somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রক ক্যাডেট : গারদখানার আমলনামা-৩ (ক্যাডেট কলেজের জীবন নিয়ে মজা করে লেখা একটি প্রামাণ্য উপন্যাস)

১২ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রক ক্যাডেট : গারদখানার আমলনামা- তৃতীয় এপিসোড, (১ম ও ২য় এপিসোডের লিংক নিচে দেয়া আছে।
কষ্ট সহ্য করতে করতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে রিজভী। এবার সে একটু সুখ নিতে চায়। কিঞ্চিত সুযোগগুলো সফলভাবে কাজে লাগাতে চায়। আনন্দ আর উত্তেজনায় সময়গুলোকে যতটা সম্ভব উপভোগ্য করে তুলতে চায় সে।

দুই বছর শেষ হয়ে গেল এভাবেই। সেভেন শেষ। এইট শেষ। এখন শুরু হচ্ছে ক্লাস নাইন। কষ্ট কিছুটা কমবে মনে হয়। অন্তত সিনিয়রদের কবল থেকে আগের চাইতে একটু ভালো থাকা যাবে। ক্যাডেট প্রশাসনে ক্লাস নাইন বেশ গুরুত্ব পায়। কলেজের আইনের বাইরেও নিজেদের কিছু আইন থাকে এখানে। সে আইন ক্যাডেটদের। কিছু ঐতিহ্য থাকে। আর ঐতিহ্যকে কলেজের আইনের চাইতেও বেশী মানে ক্যাডেটরা। অনেক সময় ধরে চলে আসা ঐতিহ্যকে কেউ নষ্ট হতে দিতে চায় না। আর এই আইনে ক্লাস সেভেন ও এইটকে দেখে রাখার দায়িত্ব ক্লাস নাইনের। থাকার জায়গাও একই কড়িডোরে। সুতরাং নেতামি দেখানোর একটা কিঞ্চিত সুযোগ থেকেই যায়।

কলেজের আইনে কেউ সিগার ফুকতে পারবে না। কিন্তু ক্যাডেটদের আইনে সিনিয়র ক্যাডেটরা ইচ্ছা করলে তা পারবে। সিনিয়র হল এসএসসি পাস করা ক্যাডেটরা। কিন্তু জুনিয়ররা পারবে না। অবশ্য কোন জুনিয়রকে যদি সিনিয়ররা স্যারদের কাছে ধরা না খাওয়ার শর্তে সিগারেট ফুকানোর অনুমতি দিয়ে দেয় তা অন্য কথা। তবে এরকম ঘটনা খুব কম।

আসল আইনে ডাইনিং টেবিলে সবাই চামচ দিয়ে খাবার খাবে, কেউ হাত ব্যবহার করতে পারবে না। কেউ উচু গলায় শব্দ করতে পারবে না। কিন্তু ক্যাডেট আইনে সিনিয়ররা হাত দিয়ে খাবার খেতে পারবে। ইচ্ছা হলে কয়েকজন মিলে একসাথে ডাইনিং এ চেচামেচি করবে। কলার চোছা ছোড়াছোড়ি করবে এক টেবিল থেকে আরেক টেবিলে। জুনিয়রদেরকে গান গাইতে বলবে। জোকস বলতে বলবে। জোকস পছন্দ না হলে এক ডিশ ভেজিটেবল দুই মিনিটে খেয়ে নেয়ার হুকুম দিবে। আর বেচারা জুনিয়র মলিন মুখে সেই হুকুম পালনের জন্য মরিয়া হয়ে উঠবে।

ইচ্ছে হলে সিনিয়ররা দুপুরের পর কোন জুনিয়রকে ডেকে সওদাপাতি করার জন্য ক্যান্টিনে পাঠাবে। কি আর এমন সওদা। হয়তো কয়েকটা কোক, বিস্কিটের প্যাকেট, চকলেট, চানাচুর এসবই তো। অনেক জুনিয়র আবার সুযোগ খোজে- সিনিয়রদের এসব ছোটখাট কাজ করে দেয়ার জন্য। এসবের ফাঁকেই যে সিনিয়রদের সাথে একটু একটু করে ভালো সম্পর্ক তৈরী করা যায়। কিছু সিনিয়রের সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলে ক্যাডেটদের নিজস্ব আইনের আওতার কোন পানিশমেন্ট থেকে বেচে যাওয়া যায়।

রিজভীও তেমন কয়েকজন প্রভাবশালী বড়ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ রাখে। শুধুমাত্র একব্যাচ সিনিয়রদের সাথে সম্পর্কটা খুব খারাপ। ক্লাস টেনের ছেলেরা রিজভীকে পছন্দ করে না। তাতে অবশ্য রিজভীর কিছ্ইু যায় আসে না। রিজভীও তাদেরকে খুব একটা পছন্দ করে না। ক্লাস নাইনে উঠে ক্লাস টেনকে অতো সালাম দিতে রাজি নয় সে। রিজভীর মতে- ক্লাস নাইন আর টেনের সস্পর্ক হবে অনেক মধুর । বন্ধুর মতো অনেকটা। কিন্তু কলেজের নিয়ম তা হতে দেয় না।

শরীফ কলেজে এসেই রিজভীকে খুঁজতে শুরু করেছে। আরে দোস্ত, মাকড়ার জালের মতো তোর ব্যাগ-ব্যাগেজ সবিকছু ছড়িয়ে আছে রুমে। কিন্তু তোকে দেখলাম না। আমাদের বন্ধুরা সবাই চলে আসতে শুরু করেছে। রুমের দিকে চল। হঠ্যাত শরীফের মনে হলো রিজভীর কিছু একটা হয়েছে। চোখ ছলছল করছে রিজভীর । রিজভীকে জড়িয়ে ধরল শরীফ। নোনা ঝর্ণার চারটি স্রোতধারা একসাথে মিলে একাকার হয়ে শীতের শেষ বিকেলের শুষ্কতাকে তাড়িয়ে দিল কোমল আর্দ্রতার মোলায়েন পরশে।

আমারও ভালো লাগে না রে। এবারও কলেজে ঢোকার আগে ভাবলাম যে পালিয়ে যাব। আর না। কিন্তু কি করব বল। আব্ব-আম্মা তো বোঝে না। আর শোন- ক্যান্ট পাবলিকে থাকলে তুলির সাথে সম্পর্কটাও হয়ে যেত এতদিনে। মন খারাপ করা কন্ঠে শরীফ শেষ করল তার কথা।

স্বপ্ন আর জীবনের মধ্যে যোজন যোজন ফারাক বন্ধু। এভাবেই চলতে হয়। ইচ্ছার বাইরেই বেশীরভাগ সময় জীবনকে চালাতে হয়। হাতে গোনা দু’একটা সময় হয়তো থাকে ইচ্ছের আওতায়। ইচ্ছা হলো মরা ঘোড়ার মতোই একটা ব্যাপার মাত্র। মনে হয় ছুটতে শুরু করলেই গন্তব্যে পৌঁছে যাবে। কিন্তু ঘোড়াটি তো মরা। কখনোই তা তীব্র বেগে ছুটবে না। কখনো যে ছুটবে- এটাই হলো আশার মরীচিকা। আমরা বেঁচে থাকি এই আশার মরীচিকা নিয়ে। যতোই আশার কাছে যাবি, ততোই দূরে যাবে মরীচিকা। আশাগুলো শুধু স্বপ্ন দেখার জন্য- স্বপ্নের মাহাত্ম্য বাড়ানোর জন্য। শরীফের ঘাড়ে হাত দিয়ে অদ্ভূত জীবনের তদ্ভূত হিসাবগুলো বোঝাতে বোঝাতে রুমের দিকে চলে গেল রিজভী।


###################
##########################


চিঠি লিখতে হবে। আজ লেটার রাইটিং ডে। বাবা-মাকে নিজেদের হালসমাচার জানানোর জন্য সপ্তাহে একদিন চিঠি লেখাটা সবার জন্য বাধ্যতামূলক। বৃহস্পতিবার রাতে একটা লম্বা রেজিস্টার খাতার ভিতর চিঠি জমা দিয়ে নাম লেখাতে হয় সেখানে। বিভিন্ন ইস্কুলের রোল-কল করার খাতার মতোই এই চিঠি জমা দেয়ার খাতা। গুনগুন করে গান গাইতে গাইতে নাম আর তারিখ লিখে সেখানে একটা সই দিল রিজভী। তারপর চিঠির খামটা খাতার ভাঁজে রেখে পিছনে ফিরেই চমকে উঠল সে। একদম ভূত দেখার মতোই চমকে গলে সে। গান আটকে গেল গলার ভিতরে। মালু স্যার দাড়িয়ে আছেন পিছনে।

সব চিঠি জমা হওয়ার পর মালু স্যার সেগুলো একবার করে চোখ বুলিয়ে চেক করে। তারপর তা পাঠিয়ে দেয় পোষ্ট অফিসে। ক্যাডেট কলেজ সম্পর্কে কেউ যাতে নেতিবাচক কিছু বাসায় না জানায় সেজন্যই এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। মোবাইল, রেডিও এসব তো সাথে রাখাই গুরুতর অপরাধ। বাইরের দুনিয়ার কারো সাথে অনুভূতি লেনদেন করার মাধ্যম ওই এক চিঠিই। তাও আবার চিঠিগুলো সেন্সরড হয়ে যাওয়া আসা করে। মনের কথা লেখার মতো কোন সুযোগই থাকেনা তাই সেখানে।

সেন্সরশীপের ফাঁদে পড়ে ছেলেদের কাছে চিঠি লেখার কাজটা রীতিমত শাস্তিদায়ক রুটিন ওয়ার্কে পরিণত হয়েছে। সেভেন-এইট শেষ হয়ে গেলে আর কেউ নিজের হাতে চিঠি পর্যন্ত লেখে না। ক্লাস এইটের অনেক অকালপাকা ছেলেরাও ক্লাস সেভেনের বালকদেরকে দিয়ে চিঠি লেখিয়ে নেয়। রিজভীও চার লাইনের একটা চিঠি লিখে সেটা এক পিচ্চিকে দিয়েছিল। তারপর বলেছে সুন্দর করে এই চিঠিটা দশটা প্যাডের পাতায় কপি করে লিখে দিতে। এরকম একবার কিছু চিঠি লেখিয়ে নিলে তা দিয়েই কয়েকমাস চলে যায়।

মালু স্যারকে পাশ কাটিয়ে কেটে পড়তে চাইল রিজভী। কিন্তু স্যার আর কেটে পড়ার সুযোগ দিল না ওকে। নাম ধরে ডাক দিল রিজভীকে। কার কাছে চিঠি লিখেছিস, উমম ? নিয়ে আয় চিঠিটা, দেখিতো কি লিখেছিস তুই। বলেই রিজভীর দিকে তাকাল স্যার। মলিন মুখে চিঠিটা বের করে স্যারের হাতে তুলে দিল রিজভী। তুই দাড়া একটু- বলতে বলতেই ওর চিঠিটা খুলে ফেলল স্যার। চিঠি খুলে স্যার তো পুরা অবাক। চিঠিতে মাত্র কয়েকটা শব্দ। চিঠিটা রিজভীর সামনে মেলে ধরে হুংকার দিয়ে উঠল স্যার।

মা,
সালাম নিও।
আমি ভাল আছি। কোন সমস্যা নেই।
দোয়া করো।
ইতি-
রিজভী।

এটা কোন চিঠি হলোওওও- জানোয়ার কোথাকার। এটা কি লিখেছিস তুই। তারপর আবার কি মনে করে যেন একটু শান্ত হলো স্যার। চিঠির ঠিকানার দিকে একটু ভালো করে তাকিয়ে দেখল সে। তারপর দাত কিরমির করতে করতে ডান হাত দিয়ে রিজভীর বাম কানটা টেনে ধরল জোড়ে।

এ হাতের লেখাও তো তোর না। তোর লেখা তো ঢেউ খেলানো। এই লেখাগুলাতো গোটা গোটা। বল কাকে দিয়ে লিখিয়েছিস এ চিঠি। বলেই কানটা ধরে একটা হ্যাচকা টান দিল মালু স্যার। কুউ.. কুউ.. করে উঠল রিজভী। ওর মুখ দিয়ে কোন শব্দ বের হচ্ছে না আর।

মালু স্যার গোমেদ আলীকে ডেকে ক্লাস সেভেনের সবার চিঠি বের করতে বলল। ক্লাস সেভেনের চিঠির খাতা বের করে দিল গোমেদ আলী। একটার পর আরেকটা করে সবার দীর্ঘ চিঠির উপর দিয়ে চোখ বুলিয়ে যাচ্ছে মালু স্যার। একটা চিঠির উপর এসে থেমে গেল সে। এইবার মিলে গেছে। হাতের লেখা মিলে গেছে। নিচে নাম লেখা ক্যাডেট মতি।

মতিকে দিয়ে লিখিয়েছিস? বলেই চোখ গরম করে রিজভীর দিকে তাকালো মালু স্যার। রিজভী সবে মাথাটা উপরে-নিচে করে নাড়াতে শুরু করেছে, বিদ্যুত গতিতে ওর শার্টের কলারটা ধরে দেয়ালের সাথে দমাদম কয়েকটা ধাক্কা বসিয়ে দিলো স্যার। তিনটা বোতাম পটপট করে ঝড়ে গেল রিজভীর শার্ট থেকে। মালু স্যার তার হাতাটা গুটিয়ে নিয়ে পটাপট কয়েকটা ঘা বসিয়ে দিলো রিজভীর গালে-মাথায়-মুখে। ভলি বল স্ম্যাশ করার মতো বুম বুম বুম কিছু শব্দ শোনা গেল মাত্র। ডিমে ওম দেয়া উমানি মুরগীর মতো কুকড়ে গেল রিজভী।

যাহ। রুমে যা। বিশ মিনিট সময় তোর জন্য। সাদা প্যাডের দুই পাতা ভরে ভালোভাবে চিঠি লিখে নিয়ে আয়। বলেই ধাক্কা দিয়ে রিজভীকে বিদায় করে দিল স্যার।
রুমে ঢুকে আয়নায় নিজের মুখটা একবার ভালো করে দেখল রিজভী। কান থেকে গাল সবকিছু লাল হয়ে আছে। মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল ওর। নাহ, নিজের হাতে আর কোনভাবেই এ চিঠি লিখবে না সে। সিদ্ধান্ত ফাইনাল।

একটুপর- শার্টটা বদল করে মতির রুমের সামনে এসে দাড়ালো রিজভী। নিচু কন্ঠে ডাক দিল মতিকে। দৌড়ে কাছে এলো মতি। একটা প্যাডের পাতা মতির হাতে ধরিয়ে দিল সে। তারপর বলল- দুপাতা ভরে বাপের কাছে ইংরেজীতে একটা চিঠি লেখ। আর ইংরেজীতে না পারলে মাত্রাগুলোতে ঢেউ দিয়ে বাংলাতেই লেখ। হাতের লেখা যেন অন্যরকম হয়। পনের মিনিট টাইম। ঠিক ষোল মিনিটের মাথায় আমার রুমে গিয়ে দিয়ে আসবা। কথা শেষ করেই নিজের রুমের দিকে চলে গেল রিজভী।


######################
###########################

রুমে ঢুকেই দেখল চেয়ারে বসে কি যেন লিখছে শরীফ। নকশা করা একটা প্যাডে লিখেই যাচ্ছে সে। রিজভী তো খুবই অবাক। রিজভীকে দেখে শরীফ লাজুক একটা হাসি দিল- তুলির কাছে লিখতেছি।

লেখ বন্ধু লেখ। কিন্তু সাবধানে পোষ্ট করিস। এ কথা বলেই তোয়ালা নিয়ে বাথরুমের দিকে চলে গেল রিজভী।

বেয়াড়া গোমেদ আলীকে শরীফ মাঝে মাঝে টাকা পয়সা দেয়। বিনিময়ে গোমেদ আলী প্রতি মাসে শরীফের দু’একটা চিঠি পকেটে করে নিয়ে সরাসরি পোষ্ট অফিসে দেয়। এই চিঠি সেন্সর হয় না। শরীফ তার স্বপ্ন ভরা কথার গাঁথুনি দিয়ে সাজিয়ে তোলে স্বপ্নের মালা। কখনো কখনো পাতা ভরে লিখে দেয় দীর্ঘশ্বাসের শব্দ।

কিন্তু হাউস অফিসে নিয়ম করে যে চিঠি জমা দিতে হয়- সে চিঠি শরীফ কদাচিত নিজের হাতে লিখে দেয়। বেশীরভাগ সময় চিঠিই জমা দেয় না। মালু স্যার অফিসে ডেকে নিয়ে বকাঝকা করে জোড় করে লিখে নেয় কয়েক লাইনের একটা দায়সারা চিঠি। কিন্তু তুলির কাছে শরীফ চিঠি লেখে কয়েকদিন ধরে। কয়েকপাতা ভরে লিখতে থাকে। আবার অপেক্ষায় থাকে কখনো সখনো হয়তো কোন ফিরতি চিঠির।

কখনো ফিরতি চিঠি আসার সম্ভাবনা থাকে। তখন দুপুরে খেয়ে এসেই গোমেদ আলীর সাথে দেখা করে শরীফ। গোমেদ আলী তখন অফিস থেকে মালু স্যারের অগোচরে চুপিসারে চিঠি বের করে নিয়ে এসে দেয় শরীফকে। আহ! সেদিন সারাটা দিন আনন্দমাখা লাজুক হাসি লেগেই থাকে শরীফের চোখে মুখে। শরীফের মন খুশি হয়ে থাকে বাকিটা দিনে, সারাটা রাতে। অবিরত কথা বলে যায় যে অতি আনন্দে।

বাথরুম থেকে রুমে এসে রিজভী দুইপাতা ভরা চিঠি পেল টেবিলে। মতি লিখে দিয়ে গেছে। মালু স্যারকে চিঠিটা জমা দিয়ে এসে রুমের আলো নিভিয়ে দিল সে। তারপর উপর হয়ে শুয়ে পড়ল সাদা বালিশের নিচে মাথা লুকিয়ে।

আর শরীফ গোমেদ আলীকে দুটো চিঠি ধরিয়ে দিল। একটা গোমেদ আলীর পকেটে আর একটা হাতে। হাতেরটা জমা দিতে বললো চিঠির খাতায় আর পকেটেরটা অতিগোপনে তুলির ঠিকানায়।
(.......................চলবে)
প্রথম এপিসোডের লিংক, Click This Link
দ্বিতীয় এপিসোডের লিংক, Click This Link

Aleem Haider.
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৫:০৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×