somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হাসিনার দাবী-আর খালেদার দাবী- দুই মহাসমাবেশে- আপনারা কি বলেন !তিক্ত কথার কড়চা

১৫ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল মহাসমাবেশে বলেছেন, বর্তমান সরকার মানুষের নিরাপত্তা দিতে পেরেছে- ‘বিগত তিন বছরে আমরা সন্ত্রাস, বোমাবাজি, জঙ্গিবাদ ও গুলি হতে দেইনি।’ শেখ হাসিনা সমাবেশে মূলত বিরোধী দল, বিরোধীদলীয় নেতা, তার দুই ছেলের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করে নানা বক্তব্য দিয়েছেন।
তিনি খালেদা জিয়াকে পাকিস্তান চলে যেতে বলেছেন। তিনি বলেছেন, ওনার ছেলেরা বোমাবাজি ও মানিলন্ডারিংয়ে গ্র্যাজুয়েট। এর বাইরে তার বক্তব্যে বিভিন্ন সরকারের সময় চালের দাম, সারের দাম, বিদ্যুত্ উত্পাদন, মূল্যস্ফীতি নিয়ে নানা তথ্য তুলে ধরেছেন। কিন্তু তার দেয়া তথ্য ছিল সত্যের অপলাপ। এর প্রমাণ বিভিন্ন সময়ে সরকারি ডকুমেন্টেই মেলে। বিশেষ করে, চালের দাম ও বিদ্যুত্ উত্পাদন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এর আগেও একাধিকবার অসত্য তথ্য দিয়েছেন।প্রধানমন্ত্রী গতকাল তার ভাষণে বলেছেন, ২০০১ সালে ক্ষমতা থেকে যাওয়ার সময় ১০ টাকা কেজি চাল রেখে এসেছিলাম। বিএনপি ক্ষমতায় গিয়ে সেটা ৪০ টাকা কেজিতে নিয়ে গেছে। আমরা এসে ৪০ টাকা চালের কেজি পেয়েছি। ক্ষমতায় আসার পর আমরা দাম কমিয়েছি। এখন ঢাকায় মোটা চালের কেজি ৩০-৩১ টাকা। গ্রামাঞ্চলের কোথাও ২১-২৩ টাকা, কোথাও ২৫-২৬ টাকা।

কিন্তু সত্য হলো, সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবে ২০০১ সালে মোটা চালের দাম ছিল সর্বনিম্ন ১১ ও সর্বোচ্চ ১৪ টাকা। সে চাল ২০০৬ সালে বিএনপি শাসনামলের শেষ বছরে সর্বনিম্ন ১৭ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৯ টাকা কেজিতে বিকিয়েছে। আর শেখ হাসিনার প্রথম শাসনামলের তৃতীয় বছর ১৯৯৮ সালে মোটা চালের কেজি ছিল সর্বনিম্ন ১৩ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৬ টাকা ৫০ পয়সা। অন্যদিকে বিএনপি শাসনামলের তৃতীয় বছর ২০০৩ সালে মোটা চালের কেজি ছিল সর্বনিম্ন ১৩ ও সর্বোচ্চ ১৬ টাকা। টিসিবির প্রতিবেদনেই দেখা যাচ্ছে, খালেদা জিয়ার দ্বিতীয় মেয়াদের শাসনামলে (২০০৩) মোটা চালের সর্বোচ্চ দাম তার পূর্ববর্তী শেখ হাসিনা সরকারের শাসনমালের চেয়েও ৫০ পয়সা কম ছিল।অন্যদিকে এবার ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ৪০ টাকা কেজি মোটা চাল পেয়েছেন বলে যে দাবি করেছেন, সেটাও সত্য নয়।
টিসিবির হিসাব অনুযায়ী বর্তমান মহাজোট সরকার গঠনের দিন ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি মোটা চালের কেজি ছিল ২৭ থেকে ২৯ টাকা।
বিদ্যুতের উত্পাদন প্রসঙ্গ : এদিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল তার ভাষণে বিদ্যুত্ খাত নিয়ে বরাবরের মতো অসত্য তথ্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, প্রথম দফায় তিনি যখন ক্ষমতায় এসেছিলেন, তখন বিদ্যুতের উত্পাদন ১৬শ’ মেগাওয়াট থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার মেগাওয়াট করেছিলেন। খালেদা জিয়া তখন (২০০১) ক্ষমতায় এসে ৪৩০০ মেগাওয়াট থেকে কমিয়ে ৩২০০ মেগাওয়াটে নামিয়ে আনেন।
বাস্তবে ২০০১ সালে আওয়ামী লীগের আগের সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরের সময় বিদ্যুতের গড় উত্পাদন ছিল ২ হাজার ৮০০ থেকে ৩ হাজার মেগাওয়াট। আর বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট যখন ২০০৬ সালের অক্টোবরে ক্ষমতা ছাড়ে, তখন বিদ্যুত্ উত্পাদন ছিল ৩ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। আবার আওয়ামী লীগ যখন ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি ক্ষমতায় বসে, তখন বিদ্যুত্ উত্পাদন হতো ৩ হাজার ৯০০ থেকে ৪ হাজার ১০০ মেগাওয়াট। এ পরিসংখ্যান পাওয়া যাবে বর্তমান সরকারের ৬ মাসের মাথায় ২০০৯ সালের জুনে বাজেট অধিবেশন উপলক্ষে প্রকাশিত অর্থনৈতিক সমীক্ষার ১১৭ নম্বর পৃষ্ঠায়। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত স্বাক্ষরিত ভূমিকাসহ সরকারি দলিল হিসেবে সেটি প্রকাশিত হয়। এতে দেখা গেছে, বিএনপি-জামায়াত জোট ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় কমপক্ষে ১ হাজার ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত্ যোগ হয়েছে।
আর বর্তমান সরকার বিদ্যুতের উত্পাদন কিছুটা বাড়ালেও কুইক রেন্টাল ও রেন্টালের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে দেশের অর্থনীতিকে দেউলিয়াত্বের মুখে ঠেলে দিয়েছে। দফায় দফায় বিদ্যুত্ ও জ্বালানির দাম বাড়িয়ে জনজীবনকে করে তোলা হয়েছে দুর্বিষহ। ঢাকাসহ সারাদেশে ভয়াবহ লোডশেডিং অব্যাহত আছে।
সারের দাম প্রসঙ্গ : প্রধানমন্ত্রী গতকাল তার ভাষণে বলেছেন, তিন দফায় তারা সারের দাম কমিয়েছেন। সেটাও ঠিক নয়। প্রকৃতপক্ষে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর সারের দাম বাড়িয়ে প্রায় দ্বিগুণ করেছে। বিএনপি সরকারের আমলের চেয়ে বর্তমানের ইউরিয়া সার তিনগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে। একজন সার ডিলারের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, ’৯১-৯৬ সময়ে ৫০ কেজি ইউরিয়া সারের বস্তা ছিল ২৩০ টাকা, ২০০৬ সালে বিএনপি ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত সারের বস্তার দাম ৩০০ টাকার উপরে ওঠেনি। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে সারের বস্তা ৫শ’ টাকা করা হয়। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসে ইউরিয়া সারের বস্তা মিলগেটে ৯শ’ টাকা করেছে। বাফার গোডাউন থেকে ডিলাররা এখন ৯৩৫ টাকায় সারের বস্তা কিনছেন। খুচরা কৃষক পর্যায়ে বর্তমানে ১ হাজার টাকা সারের বস্তা বিক্রি হচ্ছে। এই দাম তত্ত্বাবধায়ক আমলের দ্বিগুণ এবং বিএনপি আমলের তিনগুণ। এছাড়া তিনি পেছনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন ভুলে যাওয়ার কথা বলেছেন বিরোধী দলের প্রতি।
এর আগে ১২ তারিখে বিএনপির মহাসমাবেশে খালেদা জিয়াও সুস্পষ্ট কিছু বিষয় তুলে ধরে সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন। তবে তিনি শেখ হাসিনাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করেছেন বলে আমার চোখে পড়েনি। বা তার ছেলে মেয়েদেরকে নিয়ে কিছু বলেছে এমনও চোখে পড়েনি। তিনি কিছু যুক্তি তুলে ধরে, দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ ও গ্যাস পরিস্থিতি, নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে সরকারকে তিন মাসের আলটিমেটাম দিয়েছেন। সরকার তিনমাসের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবী না মানলে সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে যাবেন বলেও হুশিয়ারী দিয়েছেন। তবে বিরোধী দলের মহাসমাবেশ নিয়ে বহু ঘটনা ঘটেছে। সারাদেশ বিচ্ছিন্ন ছিল, মিডিয়ায় প্রচার হতে দেয়া হয়নি। সরকারের অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা ছিল সবকিছুর ওপর অবশ্য এসব নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে একদিকে অন্যদিকে বলেছে না তারা কোন বধা দেয়নি। অবশ্য এ বিষয়গুলো বিবেচনার ভার দেশবাসীর তারা প্রত্যক্ষ করেছে এবং বিভিন্ন মিডিয়ার পিকটোরিয়াল গুলোতে দেখা গেছে এসব ঘটনার চিত্র।
আর সরকারের সেই অঘোষিত যানচলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞার উদ্দেশ্য ছিল বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড করা । কিন্তু কার্যত সেখানে লক্ষ লক্ষ মানুষ হয়েছে তাও দেশবাসী দেখেছে। তবে রাজধানী থেকে দেশকে বিচ্ছ্ন্ন রাখার করুণ পরিণতির একটি চিত্র হচ্ছে মেঘনায় লঞ্চ দূর্ঘটনা। কয়েকদিন ব্ন্ধ থাকার কারণে ঐ লঞ্চে ছিল শ শ মন বিভিন্ন কাচামাল তাছাড়া মানুষতো ছিল সীমাঅতিরিক্ত। কিন্তু সেই মর্মান্তিক দূর্ঘটনার পর লাশ বৃদ্ধি পেলেও প্রশাসনের অবহেলার কথাও লেখা হয়েছে মিডিয়ায়। তারপর সরকার অভিযোগ করেছিল- গোয়েন্দা সংস্থার বরাত দিয়ে বিএনপির মহাসমাবেশে ভয়াবহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ঘটনা ঘটবে। কিন্তু আমরা দেখলাম খুবই শান্তিপূর্ণ মহাসমাবেশ। তাহলে কি গোয়েন্দা সংস্থা ভুল তথ্য দিয়েছিল। নাকি সরকার মিথ্যে কথা বলেছে মহাসমাবেশ পণ্ড করার জন্য।
আর একটি বিষয় তুলে ধরছি সেটি হচ্ছে গতকাল মহাসমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- তার সরকারের সময় সন্ত্রাসী কোন কর্মকাণ্ড দেশে হতে দেয়া হয়নি। তাহলে ছোট্ট কয়েকটি প্রশ্ন, সর্বশেষ- সৌদি কূটনীতিক হত্যা হলো দেশের গ্রীন জোনে, তার আগে সাগরু রুনি দম্পতির নিমর্ম হত্যাকাণ্ড ঘটলো, তার আগে নরসিংদির মেয়র লোকমান হত্যা হলো, তার আগে বিএনপি নেতা বাবুকে প্রকাশ্যে দিনের বেলায় কুপিয়ে হত্যা করা হলো, রাজধানীতে সম্প্রতি প্রতিদিন বহু হত্যা, ছিনতাই, খুন ও ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। গতকালও দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন দুর্ঘটনা : নিহত ২৪ : ময়মনসিংহে সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু, ঢাকায় গার্মেন্টকর্মী খুন, রংপুরে দুই মোটরসাইকেল চালককে হত্যার ঘটন্ ঘটেছে। ব্যবাসায়ীর কাছ থেকে টাকা না পেয়ে সন্ত্রাসীরা তাকে নিজ বাড়ীতে হত্যা করেছে। ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তুলে ঘরে ফেরার আগেই ব্যবাসায়ীকে হত্যা করে টাকা ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। - এগুলো তাহলে কি ! এগুলোকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড বলা যাবে না ! আর যদি এসব বিষয়কে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড না বলা যায় তাহলে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সংগাটা কি সেটাও জানতে হবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ।
এবার বলুন আপনারাই, দুই নেত্রীর বক্তব্য, দাবী এবং সমাবেশ- আসলে কিসের ইংগিত দিচ্ছে! তারা কি সত্যিই দেশপ্রেমিক এবং গণতন্ত্রে বিশ্বাসী, তারা কি দেশের মানুষের মূল্যায়ন করছে, তারা কি দেশের স্বার্থে রাজনীতি করছে এবং তারা কি প্রজ্ঞাবান রাজনীতিবিদ ??? #
৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের সংগ্রামী জনতার স্লুইস গেট আক্রমণ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২১


(ছবির লাল দাগ দেয়া জায়গাটিতে গর্ত করা হয়েছিল)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

২৩শে এপ্রিল পাক সেনারা ফুলছড়ি থানা দখল করে। পাক সেনা এলাকায় প্রবেশ করায় মানুষের মধ্যে ভীতিভাব চলে আসে। কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×