সূর্য থেকে অবিরাম তেজষ্ক্রিয়তা বিকিরণের ফলে বিদ্যুত গ্রিডে কিছুটা বিপর্যয় দেখা দেয় এবং বিমান সংস্থাগুলো মেরু অঞ্চলের রুট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়। এ ছাড়া, বিশ্বের বিভ্ন্নি অংশে সুমেরু প্রভা বা আলোকরশ্মি দেখা গেছে।
গত মঙ্গলবার থেকে সৌর ঝড় শুরু হয়। সে সময় সূর্যপৃষ্ঠে কয়েকটি বিস্ফোরণ ঘটে এবং এর ফলে সেখান থেকে কিছু পদার্থ পৃথিবীর দিকে ছুটে আসে। তবে, বৃহস্পতিবার নাগাদ যতটা গতিতে ঝড় পৃথিবীতে আঘাত হানবে বলে ধারণা করা হয়েছিল কার্যতঃ তা পারেনি। ঝড়ের প্রভাবও কম বলে মনে হয়েছে। বিদ্যুত ব্যবস্থায় বড় ধরনের কোনো প্রভাব পড়েনি এবং জিপিএস নেভিগেশন সিস্টেমেও বড় কোনো সমস্যা দেখা দেয়নি। তবে, পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে বৃহস্পতিবার থেকে এবং ঝড়ের ভয়াবহতা বেড়ে যায়। এক পর্যায়ে ঝড়ের ভয়াবহতা জি-থ্রি পর্যায়ে উঠে যায় যা এ ধরনের ঝড়ের ক্ষেত্রে ‘শক্তিশালী’ সিগন্যাল। মার্কিন আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র নোয়া’র প্রধান বব রুটলেজ এসব কথা জানিয়েছেন। তিনি জানান, “এ ঝড় ছিল ২০০৪ সালের পর সবচেয়ে শক্তিশালী সৌর ঝড়।” বাকিটা এখানে
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬