তোর যা ইচ্ছে জিজ্ঞেস কর, তোর যা ইচ্ছে বলতে পারিস
আমি আজ শুধূ আমার কথাই বলবো নিঃশ্বাসের সঙ্গে
আমি আর নামবো না ভূমী থেকে, ভূমীতে আলো দেখায় জোনাকী
সোডিয়াম আলো খেয়ে ফেলে রং- তা নিয়েই তুই মেতে থাক ।
ডেকে এনেছি শেষ কৃত্যের গাড়ী- এবার আমি সওয়ার হবো
তুই বেচে থাক অনন্ত কাল- তোর নিজের ঘাড় ভেঙ্গে ভেঙ্গে।
মূর্খরা নেয় যোগ্যতার কৈফিয়ত, নদীর সত্বীত মাপে বিলাস বেশ্যা
তুই জীবনের আশায় খেয়ে নে মূর্খের জ্ঞানী সনদ পত্র
বিলাস বেশ্যার সনদে তুই নদীতে পেশাব কর ভোর থেকে গোধূলী।
হাওয়ায় হাওয়ায় তুই চলে যা হাওয়ার গন্তব্যে- নিজেকে ঝেড়ে
আমার হয়নি যাওয়া সমুদ্রের কিনারে , সব সমুদ্র মৃত বলে
হাওয়ার দেশে আমি যাবনা- হাওয়ায় হাওয়ায় মানুষ যায় না ।
মূখে হাত দিয়ে ক্ষয়ে ক্ষয়ে যায় কবি- জননী জম্মায় না পুত্র
চোখের জলে দম আটকে মরে চিত্রকর- মালী ফোটায় না ফুল
যুগের হাওয়ায় মরে গেছে বাঘ ও ইদুরের আদি জম্ম পরিচয়
এখন কেবল ইদুরেরা বেচে থাকে, বাঘেরা নেয় স্বেচ্ছা মৃত্যু।
বিলাস বেশ্যা জনসম্মূখে স্তন পান করিয়ে তৃপ্তি দেখায় মাতৃত্বের
প্রেমিক মালী কাচি দিয়ে কেটে ফেলে নিজের গলা, প্রেম কৃত্রিম ফুলে।