ইলিয়াস খুন হয়েছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন বিষয়টি আজকের ব্লগের বিষয়বস্ত নয়।ইলিয়াসের বিষয় নিয়ে সম্প্রতি এক ফেসবুক ইউজার এক নোট লিখেন।
ফেইসবুকে একটি পোস্ট প্রকাশের পর সাইবার দুনিয়ার মাধ্যমে তা সারা দেশে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ফেইসবুকের পাশাপাশি এ পোস্টটি ব্লগারদের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্লগেও ছড়িয়ে পড়ে। আলোচনার ঝড় তোলা এ পোস্টটির রচয়িতা অস্ট্রেলিয়ার সিডনি প্রবাসী সাংবাদিক ফজলুল বারী।
ফজলুল বারী তার পোস্টে উল্লেখ করেন, প্রধানমন্ত্রীর তুরস্ক সফরের সময় ও পরে নির্ধারিত হয় ইলিয়াস আলীর ভাগ্য! তিনি উল্লেখ করেন, ওই সফরের সময় এক বৈঠকে সিলেট আওয়ামী লীগের এক প্রভাবশালী নেতা ইলিয়াস আলীর বিরুদ্ধে নালিশ জানান। ফজলুল বারী তার পোস্টে সিলেট আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী ওই নেতার নাম উল্লেখ না করলেও ধারণা করা হচ্ছে, তিনি সিলেটের মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের প্রতিই ইঙ্গিত করেছেন। কেননা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তুরস্ক সফরের সময় সিলেটের মেয়র কামরানই তার সফরসঙ্গী হিসেবে ছিলেন।
এ ব্যাপারে মেয়র কামরান সাংবাদিকদের ডেকে নিয়ে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।বাংলা নিউজ ২৪ এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ছাপা হয় গত মঙ্গলবার ১লা মে।পরবর্তীতে অজ্ঞাত কারনে নিউজটি তুলে নেওয়া হয়।অবশ্য সকালের খবর পরবর্তীতে এই নিউজ ছাপায়। নীচে এর লিঙ্ক দেওয়া হলো।
ইলিয়াস এবং মেয়র কামরান
এখন প্রশ্ন হলো,কান ভারী করতে কি শুধু মেয়র কামরান ছিলেন? খবরে প্রকাশ দলবেধে যুক্তরাজ্য থেকে একদল অতি উৎসাহী নেতা গিয়ে নেত্রীর সাথে গিয়ে দেখা করেন।তাদের মধ্যে এক/দুইজন একটু সরেসও হন।এরমধ্যে যুবলীগের সাবেক এক নেতা যিনি আ'লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক জলিল কে মাইরা নেত্রীর ঠোটে উঠেন।পরবর্তীতে তিনি এক প্রভাবশালী মন্ত্রীর মাইয়া দেখভাল করেন।পুত্রও করতেন।কিন্ত পুত্রটি মারা গেছে।বর্তমানে তিনি সিলেটের এক এমপির এ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে কাজ করছেন।বেনিফিট ফ্রড এই যুবলীগ নেতা আবার বালাগন্জ-বিশ্বনাথ থেকে
এম পি হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।তিনি নিজেকে মালিক পক্ষের লোক মনে করেন।
লন্ডনে এসে বিশেষ বাহিনীর লোকজন তার কাছে তদ্বির করেন।ইলিয়াস আলীর ভাগ্য কানভারি করার মাধ্যমে আরো দ্রততা পায়।সত্যমিথ্যা জানিনা
তবে কানভারি করা হয়েছিলো ইলিয়াসের উপরে।বলা হয়ে ছিলো 'সে বেশী বাইর্যা গেছে'।