somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিউইয়র্কে বাংলাদেশির সংখ্যা বাড়ছে

১০ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রফিকুল ইসলাম :




নিউইয়র্ক সিটিতে ১৯৯০ সালের তুলনায় ২০১০ সালে বাংলাদেশির সংখ্যা বৃদ্ধির হার ৯৭৩ ভাগ, পাকিস্তানিদের ২১০ ভাগ এবং ভারতীয়দের ১০৩ ভাগ।
সামগ্রিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ানদের সংখ্যা বৃদ্ধির হার হচ্ছে ১৫৯ ভাগ। জনসংখ্যা বৃদ্ধির অনুপাতে দক্ষিণ এশিয়ানদের জন্যে ফেডারেল, স্টেট এবং সিটির ব্যয়-বরাদ্দ বাড়েনি। মূলধারার সাথে সম্পর্ক রচিত না হওয়ায় ফেডারেল প্রদত্ত অনেক সুযোগ-সুবিধা থেকে দক্ষিণ এশিয়ানরা চরমভাবে বঞ্চিত।
ফেডারেল অনুদানে পরিচালিত জাতীয় গবেষণা সংস্থা ‘ডাটা সেন্টার, রিসার্চ ফর জাস্টিস’র সহায়তায় নিউইয়র্কভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ‘ছায়া সিডিসি’ পরিচালিত জরিপে এসব তথ্য উদঘাটিত হয়। জরিপ রিপোর্ট প্রকাশ করা হয় বুধবার।
এর ওপর আলোচনাকালে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা‘র এশিয়ান-আমেরিকান বিষয়ক সহকারী পরিচালক ক্রিস্টিনা ল্যাগডামেউ বলেন, এ ধরনের জরিপের ভীষণ প্রয়োজন রয়েছে। নবাগত ইমিগ্র্যান্টদের প্রকৃত অবস্থা হোয়াইট হাউজকে জানাতে এ ধরনের গবেষণার বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, বলতে দ্বিধা নেই যে, এশিয়ান-আমেরিকানদের ২৫ ভাগ বেকার রয়েছেন গত ৬ মাস যাবত। এদের ৪০ ভাগ এর কলেজ ডিগ্রি রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, এশিয়ান আমেরিকানদের ২০ ভাগ গৃহায়নের সুবিধা থেকে বঞ্চিত এবং তারা বিমাতাসুলভ আচরণের শিকার হচ্ছেন।
এহেন পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে ভাষাগত কারণে এবং ইচ্ছাকৃত অজ্ঞতা বয়ে বেড়ানোর জন্যে। তিনি বলেন, ইমিগ্র্যান্টদের জন্যে ফেডারেল প্রশাসনের বহুবিধ সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এগুলো জানতে হবে।
আশা করছি- ছায়া সিডিসি নিউইয়র্ক অঞ্চলের দক্ষিণ এশিয়ানদের এ ক্ষেত্রে সচেতন করবে। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ক্যামেল সেন্টারে এ জরিপ রিপোর্ট প্রকাশ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা হয়।
অংশ নেন নিউইয়র্ক সিটির কাউন্সিলম্যান ডেনিয়েল ড্রোম এবং ব্র্যাড লেন্ডার , ছায়া সিডিসির নির্বাহী পরিচালক সীমা আগনানী, নিউইয়র্ক ইমিগ্রেশন কোয়ালিশনের নির্বাহী পরিচালক চাং ওয়াহ হং, নিউইয়র্ক কম্যুনিটি ট্রাস্টের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার প্যাট্রিসিয়া সোয়ান, আরবান জাস্টিস সেন্টারের কম্যুনিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের পরিচালক হার্ভে স্টেইন, নেইবারহুড ইকনোমিক ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের নির্বাহী পরিচালক সারাহ লুডউইগ, এশিয়ান আমেরিকান ফেডারেশনের সেনসাস প্রোগ্রাম ডাইরেক্টর হাওয়ার্ড শিহ।
এ সময় শেকড়ের সাথে সম্পর্ক রেখে বসতি স্থাপন সম্পর্কিত এক আলোচনায়ও তারা অংশ নেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন সিটিজেন হাউজিং প্লানিং কমিশনের নির্বাহী পরিচালক জেরিলিন পেরিন। এ পর্বের উপস্থাপনা করেন সুজাতা রেমন স্নাইডার এবং স্বাগত বক্তব্য দেন ছায়া সিডিসির বোর্ড প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী।
এ সময় বক্তৃতাকালে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের দুই মেম্বরই বাংলাদেশিদের প্রশংসা করেন। তবে তারা উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে তারা অনেক বেশী সময় ও অর্থ ব্যয় করছেন- যা উচিত নয়।
সেস্থলে আমেরিকান রাজনীতি ও প্রশাসনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে নিজেদের নিয়োগ করা উচিত আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের স্বার্থে। দ্বিতীয় পর্বে ‘বেসমেন্ট অ্যাপার্টমেন্ট সকলের জন্যেই নিরাপদ’ শীর্ষক আলোচনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ছায়া সিডিসির অর্গানাইজার অঞ্জলী চৌধুরী।
সঞ্চালক ছিলেন অ্যাসোসিয়েশন ফর নেইবারহুড অ্যান্ড হাউজিং ডেভেলপমেন্টের পরিচালক এরিকা স্টলিং এবং প্যানেলে ছিলেন প্র্যাট সেন্টার ফর কম্যুনিটি ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র আর্কিটেক্ট মাইকেল কেইগ, নিউইয়র্ক সিটি প্লানিং ডিভিসনের পরিচালক এরিক কবার, নিউইয়র্ক সিটি ডিপার্টমেন্ট অব হাউজিং প্রিজারভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সহকারী কমিশনার উইলিয়াম কারবাইন, জ্যামাইকার নেইবারহুড হাউজিং সার্ভিসের উপ-পরিচালক প্যাট্রিসিয়া কের এবং এশিয়ান আমেরিকান ফর ইক্যুয়ালিটির পরিচালক ডগলাস ন্যাম লী ।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন- সিটি মেয়রের ইমিগ্রেশন বিষয়ক কমিশনার ফাতেমা শ্যামা। তিনি নিউইয়র্কের ইতিহাস-ঐতিহ্য লালন ও বিকাশে দক্ষিণ এশিয়ান আমেরিকানদের গুরুত্ব উপস্থাপন করে বলেন, সিটি প্রশাসন সব সময় ইমিগ্র্যান্টদের কল্যাণে কাজ করছে।
কম্যুনিটির মূল সমস্যাগুলো যতবেশী মিডিয়ায় আসবে তত লাভ হয় সে ইস্যুর নিষ্পত্তি ঘটানো। তাই এ জরিপের গুরুত্ব অপরিসীম। ‘নিউইয়র্কে দক্ষিণ এশিয়ানদের চমৎকার ভবিষ্যত রচনা’ শিরোনামে এ জরিপ রিপোর্টে জানা যায়, ২০০০ সালের সেনসাস অনুযায়ী বাংলাদেশিদের ৬০ ভাগ ইংরেজিতে সমস্যা রয়েছে।
এর ৫৯ ভাগ হলেন কাজ করার উপযোগী। পাকিস্তানিদের এ হার হচ্ছে ৪৮ ভাগ। অপরদিকে ভারতীয়দের ইংরেজি না বলতে পারা লোকের হার হচ্ছে ২৭ ভাগ। অর্থাৎ ভাষাগত সমস্যার কারণে তারা অনেক সুযোগ-সুবিধা এবং সংবিধান প্রদত্ত অধিকার আদায়ে সক্ষম হচ্ছে না- ভাল বেতনের কাজ পাচ্ছেন না।
জরিপে আরো উদঘাটিত হয়- ২০০৯ সালের তথ্য অনুযায়ী নিউইয়র্ক সিটির দক্ষিণ এশিয়ানদের ৪৫ ভাগ এর বার্ষিক আয় ৫০ হাজার ডলারের কম। জরিপের রিপোর্ট অনুযায়ী- নিউইয়র্ক সিটিতে দক্ষিণ এশিয়ানদের (বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান, ভূটান, নেপাল, মালদ্বীপ) সংখ্যা হচ্ছে ১০ লাখ ৩০ হাজার ৯১৪।
এ সংখ্যা হচ্ছে- সিটির মোট জনসংখ্যার ১৩ ভাগ। ২০০০ সালের তুলনায় ২০১০ সালে তা বেড়েছে ৩২ ভাগ। সিটিতে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়ানদের মধ্যে বড় কম্যুনিটি হচ্ছে ভারতীয়রা।
তাদের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ২০৯। দ্বিতীয় বৃহত্তম হচ্ছে চীন। তৃতীয় বৃহত্তম হচ্ছে বাংলাদেশিরা ৫৩ হাজার ১৭৪। এ সংখ্যা প্রকৃত সংখ্যার অনেক কম। কারণ, বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি সেনসাস ব্যুরোর জরিপে অংশ নেননি নানাবিধ কারণে ।
ছায়া সিডিসি‘র জরিপে সিটি হাউজিং সেক্টরের অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে অন্য কম্যুনিটির চেয়ে অনেক কম সংখ্যক দক্ষিণ এশিয়ানের বিচরণ পরিলক্ষিত হয়েছে। অথচ সিটির ঐসব ভবনে অনেক কম ভাড়ায় বসবাস করা যায়। এসব তথ্য বাংলাদেশির ৮০ ভাগের অজানা বলে বিভিন্ন সূত্রে বলা হয়েছে।
তারা বিমাতাসুলভ আচরণের শিকার হচ্ছেন।
এহেন পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে ভাষাগত কারণে এবং ইচ্ছাকৃত অজ্ঞতা বয়ে বেড়ানোর জন্যে। তিনি বলেন, ইমিগ্র্যান্টদের জন্যে ফেডারেল প্রশাসনের বহুবিধ সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। এগুলো জানতে হবে।
আশা করছি- ছায়া সিডিসি নিউইয়র্ক অঞ্চলের দক্ষিণ এশিয়ানদের এ ক্ষেত্রে সচেতন করবে। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির ক্যামেল সেন্টারে এ জরিপ রিপোর্ট প্রকাশ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা হয়।
অংশ নেন নিউইয়র্ক সিটির কাউন্সিলম্যান ডেনিয়েল ড্রোম এবং ব্র্যাড লেন্ডার , ছায়া সিডিসির নির্বাহী পরিচালক সীমা আগনানী, নিউইয়র্ক ইমিগ্রেশন কোয়ালিশনের নির্বাহী পরিচালক চাং ওয়াহ হং, নিউইয়র্ক কম্যুনিটি ট্রাস্টের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার প্যাট্রিসিয়া সোয়ান, আরবান জাস্টিস সেন্টারের কম্যুনিটি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের পরিচালক হার্ভে স্টেইন, নেইবারহুড ইকনোমিক ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের নির্বাহী পরিচালক সারাহ লুডউইগ, এশিয়ান আমেরিকান ফেডারেশনের সেনসাস প্রোগ্রাম ডাইরেক্টর হাওয়ার্ড শিহ।
এ সময় শেকড়ের সাথে সম্পর্ক রেখে বসতি স্থাপন সম্পর্কিত এক আলোচনায়ও তারা অংশ নেন। এতে প্রধান বক্তা ছিলেন সিটিজেন হাউজিং প্লানিং কমিশনের নির্বাহী পরিচালক জেরিলিন পেরিন। এ পর্বের উপস্থাপনা করেন সুজাতা রেমন স্নাইডার এবং স্বাগত বক্তব্য দেন ছায়া সিডিসির বোর্ড প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী।
এ সময় বক্তৃতাকালে নিউইয়র্ক সিটি কাউন্সিলের দুই মেম্বরই বাংলাদেশিদের প্রশংসা করেন। তবে তারা উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে তারা অনেক বেশী সময় ও অর্থ ব্যয় করছেন- যা উচিত নয়।
সেস্থলে আমেরিকান রাজনীতি ও প্রশাসনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নে নিজেদের নিয়োগ করা উচিত আমেরিকান স্বপ্ন পূরণের স্বার্থে। দ্বিতীয় পর্বে ‘বেসমেন্ট অ্যাপার্টমেন্ট সকলের জন্যেই নিরাপদ’ শীর্ষক আলোচনায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন ছায়া সিডিসির অর্গানাইজার অঞ্জলী চৌধুরী।
সঞ্চালক ছিলেন অ্যাসোসিয়েশন ফর নেইবারহুড অ্যান্ড হাউজিং ডেভেলপমেন্টের পরিচালক এরিকা স্টলিং এবং প্যানেলে ছিলেন প্র্যাট সেন্টার ফর কম্যুনিটি ডেভেলপমেন্টের সিনিয়র আর্কিটেক্ট মাইকেল কেইগ, নিউইয়র্ক সিটি প্লানিং ডিভিসনের পরিচালক এরিক কবার, নিউইয়র্ক সিটি ডিপার্টমেন্ট অব হাউজিং প্রিজারভেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের সহকারী কমিশনার উইলিয়াম কারবাইন, জ্যামাইকার নেইবারহুড হাউজিং সার্ভিসের উপ-পরিচালক প্যাট্রিসিয়া কের এবং এশিয়ান আমেরিকান ফর ইক্যুয়ালিটির পরিচালক ডগলাস ন্যাম লী ।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন- সিটি মেয়রের ইমিগ্রেশন বিষয়ক কমিশনার ফাতেমা শ্যামা। তিনি নিউইয়র্কের ইতিহাস-ঐতিহ্য লালন ও বিকাশে দক্ষিণ এশিয়ান আমেরিকানদের গুরুত্ব উপস্থাপন করে বলেন, সিটি প্রশাসন সব সময় ইমিগ্র্যান্টদের কল্যাণে কাজ করছে।
কম্যুনিটির মূল সমস্যাগুলো যতবেশী মিডিয়ায় আসবে তত লাভ হয় সে ইস্যুর নিষ্পত্তি ঘটানো। তাই এ জরিপের গুরুত্ব অপরিসীম। ‘নিউইয়র্কে দক্ষিণ এশিয়ানদের চমৎকার ভবিষ্যত রচনা’ শিরোনামে এ জরিপ রিপোর্টে জানা যায়, ২০০০ সালের সেনসাস অনুযায়ী বাংলাদেশিদের ৬০ ভাগ ইংরেজিতে সমস্যা রয়েছে।
এর ৫৯ ভাগ হলেন কাজ করার উপযোগী। পাকিস্তানিদের এ হার হচ্ছে ৪৮ ভাগ। অপরদিকে ভারতীয়দের ইংরেজি না বলতে পারা লোকের হার হচ্ছে ২৭ ভাগ। অর্থাৎ ভাষাগত সমস্যার কারণে তারা অনেক সুযোগ-সুবিধা এবং সংবিধান প্রদত্ত অধিকার আদায়ে সক্ষম হচ্ছে না- ভাল বেতনের কাজ পাচ্ছেন না।
জরিপে আরো উদঘাটিত হয়- ২০০৯ সালের তথ্য অনুযায়ী নিউইয়র্ক সিটির দক্ষিণ এশিয়ানদের ৪৫ ভাগ এর বার্ষিক আয় ৫০ হাজার ডলারের কম। জরিপের রিপোর্ট অনুযায়ী- নিউইয়র্ক সিটিতে দক্ষিণ এশিয়ানদের (বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান, ভূটান, নেপাল, মালদ্বীপ) সংখ্যা হচ্ছে ১০ লাখ ৩০ হাজার ৯১৪।
এ সংখ্যা হচ্ছে- সিটির মোট জনসংখ্যার ১৩ ভাগ। ২০০০ সালের তুলনায় ২০১০ সালে তা বেড়েছে ৩২ ভাগ। সিটিতে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়ানদের মধ্যে বড় কম্যুনিটি হচ্ছে ভারতীয়রা।
তাদের সংখ্যা ১ লাখ ৯২ হাজার ২০৯। দ্বিতীয় বৃহত্তম হচ্ছে চীন। তৃতীয় বৃহত্তম হচ্ছে বাংলাদেশিরা ৫৩ হাজার ১৭৪। এ সংখ্যা প্রকৃত সংখ্যার অনেক কম। কারণ, বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশি সেনসাস ব্যুরোর জরিপে অংশ নেননি নানাবিধ কারণে ।
ছায়া সিডিসি‘র জরিপে সিটি হাউজিং সেক্টরের অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে। সেখানে অন্য কম্যুনিটির চেয়ে অনেক কম সংখ্যক দক্ষিণ এশিয়ানের বিচরণ পরিলক্ষিত হয়েছে। অথচ সিটির ঐসব ভবনে অনেক কম ভাড়ায় বসবাস করা যায়। এসব তথ্য বাংলাদেশির ৮০ ভাগের অজানা বলে বিভিন্ন সূত্রে বলা হয়েছে।


১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×