somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পানি পান করুন সুস্থ্য থাকুন

২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পানি স্বাস্থ্যের অত্যন্ত উপকারী । পানির অপর নাম জীবন তা বলতে আর বাকি নেই তবুও কিছু ব্যাপার থেকে যায় ।

পিপাসা নিবারনই মূল কথা পানির মধ্যে নিহিত নয় ।

দেহের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সহায়তা করে: মাঝে মাঝে আমরা ক্ষুদা অনুভব করি তখন আমরা পানিকে রিপ্লেস করতে পারি । ব্যাপারটা এরকম আসলেই পিপাসাটাই আমরা ক্ষুদা হিসেবে শরীর বুঝিয়ে থাকে মাঝে মাঝে । কার্বহাইড্রেড খাদ্য গ্রহন বা সাধারন খাবার গ্রহন আর পানি পান করার মাধ্যমে পিপাসা নিবারন মোটামোটি ভিন্ন । পানির সাথে কিছু যেরকম হালকা কিছু গ্রহন করাতে পুরোপুরোই ভাল সময়ের জন্য ক্ষুদা আসলেই চলে যায় ।

হৃদপিন্ড কে কর্মঠ ও সুস্থ রাখে: পানি এমনই উপকারী যে আমাদের হৃদপিন্ডকে ভালভাবেই সুস্থ রাখে । এ নিয়ে বিভিন্ন জার্নাল এ বিভিন্ন ইতিবাচক রিপোর্ট স্থান পেয়েছে ।

আমিষের আরেক চরিত্রে প্রকাশ: পানি যদিও আমিষ নয়, এতে খনিজ পদার্থ বিদ্যমান । কিন্তু দীর্ঘ সময় পানি না পান করার কারনে শরীর ও মন অবসন্ন লাগে । কাজ করতে বা ব্যায়ামে দীর্ঘ গতির সঞ্চার করে । পানি শূন্যতাই অপর নাম বলা যায় । তখন মানুষ কর্ম জনিত দূবর্লতা ভেবে একটু বিশ্রাম করে । কিন্তু সব সময় তা সঠিক নয়, বেশীর ভাগই পানি শূন্যতা বা পানি না পান করার কুফল । তাই পান করুন । অনেকের অযথাই মাথা ঘুরা, বমি বমি ভাব, অবস্বাদ ইত্যাদি হয় কিন্তু ডাক্তার এর কাছে গিয়ে কোন সমস্যা খুজে পান না । তাদের উপর পানি পান করা । কোন সমস্যা থাকলেও পানি পান করেও অন্তত প্লাসিবো এফেক্ট এ কাজ করার সুযোগ থাকে ।

ত্বক সজীব রাখে: মুখ হোক আর হাত বা পা যেখানেই হোক । মানুষ বিভিন্ন রকম ক্রীম বা লোশন ব্যবহার করে ত্বককে সজীব রাখার জন্য । কিন্তু কতটাই মানুষ বোকা তা বলার ব্যতী রাখে না । ক্রীম বা লোশন হতে পারে সূর্যের অতি বেগুনী রশ্মি থেকে রক্ষা করবে বা শীতের আদ্রতা থেকে রক্ষা করবে কিন্তু সর্বোপুরী পানির উপর কিছুই নাই । ত্বকের উজ্জ্বলতা ও সজীবতা বৃদ্ধিতে এটি অনেক অনেক কার্যকারী ।
অফটপিক হিসেবে সবুজ ফলমূলও উপকারী ।

হজমে সহায়তা: হজমে যে পানি প্রচুর সহায়তা করে সেটি না বললেও চলবে কিন্তু না বুঝালে চলবে না । :) কারন সবাই মোটামোটি হজমের জন্য সফট ড্রি... তথা কোমল পানীয় কে পছন্দ করবে । তা সঠিক সফট ড্রি.. বা কোমল পানীয় আপনাকে ডাইজেস্ট বা হজমে তুলনায় ভাল সার্ভিস দিবে । তথাপিও অফটপিক হিসেবে বলব কোলা লাইট হোক আর কোলা জিরো বা নরমাল কোলাই হোক পানি থেকে ভাল কিছু নয় এগুলো ।
অফটপিক হিসেবে বলছি, সাধারন কোমল পানীয় অতিরিক্ত কার্বোহা্ইড্রেড বহন করে যাকে চিনি হিসেবে বুঝি, সাথে তারা রং ব্যবহার করে যা দেহের কোন কাজেই আসে না সেটা বের করে দেয় । আর যদি বলা হয় কোকোকোলা জিরো বা লাইট সেটা ভাল, আমি বলব এটাও খারাপ তবে নরমাল থেকে ভাল কারন এতে চিনির জায়গায় Aspartam আছে যার মধ্যে এসিডজাতীয় উপাদান বিদ্যমান যা আপনাকে গেটেবাতঁ সহ নানান রকম রোগের সূচনা করবে আর নেশাগ্রস্ত CAFFEINE তো আছেই! আর এতে কোন উপকারী উপাদানই নাই, নাই কোন কার্বোহাইড্রেড, নাই কোন ফ্যাট, নাই কোন খনিজ পদার্থ, তো এটা দেহে এসে এমনিতেই চলে যায়, বিনিময়ে এসিডের সহায়তায় হালকা বুস্ট দেয় হজমে এতটুকুই কাজ তার আর অবশেষে দেহে ইউরিক এসিডের মাত্রা বৃদ্ধি করে দেয় । বি:দ্র: মাসে একবার অতিরিক্ত ভোজন সমস্যায় ফেলবে না আশা করি, যদি নিয়মিত স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখেন

দেহ পরিশোধন করে: আমরা জানি আমাদের দেহের অধিকাংশই পানি । এই পানিই আমাদের দেহের অতিরিক্ত বর্জ্য যা সংগ্রহে রাখতে পারে না বা অপ্রয়োজনীয় তা বাহিরে বের করে দেয় । যাকে অন্য ভাষায় বিষ নিষ্কাশনও বলতে পারি ।

ক্যান্সার এর ঝুকি কমায়: ক্যান্সার এর ঝুকি কিভাবে কমায় এটা একটু ক্রিটিক্যাল বা বুঝানো দায় । উপরের যা বলেছি যেমন কোলা জিরো নিয়ে .. সেখান থেকে ইউরিক এসিডের সূত্রপাত তা থেকে গেটেবাতঁ এর পর .. তা ব্লা প্রেশার... বিভিন্ন ডালপালা গজিয়ে রোগের বিস্তার করে... শেষ এর ঠিকানা হয় ক্যান্সার নামক মারাত্নক ঝুকির দিকে । খাদ্যে আমরা প্রচুর টক্সিন বা এসিড পেতে পারি তা বন্ধের তেমন উপায় নাই যদি নিজে কেউ বন্ধ না করে তবে একে কাউন্টার করা সম্ভব একমাত্র পান পানই । :)
কোলন ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার, ব্ল্যাডার ক্যান্সার ইত্যাদি রোগকে কাউন্টার করা নিয়ে পানি স্বীকৃত সর্বোপুরি । যদি বার্ধক্যে কে বা রোগ আসলে আসলেই সহজে কেউ মুক্তি পায় না । তবে কেউ সহজে আত্ন হননও করতে চায় না ;)
Survival of the Fittest আমার বাবার কথা

শরীরের আভ্যন্তরীন ব্যায়াম: দৌড় এর মাধ্যমে আমরা হৃদপিন্ডকে সচল রাখার ব্যায়াম যেভাবে করাই বা কার্ডিও ব্যায়াম, ঠিক এইভাবেই কিডনী, যকৃত, হৃদপিন্ড.. সর্বোপুরী সম্পূর্ণ শরীরই একটা ব্যয়াম এর উপর থাকে! কি অবাক হলেন । :)

কখন বা কতটুকু পানি পান করবেন: আমার কথা হল কোন রেগুলার ধারাবাহিকা বললে কেউ ধরে রাখতে পারবেন কিনা সন্দেহ । :P আমি বলব, যে যতটুকু পারেন পান করুন । যতটুকু দরকার এর থেকেও কম পান করে থাকি আমরা ! (পরিশ্রমী বা এ্যাথলেট বা খেলোয়াড় ব্যতী রেখে কারন তারা বাধ্য হয়েই পান করে, লোল) তবে সকালে খালি পেটে, খাবার আগে-মাঝখানে-পরে, ঘুমানোর আগে, সকাল, দুপুর, বিকাল, সন্ধ্যা ও রাতে, ব্যায়ামের আগে-মাঝে-পরে হাহাহাহ :) আমার এই সাধারন ছক টা মনে রাখলে সব সময়ই পানি পান করা হয়ে যাবে ।
আশে পাশে পানির বোতল থাকলে সুযোগ পেলেই পান করবেন । তবে খেয়াল রাখবেন আমার কাজ, স্কুল, কলেজ অনুযায়ী । কারন অতিরিক্ত পানি আপনাকে প্রায়ই টয়লেটে গমন করতে বাধ্য করবে । তাই সময় ও স্থান অনুকূলে থাকবে কিনা তার উপার পানি পান করা সমুচিত হবে মনে করি, যদি বাহিরে থাকেন ।

প্রাত্যহিক খনিজ চাহিদা পূরন: মাঝে মাঝে মিনারেল ওয়াটার ক্রয় করে পান করার চেষ্টা করবেন । হয়ত সাধারন ট্যাপের পানিতে বা ওয়াসার পানিতে পরিপূর্ণ খনিজ উপাদান থাকে না । ফলের ভিটামিন যেমন দরকার তা না থাকলে উপসর্গ দেখা দিতে পারে, তেমন ভাতের কার্বহাইড্রেড ছাড়া আমরা শক্তি পাইনা তেমনি পানির খনিজ পদার্থ অনেক দরকার । পানি ছাড়াও অন্য খাদ্যেও যদি আছে । খনিজ উপাদান এর অভাবে
Click This Link এটা অনলাইন ক্যালকুলেটর, বয়স ও লিঙ্গের বা উচ্চতার ভিত্তিতে আনুমানিক শারীরিক উপাদান এর চাহিদার চার্ট পাবেন । :)

উপরোক্ত তথ্য শুধু পানি বুঝিয়েছী, কোন কোমল পানীয় নয়, কোন ফলের জুসও নয় বা পানি জাতীয় খাদ্যদ্রব্যও নয় । পানি গ্রহনে সর্তকতা অবলম্বন করুন, ফুটিয়ে পান করুন যদি সন্দেহ থাকে । ফিটকারী দিয়ে পানি কে পরিশোধন না করে ফিল্টার ক্রয় করে ব্যবহার করুন । তুলনায় এটি বেটার । ফিটকারী শুধুমাত্র তখনই যখন পানি গরম করা সম্ভব হয় না যেখানে বা দূর্যোগ বা দূর্ঘটনাকবলিত স্থানে ।

-----------------
আমার মনে পড়ে ছোটকালে আব্বা আমাকে প্রচুর প্রেশার দিত সকালে পানি পান করতে আমি চাইতাম না । জোর করেই পান করতে হত । তাই বিরক্তি লাগত । তবে এখন বুঝি এটা কেন এত উপকারী । আব্বা বোঝাত যে দূষিত সব কিছু নিষ্কাশন করে এটি । তবে এত বিস্তৃত বোঝায় নি, হয়ত তিনি জানতেন কিন্তু ছোট বিধায় স্বল্পভাবে বুঝিয়েছিলেন । তাকে আমি স্মরন করি, ইনশাল্লাহ তার যেন হাজার বছর জীবনকাল থাকে । :|

আমিও রোগাক্রান্ত দেখলে অবশ্য মনে হবে না । আসলে চিকন বা মোটা বা স্বাস্থ্যবান যেই হোক বাহির থেকে বুঝা মুশকিল । কোন রোগের বাহ্যিক প্রকাশ না থাকলেও এক সময় অজগর প্রকাশ পেতে পারে । তাই সবাই চেক আপ ব্যতী রেখে দাবী করবেন না যে, আমি পূর্ণ সুস্থ্য ব্যক্তি । ভাজাপুড়া খেয়ে, প্লেটের পর প্লেট ভাত সাবার করে, সিগারেট পান , চা কফি ইত্যাদি, কোলা লাইট বা জিরো, চানাচুর, টং এর অস্বাস্থ্যকর বিস্কিট বা বন বা রুটি, হোটেল এর সিঙ্গারা বা সমুচা বা বার্গার বা তরকারী, ভেজাল ফলমূল, শক সবজি খেয়ে কেউই নিজেকে সুস্থ দাবী করতে পারে না ।
৫ ওয়াক্ত নামাজও সুস্থতা ধরে রাখবে না । আল্লাহ পেট দিয়েছেন কেন ? আর হাত পা দিয়েছেনই বা কেন ...
অনেক মসজিদে শুধু ইসলাম এর কথাই বলে তবে আমার মনে হয় এগুলোর পাশাপাশি সাধারন প্রাত্যহিক জীবনের ব্যাপার গুলিও তুলে ধরা উচিত । কারন আমরা রোগ হলে ডাক্তার এর কাছে যাই বা ক্লিনিকে বা হসপিটালে । এর আগে নয় । কিন্তু আমরা বুঝি আর না বুঝি রোজ শুক্রবার যে ১ রাকায়াত নামাজও প্রত্যহ পড়ে না .. আরবী ভাষার শ্রোতা হতে আর সাথে অশেষ নেকীর জন্য গিয়ে জামাত এর অবস্থান নেয় । (আমি অবজ্ঞা করছি না) আল্লাহ তার ইচ্ছার অবস্থা ভাল বুঝেন । কিন্তু তবুও কিন্তু থেকে যায় । আমরা যেহেতু প্রায়ই মসজিদে মিলিত হয় তাই সমাজের বা প্রাত্যহিক ব্যাপার নিয়ে বক্তব্য রাখতে পারেন সবাই । শুধু ইমাম নয়, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, উকিল সহ অনেকে যারা তাদের পরিধিতে জ্ঞান রাখেন । তারা তা এলাকার মানুষের উপকারে তাদের তথ্য বিতরন করতে পারেন । এটা কোন শিরক নয়, না বেদায়াত না অন্য কিছু । সুস্থ থাকতে বেচে থাকতে মানুষ একে অপরকে সহায়তা করে , তেমনি কিছু ।

আল্লাহ কে স্মরন করুন, মৃত্যুকে স্মরন করুন কিন্তু আত্ম হনন নয়, যুদ্ধ করুন অবিরত । বীরের মৃত্যু আমি মনে করি শহীদের কাতারে পরে ।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গাজার যুদ্ধ কতদিন চলবে?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ২৮ শে মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরাইলে হামাসের হামলার আগে মহাবিপদে ছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ এক বছর ধরে ইসরায়েলিরা তার পদত্যাগের দাবিতে তীব্র বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন৷ আন্দোলনে তার সরকারের অবস্থা টালমাটাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্যামুয়েল ব্যাকেট এর ‘এন্ডগেম’ | Endgame By Samuel Beckett নিয়ে বাংলা ভাষায় আলোচনা

লিখেছেন জাহিদ অনিক, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৮



এন্ডগেম/ইন্ডগেইম/এন্ডগেইম- যে নামেই ডাকা হোক না কেনও, মূলত একটাই নাটক স্যামুয়েল ব্যাকেটের Endgame. একদম আক্ষরিক অনুবাদ করলে বাংলা অর্থ হয়- শেষ খেলা। এটি একটা এক অঙ্কের নাটক; অর্থাৎ... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রায় ১০ বছর পর হাতে নিলাম কলম

লিখেছেন হিমচরি, ২৮ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

জুলাই ২০১৪ সালে লাস্ট ব্লগ লিখেছিলাম!
প্রায় ১০ বছর পর আজ আপনাদের মাঝে আবার যোগ দিলাম। খুব মিস করেছি, এই সামুকে!! ইতিমধ্যে অনেক চড়াই উৎরায় পার হয়েছে! আশা করি, সামুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

পজ থেকে প্লে : কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

লিখেছেন বন্ধু শুভ, ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:১৫


.
একটা বালক সর্বদা স্বপ্ন দেখতো সুন্দর একটা পৃথিবীর। একজন মানুষের জন্য একটা পৃথিবী কতটুকু? উত্তর হচ্ছে পুরো পৃথিবী; কিন্তু যতটা জুড়ে তার সরব উপস্থিতি ততটা- নির্দিষ্ট করে বললে। তো, বালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামে ভুল থাকলে মেজাজ ঠিক থাকে?

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৮ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৫


বেইলি রোডে এক রেস্তোরাঁয় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে একজন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন; পোস্টের শিরোনামঃ চুরান্ত অব্যবস্থাপনার কারনে সৃষ্ট অগ্নিকান্ডকে দূর্ঘটনা বলা যায় না। ভালোভাবে দেখুন চারটা বানান ভুল। যিনি পোস্ট দিয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×