somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নুর নবীজীর রহমত ও আউলিয়া কেরামগনের হেদায়েতি নুর / ইসলামের কাণ্ডার

২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অলি আউলিয়াগনের আল্লাহ প্রদত্ত ক্ষমতা ও হেদায়েত এর নুর
****************************
******************************
বই লেখক কর্তৃক সরক্ষিত
লেখা বেনামে ছাপা বা নকল করা সম্পূর্ণ নিষেধ ।




রচনা , ডঃ আল্লামা মাওলানা মোহাম্মদ মাসউদ মিয়া শাহী
ঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁঁ
*************

আত্তাধিক উত্তম জীবন আদর্শ
***********************
আউলিয়াগনের আল্লাহ্‌ প্রদত্ত ক্ষমতা ও মর্যাদা ।


আউলিয়াদের আল্লাহ্‌ প্রদত্ত ক্ষমতা এবং রহমত
******************************************
নবীজীর মুজেজা এবং আউলিয়া কেরামগনের কারামত আল্লাহর পক্ষ থেকে মানব মুক্তির দিশা ।

আল্লাহর ক্ষুত্রত নবীজী ও আউলিয়াদের রূহানী শক্তি মুসলমানদের জন্য মস্তবড় রহমত ।
********************************

আল্লাহর বন্ধুর সাথে শত্রুতায় আল্লাহর যু্দ্ধ ঘোষণা


عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ، قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّ اللَّهَ قَالَ مَنْ عَادَى لِي وَلِيًّا فَقَدْ آذَنْتُهُ بِالْحَرْبِ وَمَا تَقَرَّبَ إِلَيَّ عَبْدِي بِشَيْءٍ أَحَبَّ إِلَيَّ مِمَّا افْتَرَضْتُ عَلَيْهِ وَمَا يَزَالُ عَبْدِي يَتَقَرَّبُ إِلَيَّ بِالنَّوَافِلِ حَتَّى أُحِبَّهُ فَإِذَا أَحْبَبْتُهُ كُنْتُ سَمْعَهُ الَّذِي يَسْمَعُ بِهِ وَبَصَرَهُ الَّذِي يُبْصِرُ بِهِ وَيَدَهُ الَّتِي يَبْطِشُ بِهَا وَرِجْلَهُ الَّتِي يَمْشِي بِهَا وَإِنْ سَأَلَنِي لَأُعْطِيَنَّهُ وَلَئِنْ اسْتَعَاذَنِي لَأُعِيذَنَّهُ وَمَا تَرَدَّدْتُ عَنْ شَيْءٍ أَنَا فَاعِلُهُ تَرَدُّدِي عَنْ نَفْسِ الْمُؤْمِنِ يَكْرَهُ الْمَوْتَ وَأَنَا أَكْرَهُ مَسَاءَتَهُ .
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: আল্লাহ্ তা’আলা বলেন: যে ব্যক্তি আমার অলীর সাথে শত্রুতা করে, আমি তার সাথে যুদ্ধ ঘোষণা করছি। আমার বান্দার প্রতি যা ফরয করেছি তা দ্বারাই সে আমার অধিক নৈকট্য লাভ করে। আমার বান্দা নফল কাজের মাধ্যমেও আমার নৈকট্য লাভ করতে থাকে। অবশেষে আমি তাকে ভালবেসে ফেলি। যখন আমি তাকে ভালবাসি, তখন আমি তার কান হয়ে যাই যা দিয়ে সে শোনে, তার চোখ হয়ে যাই যা দিয়ে সে দেখে, তার হাত হয়ে যাই যা দিয়ে সে ধরে এবং তার পা হয়ে যাই যা দিয়ে সে চলাফেরা করে। সে আমার কাছে কিছু চাইলে, আমি তাকে তা দেই। সে যদি আমার নিকট আশ্রয় কামনা করে, তাহলে আমি তাকে আশ্রয় দেই। আমি যা করার ইচ্ছা করি, সে ব্যাপারে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগি না কেবল মুমিনের আত্মার ব্যাপার ছাড়া। সে মৃত্যুকে অপছন্দ করে আর আমি তার মন্দকে অপছন্দ করি। [বুখারী: ৬৫০২]

নবীজীর আদর্শ জীবনী ও মুজেজা থেকে
শিক্ষা
******************************
মুজেজা নবীজীর প্রতি আল্লাহর মহত্ত্ব ।
*******************************

মহানবী হযরত মোহাম্মদ সা সাহাবিদের নিয়ে মদিনায় পরিখা
খননে ব্যস্ত , শত শত সাহাবি প্রানান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে মাটি
মাথায় বহন করে শক্ত বাধ নির্মাণ এবং মদিনাকে শত্রুদের হাত
থেকে রক্ষা করতে খাল খননে ব্যস্ত ।

নবীজীর প্রিয় সাহাবী লক্ষ্য করলেন নবীজীর পেটে পাথর বাধা ,
পেট মোবারক ইশদ কুঞ্জিত ।

সাহাবী নবীজীর শুকনো মুখ মোবারকলক্ষ্য করে বাড়ি চলে আসে

একমাত্র সম্ভল মেষ ছাগ জবাই করে স্ত্রীকে কিছু যব পিষে খামি
বানাতে তাগদা দেয় ।
নবীজীর কানে কানে দাওয়াত দেয় সাহাবী , নবীজী তাৎক্ষনিক
সব সাহাবাকে দাওয়াত দিতে তাগদা দেন ।

সাহাবী দাওয়াত দেন সবাইকে
যথা সময়ে দলবল লয়ে নবীজী ঐ সাহাবীর বাড়িতে উপস্থিত ।
আবুআইয়ুব আনসার রা এর স্ত্রী হতবাক , খাবার মাত্র ২/৩ জনের
আর লোক ৪ হাজারের অধিক হবে ।

নবীজী রান্না করা মাংস এবং খামির মধ্য কিছুটা থুথু মোবারক
মিশিয়ে দিয়ে পরিবেশন করতে বললেন ।

সাহাবী তাই করলেন এবং সমস্ত সাহাবিদের মধ্য বিতরন করার
পরও আরও খাবার বারন্ত রইল ।

এবার সাহাবীকে ডাকলেন দয়াল নবীজী তোমার ২ সন্তান কোথায়
ডেকে নিয়ে এস । উল্লেখ্য আবু আইয়ুব রা এর ২ ছেলে কে নবীজী খুব স্নেহ করতেন এবং যখনি আসতেন তারা দূর থেকে
নবীজীর নিকট দৌড়ে যেতেন ।
সাহাবীর মৌনতা দেখে নবীজী কিছু আচ করতে পেরে ডাক দিলেন
হে নাতি ইব্রাহিম ও সাদি তোমরা আমার নিকটে এস । আমি তোমাদের রেখে কখন ও কিছুই মুখে দেয়নি । ডাকের সাথে সাথে
ঘরের কোনে চাদর দিয়ে মৃত দুভাই জিন্দা হয়ে নবীজীর
পাশে চলে এল এবং জবাব দিল আনন্দে নবীজীর ললাট মোবারকে খুশি প্রকাশ পাইল ।

ঘটনা ক্রমে দুভাই পিতার মেষ জবাই দেখে চুরি লয়ে পাশের জংগলে চলে যায় এবং একে অপর জনকে ছাগল জবাই করার মত খেলাচ্ছলে চুরি চালিয়ে দেয় এবং জবাই করে বসে ।
অন্য ভাই ভয় পেয়ে ঘরের ছাঁদে আশ্রয় নেয় এবং সেখান থেকে ভয় ও অনুসুচনায় লাফিয়ে সেও মারা যায় । অথচ
কেমন সাহাবা ছিল শুধু নবীজীকে রাজি খুশি রাখার জন্য
এতবড় শোক ভুলে ছেলেদের লাশ চাদর দিয়ে ঢেকে রেখেছিলেন
ঘরের কোন এক স্থানে ।
নবীজী তাদের নাম ধরে ডাক দেওয়ার সাথে সাথে তারা দিব্বি
জিন্দা হয়ে নবীজীর সাথে বসে খানা খায় এবং কথা বলেন ।

আল্লাহু আকবার / ছুবহান আল্লাহ বলুন

নবীজী দাওয়াত খেয়ে আবার পরিখার কাজে চলে গেলেন তার
প্রিয় সমস্ত সাহাবাদের নিয়ে ।
আর আশ্চান্নিত হলেন অনেকেই ।

পরের দিন ১০০ শত নব্য সাহাবি কালমা পাঠ করেন ।
লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুররাছুলুল্লাহ ।

মুজেজা নবিজিরপ্রতি আল্লাহর মহত্ত্ব ।
হাদিস সংকলন থেকে ।
সালতানাত নুর নবী সাল্লাল্লাহু আ কে দেখতে চান
******************
বিশিষ্ট সাহাবা গনের অভিমত ।
হযরত আবুবকর রা আনহু কবি ও সুবক্তা ছিলেন । তিনি এক রেওয়াতে ফরমান নবীজী কে তখনকার আবাল বৃদ্ধ বনিতা সকলেই ভালবাসতেন এবং আলামিন নামে ডাকতেন । দূর দেশের
এক পথিক ইসলাম গ্রহন করলে ঐ সাহাবা ফরিয়াদ করলেন ইয়া
রাছুলাল্লাহ আমার একটি মাত্র মেয়ে তাও বোবা আপনার যদি
দয়া মিলে । নবীজী বললেন বাড়ী ফিরে যাও । অনেকেই আশ্চর্য্য
হলেন । লোকটির বাড়ী হাজার মাইল দূরে আবিসিনিয়ায় । ২য়
বছর ঐ লোকটির সাথে আবুবকর রা এর সাথে বানিজ্য সাক্ষাৎ
হে বন্ধু তোমার মেয়ের খবর জানতে চাই । আল্লাহর কসম
আমি বাড়ি গিয়ে আমার মেয়েকে কথা বলতে শুনেছি । এবং তার
মুখে নবীজীর পবিত্র নাম ও দরুদ শুনেছি । প্রস্ন করলাম দরুদ কে
শেখাল । উত্তর এক সুন্দর লোক আমার মাথায় হাত বুলাল ।আমার জবান খুলে গেল এবং আমাকে এই দরুদ শিখাল । ছুব হান আল্লাহ । আমি যখনি লোকটিকে দেখবার ইচ্ছা রাখি ১০০০
বার দরুদ পড়ে ডান কাঁতে শুয়ে থাকি তন্দ্রার মধ্য তিনি সাক্ষাৎ দেন ।
ছহি মুসলিম । দুনিয়াতে একবার যার ভাগ্য দয়াল নবীজীর দিদার মিলবে হযরত আলী কাররামুল্লাহ বলেন তার জন্য
দুযখের আগুন হারাম এবং বেহেস্ত অয়াজিব । ফারুকে আজম
ওমর রা বলেন নবীজীর দরুদ ব্যথিত কোন এবাদতেই আল্লাহর
দরবারে কবুল হয়না । ও সমান গনি রা বলেন যারা তার প্রানের
চাইতে নবীজীকে ভাল না বাসে ততক্ষণ সে ইমানদার নয় ।
হযরত আবু হুরাইরা রা বলেন যে নবীজীর উপর একবার দরুদ
পাট করে আল্লাহ বদৌলতে দশবার রহমত বর্ষণ করেন দশ গোনাহ মাফ করে দেন্ দশ মর্যাদা বাড়িয়ে দেন । হযরত ইবনে
মাস উদ রা বলেন আল্লাহর কতক ফেরেস্তা পৃথিবীতে ভ্রমন করে
এবং আমার উম্মতের ছালাম আমার নিকট পৌঁছায় ।নাসায়ি ও
দারেমি / মুসলিম শরিফ ।

নবী পাক সা আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম এর জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আরশ মহল্লা ধন্য হয়েছিল ।
********************
মেরাজে গমন বোরাকে চড়ে আল্লাহর দরবারে যান মহানবী হযরত
মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহেওয়াচ্ছাল্লাম । জিবরাঈল আ সফর সঙ্গি আসমানের দরজা খুলে দেওয়া হয় । লক্ষ কোটি ফেরেস্তা দরুদ ছালাম ভেজে নবীজীকে স্বাগতম জানায় । ১ম আকাশে আদি
পিতা আদম আ এর সাথে সাক্ষাৎ লাভ করেন । ২য় আকাশে মুসা আ ,৩য় আকাশে হারুনইদ্রিস আ ৪রথ আকাশে ইশা আ ৫ম আকাশে ইয়াকুব ৬স্ত আকাশে নুহ লুত আ ৭ম আকাশে ইব্রাহিম আ সবারসাথে ক্রমান্বয় সাক্ষাৎ লাভ করেন । ৭ম আকাশ পাড়ি দেবেন জিব্রাইল আ বিদায় আরজ করলেন ইয়া রাছুলুল্লাহ আমার
আর তিল পরিমান অগ্রসর হওয়ার সাধ্য নাই । যদি হই আমার সারে ৬ শত নুরের পাখা জ্বলে ভস্ম হয়ে যাবে । নবীজী একাই রব রবে আরোহণ করলেন । সিদ্রাতুল মুন্তাহা নামক আরশ মহল্লায়
পদার্পণ করলেন । তিনি জুতা মোবারক খুলবেন কি খুলবেন না ইতস্ত মনোভাব ।গাইবি আওয়াজ আসল হে আমার প্রিয় মাহবুব
আপনি যেমন অতি পবিত্র আপনার জুতা মোবারক আমার দরবারে তেমনি পবিত্র ছুবাহান আল্লাহ । আর দুনিয়ার জমিনে
তার উম্মতের নাজাতের জন্য মদিনার মাটিতে শুয়ে ইয়া হাব্লি
উম্মতি অর্থাৎ হে আল্লাহ আমার উম্মত কে বাচাও ।নাজাত দাও
প্রভৃতি আরজ করে কাদছেন । আজ আমরা তার কেমন ইমানদার উম্মত হয়েছি । কবি আল্লামা মাওলানা রুম বলেন
আসলে ঈমান রুহে কোরআন মগজেদিন হাস্তে হুব্বে রাহ মাতুল্লিল আলামিন অর্থ ঈমানের মুল কোরআনের জ্যুতি ইসলামের মগজ তিনি যিনি সমস্ত জগতের রহমত । আর বেঈমান বেদীন কাফের মুস্রেক গন নবীজিকে লয়ে ছবি বানিয়ে
বিক্রিত করে তার মহান শান কে । আল্লাহ পাক বলেন হে মানব
ইচ্ছা করলে আমার হাবিবের খাতিরে আমি সমস্ত জাতিকে মাফ
করে দিতে পারি কিন্তু আমি তা করবনা যতক্ষন আমার দুস্ত আমাকে না বলবে । আল্লাহ সবাই কে হেদায়েত ও রহমত দিন ।
দয়াল নবীজির উপর আমাদের অজস্র দরুদ ও ছালাম আচ্ছালামু
আলাইয়েকা ইয়া রাছুলুল্লাহ তাজ দারে মদিনা দুজাহান কা সুলতান । আমাদের জন্য আপনার দয়া দৃষ্টি হোক । আমিন ।



>



সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:২৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×