somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিভু নিভু সময় শেষাংশ

২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিভু নিভু সময় প্রথমাংশ (পরিমার্জত)

শায়লার প্রথম কয়েক সেমিস্টার সমস্যার মধ্যে গেলেও ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠে । এতে সহপাঠীরা বিশেষ করে বাঙ্গালীরা যথেষ্ট সহযোগীতা করে । হয়ত মেয়ে বিধায় এই সহমর্মীতা । তবুও তার কাছে খারাপ লাগে না । মা-র পাঠানো অর্থে সম্পূর্ণ চলে না তাই নিজেকেও পার্ট টাইম কাজে মনোনিবেশ করতে হয় । প্রথম প্রথম ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্ট এ কাজ করলেও পরে একটি সরকারী জাদুঘরে কাজ করার সুযোগ পায় ।

সময়গুলো মোটোমোটি ভালই কাটছিল । বছর দুই পর জেনিফা আলী শায়লাকে দেশে মানে ইটালীর তুরিনোতে ফিরে আসার তাগিদ দেয় । জেনিফা তার জন্য একটি ভাল ছেলে ঠিক করেছে । ছেলেটি জার্মানীর জুরিখে একটি বেসরকারী ফার্মেসীর ল্যাব এ্যাসিসট্যান্ট । তার উপর বাঙ্গালী ও জানাশোনা । তাই জেনিফা এই ছেলে হাতছাড়া করতে রাজী নয় । জেনিফারও বয়স হয়েছে, প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ে । তার অবর্তমানে তার মেয়ের জন্য কে দেখভাল করবে, সেই নিয়ে তার গভীর চিন্তা ।

শায়লা তার সব সময় কাজ ও পড়াশুনায় ব্যস্ত রাখলেও হঠাৎ করে কিভাবে যেন কাঞ্চন এর প্রেমে পরে যায় । কাঞ্চন অস্ট্রিলিয়াতেই বেড়ে উঠা বাঙ্গালী । পরিবার পরিজন সবাই এখানেই থাকে । তাদের প্রথম দেখাতে কোন চমক না থাকলেও কিভাবে যেন একে অপরকে অনুভব করতে থাকে । পেশায় কাঞ্চন একজন ব্যবসায়ী । বলা যায় পারিবারিক ব্যবসা । সেখানে কাঞ্চনকে তেমন কিছুই করতে হয় না । যা করার তার বড় ভাই ও মেজো ভাই ই করে থাকে । সে মাঝে মাঝে দেশী পন্য আমদানীর ব্যাপারে সমোঝতা করে । তাই সে বেশীর ভাগ সময়ই অবসর কাটায় । তারই বদৌলতে একদিন জাদুঘরে ঘুরতে গিয়ে তার পিডিএ(পকেট ডিজিটাল এসিসট্যান্ট)-টা ভুলে কোথাও পরে যায় । সেখানেই কাজ করত শায়লা । কাজ শেষে সেখানেই শায়লা পি ডি এ-টা খুজে পায় এবং তার উপর জরুরী যোগাযোগ অনুযায়ী, সে কাঞ্চন এর সাথে প্রথম যোগাযোগ করে । বলাবাহুল্য কাঞ্চন এর জন্য পি ডি এ-টা অনেক গুরুত্বপূর্ণ, অনেক ব্যবসায়িক তথ্য জমা ছিল । এইভাবেই সম্পর্ক শুরু হয় এবং পরবর্তীতে বিস্তৃত হতে থাকে মন অবধি ।

ইদানীং হঠাত করে শায়লা অসুস্থ হয়ে পড়েছে । পেটে তার অসহ্য ব্যথা । সে চাইলেই ডাক্তার এর কাছে যেতে পারে কিন্তু ভয়ে যাচ্ছে না । কারন সামনে তার পরীক্ষা । এরপরই আপাতত যেই লক্ষ্যে পড়াশুনা করছে তা সমাপ্ত হবে, এরপর নিউজিল্যান্ড এর একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য আবেদন করবে বলে মনস্থির করেছে । তা আর হয়ে উঠল না, কাঞ্চন এর পীরাপীরিতে সে ডাক্তার এর কাছে গেলই । ডাক্তার বেশ কয়েকটি টেস্ট করালো । ঔষুধে শায়লার কোন কিছুই হচ্ছে না । বরং দিনকে দিন অবনতিই হচ্ছে । মা-কে জানানোর দরকার বলে মনে করলেও, মা অনেক চিন্তায় পরবে বলে, আর জানায় নি ।

পরীক্ষায় অংশগ্রহন করা আর হলো না । শায়লা আগের মত কিছু খেতে রুচী বোধ করে না । কোন কিছুই তার ভাল লাগে না । তবে কাঞ্চনকে খুব মনে ধরে । তাই সে তারই সান্নিধ্যে থাকতে চায় । ডাক্তার একের পর এক টেস্ট করিয়ে যাচ্ছে । ডাক্তারও কিছু বলছে না । রেডিও ফ্রীকোয়েন্সির সাহায্যে প্রায়ই তাকে থেরাপী নিতে হচ্ছে । শায়লার সবকিছুই কেন যেন অস্বাভাবিক লাগে । সে ডাক্তার এর সাথে একান্ত বাক্যলাপ করতে চায় । ডাক্তারও বুঝতে পারছে , সে কি জানতে চায় ...

শায়লা এখন কাঞ্চন কে চিনতে পারছে না । কাঞ্চন কিছুই বুঝে উঠতে পারে না । শায়লার এই পরিবর্তনটা ধীরে ধীরে হলে কাঞ্চন মেনে নিতে পারতো । কিন্তু এটা হঠাৎ করেই হয়েছে । শায়লা নিজেকে একা রাখতে চায় । এমনি হঠাৎ করে সে সিদ্ধান্ত নেয় সে দেশে(ইটালির তুরিনোতে) ফিরত যাবে । তার মা তার পথ চেয়ে আছে । কাঞ্চন তার ব্যবসা ছেড়ে এক মূর্হতের জন্যও শায়লাকে ছাড়ছে না । শায়লার কাছে কাঞ্চন অচেনা একজন মানুষ । তবুও সে কাঞ্চনকে বলে ভাল কাউকে দেখে জীবনসঙ্গী করার । কারণ সে কাঞ্চনকে চিনে না । সে দুইটা চিঠি কাঞ্চনকে দেয় পোষ্ট করার জন্য । একটি ইটালীর জন্য আরেকটা অস্ট্রেলিয়ার জন্য । কাঞ্চন খানিকটা অবাকই হয়, অস্ট্রেলিয়ার আর কে হতে পারে শায়লার ঘনিষ্ট !

শায়লা এখন মা-য়ের কোলে । দুনিয়ার সবচেয়ে নিরাপত্তায় যেন শুয়ে আছে । আসলে মা-র তুলনা হয়না । আপন মা না হলেও জেনিফা আলী তাকে একটু অল্পের জন্যেও চোখের বাহিরে রাখেন নি । শায়লা তার প্রেম সম্পর্কে মা-কে আজ প্রথম জানাল । চিঠিতে কখনো কাঞ্চন এর কথা তুলে নাই, পাছে যদি মা চিন্তি করে তাই । দীর্ঘ সময়ের একাকীত্ব জেনিফা আলীকে একঘেয়ে করেছিল । শায়লার আগমনে তিনি আবার প্রাণ চঞ্চল হয়ে গেলেন । শায়লার কি হয়েছে ব্যাপারটা তিনি বুঝতে না পারলেও আচ করতে পারছিলেন ।

মাস কয়েক পর...

শায়লার কবরটি ঠিক জেনিফা আলীর স্বামীর পাশেই সমাহিত । জেনিফা একা হয়ে গেলেন । জীবনের প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত একাই রয়ে গেলেন । নিজে শায়লাকে পেটে না ধরলেও সন্তান হারা মায়ের কি হাহাকার তিনি ঠিকউ উপলব্ধি করতে পারছেন । পৃথিবীর অনেক কষ্ট অনেকের সাথে বন্টন করা যায় কিন্তু এই কষ্ট বন্টন করার নয় ।

বছর কয়েক পর...

হুনাইফা চিঠি দিয়ে গেল । সকালেই পোষ্ট এ আসে কাঞ্চন এর নামে । হুনাইফা হল কাঞ্চন এর বিবাহীত স্ত্রী । ১ বছর পূর্তি হল তাদের বিবাহের । প্রথম বিবাহ বার্ষিকীতে হুনাইফাকে সে জ্যোতির্বিজ্ঞানের উপর একটি বই উপহার দেয় । হুনাইফা খুবই খুশী হয় । হুনাইফার এটি একটি অন্যতম পছন্দের বিষয় । তার উপর স্বামীর দেওয়া উপহার । চিঠি . . . . . . . কাঞ্চন এর মাথায় কিছুই ঢুকছে না । এটা কিভাবে সম্ভব ? এর মানে কি শায়লা এখন সিডনীতে,অস্ট্রেলিয়া ! শায়লার চলে যাওয়ার পর বার কয়েক চিঠি পাঠিয়েছে । কোন জবাব পায় নি আর ফোন নম্বরটিও সঠিক ছিল না । তার এক ঘনিষ্ট আত্নীয় ইটালির রোম এ থাকত । তার মাধ্যমেও যোগযোগ করার চেষ্টা করার পরও তার হদীস পায় নাই । একবার চিন্তা করেছিল নিজেই যাবে কিন্তু বাবার মৃত্যুতে আর ভাইরা যার যার আখেড় গোছানোর ঝামেলাতে , নিজেকে ব্যবসাতে মনোনিবেশ করতে হল । ধীরে ধীরে শায়লার কথা ভুলতেই বসেছিল । তার উপর মা-র পীরাপিরীতে হুনাইফাকে ঘরে তোলা ।

আমি তোমাকে অনেক ভাল ... বাসি । কিন্তু বিদায়ের দিন, আমি মুখ ফুটে কিছুই বলতে পারি নাই । যা বলা ছিল তা এখন এর মধ্যে । আমি চিঠিটা আমার এক বিশ্বস্ত বান্ধবীর কাছে পাঠিয়ে দেই যাতে সে বছর দুই তিন পর তোমার কাছে ফরোয়ার্ড করে দেয় । জানো কি ? আমি তোমাকে অনেক পছন্দ করি । আমি বোঝাতে পারব না । আমি প্রেম পত্র লিখতে পারি না । এটা সঠিক অর্থে প্রেমপত্র নয় বরং বিদায় পত্রই বলতে পার । খুব কষ্ট হচ্ছে লিখতে, সারা শরীরে অসম্ভব ব্যথা । আমি তোমাকে ঘর বাধার স্বপ্ন দেখেছিলাম কাঞ্চন । আমি চেয়েছিলাম অসুস্থ অবস্থাতেই তুমি যেন আমাকে বিয়ে কর । আমাদের ১ টি ফুটফুটে বাচ্চা হবে, নাম রাখবো তার রায়হান । চিন্তাগুলি অল্পই এবং অগোছালো । তাছাড়া তোমার জীবন আমার অসুস্থতার সাথে মিশিয়ে নষ্ট করতে চায় নি । অসুস্থ অবস্থায় বিয়ের চিন্তা করা পাগলের প্রলাপই বলতে পার । একবার চেয়েছিলাম তোমাকে সব কিছু জানিয়ে দেই । পরে ভেবে দেখলাম, একটি ছেলে যখন একটি মেয়েকে এমতাবস্থায় ছাড়তে নারাজ । সে তাকে চোখের সামনে হারিয়ে যেতে দেখলে, সহ্য করতে পারবে না । তাই তোমাকে আমি তেমন ঝামেলার মধ্যে জড়াতে চাই নি । তোমাকে না চেনার অভিনয়টা ইচ্ছা করেই করেছি । হয়তো ধরে নাও যে, আমি হারিয়ে গেলেও বেচে আছি এবং তোমাকে ভুলেই বেচে আছি পৃথিবীর কোথাও । ইতি তোমার প্রথম, আমার প্রথম ও শেষ ভাল.......... বাসা । আর হ্যা, তুমি জানতে চেয়েছিলেনা আমার কি হয়েছিল ? আমি যকৃত ক্যান্সার এ আক্রান্ত হয়েছি । দোয়া করি তুমি যেন সুখী থাক ।

শেষ লাইনটা পরে কাঞ্চন আর ধরে রাখতে পারল না । হাতের কাছের ভারী কাচের বস্তুটা দূরে ছুড়ে ফেলল । তার এখন চিৎকার করে কাদঁতে ইচ্ছা করছে । এমন হবার কথা থাকলে তো সে এক মুহূর্তের জন্যও শায়লাকে ছাড়ত না । শায়লাকে বিয়ে করার কথা শায়লা নিজে কখনো বলে নাই, সে এই সামাজিক বন্ধনের ব্যাপারটা নিয়ে কখনো মাথা ঘামায়নি । কাঞ্চন এর অবারিত ধারা তার বক্ষকে বির্দীণ করেই চলছে । সে যেন বাকহীন জড় পদার্থ এ পরিণত হয়েছে । শায়লার জমানো কষ্ট তো তাকে জানালো । এখন কাঞ্চন কি পারবে , তার জমানো কষ্ট কাউকে জানাতে ? হয়ত হুনাইফা এটা শুনলে স্তব্ধ হয়ে যেতে পারে । কারণ হুনাইফা জানে যে কাঞ্চন এর আগে কারউ সাথে সম্পর্ক ছিল না । কাঞ্চন ভাবে, পৃথিবীতে এত মানুষ থাকতে কেন শায়লারই এরকম হল ? কেন সে শায়লাকে ধরে রাখতে পারল না ? কেন সে শায়লার মনের অভিপ্রায় বুঝলনা ?এই প্রশ্নগুলো অবান্তর । কিন্তু এগুলো মনের বড় হলরুমে প্রতিধ্বনিত হয়ে ফিরে আসে বারবার ।

বছর চারেক পরে ...

হুনাইফা-কাঞ্চন এর ঘর আলো করে ফুটফুটে শিশু জন্ম নেয় । কাঞ্চন খুব সখ করে নাম রাখে তার রায়হান ...



পাদটিকা: গল্পটি কোন বাস্তব গল্পের উপর ভিত্তি করে লেখা হয় নি । সম্পূর্ণ কাল্পনিক ।
কেন পারলাম না, আগামীতেই বলব না হয় --------- এই কথাটি আগামী পোষ্টে বলেছিলাম । কারণ প্রচন্ড চিন্তার মধ্যে গল্প লেখা যায় না । আমার সাথে একজনের হঠাত করেই পরিচয় হয় । ঐ মেয়েটি অসম্ভব মাতাল ছিল । সাথে তার বয়ফ্রেন্ড বা বন্ধু । কথাচ্ছলে জানতে পারলাম মেয়েটি যকৃত ক্যান্সার এ আক্রান্ত । জীবনের নিভু নিভু সময়টাতে সে তার বন্ধুর সান্নিধ্যে আনন্দ করেই কাটাতে চায় । মেয়ে না বলে মহিলা বলাটাই শ্রেয় বয়স আনু মানিক ৩৫-৪০ কোঠায় হবে । আমি চিন্তা করছিলাম হাসিমুখে মানুষ কিভাবে মৃত্যুকে মেনে নেয় ! :-/ প্রেমিকা হারানোর পর প্রেমিক পুরুষটার মন কি রকম হতে পারে ? /:) যদিও ধারানা পাশ্চাত্য ভঙ্গিতে বরং উপমহাদেশীয় বা দেশীয় আঙ্গিকে চিন্তা করলাম তার উপর ব্লগার নাফিস এর পোষ্ট । দুইটার সংমিশ্রন বিক্রিয়ার এই গল্পের উথ্থান । কারউ সাথে মিলে গেলে , কাকতালীয় ।
গল্পটি সম্পর্কে আমার অভিমত এটি দ্রুত শেষ করার জন্যই খুব দ্রুতই ইতি টেনেছি, অযাচিত টেনে গল্পের ভাব বা যা প্রকাশ করতে চাচ্ছি তা মনে দাগ কাটবে না ।
ছবি: গুগল + Click This Link
উৎসর্গ : ব্লগার নাফিজ মুনতাসির সাহেব, এই পোষ্টকে কেন্দ্র করে Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৫
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শৈল্পিক চুরি

লিখেছেন শেরজা তপন, ০১ লা জুন, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭


হুদিন ধরে ভেবেও বিষয়টা নিয়ে লিখব লিখব করে লিখা হচ্ছে না ভয়ে কিংবা সঙ্কোচে!
কিসের ভয়? নারীবাদী ব্লগারদের ভয়।
আর কিসের সঙ্কোচ? পাছে আমার এই রচনাটা গৃহিনী রমনীদের খাটো... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। কোথায় বেনজির ????????

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০৫




গত ৪ মে সপরিবারে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছেন সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ। সঙ্গে আছেন তার স্ত্রী ও তিন মেয়ে। গত ২৬ মে তার পরিবারের সকল স্থাবর সম্পদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

‘নির্ঝর ও একটি হলুদ গোলাপ’ এর রিভিউ বা পাঠ প্রতিক্রিয়া

লিখেছেন নীল আকাশ, ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭



বেশ কিছুদিন ধরে একটানা থ্রিলার, হরর এবং নন ফিকশন জনরার বেশ কিছু বই পড়ার পরে হুট করেই এই বইটা পড়তে বসলাম। আব্দুস সাত্তার সজীব ভাইয়ের 'BOOKAHOLICS TIMES' থেকে এই বইটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিতর্ক করার চেয়ে আড্ডা দেয়া উত্তম

লিখেছেন সাড়ে চুয়াত্তর, ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ১১:২৬

আসলে ব্লগে রাজনৈতিক, ধর্মীয় ইত্যাদি বিতর্কের চেয়ে স্রেফ আড্ডা দেয়া উত্তম। আড্ডার কারণে ব্লগারদের সাথে ব্লগারদের সৌহার্দ তৈরি হয়। সম্পর্ক সহজ না হলে আপনি আপনার মতবাদ কাউকে গেলাতে পারবেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে প্রাণ ফিরে এসেছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ১১:৩৪



ভেবেছিলাম রাজিবের অনুপস্হিতিতে সামু রক্তহীনতায় ভুগবে; যাক, ব্লগে অনেকের লেখা আসছে, ভালো ও ইন্টারেষ্টিং বিষয়ের উপর লেখা আসছে; পড়ে আনন্দ পাচ্ছি!

সবার আগে ব্লগার নীল আকাশকে ধন্যবাদ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×