somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সায়েন্স ফিকশন : দ্য গ্রাফ

০৭ ই মার্চ, ২০১২ ভোর ৪:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নবজাতক মেয়েটাকে একনজর দেখারও সুযোগ পেলেন না ড: আশফাক। তার আগেই নিজের ল্যাবে লাশ হয়ে গেলেন। প্রথম সন্তানের আগমনী বার্তা পেয়েই বের হয়ে যাচ্ছিলেন হসপিটালের উদ্দেশ্যে। এসিস্ট্যান্ট জাহিদকে ফোনে জানিয়ে দিয়েছিলেন ল্যাব বন্ধ করে ফেলতে। এসিস্ট্যান্ট পাচ মিনিট পর এসে দেখে ডক্টর ফ্লোরে পড়ে আছেন। মৃত। শরীরে কোন অস্বাভাবিক আঘাতের স্পট নেই। এই বয়সের একজন সুস্থ মেধাবী লোক হঠাৎ কোন কারণ ছাড়া কিভাবে মারা গেলেন সেটা হালকা একটা রহস্য হয়ে দাড়ালো। রহস্যটা গাঢ় তখনই হলো যখন ড: আশফাককে নিয়ে আসা এম্বুল্যান্সটা হসপিটালে আসার পথে নিখোজ হয়ে গেল। পুরো শহর খুজেও সেটা পাওয়া গেলোনা। পরদিন রাস্তার পাশে মাথাবিহীন শরীরটা পাওয়া গেল। পুলিশ পুরো ল্যাবে তদন্ত করেও সন্দেহজনক কিছু পায়নি। তদন্ত কমিটি গঠিত হলো। কিন্তু কোন সূত্রই পাওয়া গেলোনা। দেশের বরেণ্য মেধাবী একজন কম্পিউটার ইন্জিনিয়ারের মৃত্যু একসময় আড়ালে চলে গেল। ড: আশফাকের স্ত্রী এই শোক সহ্য করতে না পেরে মারা যান। জাহিদ হঠাৎ করে উধাও হয়ে যায় ল্যাবের কিছু ডকুমেন্টসহ। তালাবন্ধ ড: আশফাকের ল্যাবে ধুলো জমতে থাকলো আর দাদুর কাছে বড় হতে লাগলো মেরিনা। ড: আশফাকের কন্যা।















(১)

প্রায় আট বছর পর...
ক্লাশরুমের বাইরে বারান্দায় দাড়িয়ে রাস্তা দেখছে মেরিনা। রাস্তার অপরপাশে একটা কুকুর ঘুমিয়ে আছে আর দুতিনটা পাখি ঘুরে ফিরে কুকুরটাকে দেখছে। স্কুলের সময়টা মেরিনার এভাবেই কাটে। প্রতি ক্লাশেই টিচার তাকে বের করে দেন ক্লাশ থেকে। প্রথম প্রথম অনেক কান্না পেত। বারান্দায় দাড়িয়ে আকাশী ফ্রকের হাতায় চোখ মুছে লাল করে ফেলতো। এখন আর এমন হয়না। বাইরে দাড়ালেই চারপাশের জগত দেখা যায়। মেরিনার সেটাই ভাল লাগে। ক্লাশের ছেলেমেয়েগুলি কেমন যেন। এরা গাউসের নাম জানেনা। সাধারণ যোগ বিয়োগের অংক করতে পারেনা। কিন্তু এরাই সব পরীক্ষায় ভাল নাম্বার পায় আর মেরিনা করে ফেল। ক্লাশের ফাস্ট বয়কে সে একদিন জিজ্ঞেস করেছিলো পাইয়ের মানে দশমিকের পর একুশশ ডিজিটটা কত। সে হা করে তাকিয়ে রইলো। পরে টিচারকে জিজ্ঞেস করার পর টিচার তাকে ক্লাশ থেকে বের করে দিলো। মেরিনার একটা ক্ষমতা আছে। মাঝে মাঝে আশেআশে কোন কিছু ঘটার আগেই কিভাবে যেন সে বুঝে যায় কি হবে। সে আরো কিছু অদ্ভূত জিনিস করতে পারে। এক বার তাকালেই সে কোন একটা পৃষ্টার সব লেখা পড়ে ফেলতে পারে। কোন কিছু একবার দেখলেই তার সেটা মুখস্ত হয়ে যায়। টিচার বোর্ডে কোন অংক দিলে সে খাতায় না তুলেই মনে মনে অংক করে ফেলে শুধু উত্তরটা লিখে দেয়। চোখ বন্ধ করলে সে কিছু আঁকাবাকা লাইনকে একটার সাথে আরেকটা জোড়া লাগতে দেখে। তবে ইদানিং সে একটা মজার জিনিস করতে পারে। চোখ দিয়ে সে কোনো ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। সবসময় না, মাঝে মাঝে। তা ও খুব অল্প সময়ের জন্য। সে এটাতে অনেক মজা পাচ্ছে। মাঝে মাঝে কম্পিউটারে গেমস খেলার সময় সে চোখ দিয়ে গাড়ি চালায়। তবে কয়েক সেকেন্ড পরেই অবশ্য নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। কারণ এভাবে গাড়ি চালালে শরীর খারাপ লাগে। সে শুনেছে তার জন্মের দিন তার বাবা মারা গেছেন। তার পরের দিন মা। স্কুলে যখন অন্যদেরকে দেখে বাবা মায়ের সাথে মজা করতে তার ভীষণ কান্না পায়। সে তখন চোখ বন্ধ করে লাইন নিয়ে খেলা করে। তবে তার দাদু অনেক আদর করে তাকে। বিকালে স্কুল থেকে ফিরে দাদুর সাথে পাজল নিয়ে খেলা করে। দাদুর সাথে উচু ক্লাশের অংক করে। সব অংক তার কাছে অনেক সোজা মনে হয়। মাঝে মাঝে জাহিদ আংকেল আসেন। উনি নাকি বাবার বন্ধু ছিলেন। মেরিনাকে উনি অনেক আদর করেন। মাঝে মাঝেই গল্পের বই দিতেন আগে। কিন্তু মেরিনার একটা বই পড়ে ফেলতে এক মিনিটও লাগেনা। তাই জাহিদ আংকেল এখন তাকে ম্যাথ আর এলগরিদমের বই দেন আর বলেন সমস্যার সমাধান করার জন্য। আগে সমাধান করতে একটু সময় লাগতো কিন্তু এখন আস্তে আস্তে সব অনেক সহজ হয়ে যাচ্ছে। কোন সমস্যায় পড়লে জাহিদ আংকেল দেখিয়ে দেন। তবে আংকেল অনেক অদ্ভূত মানুষ। তিনি সবসময় বৃহস্পতিবার রাত ১২টার পর আসেন আবার দু তিন ঘন্টা পর চলে যান। এর মাঝে দাদুর রুমে বসে দাদুর সাথে কি যেন আলাপ করেন। সেখানে মেরিনার যাওয়া বারণ। জাহিদ আংকেল মাথায় একটা কাউবয় হ্যাট পড়েন আর মুখে দাড়িগোফের জংগল। অপরিচিত লোকজন থেকে দুরে থাকেন। হঠাৎ স্কুলের ঘন্টার শব্দে মেরিনা চিন্তার জগত থেকে বেরিয়ে আসে। এমন সময় রাস্তার ওপাশে একটা সাদা মাইক্রোবাস এসে থামলো আর ভেতর থেকে গুন্ডা টাইপের লোক বেরিয়ে এলো। বেরিয়ে মাইক্রোবাসের গায়ে হেলান দিয়ে দাড়িয়ে হাতের ঘড়িটা একবার দেখে তাকালো স্কুলের দিকে। লোকটাকে দেখেই মেরিনার কেমন যেন অস্বস্তি লাগা শুরু করলো। মেরিনা ব্যাগ কাধে নিয়ে হাটতে শুরু করলো সিড়ির দিকে। দাদুর চলে আসার কথা তাকে বাসায় নেয়ার জন্য। তাড়াতাড়ি স্কুলের গেটের কাছে যাওয়ামাত্রই একটা হাত মেরিনার মুখ চেপে ধরে তাকে শুণ্যে তুলে ফেলল।

(২)

চোখে মুখে একরাশ হতাশা নিয়ে জাহিদ বসে আছে তার ল্যাপটপটা কোলে নিয়ে। একটু আগে মেরিনার দাদু ফোনে জানালেন যে মেরিনাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা। জাহিদের নিজের উপর প্রচন্ড রাগ হচ্ছে। তার আগেই বোঝা উচিত ছিলো। এ সব কিছুর জন্য সে নিজেই তো দায়ী। ৮ বছর আগে তার একটা ভুল, একটা বেইমানীই ছিলো ড: আশফাকের মৃত্যুর কারণ। বড় নিরুপায় হয়েই বেইমানীটা করেছিলো সে। ড: আশফাকের গর্ভবতী স্ত্রী যখন হসপিটালে তখন অন্য এক হসপিটালে মৃত্যুর সাথে লড়াই করছিলেন জাহিদের মা। মাকে বাচাতে যে পরিমাণ টাকা দরকার ছিলো সে টাকা যোগাড় করার সামর্থ্য ছিলোনা তার। তাই ড: ক্লিয়োর কাছ থেকে পাওয়া অফারটা কোন কিছু না ভেবেই লুফে নেয় জাহিদ। তবে তাদের প্ল্যানে ড: আশফাককে খুন করার কথা ছিলোনা। ক্লিয়ো বলেছিলো, নিউরন ট্র্যাকিং করে ড: আশফাকের ব্রেইন হ্যাক করবে সে। এতে খুব বেশী হলে সেন্সলেস হতে পারে আশফাক। তাই জাহিদ রাজী হয়ে যায় অফারটায়। চুক্তি অনুযায়ী ল্যাবের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক সারাউন্ডিংটা দু মিনিটের জন্য বন্ধ করার কথা ছিলো জাহিদের। তা না হলে বাইরে থেকে ক্লিয়ো ড: আশফাকের ব্রেইন হ্যাক করার জন্য সিগনাল পাঠাতে পারবেনা। জাহিদ তাই করেছিলো। কিন্তু কি থেকে কি হয়ে গেলো। ক্লিয়োর সিগনালটা আশফাককে মেরে ফেললেও ক্লিয়ো যেই তথ্য নিতে চেয়েছিলো আশফাকের ব্রেইন থেকে সেটা নিতে পারেনি। তাই পরে অ্যাম্বুলেন্সটা ছিনতাই করে আশফাকের মাথাটা নিয়ে যায় সে। নিজের বোকামী এবং বিপদ বুঝতে পেরে গা ঢাকা দেয় জাহিদ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস নিয়ে। সে পালিয়ে যাওয়ায় পুলিশের প্রথম সন্দেহ পড়ে তার উপর। নিজের ভুল বুঝতে পারার পর সে চেয়েছিলো পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে। তাই এত বছর লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে ড: আশফাকের স্বপ্নটা পূরণ করার সিদ্ধান্ত নেয় সে। ড: আশফাক ওয়াজ অ্যা রিয়েল জিনিয়াস। এমন একটা জিনিস আবিষ্কার করেছিলো সে যেটা ক্ষেত্রবিশেষে যে কারো জন্য হতে পারে এক মারাত্মক অস্ত্র।
ড: আশফাকের আবিষ্কারটা ছিলো একটা অ্যালগরিদম। এটাতে সে জেনারেট করেছিলো এমন একটা গ্রাফ যেটা মানুষের দর্শনানুভূতিকে দখল করে প্রভাব বিস্তার করতে পারে তার মস্তিষ্কে। অপটিক্যাল ইলুউশানেরই একটা বিস্তৃত অন্য রকম ভার্সন। এই অ্যালগরিদমের সাহায্যে কম্পিউটার স্ক্রীনে প্রায় অদৃশ্য কিছু রেখা তৈরী করা হয় যেগুলো একটা মানুষকে হিপটোনাইজ করতে সক্ষম। এমনকি হিপটোনাইজ করার পর মস্তিস্কের দখলও নিয়ে নেয়া যায়। বদলে দেয়া যায় নিউরনের বিন্যাস। শরীরের নার্ভগুলোর উপরও প্রভাব বিস্তার করা সম্ভব হত এটা দিয়ে। এই অ্যালগরিদমটা চিকিৎসাশাস্ত্রে একটা বিপুল পরিবর্তন আনতে সক্ষম হতো খুব তাড়াতাড়ি। মানসিক রোগ সারাতে তো ব্যবহার করা যেতই, স্মৃতি ফিরিয়ে আনা, অচল নার্ভকে সচলও করা যেতো। ড: আশফাকের প্ল্যান ছিলো এটা মানবতার স্বার্থে ব্যবহার করা। কিন্তু বাধ সাধলো ড: ক্লিয়ো। অতি ধুরন্ধর এবং মেধাবী আমেরিকান বিজ্ঞানী। কিন্তু সে তার মেধাটা নষ্ট করেছে বাজে কাজে। যুদ্ধ বিগ্রহের জন্য মারাত্মক অস্ত্র ডিজাইন করাই তার কাজ। সে আশফাককে বিরাট অংকের টাকা অফার করে বসে প্রজেক্টটা কিনে নেবার জন্য। ক্লিয়োর পরিকল্পনা ছিলো সে এটাকে আন্তর্জাতিক কুটনীতি এবং যুদ্ধের কাজে লাগাবে। যুদ্ধের সময় বেসক্যাম্পগুলোতে যে সফটওয়ার গুলো কাজে লাগে সে সফটওয়ারগুলোতে একটা স্ক্রিপ্ট পাঠিয়ে এই প্রজেক্টটা একবার রান করে দিতে পারলেই সে কম্পিউটারের পর্দায় ভেসে উঠবে একটা প্রায় অদৃশ্য গ্রাফ। নিজের অজান্তেই চোখ আটকে যাবে সে কম্পিউটারের স্ক্রীনে। হিপটোনাইজড হয়ে যাবে বিপক্ষবাহিনী। তখন তাদের কার্যক্রম দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে সেই গ্রাফে ধীরে ধীরে পরিবর্তন এনে। তাদেরকে দিয়ে সহজেই করানো যাবে আত্মহত্যার মত কাজও। এভাবে বিপক্ষবাহিনীকে হাতের মুঠোয় আনতে পারলে যুদ্ধ জেতা হাতের মোয়া হয়ে যাবে। তাই ক্লিয়োর এই এলগরিদমটা দরকার। এত কষ্টের একটা কাজ এত জঘণ্য একটা কাজে লাগবে শুনে রাজী হয়নি আশফাক। তাই ক্লিয়ো পরিকল্পনা করে প্রজেক্টটা চুরি করার। লোভ দেখায় জাহিদকে। জাহিদও ফাদে পা দেয়।
তবে জাহিদ জানতে পেরেছে যে প্রজেক্টটা একটা প্রাথমিক পর্যায়েই রয়ে গেছে। ড: আশফাক যে অবস্থায় এটাকে রেখে গিয়েছিলেন সে অবস্থায়ই সেটা আছে এখনো। একটা নাম্বার সিকোয়েন্স এর জন্য গ্রাফটা কমপ্লিট হচ্ছে না। গ্রাফটা কমপ্লিট হলেই খেল খতম। জাহিদ এতদিন এই সিকোয়েন্সটা নিয়েই ব্যস্ত ছিলো যেটা সে ল্যাব থেকে চুরি করে সাথে নিয়ে এসেছিলো। তবে সে এটার তেমন কূল কিনারা করতে পারেনি। এখন সে নতুন একটা আশা দেখছে মেরিনা কে নিয়ে। মেয়েটা আশ্চর্য ক্ষমতার অধিকারী এটা সে জানতে পারে বেশ কয়েক বছর আগে। জেনে সে ততটা অবাক হয়নি। ড: আশফাক ছিলেন প্রচন্ড মেধাবী একজন বিজ্ঞানী আর মেরিনার মা সারা বিশ্বের বিখ্যাত আর্কিটেক্টদের মধ্যে একজন। তাদের মেয়েও প্রখর মেধার অধিকারী হওয়াটাই স্বাভাবিক। এ খবরটা জানতে পেরে জাহিদ যোগাযোগ করে মেরিনার দাদুর সাথে। উনাকে সব খুলে বলার পর উনি আশ্বাস দেন জাহিদকে সাহায্য করার। শুরু হয় মেরিনাকে গণিতে পারদর্শী করার প্রশিক্ষণ। জাহিদের প্ল্যান ছিলো মেরিনার বয়স আট হয়ে গেলে মেরিনার সাহায্য নিয়ে সিকোয়েন্সটা কমপ্লিট করে ফেলবে। আগামী পরশু মেরিনার অষ্টম জন্মদিন। তারপরই মেরিনার সাথে সে গ্রাফটা সলভ করা শুরু করতো। কিন্তু এইমাত্র আসা ফোনটা তার অন্তরাত্মা কাপিয়ে দিয়েছে। সে বুঝে ফেলেছে কি ঘটেছে। তার আরো আগেই সাবধান হওয়া উচিত ছিলো। সে জানতো ক্লিয়ো মেরিনার ক্ষমতার কথা জানে এবং জাহিদ সম্পর্কেও যথেষ্ট খোজখবরও সে রাখে। তার উচিত ছিলো মেরিনাকে নিয়ে আগেই কোথাও গা ঢাকা দেয়া। ক্লিয়ো মানুষ হিসেবে যথেষ্ট নীচু প্রকৃতির। সে বাচ্চা মেয়েটাকে অনেক টর্চার করবে বুঝতে পারছে জাহিদ। কিন্তু কিভাবে খুজে বের করবে মেরিনাকে সে? মাথার চুল ছিড়তে ইচ্ছা করছে। এমন সময় একটা ফোন এলো। জাহিদ ফোন কানে দিয়ে হ্যালো বলার পর ওপাশ থেকে ভেসে এল একটা ঠান্ডা কণ্ঠস্বর। “হ্যালো জাহিদ? ক্লিয়ো স্পিকিং।”




চলবে...........

২৩টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×