somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিচার চাই গোলাম আযমের ! মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের ন্যায় বিচার চাই- এ দাবী জাতির

১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গোলাম আযমের জামিন না মঞ্জুর করে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল তাকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেয়ার পর তিনি এখন হাসপাতালের প্রিজন সেলে। খবরটি মিডিয়ায় প্রকাশের সাথে বাংলাদেশে একটি ভিন্ন বাতাস বইতে শুরু করেছে। ইতোমধ্যে রাজধানীর কোনো কোনো জায়গায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বিজয় মিছিল করা হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন –বহু মিছিল হবে। এবং তিনি আরো বলেছেন- গোলাম আযমকে তো গ্রেফতার করা হয়নি, তার জামিন না মঞ্জুর হয়েছে ফলে তাকে কারাহেফাজতে যেতেই হবে। তাছাড়া তাকে গ্রেফতারে দেশে নাশকতার আশঙ্কায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে অনেক ব্লগারদের লেখায় খুশীর জোয়ার বইছে- আমিও খুশী হয়েছি এই জন্যে যে এবার যাদেরকে যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বলা হচ্ছিল- প্রমাণ থাক আর না থাক, অভিযোগের চিত্র অভিযুক্ত পক্ষ জানতে পারুক আর না পারুক –সেই পক্ষের অন্যান্যরা এর আগে গ্রেফতার হয়ে অনেকটা বিনা বিচারে কারাগারে থাকলেও এবার সেই পক্ষের প্রধানকে যেভাবেই হোক না কেন হাসপাতালের প্রিজন সেলে নেয়া হলো। এবার আর যায় কোথায় ! বিচার এবার হবেই এবং একটি বড় জিজ্ঞাসার বা মস্ত বিতর্কের এবার অবসান হবেই – বলে গোটা জাতির সাথে আমিও আশাবাদি। আমিও গোলাম আযমের ন্যায় বিচার চাই গোটা জাতির মতো।
তবে আমার গোবরে ভরা মোটা মাথায় কয়েকটা প্রশ্ন বড় বেশী উকিঝুকি মারছে, জুতার তলার জংধরা কাটা যেন নিরন্তর হুল ফোটাচ্ছে কিছু বলার জন্য জাতির এত বড় বিজয়ের সময়।
ঠিক কিভাবে আমার তালগোল পাকানো কথাগুলো বমি করে দেব তার খেই পাচ্ছিনে । যাহয় মাহয় করে শুরু তো করি –তারপর দেখা যাবে কোথায় গিয়ে দাড়ায় এবং নষ্ট মাথাটা তখন শান্ত হয় কি না !
পৃথিবীতে পক্ষ বিপক্ষ নেই এমন কোন সমাজ নেই। এর বাইরে কথিত একটি নিরপেক্ষ বা ইমপার্টিয়াল একটি ধারার কথাও বলা হয়। তবে সেটি আসলে আপেক্ষিক কারণ কোন মানুষ নিরপেক্ষ হতে পারে না কেবল স্রষ্টা ছাড়া। তবে এই তিনটি পক্ষের বাইরে সোজা সাপটাভাবে কমবুদ্ধিসম্পন্ন অতি সাধারণ একটি মানুষের শ্রেণী আছে যারা – ভাতকে ভাত জানে, রুটিকে রুটি জানে, ন্যায়কে ন্যায় আর অন্যায়কে অন্যায়। তারা বোদ্ধাদের যুক্তি তর্ক, দর্শন বা নানা তত্ত্ব ও বৃদ্ধিবৃত্তিক বেশাতির মাধ্যমে সোজাকে বাকা করে না বা কালোকে সাদা করে না। সেইসব মোটা বুদ্ধির মানুষ জগতে অনেক হলেও বৃদ্ধিবৃত্তির নানা অনৈতিক দোকানদের মতো কেবল লাভে বেচাকেনা করে না।
একটু শুদ্ধভাষায় যাকে বলে ইনটেলেকচুয়াল গ্রুপ বা এখন আবার একটি কথা শুনি সুশীল সমাজ। তো যাই হোক কোথায় ছিলাম গোলাম আযমের বিচারে ।
গোলাম আযমের আজকের আটকাদেশের পর চীফ প্রসিকিউটর বলেছেন, এ আদেশে জনগণের আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটেছে। অর্থাৎ তিনি গোটা জাতির আশা আকাঙ্খার কথাটি বুঝতে পেরেছেন। আদালত সম্পর্কে একটি মহান ধারণা আছে যে সেটি মানুষের ভরষার স্থল, যে কোন অন্যায়ের ন্যায় বিচার পাওয়ার জন্য মানুষ আদালতের কাছে যায় বিচারের স্মরণাপন্ন হয়। বিচারকগণ সে অর্থে সাধারণ মানুষের অনেক উর্ধ্বে। কিন্তু যদি বিচারকদের কথায় রাজনীতিবিদদের – রাজনৈতিক কথার সুর ধ্বনিত হয় যে- গোটা জাতি আমার দিকে চেয়ে আছে, জাতি এর প্রতিবাদ জানিয়েছে, জাতি এটা চায় ওটা চায় এসব ! তাহলে মানুষ কোথায় যাবে !
একদিকে চীফ প্রসিকিউটর বলেছেন – এটি জাতির আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন ঘটেছে, অন্যদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলছেন নাশকতার আশঙ্কা। তো গোলাম আযম তো একজন ব্যক্তি গোটা জাতি তো তার বিপক্ষে এমনই মনে হয় তাহলে কারা এ নাশকতার সৃষ্টি করবে- তাহলে কি প্রশ্ন ওঠে না –তার বিচারের বিষয়ে জাতি দ্বিধা বিভক্ত!
মানবতার বিরুদ্ধে বিচারের অভিযোগে তার জামিন না মঞ্জুর করা হয়েছে। গোলাম আযমের আইনজীবী ব্যরিষ্টার আব্দুর রাজ্জাকের বক্তব্য দেখলাম তিনি বলেছেন- মানবতা বিরোধী


অপরাধ আমলে নিয়েছে ট্রাইব্যুনাল-সেগুলোর কোনো কপি তাকে অথবা তার আইনজীবীদের না দিয়ে এবং আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠিত হবার আগে গ্রেফতারের আদেশ আইনগতভাবে সঠিক হয়নি ।
তো একজন বিশিষ্ট আইনবিদ কেন এমন একটি কথা বললেন- তাহলে কি এখানে প্রশ্ন আছে !
আইনের কাছে ইভিডেন্স হচ্ছে সবচেয়ে বিষয়। সেখানে উইটনেসও একটি বড় ফ্যাক্টর। এর আগে আমরা মাওলানা দেলওয়ার হোসেন সাঈদীর বিরুদ্ধে স্বাক্ষীদের সাক্ষ্য কাগজে পড়েছি। তাতে মনে হয়েছে আসলে কি হচ্ছে! কোন স্বাক্ষী আসামীকে চেনেই না, আবার কোন কোন স্বাক্ষী চুরিসহ বিভিন্ন মামলার আসামী তারা নিজেদেরকে বাচানোর জন্য নাকি স্বাক্ষী দিতে এসেছে, আবার এমনও শোনা গেছে যাকে হত্যা করার কথা বলা হয়েছে- সেই হত্যার তিনমাস পরও তাকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া গেছে। এধরনের নানা কথা মিডিয়াতে দেখেছি। তো স্বাক্ষী প্রমাণ যদি এরকম হয় তাহলেতো দেলওয়ার হোসেন সাঈদীকে বিচারের মাধ্যমে শাস্তির ব্যবস্থা করা যাবে না।
গোলাম আযমের ক্ষেত্রেও যদি এমনটি হয় তাহলে যেভাবে আমাদের ভরসার স্থল বিচার বিভাগ নানা কথা উঠছে বলে বিভিন্ন মিডিয়ায় দেখতে পাই তা হয়তো আরো প্রসারিত হবে এবং সবকিছুই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠবে। ফলে বিচার হতে হবে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং কোন নিরপরাধী যেন শাস্তি না পায় তা নিশ্চিত করতে হবে। সবার সেখানে সমান সুযোগ থাকতে হবে ন্যায় বিচার পাওয়ার ক্ষেত্রে। তানাহলে আবারও ঘুরে ফিরে ফলতে হবে যে বিচারের বাণী নিরবে নিভৃতে কাদবে। সেখানে আজকের গোলাম আযম বা জামাতের অন্য নেতারা শুধু নয় আমি আপনিসহ গণমানুষ তখন বড় অসহায় হয়ে পড়বে । একবার ভেবে দেখুনতো সেটি দেশ ও জাতির জন্য কত ভয়াবহ ক্ষতের সৃষ্টি করবে।
আর মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের প্রশ্নটি যদি ওঠে তাহলে নির্দিষ্ট একটি সময়ের জন্য –কেন মানবতা শব্দটি সময়ের ফ্রেমে বাধা নাকি পৃথীবীর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই শব্দটি প্রতিটি জনপদের জন্য প্রযোজ্য। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে বর্তমান সময়েও যেসব জঘন্য ঘটনা ঘটছে, নিকট অতীতেও যেসব মর্মান্তিক অপরাধ সংঘটিত হয়েছে মানবতার বিরুদ্ধে সেসবের বিচার করা উচিত নয় কি ? জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের ভেতরকার দ্বন্দ্বে নিষ্ঠুরভাবে একজন ছাত্রকে পায়ের রগ কেটে তারই সর্থীর্ত বা সংগঠনের অন্যরা হত্যা করল – একে কি বলা হবে, সম্প্রতি নরসিংদীর মেয়র লোকমান হত্যাকান্ড ঘটল কথ জঘন্যতম ভাবে সে ব্যাপারে ফরিয়াদীর অভিযোগ তারা সুবিচার পাচ্ছে না, প্রকাশ্য দিনের বেলায় এক বিএনপি নেতা ও উপজেলা চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে হত্যা করা হলো তার বিচার এগোয়নি- এসব খবর তো মিডিয়ায় প্রতিনিয়ত আসছে তাই আমরা জানতে পারছি। এর বাইরে প্রতিদিন প্রতিমুহুর্তে হাজারো ঘটনা ঘটছে যা খবর হচ্ছে না সেখানে মানবতার কি হচ্ছে !

সাম্প্রতিক সময় বাংলাদেশের মিডিয়াসহ আন্তর্জাতিক মিডিয়া এবং বিভিন্ন মহলে বাংলাদেশে গুম ও হত্যার ঘটনা নিয়ে নানা পরিসংখ্যন এসেছে মারাত্মকভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। এসব গুম বা হত্যা কি মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ হিসেবে পড়ে না। আর এসব কারা করছে সে সম্পর্কে মানুষ কি রাজনৈতিক বক্তব্য শুনতে চায় নাকি – কারা করছে কে করছে মূল অপরাধীকে ধরে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়! আজ যদি আমার মতো সাধারণ মানুষ গুম হয় এবং আর কখনও পাওয়া না যায় তাহলে আমার পরিবার, সন্তান সন্তনি স্ত্রীর কি হবে ! আপনার ক্ষেত্রেও যদি একই কথা প্রযোজ্য হয় তাহলে কি হবে আপনার প্রিয়জনদের। দেশের প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তা বিধান করা একটি একক সংখ্যাগরিষ্ট জনসরকারের অন্যতম দায়িত্ব। সেখানে সরকার যদি কেবল সুনির্দিষ্ট একটি বিষয়ে তার রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণে সময় ব্যয় করে তাহলে দেশের কোটি কোটি মানুষের কি হবে ; তারা কি দেশের জনগণ নয়; তাদের ভোটে কি সরকার নির্বাচিত হয়নি !

গত কয়েকদিন ধরে দেশের প্রায় প্রতিটি মিডিয়ায় এবং বিদেশী মিডিয়াগুলোতে প্রিয় বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ভয়াবহ দূরাবস্থার কথা লেখা হচ্ছে, ব্যাঙ্কগুলো দেউলিয়া হতে বসেছে সরকারের ঋণ নেয়ার কারণে, বিনিয়োগ নেই, পুজিবাজারে নিস্ব হয়েছে কোটি কোটি মানুষ তার সুরাহা হয়নি, বিডিআর বিদ্রোহের ফলে অসংখ্য মেধাবী সেনাকর্মকর্তা নিহত হলো, প্রতিদিন সীমান্তে নিরীহ মানুষকে প্রতিবেশী দেশ ভারতের সীমান্তরক্ষীরা পাখির মতো গুলি করে মারছে।
সামাজিক নানা অবক্ষয় ঘটেছে। সম্প্রতি মাদক, অবৈধ অস্ত্র, নেশা, তরুণ সমাজের অবক্ষয়, দ্রব্যমূল্যের নানামুখী বৈরিতার ফলে সাধারণ মানুষের ত্রাহি অবস্থা, কৃষকরা ন্যার্যমূল্য পাচ্ছে না উৎপাদিত ফসলের, ঘুষ সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঘুন পোকার মতো ঢুকে পড়েছে। দুর্নীতির চিত্র একই রকম। তাছাড়া সরকার প্রশাসনকে নিজের মতো সাজানোর জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতে প্রশাসনসহ সর্বত্র দলীয়করণের ভয়াবহ অভিযোগ উঠছে বিভিন্ন মহল থেকে। প্রশাসন যন্ত্র অনেকটা অকেজো হয়ে পড়ছে এই দলীয়করণের সুবাদে। আর যদি এই অবস্থা হয় তাহলে সরকারের পক্ষে দেশ চালানো সম্ভব কি করে ?
এভাবে বাংলাদেশ ছোট্ট আমার প্রিয় জন্মভূমি আজ ভয়াবহ সংকটে জর্জরিত। অথচ সরকার বা দেশের রাজনীতিবিদ, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ বা ঐ বুদ্ধিবিক্রি করেন যারা সেই সুশীল সমাজের চোখে কি পড়ছে না এসব।

আর কতদিন এভাবে দেশের মানুষকে বোকা বানিয়ে ধূর্ত রাজনীতিবিদরা তাদের আখের গোছাবে। মানুষকে নি:স্ব থেকে আরো নি:স্ব করবে! আর কতো ! আমরা আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামাত বা বামদল বুঝি না, আমরা বুঝি- আমাদের নাগরিক অধিকার পূরণ করুক সরকার বা বিরোধী দল, আমাদের বাকস্বাধীনতা, আমাদের মৌলিক মানবাধিকার, আমাদের নিরাপত্তা জীবন ও সম্পদের –সরকার বা বিরোধী দল নিশ্চিত করুক, আমরা আদালতে ন্যায় বিচার পেতে চাই, শিক্ষাঙ্গণে সন্ত্রাস দেখতে চাইনা, আমাদের সন্তানের লাশ পবিত্র শিক্ষাঙ্গণ থেকে কফিনে করে তার গরীব মায়ের কোলে ফিরে আসুক সেটা দেখতে চাই না, আমরা মিষ্টি কথার বা দুষ্টু কথার ফুলঝুরি দেখতে চাই না । আমরা আমাদের অধিকার চাই- দাও ফিরিয়ে আমাদের বেচে থাকার অধিকার, খাদ্যের অধিকার, শিক্ষার অধিকার , ন্যায় বিচারের অধিকার।

ইস্যু তৈরী করে দেশের মানুষের চোখে ক্যামোফ্লেজ লাগিয়ে ধোকা দেয়ার দিন শেষ হয়ে গেছে। আগে দেশের অর্থনীতিকে সচল ও কনজিনিয়াল করুন, সামাজিক স্থিরতা ফিরিয়ে আনুন, মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর চেষ্টা করেন, রাস্তাঘাট ভালো কারেন, দুর্নীতি দূর করেন, দলীয়করণ বন্ধ করেন আপনারা সবাই তারপর এসব লোকদেখানো এবং ছেলে ভুলানো বিষয় সামনে এনে লুকোচুরি খেলবেন ।

অনেকে ভাবতে পারেন –আমি বুঝি মৌলবাদীদের সমর্থক কেউটে বা জাতীয়তাবাদের পিপড়ে অথবা আরো কিছু। আমি আসলে এসবের কিছুই নই আমি একজন নষ্টপথিক । পথের বুকের এসব খানাখন্দ খোস পাচড়া, ক্যান্সার বা এইডসের মতো ভয়াবহ বিপর্যয় থেকে বাচার জন্য আকুল আবেদন জানাই। সত্য ও সুন্দরের জন্য বাচতে চাই, ভেক কোন কিছু রাষ্ট্রযন্ত্র বা সমাজ নামক প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে পেতে চাই না।
মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের বিচারের দৃঢ় দাবী জানাচ্ছি। এক্ষেত্রে ন্যায় বিচারের আলোকে অপরাধী শাস্তি পাবে আমি তুমি বা সে যেই হোক না কেন ! কথা যেন না ওঠে আমার দলে রাজাকার থাকলে তার কোন দোষ নেই, সে মুক্তিযোদ্ধা আর তোমার দলে মুক্তিযোদ্ধা থাকলেও সে রাজাকার বা আলবদর।

এসব ভন্ডামীর ভেক ছেড়ে আপনারা সতিক্যার দেশপ্রমিকি হন এবং দেশের মানুষের প্রাণের কথা কান পেতে শোনার চেষ্টা করেন । তাতে যদি কিছুটা পাপ মোচন হয় । আমরা ভুখা মানুষ- আমাদের কাছে ঐসব বস্তা পচা সস্তা ইস্যুর কোন মূল্য নেই। আমার চাই শান্তির সবুজে শ্যামলে ভরা সোনার বাংলাদেশ। তা আপনাদের কাছ থেকে পেতে চাই – ওয়াদা করুণ মানুষের দাবী আপনারাপূরণ করবেন – আপনাদের ইচ্ছের না , গণমানুষের কথা যেভাবে বলেন মায়া কান্নার সুরে সেভাবে সত্যিকার গণমানুষের ইচ্ছের প্রতি সুনজর দিন।
আমরা সবাই যেন সুবিচার পাই ; কেউ যেন বঞ্তি না হই।#
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলিম নেতৃত্বের ক্ষেত্রে আব্বাসীয় কুরাইশ বেশি যোগ্য

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৫




সূরাঃ ২ বাকারা, ১২৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৪। আর যখন তোমার প্রতিপালক ইব্রাহীমকে কয়েকটি বাক্য (কালিমাত) দ্বারা পরীক্ষা করেছিলেন, পরে সে তা পূর্ণ করেছিল; তিনি বললেন নিশ্চয়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুসলমানদের বিভিন্ন রকম ফতোয়া দিতেছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১০ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩


আপন খালাতো, মামাতো, চাচাতো, ফুফাতো বোনের বা ছেলের, মেয়েকে বিবাহ করা যায়, এ সম্পর্কে আমি জানতে ইউটিউবে সার্চ দিলাম, দেখলাম শায়খ আব্দুল্লাহ, তারপর এই মামুনুল হক ( জেল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুমার নামাজে এক অভূতপূর্ব ঘটনা

লিখেছেন সাব্বির আহমেদ সাকিল, ১০ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০



মসজিদের ভেতর জায়গা সংকুলান না হওয়ায় বাহিরে বিছিয়ে দেয়া চটে বসে আছি । রোদের প্রখরতা বেশ কড়া । গা ঘেমে ভিজে ওঠার অবস্থা । মুয়াজ্জিন ইকামাত দিলেন, নামাজ শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। হরিন কিনবেন ??

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৯



শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×