somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশ পোকামাকড়ের এক ঘর-বসতি! মানুষ আর থাকে না এখন ! সত্যি বলছি !

১২ ই মে, ২০১২ দুপুর ২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এখানকার তরুন ব্লগারদের কেউ কেউ ছাড়া সবাই জানেন যে ২০০০ সাল পর্যন্ত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় রেজাল্ট দেয়া হত ফেল > তৃতীয় শ্রেণী > দ্বিতীয় শ্রেণী > প্রথম শ্রেণী এই ক্রমানুসারে। এর মাঝে প্রথম শ্রেণীতে যারা পাশ করত তাদের মাঝে আবার দুটি বিশেষ গ্রুপ থাকত- বোর্ড স্ট্যান্ড ও স্টার মার্কস। ৭৫০ বা তার চেয়ে বেশি নাম্বার পেলে তাকে বলা হত স্টার মার্কস। আর একেকটি শিক্ষাবোর্ডে সর্বোচ্চ নাম্বারপ্রাপ্ত থেকে শুরু করে প্রথম ২০ জনকে দেয়া হত স্ট্যান্ড পদমর্যাদা। সেই নিয়ম থাকা কালীন একেকবার রেজাল্ট বের হবার সময়টা নিশ্চই সবার চোখে ভাসে এখনো? টেলিভিশনের খবরে, পত্রিকার পাতায় কৃতি সন্তানের একপাশে তার গর্বিত মা অপর পাশে বাবার হাসি মুখের ছবি দেখে প্রাণ জুড়িয়ে যেত তখন। সে সময় গুলোতে রেজাল্ট থেকে বেড়িয়ে আসতো সত্যিকারের মেধাবি মুখগুলো।
আমি যখন SSC পরীক্ষা পাস করি ২০০০ সালে তখন আমাদের স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১০০ জন। সেখান থেকে আমরা পাস করেছিলাম ৭৬ জন। এর মধ্যে প্রথম বিভাগ ছিল প্রায় ৩০ জনের মত এবং তাদের মাঝ থেকে আমরা ১০জন পেয়েছিলাম স্টার মার্কস। আর এখন আমার স্কুলের রেজাল্ট কেমন হয়? ১৫০ জন পরীক্ষা দিয়ে সেখান থেকে এখনকার পদ্ধতির সর্বোচ্চ রেজাল্ট জিপিএ ৫ পায় ১১২ জন!! মানে আগের সময়ের পাসের হারের সমান প্রায়!!!
এবার আসি উচ্চমাধ্যমিক এর কথায়। আমি যেবার নটরডেম কলেজ থেকে ২০০২ সালে পাশ করি সেবার বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পরীক্ষা দিয়েছিল ১২১২ জন। আর সেখান থেকে স্টার মার্কস ছিল প্রায় ন'শ জনের। এবং আমার জানামতে এই ন'শ জনের মাঝে সাতশ' জনের সর্বমোট নাম্বার ছিল আটশ' এর উপর। অথচ এখনকার সিস্টেমে নটরডেম কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়ে শতকরা ৮৫-৯০ ভাগ ছাত্র সর্বোচ্চ ভাল রেজাল্ট জিপিএ ৫ পায়! অর্থাৎ আমাদের সময় পাওয়া স্টার মার্কস এর চেয়েও সংখায় অনেক বেশি!(এইমাত্র দেয়া তথ্যে সামান্য ভুল থাকলেও থাকতে পারে। যদি এখানে নটরডেম কলেজের ২০০২ সেশনে পাশ করা কেউ থেকে থাকেন তবে শুধরে দিবেন প্লীজ।)

এখন আপনারাই বলুন এখনকার এই সিস্টেমে একটা সত্যিকার মেধাবিকে কিভাবে চেনা যাবে? এই গণহারে A+ কি আসলে আমাদের একটা সুশিক্ষিত নতুন প্রজন্ম উপহার দিতে পাড়ছে?
আমার পাশের বাড়ির একটা ছাত্রী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক উভয়টাতে পেলো A+ , এর মাঝে একটাতে আবার গোল্ডেন! চারদিকে তো মিষ্টির বন্যা বইয়ে যেতে থাকল। কিন্তু ছয়টা মাস যেতে না যেতেই সব হাসিমুখ উধাও! সেখানে ভর করল রাজ্যের হতাশা। কারন? কারন হল -- সময়ের ''সবচেয়ে ভাল'' রেজাল্ট করা এই শিক্ষার্থীটি একে একে ভর্তি পরীক্ষা দিল মেডিক্যাল, বুয়েট, ডুয়েট, রুয়েট, চুয়েট, কুয়েট সহ সকল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠানগুলোতে। এরপর আসি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর কথায়-- ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, শাহজালাল এই গুলতে সে দিল ভর্তি পরীক্ষা। বিশ্বাস করুন আর নাই করুন এই ছাত্রীটি এগুলোর কোথাও ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হল না। মেডিক্যাল এ খুব পড়ার ইচ্ছে ছিল বলে দ্বিতীয়বার তাতে ভর্তি পরীক্ষা দিল, এবারেও সুযোগ হল না। এখন তবে বলুন কি লাভ হল SSC, HSC তে সবচেয়ে সেরা (!) রেজাল্ট করে?
আমি একটি বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের লেকচারার হিসেবে চাকরি করেছি কয়েক মাস, সেখানে আমি দেখেছি আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের কি করুন অবস্থা! তাদের কারো কারো (সকলে নয়) ইংরেজি ভাষা জ্ঞানের যে হাল তা দেখে আমি আতঙ্কিত হয়েছি এবং ফেসবুকের কল্যাণে এখনও মাঝে মাঝে হই। তবে এ কথা স্বীকার না করলে সত্যি ভুল হবে যে এদের মাঝেও কেউ কেউ আছে যারা অনেকটা প্রশংসার দাবি রাখে।
আমি আমার এলাকাতেই বেশ অনেকগুলো উদাহরন পেয়েছি যারা SSC, HSC তে জিপিএ ৫ পেয়েও কোন ভাল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেনি।

আর তাই আমি এখনকার এই রেজাল্ট পদ্ধতির রেজাল্ট কে দুটো শ্রেণীতে ভাগ করে দেখি। একটা হল -পাস (জিপিএ ৫ বা A+) এবং আরেকটা ফেল। আমি জানি আপনারা আমার এই মন্তব্যে অনেকেই নারাজ ও নাখোশ হবেন তবুও আমি তাই মনে করি এবং তাই আমি বলব, আমাকে ক্ষমা করবেন।

এবারে আসি আসল কথায়, এই সিস্টেম এ যারা জিপিএ ৪ এর নীচে যারা অন্তত SSC তে পায় আমি মনে করি তাদেরকে একটা SSC সার্টিফিকেট দেয়ার আগে আরও ৫ বার পরীক্ষা নেয়া দরকার, কেননা এই সমস্ত সস্তা সার্টিফিকেটধারী ছেলেমেয়েগুলো যেয়ে ভর্তি হয় নানা হাস্যকর রকমের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (!) এ প্রতিষ্ঠান গুলো উচ্চ এই কারনে নয় যে তাদের পড়াশোনার মান অসাধারণ, বরং এই কারনে যে অনেক উঁচু কোন বিল্ডিঙের উপরের দিকের কোন একটা তলায় এদের অবস্থান। এখানে আমি একটু বলে নিতে চাই-- যে এই শিক্ষার্থী গুলোর সবাই কিন্তু মানুষ হিসেবে মন্দ নয় বরং অনেকেই আছে যারা মানুষ হিসেবে প্রথম শ্রেণীর, কারন তারা তাদের পরিবার থেকে প্রয়োজনীয় শিক্ষাটা নিয়েই বড় হয়েছে। কিন্তু সমস্যা বাঁধে অন্য জায়গায়... দেশে তো আর হারাম টাকার কোন অভাব নেই আর সেই হারাম বা কালো টাকার অসাধু মালিক গুলোর ডাঁট ফাটেরও কোন কমতি নেই... এই জাতীয় লোক গুলো যারা কিনা সারাক্ষণ ব্যস্ত ছিল কিভাবে কত দুনম্বরি করে নিজের ব্যাংক ব্যালেন্স টাকে আরও বড় করা যায়, যারা কিনা কখনো খেয়াল করার সময় করে উঠতে পারেনি কিভাবে তার সন্তান টি মানুষ হয়ে উঠছে, কিংবা আদৌ মানুষ হচ্ছে কিনা? কি পড়ছে, কোথায় যাচ্ছে, কাদের সাথে মিশছে, কি শিখছে?- এই লোক গুলা তাদের আপাত বিগড়ে যাওয়া সন্তানদেরকে কেবল মাত্র টাকার জোরে নিয়ে ভর্তি করিয়ে দেয় কোন একটা নিম্ন মানের প্রাইভেট ভার্সিটিতে... যতটা না সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তারচেয়ে বেশি সমাজে নিজের স্ট্যাটাস বাড়ানোর জন্যে। আর এই সুযোগে কিছু ধান্দাবাজ লোক ঢাকা শহরের অলিতে গলিতে সব জায়গায় ঘুপচির মত একটা ফ্ল্যাট বা ভবন ভাড়া নিয়ে শুরু করে দিয়েছে জমজমাট শিক্ষা ব্যবসা। যেমন তাদের বাহারি নাম তেমনি তাদের চটকদার বিজ্ঞাপন ! কিন্তু আসল যে জিনিসটা থাকার কথা সেটাই থাকেনা সেই নামসর্বস্ব ভার্সিটি গুলোয়। একটা মানুষ গড়ার, তাকে সত্যিকারের শিক্ষা এবং দীক্ষা দেবার মত ভাল পরিবেশ, শিক্ষক - শিক্ষিকাই থাকে না। যার ফলে এখান থেকে যে সব প্রোডাক্টগুলো বের হয় তাদের একটা বড় অংশ (১০০% নয়) কখনো আর মানুষ হবার মত অবস্থায় থাকেনা... তারা একেকটা ''কীট'' হয়ে বের হয়।


আজকের ঢাকা শহরে বের হলে এদেরকেই বেশি চোখে পড়ে। তাদের সাথে থাকে ঐ নামকাওয়াস্তের ভার্সিটির লেবাস... দল বেঁধে চলবে এবং চলার সময় চিৎকার চেঁচামেচি করে আশপাশের মানুষের যন্ত্রণার চুড়ান্ত করে ছাড়বে। এদের জামা কাপড় থাকে উদ্ভটের চেয়েও বেশি কিছু, জুতার রঙ হবে যতটা উৎকট হওয়া সম্ভব তার চেয়ে বেশি, গলায় থাকে বড় একটা চেইন সেটা যেন ঠিকঠাক বাইরে থেকে লোকে দেখতে পারে সেজন্যে শার্টের উপরের দুই থেকে তিনটি বোতাম থাকে খোলা, হাতে থাকে আমাজান জঙ্গলের আদিবাসীদের মত একগাদা হাবিজাবি... আর যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো এদের মাথার খুলিটার ভিতরে মগজের জায়গায় থাকে টলমল ডাবের পানি! নিজের ভাষা বাংলা, দেশ বাংলাদেশ সেই বাংলার ১২ টা মাসের নাম এরা দু'ঘণ্টা চেষ্টা করেও বলতে পারে না (ATN News এটার ওপর একটা প্রতিবেদন দেখিয়েছিল কিছুদিন আগে) কিন্তু কোথায় গেলে ইয়াবা ট্যাবলেট আর কোথায় গেলে ভাল বিদেশী মদের বোতল পাওয়া যাবে সেটা তাদের খুব ভাল মনে থাকে।

এইসব চিড়িয়া গুলো সাধারণত দল বেঁধে চলাফেলা করে। আমার ধারনা তারা তাদের অন্তর্নিহিত দৈন্যতা আর দুর্বলতার ভয়েই একা চলতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। রাস্তা ঘাটে বা শপিং মলে এরা যখন ঘুরে বেড়ায় তখন এরা অত্যন্ত যত্নের সাথে একটা বিষয় সর্বদা লক্ষ্য রাখে-- আশে পাশের প্রতিটি মানুষকে তাদের উপস্থিতি জানান দেয়া হচ্ছে কিনা ঠিকমত। যতটুকু সম্ভব সবাইকে বিরক্ত করাটাই যেন তাদের মূল লক্ষ্য! পাশ দিয়ে কোন মেয়ে হেঁটে গেলে কে কার চেয়ে বেশি অশালীন এবং আপমানজনক কথা বলতে পারে সে প্রতিযোগিতায় নেমে পড়তে এদের এক মুহূর্ত বিলম্ব হয় না। বই খাতা কলমের সাথে নিবিড় সখ্য দেখে এগুলোর ছাত্রত্ব চোখে পড়েনা, ওটা চোখে পড়ে যখন তারা কোন পাবলিক বাসে ওঠে। টিকেট কেটে যে বাসে ওঠার কথা তারা তাতে টিকেট নিয়ে ওঠাকে অপমানজনক মনে করে, বরং গলাবাজি করে, জোর করে ওঠাটাকেই মনে করে বীরত্বের কাজ। এরা অধিকাংশ সময়ই ভাড়া দেয়না। কন্ডাক্টর ভাড়া চাইলে তাকে মারতে উদ্যত হয়। এমন ঘোরতর নিচু যাদের মানসিকতা ও কর্মকাণ্ড তাদেরকে যদি মানুষ না বলে ''কীট'' বলি খুব কি ভুল বলা হবে?

সত্যি বলতে এই "বস্তু" গুলো মানুষ হয়নি এদের পিতা-মাতার কারনে। আজকাল অনেক পিতা-মাতাই কেবল বাচ্চা জন্ম দিয়েই খালাস হয়ে যান, সেগুলোকে যে মানুষ তৈরি করে দেয়াটাও তাদেরই কাজ তা তারা ভুলে যান। একটা ছোট ছেলে বা মেয়ের ভিতরে একটা মনন, মূল্যবোধ তৈরি করে দেয়াটা তার পরিবারেরই দায়িত্ব। পুঁথিগত যত বিদ্যাই কেউ লাভ করুকনা কেন পারিবারিক শিক্ষা যদি কারো ভিতরে না থাকে তবে সে কোনদিনই সুমানব হবার সুযোগ পাবে না।


যতটুকু আশা নিয়ে লেখাটা লিখতে বসেছিলাম ততটা মন মত লেখাটা হলনা আমার। তবু নিশ্চয় যারা এই ব্লগে নিয়মিত তারা বুঝে গেছেন কেন আমার লেখা, কি প্রসঙ্গে। হ্যাঁ, ইউল্যাবের সামনে ঘটা ঐ জঘন্য ঘটনাটা নিয়ে এখন পর্যন্ত যতগুলো লেখা এসেছে প্রায় তার সবই আমি পড়ার চেষ্টা করেছি। ইউল্যাব কর্তৃপক্ষের হাস্যকর গা বাঁচানো ধরনের রাজনৈতিক ফ্লেভার সমৃদ্ধ বক্তব্য আমাকে হতাশ করেছে। তবে যে জিনিসটা আমাকে সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছে তা হল- আমি কোথাও, কোন লেখাতে এমন একটা ইউল্যাব শিক্ষার্থী খুঁজে পেলাম না যে বলেছে-- অপরাধী কে যত দ্রুত সম্ভব গ্রেপ্তার করা হোক। এবং তারা যদি সত্যিই ইউল্যাবের শিক্ষার্থী হয়ে থাকে তবে যেন তাদের এমন ভয়াবহ শাস্তি দেয়া হয় যেন আর কোনদিন কেউ এমন জঘন্য অপরাধ করার কথা কল্পনাও না করে। বরং সবাই মিলে লাঞ্ছিত ঐ মেয়েটার সন্মান রক্ষার পরিবর্তে তাদের নিজেদের ভার্সিটির ইমেজ রক্ষা করার জন্যে পাগল হয়ে গেছে! আরে গর্দভের দল-- তোরা সবাই মিলে যদি এমন কয়েকটা ছাত্র নামের বিষাক্ত আগাছা টেনে সমূলে উৎপাটন করতে পারিস তবে কি তোদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম আরও বাড়বে না? তোদের ভার্সিটিতে তোদেরই কোন ছোটবোন আরও নিরাপদে পথ চলতে পারবেনা তখন?

এখানেই হল পার্থক্য একটা সত্যিকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে একটা নামকাওয়াস্তের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। আজকে যদি এ ঘটনা ঢাকা বা অন্য কোন ভাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটত তবে কিছু না কিছু স্টুডেন্ট ঠিকই দাড়িয়ে যেত এই ঘটনার খলনায়ক কুলাঙ্গার ছাত্রগুলোর বিচারের দাবিতে! কিন্তু এখনো ইউল্যাব থেকে আমরা একজনকেও পাচ্ছি না।

অনেক কথা বলা হয়ে গেল। অনেক কষ্ট, অনেক ক্ষোভ , অনেক হতাশা আর অনেক অনেক শঙ্কা নিয়ে কথা গুলো লিখেছি। আমার একটা ছোট বোন ঢাকা ভার্সিটিতে প্রথম বর্ষে পড়ে। কালকের ঐ ঘটনাটা সামুতে পড়ার পর প্রথমেই আমার ওর জন্যে ভয় হয়েছে, এমন আজব আইন শৃঙ্খলার একটা দেশে জন্ম নিয়েছি আমি এক অথর্ব বড় ভাই যে আমার বোন টাকে একটু নিরাপদে নিজের সম্মান টাকে টিকিয়ে রেখে পড়ার সুযোগ যে করে দিব তাও পারি না ! যাই বলি তাই অরণ্যে রোদন হয়ে যায় শেষ পর্যন্ত!
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মে, ২০১২ রাত ১০:০৩
৮টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×