somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মানহাট্টান প্রজেক্ট এবং পারমানবিক বোমার জন্ম। (Manhattan Project and the birth of the Atom Bomb)

২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


পরমানু শক্তি এবং পারমানবিক বোমা, নিসন্দেহে গত শতাব্দীর অন্যতম উল্ল্যেখযোগ্য আবিস্কার। ১৯০৫ সালে আইনস্টাইন তার বিখ্যাত সমীকরন E=MC2 এ দেখান পদার্থ থেকে কি বিপুল পরিমান শক্তি উৎপাদন করা সম্ভব । ১৯৩৯ সালের ১ লা সেপ্টেম্বরে হিটলারের পোল্যান্ড আক্রমনের মধ্য দিয়ে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় তা কার্যতঃ শেষ হয় ১৯৪৫ সালের ৬ই এবং ৯ই আগস্ট জাপানের উপর আমেরিকার পারমানবিক বোমা আক্রমনের মধ্য দিয়ে। হিরোশিমা এবং নাগাসাকিতে পারমানবিক বোমার ধ্বংশযজ্ঞ দেখে আতকে উঠেছিল সারা পৃথিবী। আইনস্টাইনকে প্রশ্ন করা হয়েছিল “ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে কি ধরনের অস্ত্র ব্যবহার হতে পারে?” আইনস্টাইনের উত্তর ছিল “ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কে জানি না , তবে চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ যে লাঠি এবং পাথর দিয়ে হবে তা বলতে পারি”।"I know not with what weapons World War III will be fought, but World War IV will be fought with sticks and stones."-(১)

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে যুদ্ধরত সমস্ত দেশই পারমানবিক বোমার দিকে এগুচ্ছিল। যুদ্ধের ব্যয় মিটাতে বৃটেনের তখন ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। জার্মানী ইউরেনিয়াম ফিসন গবেষনায় এগিয়ে থাকলেও যুদ্ধকালীন সময়ে এ দিকে তার নজর ছিল না। রাশিয়াকে পারমানবিক বোমার জন্য অপেক্ষা করতে হয় ১৯৪৯ সাল অবধি। যুদ্ধের কারনে জাপানে তখন ঘাটতি চলছে । তাদেরও পারমানবিক গবেষনার টাকা তখন নেই। শুধুমাত্র অপেক্ষাকৃত ভাবে কম ক্ষতিগ্রস্থ দেশ যুক্তরাস্ট্র এগিয়ে গেল পারমানবিক বোমার দিকে। ১৯৩৯ সাল থেকে শুরু করে ১৯৪৫ সাল পর্যন্ত ছয় বছর ২০০ কোটী ডলারের ও বেশী খরচ করে প্রথম সাফল্যজনক ভাবে যে প্রকল্প তৈরী করল পরমানু বোমা, তার নাম ছিল “মানহাট্টান প্রজেক্ট” আর এর প্রধান ছিলেন রবার্ট ওপেনহাইমার।


মানহাট্টান প্রজেক্টে কর্মরত উল্লেখযোগ্য বিজ্ঞানীরা ছিলেন- রবার্ট ওপেনহাইমার ( Robert Oppenheimer) ডেভিড বম(David Bohm) লিও শিলার্ড (Leo Szilard) ইউজিন উয়িগনার (Eugene Wigner), অটো ফ্রিশ (Otto Frisch),রুডলফ পিয়ারলস ( Rudolf Peierls), ফেলিক্স ব্লক (Felix Bloch) নেইল বোর( Niels Bohr) এমিলিও সেগর (Emilio Segre), জেমস ফ্রাঙ্ক ( James Franck) এনিরকো ফারমি,( Enrico Fermi), ক্লাউস ফুক্স ( Klaus Fuchs ) এবং এডোয়ার্ড টেলার ( Edward Teller)




রবার্ট ওপেনহাইমার।


আইনস্টাইনের চিঠি-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার অল্প কিছুদিন আগে ১৯৩৯ সালের ২রা আগস্ট পদার্থ বিজ্ঞানী আইনস্টাইন আমেরিকান প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টকে চিঠি লিখেন। সে চিঠিতে তিনি ইউরেনিয়াম-২৩৫ সম্বৃদ্ধকরনে নাজী জার্মানীর অগ্রগতি সম্পর্কে আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে সতর্ক করে দেন এবং তাকে পারমানবিক বোমা তৈরীর উদ্যোগ নিতে বলেন।

১৯৩০ এর দশকে ইউরোপ থেকে পালিয়ে আসা বিজ্ঞানীদের মধ্যে ছিলেন হাংগেরীর লিও শিলার্ড(Leo Szilard,) এডওয়ার্ড টেলার,(Edward Teller ) এবং ইউজিন উইগনার( Eugene Wigner )। তারা চাইতেন পারমানবিক বোমা তৈরীতে আমেরিকান প্রসাশন উদ্যোগ নিক। কিন্তু এদের তেমন রাজনৈতিক প্রভাব ছিলো না। তারা আইনস্টাইনের শরনাপন্ন হলেন। আইন্সটাইনের স্বাক্ষরযুক্ত চিঠি ব্যাক্তিগত বন্ধু আলেক্সান্ডার স্যাকস এর হাত ঘুরে প্রেসিডেন্ট এর হাতে পৌছালো প্রায় দুই মাস পর ১১ ই অক্টোবর ১৯৩৯, প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট সেনা এবং নৌবাহিনীর প্রতিনিধি সমন্বয়ে ইউরেনিয়াম গবেষনার জন্য কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত জানান পদার্থ বিজ্ঞানীকে। লিম্যান জে ব্রিগসের (Lyman J. Briggs )নেতৃত্বে গঠিত, ব্রিগস ইউরেনিয়াম কমিটি” (the "Briggs Uranium Committee" প্রথম বৈঠকে বসল ১৯৩৯ সালের ২১শে অক্টোবর, সামরিক এবং বেসামরিক ব্যাক্তিদের নিয়ে গঠিত ইউরেনিয়াম কমিটি তাদের ১৯৪০ সালের গোড়ার দিকের প্রতিবেদনে আইসোটোপ নিস্কাশনে এবং চেইন রিয়্যাকশান গবেষনায় অপর্য্যাপ্ত অর্থের সীমাবদ্ধতার উল্লেখ করেন।


ইউরেনিয়াম বিপত্তি- পরমানু বোমা তৈরীতে সবচে গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার হল যথেস্ট পরিমান ইউরেনিয়াম পাওয়া। প্রাকৃতিক ইউরেনিয়ামের আকরিকে ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় খুবই অল্প পরিমানে, ৫০০ ভাগের মাত্র এক ভাগ। যাও বা ইউরেনিয়াম পাওয়া যায় তাতে মিশ্রিত থাকে ইউরেনিয়াম ২৩৫ এবং ২৩৮, এর মধ্যে ৯৯% ভাগের বেশী হল ইউরেনিয়াম-২৩৮ যা সহজে ভাঙ্গা যায় না অর্থাৎ তা ফিশনযোগ্য নয়। আবার ইউরেনিয়াম-২৩৮ এবং ইউরেনিয়াম-২৩৫ আলাদা করাও খুব সহজ নয়, কারন হল দুটি আইসোটোপের রাসায়নিক ধর্ম এক এবং তাদের মধ্যে পরমানুর ভরের পার্থক্য মাত্র ১%, এই যে ১% পার্থক্য এটার উপর ভিত্তি করেই এগিয়ে গেলেন বিজ্ঞানীরা।


১৯৪০ সালের ফেব্রুয়ারীতে বৃটেনে কর্মরত দুই স্বপক্ষত্যাগী জার্মান বিজ্ঞানী Otto Frisch এবং Rudolf Peierls ইউরেনিয়াম-২৩৫ র ফিসনের মাধ্যমে পারমানবিক বোমা তৈরীর রোড ম্যাপ বা দিক নির্দেশনা দেন। তাদের রুপরেখাকে ভিত্তি করেই ১০ই এপ্রিল গঠিত হল সাঙ্কেতিক নামের MAUD Committee। এই কমিটি ইউরেনিয়াম সম্বৃদ্ধকরনের জন্য gaseous diffusion পদ্ধতিকেই বেছে নিয়ে ১৯৪১ সালে পারমানবিক বোমা তৈরীর প্রকল্পের কারিগরী দিকে সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট দিল। ১৯৪১ সালের ১৮ই ডিসেম্বর পারমানবিক বোমা তৈরীর জন্য Arthur H. Compton এর নেতৃত্বে সাঙ্কেতিক নামের S-1 প্রকল্প হাতে নেওয়া হল আমেরিকাতে। ১৯৪২ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া হল পারমানবিক বোমার জন্য গোপন প্রকল্প Metallurgical Laboratory (Met Lab) । এনরিকো ফার্মি এখানেই নকশা করলেন গ্রাফাইট এবং ইউরেনিয়াম ব্যবহার করে প্রথম নিউক্লিয়ার রিএকটর CP-1 এর। ১৯৪২ সালের ১৮ই আগস্ট সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার দের নিয়ে কর্নেল মার্শাল এর অধীনে স্থাপন করা হল পারমানবিক বোমা তৈরীর ছদ্মনামের প্রকল্প “ মানহাট্টান ইঞ্জিনিয়ারিং প্রজেক্ট” যা পরবর্তীতে রূপ নেয় সাফল্যজনকভাবে পারমানবিক বোমা তৈরীর সমন্বিত পরিকল্পনা,“ মানহাট্টান প্রজেক্ট” ( Manhattan Project ) হিসেবে।আগস্ট মাসে প্রতিষ্ঠা পেলেও প্রকৃতভাবে কাজ শুরু হল লেসলী রিচার্ড গ্রোভের নেতৃত্বে ১৯৪২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। গ্রোভস ছিলেন একজন দক্ষ সঙ্গঠক। পারমানবিক বোমার জন্য যথেস্ট পরিমান ইউরেনিয়াম জোগাড় করলেন গ্রোভস। পারমানবিক বোমা তৈরীর ফ্যাক্টরী স্থাপনের জন্য নিয়োগ করলেন শিল্প কোম্পানী ডুপোন্ট এবং কেলগ কর্পোরেশানকে। নিউ মেক্সিকো অংরাজ্যের লস আলামস এ অস্ত্র পদার্থ বিজ্ঞান নকশা এবং গবেষনার জন্য স্থাপিত হল প্রকল্প Y । Dr. J. Robert Oppenheimer কে এর প্রধান হিসেবে নিয়োগ দিলেন। ওপেনহাইমার ছিলেন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিদ্যার অধ্যাপক। ফার্মি তার নিউক্লিয়ার রিয়্যাক্টর CP-1 য়ে ইউরেনিয়াম এবং গ্রাফাইট ব্যবহার করে ১৯৪২ সালের ২রা ডিসেম্বর প্রথম উৎপাদন করলেন পারমানবিক শক্তি। জানুয়ারী ১৯৪৩ এ গ্রোভস ওয়াশিঙ্গটনে প্রতিষ্ঠা করলেন প্লুটোনিয়াম গবেষনা এবং উৎপাদন কারখানা। মার্চ মাসে পূর্নোদ্যমে কাজ শুরু হল লস আলামস এ । ঐ সময়েই যুদ্ধক্ষেত্রে পারমানবিক বোমা ব্যবহারের জন্য বিমানের প্রস্তুতি, বৈমানিকদের প্রশিক্ষন এবং বিমান ক্ষেত্র প্রস্তুতের জন্য গ্রহন করা হল অপর এক প্রকল্প নাম “ প্রোজেক্ট আলবার্টা” ,

১৯৪৪ সালে প্রধানত তিনটি ক্ষেত্রে কাজ শুরু হল ১) যথেস্ট পরিমান ফিশনযোগ্য ইউরেনিয়াম এবং প্লুটোনিয়ামের উৎপাদন ২) পারমানবিক বোমা তৈরী এবং ৩) বোমাকে বয়ে নিয়ে গিয়ে শত্রুর উপর নিক্ষেপ।


১৯৪৪ সালের ১লা জুলাই মানহাট্টান প্রজেক্টকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার প্রকল্প হিসেবে (AA-1) চিহ্নিত করা হল। লেসলী গ্রোভ আগস্ট মাসে পারমানবিক বোমার সম্ভাব্য সময় নির্ধারন করলেন ১৯৪৫ সালের বসন্তের মাঝমাঝি। এই সময়ে ১৭ টি বি-২৯ বোমারু বিমানকে পরমানু বোমা ফেলার উপযোগী করে গড়ে তোলা শুরু হল।
১৯৪৪ সালের সেপ্টেম্বরে ফার্মির তত্বাবধানে শুরু হল পুর্নোদ্যমে প্লুটোনিয়াম উৎপাদনের কাজ। অক্টোবরে ওপানহাইমার আলমোগর্ডোতে প্রথম পরমানু বোমা বিস্ফোরনের পরীক্ষার প্রস্তাব অনুমোদন করলেন।
১৯৪৫ সালের জানুয়ারী এবং ফেব্রুয়ারী জুড়ে চলল ইউরেনিয়াম সম্বৃদ্ধকরন এবং প্লুটোনিয়াম উৎ পাদনের কাজ ।
১৯৪৫ এর এপ্রিলে প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট মস্তিস্কে রক্তক্ষরনে মারা গেলে ট্রুম্যান আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হলেন। প্রেসিডেন্ট ট্রুম্যানকে মানহাট্টান প্রজেক্টের অগ্রগতি এবং পারমানবিক বোমার তৈরী সম্পন্ন হওয়ার কথা জানালেন যুদ্ধ সচিব Henry Stimson এবং জেনারেল গ্রোভস।
জুলাই ১৯৪৫ পারমানবিক বোমার বিস্ফোরন পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু হল। নিউ মেক্সিকোর লস আলামোসে Jornada del Muerto(The journey of Death) পাহাড়ের পাদদেশ নির্ধারন করা হল পরীক্ষামুলক ভাবে প্রথম পরমানু বোমা বিস্ফোরনের স্থান এবং ১৬ ই জুলাই সম্ভাব্য দিন হিসেবে। স্থানের সাঙ্কেতিক নাম হল ট্রিনিটী (Trinity.) এবং প্রথম পারমানবিক বোমা হল গেজেট( Gadget) ।


১৪/১৫ জুলাই ১০০ ফুট উচু ইস্পাতের টাওয়ারের উপর পরমানু বোমা স্থাপনের কাজ চলল। ১৬ই জুলাই ভোর ৫-২৯মিঃ-৪৫ঃ সে ইতিহাসের প্রথম পরামানু বোমার বিস্ফোরন ঘটান হল। এই বোমার ধ্বংশ ক্ষমতা ছিল ২০-২২ কিলোটন টি,এন,টি’র সমান। বাস্পীভুত হয়ে গেল ইস্পাতের টাওয়ার। আশে পাশের মাটি পুড়ে কাঁচের তৈরী আস্তরনে ঢাকা পড়ল।
এত উজ্জ্বল ছিল যে সে বিস্ফোরনের আলো যে দূর দুরান্তের বাসিন্দারা ভুল করল সেদিন সুর্য্য কি দুই বার উঠল? ১২০ মাইল দুরের অন্ধ এক বালিকা ও সেদিন টের পেয়েছিল সে আলো। মুহুর্তের মধ্যে কমলা রঙের আলোর কুন্ডলীর মেঘ সেকেন্ডে ৩৬০ ফুট বেগে উঠে গেল ৩০,০০০ ফুট উচুতে।



লস আলামোসের ট্রিনিটী স্থানে পারমানবিক বোমা বিস্ফোরন পরীক্ষা।


মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেল বিজ্ঞানীদের মধ্যে। ইসিডর রাবি (Isidor Rabi)প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করলেন “ প্রকৃতির সমস্ত নিয়ম আজ উলটে গেল , মানুষ আজ থেকে পৃথিবী ধ্বংশের বিধাতা হল” ওপেনহাইমার গীতার শ্লোক উধৃতি দিলেন “"I am become Death। আমি নিজে এখন মৃত্যু রুপে আবির্ভুত হলাম। এই পরীক্ষার পরিচালক Ken Bainbridge, ওপেনহাইমারকে বললেন "Now we're all sons of bitches."

এই দৈত্য, পারমানবিক বোমাকে ব্যবহার না করার আবেদন জানিয়েছিলেন বিজ্ঞানীরা, কিন্তু তাদের সে কথায় কর্নপাত করে নি কেউ।



সুত্র- ১)http://rescomp.stanford.edu/~cheshire/EinsteinQuotes.html।
২) এখানে
৩) এখানে
৪)এখানে
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:৩৯
৯টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×