আমি একটা মেয়ে মানুষ।তাও আবার মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান।একটা চাকরি করি।পাশাপাশি সিভিল ইন্জিনিয়ারিং এ পড়ছি।ছোট বেলা থেকেই দেখে আসছি আমার পরিবারের মানুষ গুলো যথেস্ঠ দেশ প্রেমিক।আমারও দেশের জন্যে মন পোড়ে। যখন দেখি নির্বিচারে হত্যা, রাহাজানি,গুম, সীমান্তে আমার বোনের ইজ্জত কাটা তারের সাথা ঝুলে, আর আমার দেশের মন্ত্রী বলে"এসব চলতেই থাকবে" তখন আমার ইচ্ছে করে ঐ মন্ত্রীর চামড়া খুলে,লবন ছিটিয়ে, তার উপর গরম তেল ঢেলে সামনে দাড়িয়ে দেখি ও কিভাবে তড়পাতে তড়পাতে মারা যায়।আমি যখন দেখি গত কাল আমি আমার যে বন্ধুটার সাথে কথা বলে আসলাম, সে আজ নিখোঁজ, তখন আমার ইচ্ছে করে আমাদের প্রধান মন্ত্রীর সামনে থেকে ওর ছেলেটাকে ধরে নিয়ে ইট ভাটায় পুড়িয়ে মারতে। ওর মেয়েটাকে ফেলানির মত ঝুলিয়ে রাখতে।১৯৭১ এর যুদ্ধাপরাধিদের বিচার চলে দেশে।যুদ্ধ শেষ হল ৪০ বছর। আর এখন ২০১২ সাল। আজও হাজার নারী ধর্ষিতা হয়, তার কোনো বিচার না।কারন, তারা সরকারি দলের ক্যাডার।আজও রাতে নির্বিঘ্নে মানুষ ঘুমাতে পারে না।ধরে নিয়ে গুম করে ফেলেতার বিচার হয় না।সাংবাদিক সাগর রূনি খুন হলেন, কিন্তু হত্যার কোন বিচার হলো না।কারন, তারা সরকারি দলের লিডার। প্রধান মন্ত্রী বললেন বেড রুম পাহারা দেয়া নাকি তার দায়িত্ত না। আর এ জন্যই বোধ করি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জনগন আপনার বাবার বেড রুম টা পাহারা দেয়নি। আর সাবধান করে দিচ্ছি ভবিষ্যতেও জনগন আপনার বেড রুম পাহারা দিবে না। দেশের এই অরাজক পরিস্থিতি দেখে আমি মাঝে মাঝে অস্থির হয়ে যাই।বুকের ভেতর ধুক ধুক করতে থাকে। মনেহয় এখনি বিদ্রোহী হয়ে উঠি। কিন্তু পারি না। আর এর কারনটা আমি লিখার শুরুতেই বলেছি। আরও কারন হল আমি যে অফিসে চাকরি করি সেটা একটা সরকারি দলের নেতার অফিস। এখানে বিদ্রোহ দুরে থাক, কোন কথাই বলা যায় না। চাকরি ই থাকবে না।তাই নিজের চামড়ায় কামড় দিয়ে পড়ে থাকি। তবে এই টুকু বলতে পারি নিজের চামড়ায় কামড়াতে কামড়াতে এক দিন ঠিকই কুত্তাগুলার চামড়ায় কামর দিয়ে দিবো।ইনশাল্লা্হ। মাঝে মাঝে মনে হয় কেউ যদি মুক্তির বাহক হয়ে এগিয়ে আসতো তবে আমি তার সাথে থাকতাম।অনেক কথা লিখার ছিলো, কিন্তু লিখতে গেলে এতটাই ইমশোনাল হয়ে যাই যে নিজেক হারিয়ে ফেলি।
১৯৭৫ সালের বেড রুম আর ২০১২ সালের বেড রুম।অনেক তফাৎ
কুরসি নাশিন
সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে
তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ
১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন
কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা
গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন
সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।
কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।
যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন
বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!
যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।
কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!
ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন