somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন না-মানুষ এবং ধর্ষিতার গল্প

১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১২:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ক্লান্ত অবন্তি । কিন্তু চোখে ঘুম নাই । পাশের লোকটা বেঘোরে ঘুমাচ্ছে । অবন্তির চোখের সামনে ঘুরেফিরে শুধু সেই সোনালী অতিতের ছবি ভেসে উঠছে । চোখ বন্ধ করতেই পুরানো সেই দিনগুলো । সুখের স্মৃতি কিন্তু বড় জ্বালা দিচ্ছে । জীবনের মোড় কীভাবে ঘুরে যায় তা কেও কখনো কল্পনাও করতে পারে না । যেমন পারি নি আজকের অবন্তি ।

এইতো কয় বছর আগে কত স্বপ্ন দেখতো । কত রঙ মেশানো স্বপ্ন । জীবনকে রাঙাতে কোনো রঙ সে বাকী রাখতো না । কিন্তু সেই স্বপ্ন কতদিনই বা স্থায়ী হয়েছিলো ? পাশে যে লোকটা মৃদু নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে সেই লোকটাই একদিন তাকে পাবার জন্য কী করে নি ? কিন্তু আজ ...? কেমন সব এলোমেলো হয়ে যায় অবন্তির এর বেশি ভাবতে গেলেই ।

এইচ এস সি দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিল সে । নিজেও জানতো সুন্দরী বলতে যা বোঝাই তার চেয়ে বরং বেশি কিছুই আল্লাহ তাকে দিয়েছিলো । তার নিটোল শরীরের প্রতি কার না আকর্ষণ ছিলো । কে তাকে পাবার চেষ্টা করে নি ? কিন্তু তাদের মধ্যে যে সফল হয়েছিলো সেই আজ তার পাশে শুয়ে আছে । কিন্তু অবন্তির মনে শান্তি নেই একটুও । বরং কে যেন তার মগজে গরম সিসা ডেলে দিয়েছে । মাথাটা দপদপ করছে । চোখ জ্বালা করছে ।

ওকে পাবার জন্য একুশটা চিঠি লেখে বলেছিলো, অবন্তি একুশে ফেব্রুয়ারি আমরা পেয়েছি মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার । তাই তোমাকে আমি একুশটা চিঠি লেখলাম । আমি কি তোমার হাত ধরার অধিকার পাবো ? অবন্তি কোন উত্তর দিয়েছিলো না । যেদিন বায়ান্নটা চিঠি দিয়েছিলো সেদিন বলেছিলো, মুক্তভাবে বাঁচার স্বপ্ন দেখিয়েছিলো বায়ান্ন । বিজয় হয়েছিলো ভাষার প্রতি ভালোবাসার । আমি তোমার চোখে চোখ রেখে আকাশের সাদা মেঘ দেখতে চাই, আমি তোমার হাত ধরে সকালের সোনারোদে হাঁটতে চাই, সন্ধ্যায় তোমার সাথে কফি হাউজে বসবো বলে কতদিন কফি হাউজে বসি না । এরপর অবন্তি আর নিরুত্তর থাকতে পারে নি । নিজের সব দ্বিধা জেরে ফেলে দীপকে হ্যাঁ বলেছিলো ।

তারপর কিছুদিন কী আনন্দেই না কেটেছিলো । কত স্বপ্নই না দেখেছিলো । দীপ কতবার যে বলেছে , আমি মরণকে গ্রহণ করতে পারব কিন্তু তোমাকে হারাতে পারবো না । কিন্তু সেই দীপ ...?

খুব বেশি সময় লাগে নি দীপের আসল চেহারা জানতে । কত কিছুই তো ঘটে । অবন্তির জীবনেই তেমনি ঘটে গিয়েছিলো জীবনের সবচেয়ে ভয়ংকর ঘটনাটা । গৃহ শিক্ষক দিয়ে ধর্ষণের শিকার হয়েছিলো অবন্তি । চার বছর ধরে পড়াতো অবন্তীকে । কখনো কোনো খারাপ আচরণ করে নি । পরিবারের সবাই বিশ্বাস করতো । কিন্তু যেদিন ঘটনাটা ঘটে সেদিন কেউ বাসায় ছিল না । অবন্তিকে পড়াতে এসে হঠাৎ করেই ওর উপর চড়াও হয় শিক্ষক বেশে কুত্তাটা ।

জানোয়ারটা পশুবৃত্তি চরিতার্থ করেই শান্ত হয় না । অবন্তির অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার সুযোগ নিয়ে বিবস্ত্র ছবি তোলে ও ভিডিও করে । তারপর চলে যায় । জ্ঞান ফেরা অব্দি বাসায় কেউ ফিরেছিল না । অবন্তি ভেবেছিলো কেউ কিছু জানবে না । সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে । কিন্তু শুয়ারের বাচ্চা কয়দিন পর অবন্তির বাবার কাছে ফোন করে টাকা দাবি করে । দেবে কি দেবে না এই দোলাচলে দুলতে দুলতেই পাড়ার ছেলেদের হাতে অবন্তির ছবি আর ভিডিও পৌঁছে যায় । অবন্তির ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ হয়ে যায় । ছোট ভাই আর বাবাকে কূটকথা শুনতে হয় । বাধ্য হয়ে বাসা পাল্টাতে হয় । সুখি একটা পরিবার কেমন এলোমেলো হয়ে যায় । অবন্তির বাবার সড়ক দুর্ঘটনাটা জীবনটাকে আরো নতুন করে চেনায় । হাসপাতালে ভর্তি বাবা সংসারে নাই টাকা । প্রতি মুহুর্তে বাঁচার জন্য যুদ্ধ করা । জীবন থেক ছিটকে পড়ার তাড়না –জীবনকে এলোমেলো করে দিলো ।

এরমধ্যে অবন্তি অনেক চেষ্টা করে দীপের সাথে দেখা করেছিলো । সেখান থেকে যে উত্তরটা এসেছে সেটা ভাবনার অতীত । অবন্তি বলেছিলো, দীপ তুমি তো সব জানো , কী করবে এখন ?
আমার কী করার আছে ?
তুমি না আমায় ভালোবাসো ।
তুমি কি পাগল হয়ে গেছো ?
কেন এ কথা বলছো ?
তুমি সমাজে এখন ঝুটা, তোমায় বিঁয়ে করলে নানাজনে নানা কথা বলবে । আমার দ্বারা সম্ভব নয় । তুমি তোমার পথ দেখো ।

পিছনে আর ফিরে তাকায় নি দীপ । আর জীবন থেকেও হারিয়ে যায় অবন্তি । বাসায় ফেরার পর বার বার মনে হয়েছে আত্মহত্যা করবে । কিন্তু কে যেন বার বার ফিরেয়েছে । কোনো এক অজানা কারণে পারে নি । কপালে যার অনেক দুঃখ থাকে সে মরবে কেন ?

টাকা টাকা করে জীবন তাগিদ দিতে থাকে । টিউশনি বা চাকুরী করে নিজে চলা যায় । কিন্তু বাবার চিকিৎসার খরচ , ছোট ভাইয়ের স্কুলের বেতন কিংবা সংসার চলে না । বাসা ভাড়া বাকী পড়ে যায় তিনচার মাসের । বাড়িওয়ালা বাড়ী ছাড়তে বলে । ঠিক সেই সময়ে পাশের বাসার এক মহিলা ডাক দেয় অবন্তিকে ।
নির্লিপ্ত গলায় বলে, তুমি তো সুন্দরী তোমার আবার টাকার অভাব ?
অবন্তি বড় বড় চোখে তাকায়, সুন্দরের সাথে টাকার সম্পর্ক কী ?
মহিলা বলে, ও বোঝো নি ? এই দেখ আমার স্বামী আজ ছয় বছর ধরে অসুস্থ হয়ে পড়ে আছে । কিন্তু আমার কোনো কিছুই আটকে নেই । ওর ওষুধ পত্র থেকে শুরু করে সবকিছু আমিই যোগাই । লোকে আমায় খারাপ বলে । বলুক তাতে কার কী ? আমি না খেয়ে থাকলে আমায় কেউ দিতে আসে না । তা হলে ? এই যে বাড়ীওয়ালা আমার নিয়মত খদ্দের । বাসায় বউ না থাকলেই আমার ডাক পড়ে । কেউ জানেনা । তোমাকেই বললাম । তুমি আসলে আসতে পারো । টাকা পাবে , জীবন পাবে ।

অবন্তি মাথা নিচু করে চলে আসছিলো । মহিলা মৃদু স্বরে ডেকে বললো, আমি তোমার মায়ের সাথে কথা বলেছি । তারপর জীবনের মানে পাল্টে গেলো দ্রুত ।

এতসব চিন্তা করে হঠাৎ আজ অবন্তির মনে হলো সেই সময় ভালো একটা সঙ্গ পেলে আজ তাকে এই জীবনে আসতে হতো না । কিন্তু বেশিক্ষণ ভাবতে পারলো না সে । দীপের ঘুম ভেঙ্গে গেছে । ওর দিকে তাকিয়ে বললো, কি ঘুমাও না কি ?
অবন্তি বললো, না ঘুম আসে নি ।
ভালোই হয়েছে । আমি ডাকবো ভাবছিলাম । কথা বলা যাক । যেই আমার বেডে আসে তাঁর সাথে আমি এই কাজটা করি । শেষ রাতের দিকে গল্প করি । তোমাদের মত মেয়েদের জীবনের গল্প শুনতে আমার খুব ভালো লাগে ।
অবন্তির ঘোর লাগে । কাল রাতে যখন দীপের রুমে আসে । দীপ তখন একটু মাতাল প্রায় । এমনেই গত পাঁচ বছরে অবন্তির চেহারা যথেষ্ট পাল্টে গিয়াছে । প্রতি রাতে হাত বদল হতে হতে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেই নিজেকে আর খুঁজে পায় না অবন্তি । কিন্তু দীপও চিন্তে পারবে না সেটা ও ভাবে নি । বাসার ঠিকানাটা নিয়ে অনেকক্ষণ ভেবেছিল আসবে কি না ? কী এক অচেনা টান তাকে টেনে এনেছিল কে জানে ?

দীপ একটানা বকবক করে যাচ্ছে । অবন্তির কানে কিছুই ঢুকছে না । হঠাৎ করেই একটা প্রশ্ন ওকে কাঁপিয়ে দিলো, কীভাবে এই পথে এলে ?

এ প্রশ্নের কী উত্তর দিবে অবন্তি ? সেদিন যদি ঐ ভাবে ফিরেয়ে না দিত তাহলে ... । আর ভাবতে ভালো লাগছে না । এতক্ষণে অবন্তির ঘুম পাচ্ছে । সে চোখ দুটো বন্ধ করে ফেলল । কোনো উত্তর না পেয়ে দীপ পাশ ফিরে তাকিয়েই চমকে উঠলো, হঠাৎ করেই মনে হল এই মেয়েটাকে চেনে , জন্মে জন্মে চেনে । রাতে মাতাল ছিল বলে বুঝতে পারে নি । কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে আর একটা প্রশ্ন জাগলো মনে, অবন্তি এত নিচে নামতে পারে না ।

কার নিচে নামার কথা ভাবছি আমি ? দীপ নিজে নিজেকে প্রশ্ন করলো । ও নিচে নামলে আমি কি উপরে আছি ? কিভাবে ? ওর হয়তো জীবনের তাড়া ছিল । কিন্তু আমার ? আমার বউ আছে , বাচ্চা আছে । তারপরেও... ।
খুব ইচ্ছে করছিলো অবন্তির মুখটা দেখতে । আলতো করে হাতের উপর ভর দিয়ে অবন্তির মুখের উপর ঝুঁকে পড়লো দীপ । এসি ছাড়া আছে তারপরেও অবন্তির ক্লান্ত মুখে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমেছে । দেখতে কী অদ্ভুত মায়াবী লাগছে । হঠাৎ করেই ইচ্ছে হল একটা চুমো খাওয়ার । কিন্তু কেমন ভয় ভয় লাগলো দীপের । কয় রাতে তো এমন হয় নি । উত্তরটা নেজের থেকেই পেয়ে গেলো, কামনা আর ভালোবাসা এক নয় ।

সকাল হয়েছে । শেষ পর্যন্ত চুমো খাওয়ার সাহস করে উঠতে পারে নি দীপ । অবন্তি যাবার জন্য তৈরি হচ্ছে । টাকা নেওয়ার ব্যাপারটা নিয়ে অবন্তি সংকোচ আজও কেটে উঠতে পারে নি । আজ আরো সেটা তীব্র হয়ে দেখা দিয়েছে । আশে পাশে দীপকে দেখাও যাচ্ছে না ।
অবন্তি... দ্বিধা জড়ানো কণ্ঠে দীপের ডাক । অবন্তি চমকে উঠলো । ভেবেছিলো চিন্তে যখন পারে নি তখন আর নিজের থেকে পরিচয় দিবে না । টাকাটা নিয়ে চলে যাবে । এখন কী করবে সে ? এক মিনিট ভাবলো । তারপর কণ্ঠে যতটা ঘৃণা দেওয়া সম্ভব দিয়ে বললো, চিন্তে পেরোছো তাহলে ? তারপরেই কী ভেবে নিজেকে শোধরালো, কেমন আছো দীপ ?
ভাল ।
শুনেছি তুমি বিঁয়ে করেছো, তোমার বউকে দেখার খুব ইচ্ছা ছিল ।
দেখবে ? এইতো ছবি আছে ।
এইটা কে তোমার ছেলে ?
হ্যাঁ ।
কী নাম ওর ?
আরিয়ান ।
আচ্ছা ... না থাক ।
বলো সমস্যা নাই ।
তোমার বউতো সুন্দর । তারপরেও কেন অন্য মেয়ে খোঁজো ?
জানিনা , আমি তৃপ্ত হয় না ওর কাছে । এটা দেখতে দেবে না , ওটা ছুতে দেবে না । বড্ড কু-ল, বড্ড বাঙ্গালীপনা । আমার ভালো লাগে না ।
উত্তর শুনে চমকে উঠে অবন্তি । রাতের কথা মনে পড়লো ওর । যে আচরণ ও করেছে তা কোনো বাঙ্গালী বউ এর দ্বারা মেনে নেওয়া সম্ভব নয় । বিশাল একটা ধাক্কা লাগলো ওর, ও কখনো কারো বউ হতে পারবে না ।
আচ্ছা চলি ।
টাকা নেবে না ?
হ্যাঁ, ওটা আমার পেশা । নির্লপ্তের মতো টাকা নিয়ে ব্যাগে রাখলো অবন্তি ।
চলি ? বলে দরজার দিকে এগিয়ে গেলো অবন্তি । একটু যেয়ে ঘুরে দাঁড়িয়ে দীপের চোখের দিকে চোখ রাখলো । সাপের মত ঠাণ্ডা দৃষ্টি যেন দীপকে ছোবল দেবে এখনি । একটু সময় নিয়ে বললো, কী অদ্ভুত ...
দীপ বললো, কী ?
এই সমাজ । একবার ধর্ষণ হলে তাকে ভালোবাসা যায় না, তাঁর সাথে সংসার করা যায় না কিন্তু প্রতি রাতে যে মেয়েটা ধর্ষিত হয় তাকে ঘরে নিয়ে এসে কামনা মেটানো যায় । বউয়ের বাঙ্গালীপনা ভালো লাগে না । আবার যখন বিয়ে করতে যাবে তখন শুদ্ধ মেয়ে ছাড়া বিঁয়ে করবে না । হা হা হা, ঘৃণার হাসি হেসে দরজা খুলে বের হয়ে গেলো অবন্তি । আর বোবা শূন্যতা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলো দীপ ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

‘নির্ঝর ও একটি হলুদ গোলাপ’ এর রিভিউ বা পাঠ প্রতিক্রিয়া

লিখেছেন নীল আকাশ, ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭



বেশ কিছুদিন ধরে একটানা থ্রিলার, হরর এবং নন ফিকশন জনরার বেশ কিছু বই পড়ার পরে হুট করেই এই বইটা পড়তে বসলাম। আব্দুস সাত্তার সজীব ভাইয়ের 'BOOKAHOLICS TIMES' থেকে এই বইটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিতর্ক করার চেয়ে আড্ডা দেয়া উত্তম

লিখেছেন সাড়ে চুয়াত্তর, ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ১১:২৬

আসলে ব্লগে রাজনৈতিক, ধর্মীয় ইত্যাদি বিতর্কের চেয়ে স্রেফ আড্ডা দেয়া উত্তম। আড্ডার কারণে ব্লগারদের সাথে ব্লগারদের সৌহার্দ তৈরি হয়। সম্পর্ক সহজ না হলে আপনি আপনার মতবাদ কাউকে গেলাতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে প্রাণ ফিরে এসেছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ১১:৩৪



ভেবেছিলাম রাজিবের অনুপস্হিতিতে সামু রক্তহীনতায় ভুগবে; যাক, ব্লগে অনেকের লেখা আসছে, ভালো ও ইন্টারেষ্টিং বিষয়ের উপর লেখা আসছে; পড়ে আনন্দ পাচ্ছি!

সবার আগে ব্লগার নীল আকাশকে ধন্যবাদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙালি নারীর কাছে

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০২ রা জুন, ২০২৪ রাত ১২:৪৬

পরনে আজানুলম্বিত চিকন সুতোর শাড়ি, সবুজ জমিনের পরতে পরতে কবিতারা জড়িয়ে আছে বিশুদ্ধ মাদকতা নিয়ে, গোধূলির আলোয় হেঁটে যায় নিজ্‌ঝুম শস্যক্ষেতের ঘাসপাঁপড়ির আল ধরে, অতিধীর সুরের লয়ে, সুনিপুণ ছন্দে। সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসেন ইক্টু ঘুরাঘুরি করি.... :-B

লিখেছেন সোহানী, ০২ রা জুন, ২০২৪ সকাল ৯:২৩

এক কসাইয়ের লাশ আরেক কসাই কিভাবে কিমা বানাইলো কিংবা কত বিলিয়ন ট্যাকা টুকা লইয়া সাবেক আইজি সাব ভাগছে ওইগুলা নিয়া মাথা গরম কইরা কুনু লাভ নাইরে... আদার ব্যাপারীর জাহাজের খবরের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×