বসে রয়েছ তুমি মাত্র তিরিশ মিনিটের অপেক্ষায় ;
ভাবছ তোমায় কেহ জানাবে অভিনন্দন !
কিসের সেই অভিনন্দন তা তো তোমার
অজানা হতে পারে !
সেই অভিনন্দন পাসের জন্য – আবার
হতে পারে বিদেশে যাওয়ার জন্য ।
এসব যদি না হয়
তবে কিসের সেই অভিনন্দন ?
হ্যাঁ আরেকটি জিনিসের
জন্য হতে পারে সেই অভিনন্দন ,
তা কি তুমি বুঝতে
পারছ কিসের জন্য সেই অভিনন্দন –
তাতো জন্মদিনের অভিনন্দন ।
সেই অভিনন্দনের আশায় বসে রয়েছ তুমি
ভাবছ – কেউ কি তোমায় করবে সেই অভিনন্দন ।
হঠাৎ এক কালো মেঘ মনের
আড়ালে এসে দাঁড়াল –
তুমি ভাবছ , মানুষ এখন যান্ত্রিক ; জন্মদিনের কথা কেউ
এখন মনে রাখে না ।
সবার নেশা এখন টাকা উপার্জনের প্রতি !
তাই তো তোমার মন থেকে উবে গেল সেই
অভিনন্দন পাবার আশা ।
কিন্তু আশাহীন হলে চলবে না ।
তোমাকে এগিয়ে যেতে হবে আপন লক্ষে্,
কেউ অভিনন্দন করুক অথবা না করুক !
( ১/১১/০৫ ; মিরপুর , ঢাকা – ১২১৬ )