সবগুলাই খুব বোরিং জোক্স। অনেকদিন হাসির কিছু লিখি না তাই দিতাছি। তবে পইড়া ভাল লাগলে জানাইয়েন।
১। চিরুনীঃ
বিক্রেতাঃ ভাই, বাইছা বাইছা লন। এই চিরুনী আছাড় দেন, ছুইড়া মারেন, দুমড়ান মুচড়ান কিছুই হইব না! একদম লাইফ গ্যারান্টি!
ক্রেতাঃ সবই ঠিকাছে, কিন্তু এইটা দিয়া চুল আচড়ান যাইব তো?
২। এভারেস্ট কোথায়ঃ
শিক্ষকঃ বলত এভারেস্ট কোথায়?
ছাত্রঃ জানি না।
শিক্ষকঃ এটাই জানো না! কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালেই সব জানতে পারবে!
ছাত্রঃ কেন স্যার? কানে ধরে বেঞ্চের উপর দাড়ালে এভারেস্ট দেখা যাবে?
৩। চশমাঃ
ছেলেঃ মা! বাবার চোখে চশমা কেন?
মাঃ তুমি বাবার কথা শুনো না যে তাই! যাদের ছেলে কথা শুনে না তাদের এমন হয়।
ছেলেঃ ওহ! এবার বুঝলাম, কেন দাদু ভাইয়ের চোখে এত পাওয়ারের চশমা!
৪। কাজের বুয়াঃ
স্ত্রীঃ তুমি আমাকে এখন একদম আদর কর না!
স্বামীঃ কি বলছ? একটু আগেই তো চা দিতে এলে, তখন তোমাকে আদর করলাম। :>
স্ত্রীঃ একটু আগে তো বুয়া চা দিয়ে গেছে!
৫। পড়াশোনার খরচঃ
বাবাঃ জানিস, তোর পড়ালেখার পিছনে আমার কত খরচ হয়?
ছেলেঃ হ্যা বাবা, জানি বলেই তো কম কম পড়ালেখা করে তোমার খরচ কমানোর চেষ্টা করি।
৬। সাতটা ভাসাঃ
১ম বান্ধবীঃ হ্যা রে, তোকে যে পাখিটা দিয়েছিলাম সেটা কেমন?
২য় বান্ধবীঃ হ্যা খুবই টেস্টি! এত মজা লেগেছে খেতে।
১ম বান্ধবিঃ মানে? তুই কি সেটা রান্না করে খেয়েছিস? জানিস পাখিটা সাতটা ভাষায় কথা বলতে পারত?
২য় বান্ধবীঃ কই? জবাই করার সময় তো কিছু বলেনি!
৭। বিড়ালঃ
রোগীঃ ডাক্তার, আমার না নিজেকে বিড়াল বিড়াল মনে হয়।
ডাক্তারঃ কবে থেকে এমন মনে হচ্ছে?
রোগীঃ যেদিন থেকে নিজেকে আর ঘোড়া মনে হচ্ছে না সে দিন থেকে!
সংগৃহীত কৌতুক। আমি নিজে বানাই নাই!