somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামে বিবাহের দর্শন

২৫ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আল্লাহ তায়ালা মানুষের বংশধারাকে পতনের হাত থেকে রক্ষার জন্য নারী ও পুরুষের অস্তিত্বের মধ্যে এমন কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের ব্যবস্থা করেছেন যা পরস্পরকে আকৃষ্ট করে ও সামাজিকভাবে পরিবার প্রতিষ্ঠা করে। অর্থাt বিবাহের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র দৈহিক চাহিদাটাই মূল ও মৌলিক মানদণ্ড নয়। নারী-পুরুষ সম্পর্কে ইসলামে যা বলা হয়েছে তা হচ্ছে প্রশান্তি ও সাচ্ছন্দ যা নারী-পুরুষের মধ্যে পরস্পরের সহযোগিতার ফলে দাম্পত্য জীবনে গড়ে উঠে। আর এর ফলশ্রুতিতেই মানব প্রজন্ম পতনের হাত থেকে রক্ষা পায়। মহান আল্লাহ তায়ালা দৈহিক চাহিদাকে প্রকৃতার্থে মানুষকে Drসাহিত করার জন্য দিয়েছেন যাতে তার দায়িত্বটি বিবাহের ফলে ভবিষ্যত প্রজন্মকে অব্যাহত রাখতে পারে। অন্য কথায় বৈবাহিক ব্যবস্থা একটি পুরস্কার যা আল্লাহ তায়ালা মানব দায়িত্ব হিসেবে তাকে অর্পণ করেছেন। কেননা, যদি এই চাহিদা বা তৃপ্তি না থাকত তাহলে কেউই বিবাহের দিকে ধাবিত হত না ও তার ফলশ্রুতিতে মানব প্রজন্মের পতন ঘটত। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই বিবাহের বিষয়ে দৈহিক চাহিদাকেই মূল বা আসল হিসেবে নিয়েছে আর ভবিষ্যত প্রজন্ম রক্ষার বিষয়টিকে নিয়েছে শাখা হিসেবে।
ইমাম জাফর সাদিক (রা.) বলেছেন: বিবাহের উদ্দেশ্য হল প্রজন্মকে রক্ষা করা (যৌন চাহিদা বা দৈহিক চাহিদা একটি উছিলা বা মাধ্যম মাত্র যাতে মানুষ বিবাহের প্রতি ইচ্ছা বা আগ্রহ প্রকাশ করে আর বিবাহের ফলে মানব প্রজন্ম ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা পায়। [1]
রাসূল (সা.) বলেছেন:
তিন শ্রেণীর লোক আছে যাদের প্রতি সাহায্য করা আল্লাহ তায়ালা স্বীয় দায়িত্ব বলে মনে করেন, তাদের মধ্যে একদল হচ্ছে ঐ সব ব্যক্তি যারা পবিত্রতা রক্ষা করে ও পাপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য বিবাহ করে। [2]
হযরত আলীর (রা.) সাথে হযরত ফাতিমার (সালামুল্লাহ আলাইহা) বিবাহটিও প্রজন্ম রক্ষার উদ্দেশ্যেই হয়েছিল। কিন্তু এ বিবাহের মধ্যে বিশেষ কিছু কৃতিত্ব আছে যেটা অন্যান্য যুগলদের মধ্যে নেই আর তা হচ্ছে বিশ্ব জগতে নিরুপম সন্তানগণ। সে কারণেই ইমাম রেযা (র.) বলেছেন:
সত্যিই আসমানবাসীরা হযরত ফাতিমা (রা.) ও হযরত আলীর (রা.) বিবাহ’তে আনন্দিত হয়েছিল ও হযরত ফাতিমা (রা.) হতে দুটি পুত্র সন্তান জন্মলাভ করেছে যারা হচ্ছে বেহেশতের যুবকদের সর্দার এবং এই দুই সন্তানের মাধ্যমে বেহেশতবাসীদেরকে সৌন্দh© দান করা হয়েছে। [3]
সে কারণেই রাসূলকে (সা.) বলা হল:
হে মুহাম্মদ! জানিয়ে দাও যে, (এই বিবাহের বরকতে) তাদের দুজনের সমস্যার সমাধান হয়ে গেল ও আল্লাহ তায়ালা তাদের পবিত্র বংশধর দান করবেন। [4]
রাসূল (সা.) হযরত আলী (রা.) ও হযরত ফাতিমাকে (রা.) উদ্দেশ্য করে বলেন:
আল্লাহ তায়ালা তোমাদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখুন (তোমাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখ-সাচ্ছন্দে ভরে তোল ও নৈতিকতা বজায় রাখ) ও তোমাদের বংশধারাতে তোমাদের সন্তানাদিকে বরকত দান করুন। [5]
বিভিন্ন হাদীসে যেখানে হযরত ফাতিমার (রা.) বিবাহ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে তা থেকে বুঝা যায় যে, বিবাহের ক্ষেত্রে ইসলামের উদ্দেশ্য হচ্ছে মানব প্রজন্মকে অব্যাহত রাখা। কিন্তু হযরত বাতুলের (হযরত ফাতিমার) বিষয়টির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে যা প্রতিটি মুসলমানের জন্য আদর্শ স্বরূপ আর তা হচ্ছে নৈতিকভাবে পবিত্র সন্তানদেরকে লালন-পালন ও যে কোন প্রকারের অপবিত্রতা ও নোংivমি থেকে বিরত রাখা যেন ইহকাল ও পরকালে পিতা-মাতা এবং মুসলমানদের জন্য সৌন্দর্য স্বরূপ হয়ে থাকে।
ঐশী বিবাহ
প্রতিটি বিবাহই আল্লাহর নির্দেশিত ও নৈতিকতা ভিত্তিক। কেননা, দু’জন ব্যক্তির পরস্পর বন্ধন প্রতিটি ধর্মে এক ঐশী নির্দেশ যা বিভিন্ন নবীর মাধ্যমে এসেছে। সুতরাং বিবাহকে কামনা বা বাসনা মিটানোর দৃষ্টিতে দেখার পূ‡e© ঐশী বিষয় ও নৈতিক বন্ধনের প্রতি দৃষ্টিপাত করব। বিশেষ করে ঐ দু’জন ব্যক্তির বিবাহের ক্ষেত্রে যারা সকল দিক থেকে মানবতার পরিপূর্ণ উপমা ছিলেন এবং যাদের উপসি’তিতে সমস- ফেরেশ্তারা গe©বোধ করত। এ পh©vয়ে হযরত ফাতিমা (রা.) ও হযরত আলীর (রা.) পবিত্র বন্ধনের প্রতি দৃষ্টিপাত করব:
ইমাম হোসাইন (রা.) বলেছেন:
সারসাঈল নামে এক ফেরেশ্তা রাসূলের (সা.) নিকট আসল এবং বলল: হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহ তায়ালা আমাকে আপনার নিকট পাঠিয়েছেন যাতে নূরের সাথে নূরের বিবাহটি সম্পাদন করি।
রাসূল (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন: কার সাথে কার বিবাহ?
সারসাঈল বলল: আপনার কন্যা ফাতিমার সাথে হযরত আলী ইবনে আবী তালিবের (রা.) এই কথা বলার পর হযরত মুহাম্মদ (সা.) জিব্রাঈল, মিকাঈল ও সারসাঈলের উপw¯’তিতে হযরত জাহরা’র (ফাতিমা) ও হযরত আলীর (রা.) বিবাহ সম্পন্ন করলেন। রাসূল (সা.) হযরত আলীকে (রা.) উদ্দেশ্য করে বললেন:
সুসংবাদ তোমার প্রতি হে আবাল হাসান! (আলী) সত্যিই আমি এই ধরণীতে তোমাদের বিয়ে দেওয়ার পূ‡e©ই আল্লাহ তায়ালা ফাতিমাকে আসমানেই তোমার সাথে বিবাহ দিয়েছেন।
1] বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৩, পৃ. ৬২,৭৪, ৭৫; ইলালুশ শারায়েহ, খণ্ড ২, পৃ. ২৬৭, অধ্যায় ৩৪০; সাফিনাতুল বিহার, খণ্ড ২, পৃ. ৫০০।[2] নাহজুল ফাসাহা, হাদিস ১২১৯।[3] বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৪৩, পৃ. ১০৫ ও ১০৩।[4] বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৪৩, পৃ. ১০৯, ১২৭, ১২৮, ১৪১। [5] প্রাগুক্ত, পৃ. ১১২।
দর্শন

লিখেছেন ইসলামে: 'sayedalihasan' @ রবিবার, অক্টোবর ৯, ২০১১ (১২:৪০ অপরাহ্ণ)

আল্লাহ তায়ালা মানুষের বংশধারাকে পতনের হাত থেকে রক্ষার জন্য নারী ও পুরুষের অস্তিত্বের মধ্যে এমন কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্যের ব্যবস্থা করেছেন যা পরস্পরকে আকৃষ্ট করে ও সামাজিকভাবে পরিবার প্রতিষ্ঠা করে। অর্থাt বিবাহের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র দৈহিক চাহিদাটাই মূল ও মৌলিক মানদণ্ড নয়। নারী-পুরুষ সম্পর্কে ইসলামে যা বলা হয়েছে তা হচ্ছে প্রশান্তি ও সাচ্ছন্দ যা নারী-পুরুষের মধ্যে পরস্পরের সহযোগিতার ফলে দাম্পত্য জীবনে গড়ে উঠে। আর এর ফলশ্রুতিতেই মানব প্রজন্ম পতনের হাত থেকে রক্ষা পায়। মহান আল্লাহ তায়ালা দৈহিক চাহিদাকে প্রকৃতার্থে মানুষকে Drসাহিত করার জন্য দিয়েছেন যাতে তার দায়িত্বটি বিবাহের ফলে ভবিষ্যত প্রজন্মকে অব্যাহত রাখতে পারে। অন্য কথায় বৈবাহিক ব্যবস্থা একটি পুরস্কার যা আল্লাহ তায়ালা মানব দায়িত্ব হিসেবে তাকে অর্পণ করেছেন। কেননা, যদি এই চাহিদা বা তৃপ্তি না থাকত তাহলে কেউই বিবাহের দিকে ধাবিত হত না ও তার ফলশ্রুতিতে মানব প্রজন্মের পতন ঘটত। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই বিবাহের বিষয়ে দৈহিক চাহিদাকেই মূল বা আসল হিসেবে নিয়েছে আর ভবিষ্যত প্রজন্ম রক্ষার বিষয়টিকে নিয়েছে শাখা হিসেবে।
ইমাম জাফর সাদিক (রা.) বলেছেন: বিবাহের উদ্দেশ্য হল প্রজন্মকে রক্ষা করা (যৌন চাহিদা বা দৈহিক চাহিদা একটি উছিলা বা মাধ্যম মাত্র যাতে মানুষ বিবাহের প্রতি ইচ্ছা বা আগ্রহ প্রকাশ করে আর বিবাহের ফলে মানব প্রজন্ম ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা পায়। [1]
রাসূল (সা.) বলেছেন:
তিন শ্রেণীর লোক আছে যাদের প্রতি সাহায্য করা আল্লাহ তায়ালা স্বীয় দায়িত্ব বলে মনে করেন, তাদের মধ্যে একদল হচ্ছে ঐ সব ব্যক্তি যারা পবিত্রতা রক্ষা করে ও পাপকর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে বিরত থাকার জন্য বিবাহ করে। [2]
হযরত আলীর (রা.) সাথে হযরত ফাতিমার (সালামুল্লাহ আলাইহা) বিবাহটিও প্রজন্ম রক্ষার উদ্দেশ্যেই হয়েছিল। কিন্তু এ বিবাহের মধ্যে বিশেষ কিছু কৃতিত্ব আছে যেটা অন্যান্য যুগলদের মধ্যে নেই আর তা হচ্ছে বিশ্ব জগতে নিরুপম সন্তানগণ। সে কারণেই ইমাম রেযা (র.) বলেছেন:
সত্যিই আসমানবাসীরা হযরত ফাতিমা (রা.) ও হযরত আলীর (রা.) বিবাহ’তে আনন্দিত হয়েছিল ও হযরত ফাতিমা (রা.) হতে দুটি পুত্র সন্তান জন্মলাভ করেছে যারা হচ্ছে বেহেশতের যুবকদের সর্দার এবং এই দুই সন্তানের মাধ্যমে বেহেশতবাসীদেরকে সৌন্দh© দান করা হয়েছে। [3]
সে কারণেই রাসূলকে (সা.) বলা হল:
হে মুহাম্মদ! জানিয়ে দাও যে, (এই বিবাহের বরকতে) তাদের দুজনের সমস্যার সমাধান হয়ে গেল ও আল্লাহ তায়ালা তাদের পবিত্র বংশধর দান করবেন। [4]
রাসূল (সা.) হযরত আলী (রা.) ও হযরত ফাতিমাকে (রা.) উদ্দেশ্য করে বলেন:
আল্লাহ তায়ালা তোমাদের মধ্যে ঐক্য বজায় রাখুন (তোমাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখ-সাচ্ছন্দে ভরে তোল ও নৈতিকতা বজায় রাখ) ও তোমাদের বংশধারাতে তোমাদের সন্তানাদিকে বরকত দান করুন। [5]
বিভিন্ন হাদীসে যেখানে হযরত ফাতিমার (রা.) বিবাহ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে তা থেকে বুঝা যায় যে, বিবাহের ক্ষেত্রে ইসলামের উদ্দেশ্য হচ্ছে মানব প্রজন্মকে অব্যাহত রাখা। কিন্তু হযরত বাতুলের (হযরত ফাতিমার) বিষয়টির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক রয়েছে যা প্রতিটি মুসলমানের জন্য আদর্শ স্বরূপ আর তা হচ্ছে নৈতিকভাবে পবিত্র সন্তানদেরকে লালন-পালন ও যে কোন প্রকারের অপবিত্রতা ও নোংivমি থেকে বিরত রাখা যেন ইহকাল ও পরকালে পিতা-মাতা এবং মুসলমানদের জন্য সৌন্দর্য স্বরূপ হয়ে থাকে।
ঐশী বিবাহ
প্রতিটি বিবাহই আল্লাহর নির্দেশিত ও নৈতিকতা ভিত্তিক। কেননা, দু’জন ব্যক্তির পরস্পর বন্ধন প্রতিটি ধর্মে এক ঐশী নির্দেশ যা বিভিন্ন নবীর মাধ্যমে এসেছে। সুতরাং বিবাহকে কামনা বা বাসনা মিটানোর দৃষ্টিতে দেখার পূ‡e© ঐশী বিষয় ও নৈতিক বন্ধনের প্রতি দৃষ্টিপাত করব। বিশেষ করে ঐ দু’জন ব্যক্তির বিবাহের ক্ষেত্রে যারা সকল দিক থেকে মানবতার পরিপূর্ণ উপমা ছিলেন এবং যাদের উপসি’তিতে সমস- ফেরেশ্তারা গe©বোধ করত। এ পh©vয়ে হযরত ফাতিমা (রা.) ও হযরত আলীর (রা.) পবিত্র বন্ধনের প্রতি দৃষ্টিপাত করব:
ইমাম হোসাইন (রা.) বলেছেন:
সারসাঈল নামে এক ফেরেশ্তা রাসূলের (সা.) নিকট আসল এবং বলল: হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহ তায়ালা আমাকে আপনার নিকট পাঠিয়েছেন যাতে নূরের সাথে নূরের বিবাহটি সম্পাদন করি।
রাসূল (সা.) জিজ্ঞাসা করলেন: কার সাথে কার বিবাহ?
সারসাঈল বলল: আপনার কন্যা ফাতিমার সাথে হযরত আলী ইবনে আবী তালিবের (রা.) এই কথা বলার পর হযরত মুহাম্মদ (সা.) জিব্রাঈল, মিকাঈল ও সারসাঈলের উপw¯’তিতে হযরত জাহরা’র (ফাতিমা) ও হযরত আলীর (রা.) বিবাহ সম্পন্ন করলেন। রাসূল (সা.) হযরত আলীকে (রা.) উদ্দেশ্য করে বললেন:
সুসংবাদ তোমার প্রতি হে আবাল হাসান! (আলী) সত্যিই আমি এই ধরণীতে তোমাদের বিয়ে দেওয়ার পূ‡e©ই আল্লাহ তায়ালা ফাতিমাকে আসমানেই তোমার সাথে বিবাহ দিয়েছেন।
1] বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৩, পৃ. ৬২,৭৪, ৭৫; ইলালুশ শারায়েহ, খণ্ড ২, পৃ. ২৬৭, অধ্যায় ৩৪০; সাফিনাতুল বিহার, খণ্ড ২, পৃ. ৫০০।[2] নাহজুল ফাসাহা, হাদিস ১২১৯।[3] বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৪৩, পৃ. ১০৫ ও ১০৩।[4] বিহারুল আনওয়ার, খণ্ড ৪৩, পৃ. ১০৯, ১২৭, ১২৮, ১৪১। [5] প্রাগুক্ত, পৃ. ১১২
সূত্র: http://www.peaceinislam.com

'sayedalihasan' @ রবিবার, অক্টোবর ৯, ২০১১ (১২:৪০ অপরাহ্ণ)
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১:১৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অণু থ্রিলারঃ পরিচয়

লিখেছেন আমি তুমি আমরা, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭


ছবিঃ Bing AI এর সাহায্যে প্রস্তুতকৃত

১৯৪৬ কিংবা ১৯৪৭ সাল।
দাবানলের মত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে।
যে যেভাবে পারছে, নিরাপদ আশ্রয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। একটাই লক্ষ্য সবার-যদি কোনভাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো - ছবি ব্লগ

লিখেছেন শোভন শামস, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:১৯

"পেইন্টেড লেডিস অফ সান ফ্রান্সিসকো", কিংবা "পোস্টকার্ড রো" বা "সেভেন সিস্টারস" নামে পরিচিত, বাড়িগুলো। এটা সান ফ্রান্সিসকোর আলামো স্কোয়ার, স্টেইনার স্ট্রিটে অবস্থিত রঙিন ভিক্টোরিয়ান বাড়ির একটি সারি। বহু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিরোনামহীন দুটি গল্প

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৫

গল্প ১।
এখন আর দুপুরে দামী হোটেলে খাই না, দাম এবং খাদ্যমানের জন্য। মোটামুটি এক/দেড়শ টাকা প্লাস বয়দের কিছু টিপস (এটা আমার জন্য ফিক্সড হয়েছে ১০টাকা, ঈদ চাদে বেশি হয়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×