায় অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে রফিক-উল হকের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেন তো, আইন দিয়ে এই লোকটির মুখ সেলাই করে দিতে পারেন কি না।’
দেশকে ডুবিয়ে দেওয়া হ”েছ মন্তব্য করে বঙ্গবীর বলেন, ‘আপনি একটু চেষ্টা করেন, দেশের জন্য না হয় জীবন দিয়ে দিব।’
কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘নোবেল নিয়ে প্রশ্ন তোলাও এক ধরণের গুম। দেশে এখন মানুষের সম্মানও হরণ করা হ”েছ। দেশ কারো পৈত্রিক সম্পতি নয় যে তার মন মর্জি মতো চলবে।’
নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে কটূক্তি করায় শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়–য়ার কড়া সমালোচনা করেছেন বিশিষ্ট আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক।
তিনি বলেছেন, ‘দীলিপ বড়–য়াতো ড. ইউনূসের নখের যোগ্য নন। কোনো মন্ত্রী যে এমন বেকুবের মতো কথা বলতে পারেন, তা আমি ভাবতেই পারি না।’
শনিবার বেলা ১১টায় ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে মুক্তচিন্তা ফোরাম আয়োজিত ‘গুম, অপহরণ ও সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরি¯ি’তি শীর্ষক’ বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সংসদে বা সংসদের বাইরে এ নিয়ে় আলোচনা হতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে যদি এতো এলার্জি থাকে তবে অন্য কোনো নাম হতে পারে।’
ব্যারিস্টার রফিক আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী হটকারি কোনো মনোভাব দেখাবেন না বলে আশা করি।’
দুই নেত্রীকে একত্রে বসে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কোনো গোয়ার্তুমির সুযোগ নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কথা ও কাজে মনে হ”েছ, তারা আর আসতে পারবে না। এই চিন্তা কেন? নিশ্চয় কোনো দুর্বলতা রয়েছে। যে কেউতো আবার মতায় আসতে পারে।’
ইলিয়াস ইস্যু তৈরি করা হয়েছে সুরঞ্জিতের ইস্যুকে চাপা দেওয়ার জন্য মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস ইস্যুকে চাপা দিতে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। সেনা বাহিনীর এতো কাছে গিয়ে যদি বিএনপি নেতারা বাসে আগুন দিতে পারে, তাহলে সরকারের মতা ছেড়ে দেওয়া উচিত।’
ড. ইউনূসের নোবেল প্রাইজ নিয়ে প্রশ্ন তোলায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের সমালোচনা করে রফিক-উল হক বলেন, ‘আমরা কত বড় বেকুবের দেশে বাস করছি। সম্মানী ব্যক্তিদের সম্মান নষ্ট করা উচিত নয়।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের বক্তব্য টেনে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নোবেল পেতে টাকা দিয়েছিলেন, এ ধরণের বক্তব্য দিয়ে তিনি ঠিক কাজ করেননি।’
দেশে এখন লোক দেখে বিচার হ”েছ, আইনের বিচার হ”েছ না মন্তব্য করে বলেন, ‘আপিল বিভাগকে আমরা বলি এখন স্টে বিভাগ।’
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘রাষ্ট্র এখন মানুষের ধর্ম নিয়ে টানা-হেঁচড়া শুর“ করেছে। আইন করা হ”েছ এখন নাকি ভিন্ন ধর্মের মেয়েকেও বিয়ে করা যাবে। আমার মনে হয়, আমার ভাগিনার (সজিব ওয়াজেদ জয়) বিয়েকে জায়েজ করার জন্য এই আইন করা হ”েছ।’
হিলারি প্লেনে ওঠার আগেই তাকে নিয়ে কটুক্তি করায় অর্থমন্ত্রীর সমালোচনা করে রফিক-উল হকের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আপনারা দেখেন তো, আইন দিয়ে এই লোকটির মুখ সেলাই করে দিতে পারেন কি না।’
দেশকে ডুবিয়ে দেওয়া হ”েছ মন্তব্য করে বঙ্গবীর বলেন, ‘আপনি একটু চেষ্টা করেন, দেশের জন্য না হয় জীবন দিয়ে দিব।’
কল্যাণ পার্টির সভাপতি মেজর (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম বলেন, ‘নোবেল নিয়ে প্রশ্ন তোলাও এক ধরণের গুম। দেশে এখন মানুষের সম্মানও হরণ করা হ”েছ। দেশ কারো পৈত্রিক সম্পতি নয় যে তার মন মর্জি মতো চলবে।’
