somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অস্কার ২০১২ : একটি ব্লগীয় সারসংক্ষেপ

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




হলিউডের ‘হলিউড অ্যান্ড হাইল্যান্ড সেন্টার থিয়েটার’-এ বসেছে অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের ৮৪তম আসর। জর্জ ক্লুনি, মেরিল স্ট্রিপ, অ্যাঞ্জেলিনা জোলি, ব্র্যাড পিট, মিশেল উইলিয়ামের মতো সব তারকারা। তাদের উপস্থিতিতে ‘হলিউড অ্যান্ড হাইল্যান্ড সেন্টার থিয়েটার’র তিন হাজার ৪০০ আসন তারায় তারায় পরিপূর্ণ।


হুগো এবং আয়রন লেডি খুব কঠিন প্রতিদন্দ্বী ছিল দ্যা আর্টিষ্ট এর জন্য. কিন্তু সকল বাধা টপকে সেরা ছবির অস্কারটি ঘরে নিয়ে গেল নির্বাক ছবি ‘দি আর্টিস্ট’.




সবাক চলচ্চিত্রের যুগে নির্বাক চলচ্চিত্রের অস্কার জয় করেছে সবাই কে অবাক.

সেরা পরিচালকের পুরুষ্কার টিও পকেটে পুরেছেন দি আর্টিস্ট ছবির পরিচালক মিশেল হাজানাভিশাস.




৪৪ বছর বয়সী এই ফ্রেঞ্চ পরিচালকের ঝুলিতে আপাতত কয়েকটি স্পাই প্যারোডি মুভি রয়েছে. তবে হয়তো তিনি আজকের এই সময়ের অপেক্ষেতেই ছিলেন.


সেরা অভিনেতা তে ও বাজিমাত করেছে দি আর্টিস্ট. জিন দুজারডিন জিতে নিয়েছে সেরা অভিনেতার পুরুষ্কার.



এখানে উল্লেখ্য, জিন দুজারডিন কিন্তু মিশেল হাজানাভিশাস এর আগের কয়েকটি তে ছিল. বলা যেতে পারে তাদের ভেতরকার রসায়ন চমৎকার ছিল . যা তাদের কাজ কে আরও নিখুত করেছেন.



সেরা অভিনেত্রীর পুরুষ্কারের ব্যাপারে সবাই প্রায় নিশ্চিত ই ছিল বলা চলে. মেরিল স্ট্রিপ দি আয়রন লেডি তে তার লৌহ মানবী অভিনয় দিয়ে এটা পাকাপোক্ত করে ফেলেছিলেন.



তবে আমার একটা ব্যক্তিগত পছন্দ ছিল. সেটা হল "দ্যা গার্ল উইথ দ্যা ড্রাগন ট্যাটুর " রুনি মারা. তার অভিনয় আমার কাছে অসাধারন লেগেছিল.
এবং এই দিক দিয়ে মেরিল স্ট্রিপ করে ফেলেন রেকর্ড. বলা যায় নিজেই নিজের রেকর্ড ভাঙেন. ১৭ বার অস্কার নমিনেশন এর আগে কেউ পায় নি অভিনয় বিভাগে.
এই মিলিয়ে ৩ টি অস্কার এবং ৮ টি গোল্ডেন গ্লোব জিতলেন আয়রন লেডি স্ট্রিপ!


সেরা পার্শ্ব অভিনেতার পুরুষ্কার পেয়েছেন ক্রিস্টোফার প্লামার বিগিনারস ছবিটি তে অভিনয়ের জন্য.




আমি বলবো ভদ্রলোক এতদিন পর তার কাজের স্বীকৃতি পেলেন. তার পকেটে আছে এমি, টনি, বাফটা এবং গোল্ডেন গ্লোব এওয়ার্ডস.
একটা মজার তথ্য জানিয়ে দেই, পামার সবচেয়ে বয়স্ক ব্যাক্তি যিনি অস্কার জিতলেন.



সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার জিতেছেন অক্টেভিয়া স্পেনসার দি হেল্প মুভি টিতে অভিনয়ের জন্য.



শুধু তাই নয়, এই অভিনয়ের জন্য তিনি পুরো এওয়ার্ড জগৎ ঘরে নিয়ে গেছেন. তাহলেই বুঝুন!


সেরা অ্যানিমেটেড ছবি ক্যাটাগরি তে র‌্যাঙ্গো জায়গা করে নিয়েছে.



গিরগিটি শেরিফ জনি ডেপ ভালই বাজিমাত করেছে, যদিও পুস ইন বুটস কিংবা কুংফু পান্ডা ২ খারাপ অপশন ছিল না. যাই হোক, সম্মানীত জুরী বোর্ড যা মনে করেছেন.


রবার্ট রিচার্ডসন হুগো তে কাজ তার কাজ শেষ করেছেন. পেয়েছেন সেরা সিনেম্যাটোগ্রাফি বিভাগের পুরুষ্কার টি.



তবে এর যোগ্য যে তিনি ছাড়া আর কেউ নন তা আমরা তার আগের কাজ গুলো দেখলেই বুঝতে পারি. তিনি কাজ করেছেন " এ ফিউ গুড ম্যান", কিল বিল ভলিউম ১,২ ", ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ড এবং দ্যা এভিয়েটর এর মত ছবি তে.



সেরা বিদেশি চলচ্চিত্র: এ সেপারেশন-ইরান. এটা ইরানের জন্য অবশ্যই একটি ঐতিহাসিক ব্যাপার.




ইরানি কোনো চলচ্চিত্রের এটাই প্রথম অস্কার জয়।ইরানি নির্মাতা আসগর ফরহাদির চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় একটি বিয়ে বিচ্ছেদকে কেন্দ্র করে এই চলচ্চিত্রটি আবর্তিত হয়েছে। এর আগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারও জিতেছে এটি।


সেরা সঙ্গীত পরিচালনায় লুডোভিক বোরসে পেয়েছেন পুরুষ্কার. কোন ছবির জন্য ? অবশ্যই দি আর্টিস্ট.




নির্বাক চলচ্চিত্রে এ ধরনের পুরুষ্কার আসলেই সেরকম মানে বহন করে. কারন আপনাকে শব্দের কারুকাজেই সব ফুটিয়ে তুলতে হবে.




দি গার্ল উইথ দি ড্রাগন ট্যাটু একটি ক্যাটাগরি তে সফল হয়েছে এবং সেটা হচ্ছে সেরা সম্পাদনা .ক্রিক ব্যাক্সটার এবং অ্যাঙ্গাস ওয়াল যৌথ ভাবে এর মালিক হন.




অ্যাঙ্গাস ওয়াল এবং ক্রিক ব্যাক্সটার ডেভিড ফিনচারের প্রায় সকল মুভি তেই কাজ করেছেন. "জোডিয়াক " "সোশ্যাল নেটওয়ার্ক" "প্যানিক রুম " " কিউরিয়াস কেস অফ বেনজামিন বাটন" এবং দি গার্ল উইথ দি ড্রাগন ট্যাটু তো বটেই.
তারা সাথেই ছিলেন একে অপরের এমন কি অস্কারও ভাগ করে নিরেন দুই বন্ধু.



সেরা সঙ্গীত তে ‘ম্যানস অর মাপেটস’ গেয়ে ব্রেট ম্যাকেঞ্জি জেতেন তার পুরুষ্কার দি মাপেটস মুভি তে.




মজার তথ্য হল ব্রেট ম্যাকেঞ্জি কিন্তু একজন অভিনেতা এবং তিনি লর্ড অফ দ্যা রিংসের দুটি পর্বে ছিলেন এবং তাকে আপকামিং " জার্নি অফে হবিটস" এর দুটি মুভি তেই দেখা যাবে!



সেরা চিত্রনাট্য (অরিজিনাল): মিড নাইট ইন প্যারিস. উডি এলেন পেয়েছেন এই ক্যাটাগরি তে.



তার সম্পর্কে যতটুকুই বলি না কেন তা কম হয়ে যায়. তিনি ৪ টি অস্কার জিতেছেন একটি আবার সেরা পরিচালকের. এছাড়া তিনি ১৫ বার অস্কার নমিনেশন পেয়েছেন. দিস পারসন ইজ এ জিনিয়াস. মিডনাই ইন প্যারিস দেখলেই তার কাজের সমন্ধে ধারনা পাওয়া যায়.


সেরা চিত্রনাট্য (অ্যাডাপটেড) ক্যাটাগরি তে দি ডিসেনডেন্টস



সেরা ডকুমেনট (শর্ট) : সেভিং ফেস. শারমিন ওবায়েদ চিনয় এবং ড্যানিয়েন জাং






ইতিহাসে প্রথম বারের মত কোন পাকিস্তানী অস্কার জিতলো, শারমিন ওবায়েদ কে অভিনন্দন.





সেরা ডকুমেন্টারি( ফিচার): টিজে মার্টিন, ড্যান লিন্ডসে এবং রিচ মিডলেমস (আনডিফিটেড)



আসলে ডগুমেন্টারি তেমন দেখা হয় না. মন্তব্য করার মত কেউ থাকলে করবেন, এডড করে নেব.!



সেরা সাউন্ড এডিটিং: ফিলিপ স্টকটন এবং ইউগেন গের্টি (হুগো)



এখানে বলা দরকার ইউগেন গের্টি আরেক বার নমিনেশন পেয়েছিলেন দ্যা গ্যাংস অফ নিউইয়র্ক মুভির জন্য.


সেরা সাউন্ড মিক্সিং: ও গিয়েছে হুগো মুভির সাথে. টম ফ্লেইসম্যান এবং জন মিডজলে জিতেছেন "মানি বল" , ট্রান্সফর্মার" এবং "দি গার্ল উইথ দি ড্রাগন ট্যাটু" কে টেক্কা দিয়ে.



টম ফ্লেইসম্যান কাজ করেছেন অনেক বিখ্যাত মুভি তে যেমন সাইলেন্স অফ দ্যা ল্যাম্ব , দ্যা এভিয়েটর, গ্যাংস অফ নিউইয়র্ক এবং হুগো তে তো বটেই.
জন মিডজলে তার যাদু কাঠি " দ্যা কিংস স্পিচ" এবং "স্টার'স ওয়ারস" এ ছোয়ালেও তিনি ফল পেয়েছেন হগো তে এসেই.


সেরা শিল্প নির্দেশনা বিভাগে ডান্টি ফেরেটি এবং ফ্রান্সেসকা লো শিয়াভো জিতেছেন হুগো চলচ্চিত্রের জন্য.



একটু চমকই দেই, দুজন একে অপরের জীবন সঙ্গী.
ডান্টি ফেরেটি ৪ টি একাডেমি এওয়ার্ডস এর মালিক এবং তার স্ত্রী ফ্রান্সেসকা লো শিয়াভো ৩ টি. তারা কাজ করেছেন বহু বিখ্যাত ছবি তে. তাদের জুটির আরও সাফল্য কামনা করি.


সেরা ভিউজুয়্যাল ইফেক্ট এর পুরুষ্কার টি পেতে হুগো কে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে বৈকি. হ্যারি পটার, ট্রান্সফর্মার, রাইজ অফ দ্যঅ প্লানেট এপস কে পেছনে ফেলা চাট্টি খানি কথা নয়.




হুগোর ভিসুয়্যাল ইফেক্ট টীম.


সেরা কস্টিউম ডিজাইনার: মার্ক ব্রিজেস (দি আর্টিস্ট). এখানে সবার মন:পূত হবে বোধ করি.




কারন ২০১২ সালের সময়ে আপনি ১৯২৭ সালের কস্টিউম ডিসাইন করবেন এবং এটা কতটা কঠিন তা বোধ করি এই ভদ্রলোকই ভাল বলতে পারবেন.


সেরা মেকআপ: দ্য আয়রন লেডি (মার্ক কোলিয়ার এবং জে. রয় হেল্যান্ড)



আয়রন লেডি মার্গারেট থেচার কে তারা বলা যায় নিখুত ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন. যার প্রাপ্য সম্মান তারা পেলেন.


এক নজরে :


মনোনয়ন


১১ টি মনোনয়ন : হুগো
১০ টি মনোনয়ন : দি আর্টিস্ট
৬ টি মনোনয়ন : মানিবল এবং ওয়ারহর্স
৫ টি মনোনয়ন : দি গার্ল উইথ দি ড্রাগন ট্যাটু এবং দি ডিসেনডেন্টস
৪ টি মনোনয়ন : মিড নাইট ইন প্যারিস এবং দি হেল্প
৩ টি মনোনয়ন : এলবার্ট নুবস, হ্যারি পটার এন্ড ডেডলী হলোস, টিংকার টেইলর সোলজার স্পাই, ট্রান্সফর্মার ডার্ক অফ দ্যা মুন, দ্যা ট্রি লাইফ.
২ টি মনোনয়ন: ব্রাইডসমেইড, এ সেপারেশন, দ্যা আয়রন লেডি, এক্সট্রিমলি লাউড এন্ড ইনজ্রিডিবিলি ক্লোজ, মাই উইক উইথ ম্যারিলিন.



বিজয়ী



সেরা চলচ্চিত্র: দি আর্টিস্ট
সেরা অভিনেত্রী: মেরিল স্ট্রিপ (দি আয়রন লেডি)
সেরা অভিনেতা: জিন দুজারডিন (দি আর্টিস্ট)
সেরা পার্শ্ব অভিনেতা: ক্রিস্টোফার প্লামার (বিগিনারস)
সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী: অক্টেভিয়া স্পেনসার (দি হেল্প)
সেরা অ্যানিমেটেড ছবি: র‌্যাঙ্গো
সেরা চিত্রনাট্য: রবার্ট রিচার্ডসন (হুগো)
সেরা শিল্প নির্দেশনা: ডান্টি ফেরেটি এবং ফ্রান্সেসকা লো শিয়াভো (হুগো)
সেরা কস্টিউম ডিজাইনার: মার্ক ব্রিজেস (দি আর্টিস্ট)
সেরা পরিচালক: মিশেল হাজানাভিশাস (দি আর্টিস্ট)
সেরা ডকুমেন্টারি: টিজে মার্টিন, ড্যান লিন্ডসে এবং রিচ মিডলেমস (আনডিফিটেড)
সেরা সম্পাদনা: ক্রিক ব্যাক্সটার এবং অ্যাঙ্গাস ওয়াল (দি গার্ল উইথ দি ড্রাগন ট্যাটু)
সেরা বিদেশি চলচ্চিত্র: এ সেপারেশন-ইরান
সেরা মেকআপ: দ্য আয়রন লেডি (মার্ক কোলিয়ার এবং জে. রয় হেল্যান্ড)
সেরা সঙ্গীত পরিচালনা: লুডোভিক বোরসে (দি আর্টিস্ট)
সেরা সঙ্গীত: ‘ম্যানস অর মাপেটস’-ব্রেট ম্যাকেঞ্জি (দি মাপেটস)
সেরা অ্যানিমেটেড শর্ট ফিল্ম: দ্য ফ্যান্টাস্টিক ফ্লাইং বুক অফ মি. মরিস লেসমোর
সেরা সাউন্ড এডিটিং: ফিলিপ স্টকটন এবং ইউগেন গের্টি (হুগো)
সেরা সাউন্ড মিক্সিং: টম ফ্লেইসম্যান এবং জন মিডজলে
সেরা ভিউজুয়্যাল ইফেক্ট: হুগো
সেরা চিত্রনাট্য (অ্যাডাপটেড): দি ডিসেনডেন্টস
সেরা চিত্রনাট্য (অরিজিনাল): মিড নাইট ইন প্যারিস













সর্বাধিক পুরুষ্কার :

৫ টি : হুগো এবং দ্যা আর্টিস্ট
২ টি : দ্যা আয়রন লেডি.


সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
১৬টি মন্তব্য ১৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন পারাবার: শঠতা ও প্রতারণার উর্বর ভূমি

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪০


অনার্সের শেষ আর মাস্টার্সের শুরু। ভালুকা ডিগ্রি কলেজের উত্তর পার্শ্বে বাচ্চাদের যে স্কুলটা আছে (রোজ বাড কিন্ডারগার্টেন), সেখানে মাত্র যোগদান করেছি। ইংরেজি-ধর্ম ক্লাশ করাই। কয়েকদিনে বেশ পরিচিতি এসে গেল আমার।

স্কুল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×