somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুদ্ধির কন্সাল্টেন্সি

১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বুদ্ধির কন্সাল্টেন্সি
[জব্বর একখান নাম চাই ....] (রম্য রচনা )

দিনকালটা ভালো যাচ্ছেনা মফিজের । একটা যুৎসই ব্যবসার ব্যবস্থা করা গেলোনা পার্মানেন্টলি । নামটা মফিজ হলেও কামে সে হাফিজ । ধান্দায় মাস্টার্স । কেবল সার্টিফিকেটটা নেই, এইটাই যা গন্ডোগোল । সারা দেশের লোকজন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেল আর সে এখোনো একটা সামান্য ধৈঞ্চাগাছও হতে পারলোনা ! আসলে দেশের মানুষ প্রতিভার দামটা দিতে শিখলোনা আজো ।
“এ জন্যেই তো ভালা ভালা ছাত্তরগুলান ঝাড়ুদার হইয়া দ্যাশের বাইরে যায় । গায়ে গতরে খাডনি দিয়া ফায়ে ফায়ে ল্যাহাপড়া শেকে।” এটা অনেক গবেষনা করে বের করেছে মফিজ । কিন্তু নিজের কিছু হয়নি । নিজে এর ফাক ফোকরের হদিশ করে উঠতে পারেনি ট্যাক ঘাটতির কারনে । উন্নতি বলতে কেবল হোগলার চর থেকে খোদ রাজধানীতে উত্তরন । কলা বেচা থেকে শুরু করে কি না সে বিক্রি করেছে ! তাতে ট্যাকের সাইজ বাড়েনি, মাথার সাইজই বেড়েছে । বাড়বেই না বা কেন ? বুড়িগঙ্গার পচা পানির গন্ধ দিনের চব্বিশ ঘন্টা, বছরের ৩৬৫ দিন শুকতে শুকতে বুদ্ধি তো বাড়বেই । যা কেমিক্যালস আর সার পানিতে তাতে মগজের বায়ো-কেমিস্ট্রিই চেঞ্জড, উর্বর । সেই বুদ্ধিতেই এলাকার পাতি নেতা গোছের একটা জায়গা দখল করতে পেরেছে মাত্র । আক্কেল ও গজিয়েছে বেশ তাতে । অন্য সব বাঙালির আক্কেলও নাই বুদ্ধিও নাই । তাই মফিজকে অনেকটা বুদ্ধিজীবি বলা চলে ।
সব কিছু বিক্রী করতে জানলেও কেবল বুদ্ধিটা ঠিক জায়গাতে বেচতে পারেনি, এই যা । বুদ্ধি বেচা যায়না, শেখানোও যায়না । যদি শেখানো যেতো তবে এই ঢাকা শহরের অলিগলি “এখানে বুদ্ধি শেখানো হয়” এইরকম সাইনবোর্ডে ভরে যেতো । বাঙালিদের ওই এক দোষ । একজন কিছু শুরু করলে সবাই সেটার সাথে একাত্মতা ঘোষনা করে । আর সে ব্যবসার লালবাত্তি না জ্বালানো পর্য্যন্ত “রাজপথ ছাড়ি নাই” শ্লোগান দিয়ে আঠার মতো আটকে থেকে বিজনেস ক্যাডার হয়ে যায় । ফলে “এখানে জি আর ই কোর্স করানো হয়” ; “ কোরিয়ান, জাপানীজ ভাষা শেখানো হয়” ; “১০০%গ্যারান্টি সহকারে টোয়েফেল পড়ানো হয়” ; “এলেম দ্বারা চোর ধরা হয়” ইত্যাকার হাযারো সাইনবোর্ডে রাজধানীর বাসা বাড়ী, ছাদ, পাতকূয়া, গ্যারেজ ভরা শেষ । হেন জায়গা নেই যে জায়গাটা বলতে পারে, “ যা করে করুক, সতীত্ব নষ্ট করতে পারে নাই” । গোদের উপরে বিষ-ফোড়ার মতো আবার অমুক বিশ্ব-বিদ্যালয়, তমুক বিশ্ব-বিদ্যালয় এর জোয়ারে বাকী জায়গাটুকুও আর ফাকা নেই যেখানে একটু নিরিবিলি হিসু করা যায় । কেবল বিদ্যা আর বিদ্যা সবখানে । কিন্তু বুদ্ধি নাই ।
মফিজ ভালো করে দেখেছে, কোথ্থাও বুদ্ধি শেখানোর সাইনবোর্ড নেই ।একটা সাগরেদকে দিয়ে জরিপও করিয়েছে । না নেই ।
ব্যবসার জন্যে বাঙলাদেশে এই একটা জায়গাই খালি আছে, বুদ্ধি বেচা । মনোপলি বিজনেস । তবে ছুটকা ছাটকা কিছু বুদ্ধি যে বেচা কেনা হয় না , তা নয় । প্রাতিষ্ঠানিক তেমন কিছু নেই । এতে পুজি লাগেনা । কানেকশান লাগে । রাজনীতিতেও পুজি লাগেনা । এদিক থেকে বুদ্ধি বেচার সাথে রাজনীতির একটা “জাইত্তা ভাই” সম্পর্ক আছে । ঠিক জায়গাতে লাগাতে পারলেই কলাগাছ হওয়া মাত্র একহাতের মধ্যে । কেবল বড়শীটা খেলিয়ে তুলতে পারলেই কেল্লা ফতে । গরু মোটা-তাজা করন প্রক্রিয়ার মতো নিজেকে মোটা-তাজা করন একেবারে জলবৎ তরলং । সেই সুযোগের অপেক্ষাতেই আছে মফিজ । বাইরের সাধারন পাবলিক শেয়ানা বেশ । এরা বুদ্ধি নেবে কিন্তু পয়সা দেবেনা । পয়সা আদায় করা যায় যদি একটা কন্সাল্টিং ফার্ম করা যায় । মফিজ ভেবে দেখেছে এতে খাটা খাটুনী অনেক । পেপার রেডী করো, প্রজেক্ট প্রোফাইল করো, দর কষাকষি করো ইত্যাদি হাযারো ফ্যাকড়া । সুতরাং প্রোস্পেক্টিভ বায়ার পাওয়া সহজ হবেনা ।
মফিজের মাথার মধ্যে ঘুরতে থাকলো, টার্গেট বায়ার কে কে হতে পারে । ক’দিন মাথা ঘামিয়েও বায়ারের লিষ্ট ঠিক করে উঠতে পারেনি মফিজ । সম্ভবত তার মার্কেটিং সাবজেক্টটি ছিলোনা । থাকবে কি করে ? এইট পাশ মফিজের মার্কেটিং পড়ার কথা নয় ।
সদরঘাটের জগন্নাথ কলেজ না বিশ্ব-বিদ্যালয় কি যেন একটা আছে না, তার সামনে এন্তাজের পিয়াজুর দোকানে বসে বসে চা আর সিগ্রেট টানতে টানতে মাথার ঘিলুর ওয়ারেন্টি পরীক্ষা করছিলো মফিজ । এটা মফিজের প্রিয় একটি জায়গা । জগন্নাথের দিক থেকে বাতাস বইলে বিদ্যা-টিদ্যার বাতাসের সাথে একটু যোগাযোগ হয় বলেই এখানে সাঙ্গোপাঙ্গো নিয়ে বসা ।
ঘটনাটা ঘটলো এখানেই। এক সাগরেদ মুফতে পাওয়া দুই টাকা দামের একটা খবরের কাগজ পড়ছিলো । মফিজ দেখলো সেখানে কে একজন মন্তব্য করেছে-“ জিয়া স্বাধীনতার স্থপতি ....” । প্রথমে ভিরমী খেল মফিজ । আর ঝাকি লেগে তাতেই মগজের ঘিলুতে বুদ্ধিগুলো চাগিয়ে উঠলো । আইডিয়াটা ভূমিদস্যুদের মতো সাৎ করে মগজের জমি দখল করে ফেললো । আগে জিয়া ছিলো স্বাধীনতার ঘোষক , এবারে এক্কেবারে স্থপতি ! এই তো বায়ার হাতের কাছেই । নেতা হবার সুবাদে এইসব বায়ারদের সাথেই তো তার ওঠাবসা । মনটা খারাপ হয়ে গেল মফিজের । মক্কার লোক হজ্ব পায়না, এই রকম অবস্থা কেন যে হলো তার; এটা ভেবে । আরো চা’য়ের অর্ডার দিয়ে ঘনঘন চার চারটে টান দিলো সিগ্রেটে । মাথাটা ঠান্ডা হলে ভেবে দেখলো, রাজনীতিবীদরাই হলো তার বুদ্ধি কেনার আসল বায়ার । এরা সাধারন পাবলিক না । এরা হলো “পিউবলিশ” (PUBLIC)। ইবলিশের কাছাকাছি ।পয়সা ছাড়াই বুদ্ধি বেঁচে দেয়া যাবে এদের কাছে । অথচ পয়সা আসতে থাকবে অন্য পথে । আপনা আপনি ই , ‌ইনভেস্টমেন্ট রিটার্ণ । “স্বাধীনতার স্থপতি” কথাটা যে ব্যাটা আবিষ্কার করেছে তার পদধূলি নিতে ইচ্ছে হলো মফিজের । ওস্তাদে এ্যাদ্দিন কোথায় আছিল ? নিশ্চয়ই কোনও ধান্ধা আছে পিছনে । লুঙ্গি খোলার মতো বায়ার সম্পর্কিত মাথার জটটিও খুলে গেলো মফিজের । পাওয়া গেছে । বুদ্ধি বেঁচার, বুদ্ধি শেখানোর কন্সাল্টেন্সি । ঘোলা পানিতে মৎস্য শিকার । ঘোলা পানির সুবিধা, রুই-কাতলা না হোক পুটি মাছ তো ধরা পড়বেই একটা না একটা । রাজনীতিতে ঘোলাপানির কদর বেশী । যে যতো বেশী পানি ঘোলা করতে পারে আখের তার ততোই গোছানো হয় । এই রকম একটা দুইটা প্যাকেজ যদি বেঁচতে পারে তবে মফিজকে আর পায় কে ! সামনের বছরই এমপি ইলেকশানে খাড়াইয়া পড়বে মফিজ ।
শর্ট প্যাকেজ আর লংটার্ম প্যাকেজ নিয়ে ভাবতে বসলো সে। মনে মনে প্যাকেজের মুসাবিদা করে ফেললো ।এক এক দলের কাছে এক এক রকম । যে যেটা খায় । সামনে বর্তমান বিরোধীদলের ইলেকশান জেতার সম্ভাবনা আছে । আর তাই যদি হয় তবে এই মূহুর্তে যে প্যাকেজটি বিরোধীদল গিলবে তার একটা ছক ঠিক করে ফেললো মফিজ মনে মনে ।প্যাকেজটি হবে যুবরাজ সম্পর্কিত । মামুর হালিমের মতো গরম গরম গিলবে জায়গামতো বসা লোকজনেরা । জিয়া সাহেব জীবদ্দশায় নিজে কিছু না বললেও মৃত্যুর পরে জিয়াকে ঘোষক বানিয়ে যারা আখের গুছিয়েছে এতোদিন এবার তারা বুঝবে মফিজ কী চীজ ।স্থপতি বানিয়ে খুব একটা সুবিধা করতে পারবেনা এই থিউরীর আবিষ্কারক । আগামী ইলেকশানে হট কেক হলো যুবরাজ দুইজন । এরাই পাবলিকের মাথায় লাঠি ঘুরাবে সামনের দিনে ।
প্যাকেজের বিষয় বস্তু লিখে রাখার জিনিস নয় । যে কেউ চুরি করে নিতে পারে । তাই মগজের হার্ডডিস্কে জমা রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ । ভুলে না যায় তাই আবার একবার আউড়ে নিলো মফিজ নিজে নিজে । প্যাকেজের থীম হবে – “তারিকের স্বপ্ন পুরন” । বিষয়বস্তু এরকম -৭১ সালে মার্চের ২৫ তারিখ দিবাগত রাত্রে শিশু তারেক স্বপ্নে দেখেছিলো স্বাধীন বাঙলাদেশের, তার বাপ রাজা হইছে । তাই জিয়া যুদ্ধের ঘোষনা দিছে ছেলের স্বপ্ন পুরনের জন্যে । তারেক স্বপ্নে না দেখলে জিয়া ঘোষনা দিতে যাইতোনা । যে কামে ব্যস্ত আছিলো, সেই কামেই থাকতো।”
ইতিহাস তো, তাই সন তারিখ ঠিক থাকা জরুরী । টাইমডা কইতে পারলে আরো ভালো হইতো । স্বপ্নডা গভীর রাইতের না ভোর রাইতের । যাক , স্বপ্ন স্বপ্নই ।
এই প্রোডাক্ট প্যাকেজটা অনলি ওয়ান অব ইটস কাইন্ড , ডিমান্ড অব দ্য টাইম । হতেই হবে ! ধূয়া তোলার জন্যে পাবলিক বসে আছে । যদি কিছু জোটে এই ধান্ধায় । তার উপর হাতে কোন ইস্যুও নেই । এই ইস্যুটা হাতে ধরিয়ে দিতে পারলেই ব্যস, রাস্তা গরম । আর গদিনশীনদের তাতেই ঘা লাগবে আঁতে । এরকম একটা ভাব চলে আসবে - ওনাদের ছেলে যদি স্বপ্নে দেখতে পারে তবে আমাদের ছেলেই বা পারবেনা কেন ? ছেলের তো আর চক্ষু আন্ধা না ! এই সময় সরকারী দল মাথা খারাপ করলেই আগামী ইলেকশানে ফেল নির্ঘাত । এটা ফ্রি সফটওয়্যার হবে । এই পোষ্ট-এফেক্টটুকু বিরোধীদলকে বোঝাতে পারলেই প্যাকেজ না কিনে উপায় নাই, গোলাম হোসেন ! ব্যস, প্যাকেজটা ধরাতে পারলেই লাইসেন্স-পারমিট তো হাতের ময়লা, চাই কি একটা মিনিষ্ট্রিও জুটে যেতে পারে । কারন, ১৫ ই আগষ্ট ভাবীসাবেরে জন্মদিন পালনের বুদ্ধি জোগাইছিলো যারা তারা এখোন বিনা পুঁজিতে দেশের শ্রেষ্ট শিল্পপতিদের কাতারে । পাবলিকের কিচ্ছু বোঝার দরকার নাই । বুঝতে হলে বুদ্ধি লাগে । পাবলিকের তা কোনও কালে ছিলোনা । তাই বুদ্ধির ব্যবসা ফেল হবার কোনও কারন দেখছেনা মফিজ ।
দলের লোকেরা শুধু একদিকে বুদ্ধি দেয় । মফিজ এই ভুলটি করবে না । রাজনীতির সব আখড়াতেই প্রোস্পেক্টিভ বায়ার বসে আছে । শুধু একঘরে মাল সাপ্লাই দিলে খরচ পোষাবে না । ব্যবসা বাড়ানো বুদ্ধিমানের কাজ । আর সে তো বুদ্ধিই বেঁচবে । চাকরী দিতে পারুক আর না পারুক, বুদ্ধি পৌছে দিতে হবে ঘরে ঘরে ।

আর গদিনশীনদের জন্যে অন্য প্যাকেজ । ভাই বেরাদর কেউ নাই । আছে এক পুত্তুর । তারও তো একটা স্বপ্ন আছে । থাকার কথা । না থাকলে তার জন্যেও একটা স্বপ্ন জাতীয় প্রোডাক্ট বানাতে হবে । “দেখছি” বললেই চলে । কারন স্বপ্নের কোনও ভিডিও ফুটেজ থাকেনা, দরকারও নেই ।
আমাদের জাতীয় ভাইগ্না । মামুরা তার আবদার রাখবেনা এ কেমন কথা ? মামুবাড়ীর আবদার বলে তো একটা কথা আছে, না কি ? ডিজিটাল স্বপ্নের ডিজিটাল ফ্যাক্টরী হতেই হবে তাই । কি ভাবে হবে, কোন কোন জায়গাতে হবে শুধু এই বুদ্ধিটা বাৎলানো । পল্টনের মাঠ হলো, সব সময় সরকার বিরোধী মাঠ । এই মাঠেই যদি ডিজিটাল ফ্যাক্টরীর হেড-কোয়ার্টার বানানোর বুদ্ধিটা ধরিয়ে দেয়া যায় তবে এক ঢিলে দুই পাখী । প্রস্তাবিত এয়ারপোর্টের জায়গাতে শুধু ফ্যাক্টরী হবে । হেড-কোয়ার্টার পল্টনে । তাতে নির্বাচনের আগে আগে বিরোধীদল এইখানে খাড়াইয়া সরকার বিরোধী অপপ্রচার চালাইতে পারবেনা ।এই কথাটিই জনে জনে প্রচার করতে হবে । পারিবারিক ঐতিহ্যের কথা শুনলেই পাবলিক কাইত । এই প্যাকেজ চালাতে জাভা, এক্স-পি কিছুই লাগবেনা । চলবে গোয়েবলসীয় ফর্মাটে, নন–ষ্টপ ।
আর রংপুরের ছাওয়াল সাহেবই বা বাদ যাবেন কেনো ? তারও তো পুত্তুর আছে । পুত্তুর নাই কার ? পুত্তুর না থাকুক মাইয়া তো আছে কারো না কারো ! নতুন নতুন প্রোডাক্ট প্যাকেজ তৈরী করতে হবে পাত্র-পাত্রী বিবেচনা করে । শেখ সাহেবের পর এ্যাদ্দিন মাঠ খালি । খালি মাঠে ধুন্ধুমার আইডিয়ার মাল্টিষ্টোরিড তোলা এখোন মফিজের জন্যে কোনও ব্যপারই না । কেবল “আইডিয়া” বেইচ্চা ইন্ডিয়ার কোন ফোন কোম্পানী যেন কোটি-কোটি রুপী কামাইয়া নিছে; আর ক্যাঠায় কয় ,মফিজ পারবেনা ?
যাক এ ব্যাপারে পরে ভাবা যাবে, এমোনটা মনে হলে ঘিলুটাকে একটু রেষ্ট দেয়া দরকার ভেবে মফিজ চিন্তাগুলো মগজের “মাই রিসেন্ট ডকুমন্টে” রেখে বুদ্ধির কন্সাল্টেন্সি ফার্মের কি নাম দেয়া যায় ভাবতে ভাবতে চায়ের অর্ডার দিলো – “আবে কাল্লু , কাচাপাত্তি মাইররা বেরাশি কাপ চা আর আশিডা সিঙ্গারা দে” ।

সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩২
১২টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডেল্টা ফ্লাইট - নিউ ইয়র্ক টু ডেট্রয়ট

লিখেছেন ঢাকার লোক, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:২৬

আজই শ্রদ্ধেয় খাইরুল আহসান ভাইয়ের "নিউ ইয়র্কের পথে" পড়তে পড়তে তেমনি এক বিমান যাত্রার কথা মনে পড়লো। সে প্রায় বছর দশ বার আগের ঘটনা। নিউ ইয়র্ক থেকে ডেট্রিয়ট যাবো,... ...বাকিটুকু পড়ুন

ল অব অ্যাট্রাকশন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৬ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:৪৫

জ্যাক ক্যান ফিল্ডের ঘটনা দিয়ে লেখাটা শুরু করছি। জ্যাক ক্যানফিল্ড একজন আমেরিকান লেখক ও মোটিভেশনাল স্পিকার। জীবনের প্রথম দিকে তিনি হতাশ হয়ে পড়েছিলেন। আয় রোজগার ছিলনা। ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অর্থ ছিলনা।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

×