কারণঃ-০১
ডেসটিনি কর্তৃপক্ষ নিজেরাই সরকারী লোকদের দিয়ে এসব করাচ্ছে,
কেননা কোম্পানীর ১২ বছর পূর্ণ হতে চলেছে, কোম্পানীর শর্তানুযায়ী যারা Tree (গাছ) প্যাকেজ নিয়ে ১২ বছর পূর্বে জয়েন করেছে তাদেরকে আর কিছু দিন পর থেকে ৬০ হাজার টাকা করে দিতে হবে, যা কোম্পানীর পক্ষে কখোনই সম্ভব নয়।
কেননা ডিসটিনির সে পরিমাণে বিক্রয়যোগ্য গাছ নেই । ফলে গ্রাহকদের ৬০ হাজার টাকা করে দিতে না পারলে গ্রাহকরা নিজেরাই কোম্পানীর বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলন করবে, যা ডেসটিনির জন্য মরন চাঁন।
তাই ডেসটিনি সরকারের দোহাই দিয়ে কোম্পানী বন্ধ করে পার পেতে চাচ্ছে। কেননা যা টাকা কামানোর দরকার তা তারা ইতিমধ্যে কামিয়েছে।
কারণঃ-০২
দেশের উচ্চপদস্থ ব্যক্তি, যারা প্রকৃতপক্ষে দেশের মঙ্গল চায়, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবে, তারা এতদিন পর বুঝতে সক্ষম হয়েছে, ডেসটিনি শিক্ষার্থীদের যে ভাবে পড়ালেখা থেকে বিমুখ করে মানুষকে ধোকা দেওয়ার কৌশল শিখাচ্ছে তাতে বাংলাদেশে ডেসটিনি আর ১০ বছর থাকলে ভবিষ্যতে দেশ মেধা শুন্য হয়ে পড়বে।
তাছাড়া ডেসটিনি নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির জন্য শিক্ষার্থী ও মধ্য বিত্তের মেয়েদেরকে বলির পাঠা হিসাবে ব্যবহার করছে।
কারণঃ-০৩
বর্তমানে কিছু কোম্পানী বের হয়েছে যারা ইন্টারনেট থেকে আয়ের প্রলভন দেখিয়ে জয়েনিং-এর নামে কোটি কোটি টাকা শিক্ষার্থীদের থেকে হাতিতে নিচ্ছে, এ জাতীয় কোম্পানীর এডমিনরা মূলত এক সময় ডেসটিনির গ্রাহক ছিল,
তারা কোন করনে ডেসটিনি থেকে বের হয়ে এসেছে তাই পুরানো ঝাল ঝাড়তে বা তারা ভেবেছে ডেসটিনি বন্ধ হলে তাদের ব্যবসা আরো চাঙ্গা হবে সে কারণে তারা সরকারের কাছে ডেসটিনির সকল প্রতারণা মূলক কর্মকান্ড ফাস করে দিয়েছে।
কারণঃ-০৪
ডেসটিনির বর্তমান সদস্য সংখ্যা প্রায় ১ কোটি তাই ডেসটিনি ভবিষ্যতে তার সকল সদস্যদের নিয়ে সরকার গঠন করার ডাক দিতে পারে,
এই ধারনা করে ভবিষৎ শত্রু দমন করতে সরকার এই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে (ব্যপারটি অবাস্তব মনে হলেও সত্যি হতে পারে)।
কপিপেস্তু