বুয়েটের মত প্রতিষ্ঠান আজ দলবাজিতে মূমুর্ষ প্রায়। উপাচার্যের পদত্যাগ ও উপ-উপাচার্য পদ বিলুপ্তির দাবীতে শিক্ষক সমিতির অনির্দিষ্ট কালের জন্য ধর্মঘট আহবান
সাম্প্রতিক কালের কয়েকটি ঘটনাঃ
২০০৯ সালে উপ উপাচার্য পদ তৈরী করে, প্রায় ৫০জন কে ডিংগিয়ে একজন কে উপ-উপাচার্য হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। যিনি বিভাগীয় প্রধান কিম্বা ডীন এমনকি সিলেকশন গ্রেড পাবার যোগ্যতা অর্জন করেন নি তাকে বসানো হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রধানের পদে।
উপাচার্যের লিখিত নির্দেশে দুই জন ছাত্রের ফল পরিবর্তন করা হয়েছে।
রেজিষ্ট্রারের শুন্য পদে বসানোর জন্য পছন্দের একজন কে ভুতাপেক্ষা (retrospective) [৬ বছর আগে থেকে একটি এবং পাচ বছর আগে থেকে আরেক টি] পদন্নোতি দিয়ে তাকে রেজিষ্ট্রার হিসাবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
শিক্ষক পদে নিম্ন যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীকে দলীয় বিবেচনায় নিয়োগ প্রদান।
উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য এর পছন্দের একাধিক লোকজন কে ভুতাপেক্ষা পদন্নোতি দিয়ে উচ্চতর পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
যারা বুয়েটে পড়েছেন, বুয়েটের ভালো চান তারা বুয়েট বাচাতে এগিয়ে আসুন। বুয়েট আমাদের গর্ব, বুয়েট বাংলাদেশের গর্ব।
আওয়ামি লীগ- বিএনপি নয়, দক্ষ প্রশাসনের অধীনের পেশাদারি দক্ষতায় যেন বুয়েটকে চালানো হয়, সেটাই আমাদের প্রত্যাশা।