somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সেলিম আনোয়ার
পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

মাহে রমযানের গুরত্ব , ফজিলত ও কিছু উপলব্ধি (একটি আস্তিক পোস্ট)

০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হযরত সালমান (রাযিঃ) বলেন, নবী করীম (সঃ) শাবান মাসের শেষ তারিখে আমাদিগকে নসীহত করেছেন যে তোমাদের উপর এমন একটি মাস আসছে, যা অত্যন্ত মর্যাদাশীল ও বরকত ময়।এই মাসে এমন একটি রাত্র রয়েছে,যা হাজার মাস থেকে উত্তম। আল্লাহ তায়ালা এই মাসে রোযা রাখাকে ফরয করেছেন এবং এই মাসের রাত্রিগুলোতে (তারাবীহ) পড়াকে ছওয়াবের কাজ করেছেন।যে ব্যক্তি আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য এই মাসে কোন নফল ইবাদত করল, সে যেন রমযানের বাইরে একটি ফরজ আদায় করল। আর যে ব্যক্তি এই মাসে কোন ফরজ আদায় করল সে যেন রমযানের বাইরে সত্তরটি ফরয আদায় করল। এটা ছবরের মাস আর ছবরের বিনিময়ে আল্লাহতায়ালা জান্নাত রেখেছেন ।

রমযান মাস মানুষের সঙ্গে সহানুভূতির মাস। এই মাসে মুমিনের রিযক বাড়িয়ে দেওয়া হয়। যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে , এই আমল তার জন্য গুনাহ মাফি ও জাহান্নাম হতে মুক্তির কারণ হবে এবং সে রোযাদারের সমান সওয়াবের ভাগী হবে। কিন্তু রোযাদার ব্যাক্তির ছোয়াবের মধ্যে কোন কম করা হবে না।

সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন , ইয়া রসুল্লাহ ! আমাদের মধ্যে প্রত্যেকেই তো এমন সামর্থ রাখে না যে, রোযাদারদের ইফতার করাতে পারে।হুযুর সঃ বললেন , এই ছোয়াব তো আল্লাহ তায়ালা একটু খেজুর খাওয়ালে অথবা এক ঢোক পানি পান করালে অথবা একচুমুক দুধ পান করালেও দান করবেন। ইহা এমন একমাস যে, এর প্রথম অংশে আল্লাহর রহমত নাযিল হয়, মধ্যের অংশে গোনাহ মাফ করা হয় এবং শেষ অংশে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেয়া হয়।

যে ব্যক্তি এই মাসে আপন গোলাম (কর্মচারী বা খাদেম) এর কাজের বোঝা হালকা করে দেয়, আল্লাহ তায়ালা তাকে মাফ করে দেন এবং জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দান করেন। এই মাসে চারটি কাজ বেশি বেশি করতে থাক।প্রথম দুই কাজ যা দ্বারা আল্লাহকে সন্তুষ্ট করবে উহা এই যে , অধিক পরিমানে কালেমা তাইয়্যেবা পড়বে এবং এস্তেগফার করবে।আর দুটি কাজ হল আল্লাহর নিকট জান্নাত লাভের দোআ এবং জাহান্নাম হতে মুক্তির দোআ করবে।যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে পানি পান করাবে , আল্লাহ তায়ালা তাকে হাউজে কাওসার হতে এমন পানি পান করাবেন যার পর জান্নাতে প্রবেশ পর্যন্ত আর পিপাসা লাগবে না।

(তারগীবঃ ইবনে খুযাইমাহ, বাইহাকি, ইবনে হিব্বান)

উক্ত হাদীসের কোন কোন বর্ণনাকারী সম্পর্কে মুহাদ্দিস গণ বিরূপ মন্তব্য করলেও প্রথমত ফযিলতের হাদীস সম্পর্কীয় হাদীসের ব্যাপারে ঐটুকু সহনীয়। দ্বিতীয়ত এ ইহাদীসে বর্ণিত অধিকাংশ বিষয় বস্তু অন্নান্য হাদীস দ্বারা সমর্থিত।

উপরোক্ত হাদীস থেকে কয়েকটা বিষয় জানা যায়ঃ

১. রমযান মাস খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং নেক আমল করার জন্য সর্বোত্তম সময়।

২.শবেক্বদর ও এই মাসের শেষ্ঠত্বের কারণ।শবে ক্বদর নামে একটি পূর্ণাঙ্গ ছুড়া ও অবতীর্ণ হয়েছে।

৩,রমযানের রোযা রাখা ফরয।

৪. তারাবীর নামাযের হুকুম সরসরি আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে।বুরহান কিতাবে এসেছে একমাত্র রাফেজি সম্প্রদায় ছাড়া এই নামাযকে কেউ অস্বীকার করে না।

৫.এই মাসে একটি নফলের সওয়াব অন্যমাসে একটি ফরযের সমান এবং একটি ফরযের সওয়াব অন্যান্য মাসে সত্তরটি ফরজের সমান।

৬.আল্লাহতায়ালার সব কয়টি কিতাব সাধারণত এই মাসে নাযিল হয়েছে। পবিত্র কোরআন লওহেমাহফুয হতে দুনিয়ার আসমানে এই মাসে ই নাযিল হয়েছে।সেখান থেকে প্রয়োজন মত অল্প অল্প করে ২৩ বৎসরে দুনয়িাতে নাযিল হয়েছে।

ইবরাহীম আঃ এর সহীফাসমূহ এই মাসেই পহেলা অথবা তেসরা তারিখে নাযিল হয়েছে।

হযরত দাউদ আঃ কে ১৮ ই রমযানে অথবা ১২ ই রমযানে যাবুর কিতাব দেওয়া হয়েছে।

মুসা আঃ কে ৬ ই রমযানে তাওরাত কিতাব দেয়া হয়েছে।ঈসা আঃ কে ১২ অথবা ১৩ রমযানে ইঞ্জিল দেয়া হয়েছে।

অতএব কারণে অল্লাহ তায়ালা এ ই মাসকে বিশেষ সম্মানিত করেছেন বুঝা যায় ।

রমযান মাসে ১ম ১০ দিন রহমত ,২য় ১০ দিন মাগফেরাত ও ৩য় ১০ দিন নাজাত

এই মানে চারটি কাজ বেশি বেশি করে করার হুকুম রয়েছে।প্রথমত কালেমায়ে শাহাদাত । অনেক হাদিসে এই কালেমায়ে শাহাদতকে সর্বশেষ্ঠ জিকির বলা হয়েছে। মিশকাত শরীফে আবু সাইদ খুদরী রাঃ বলেন ,হযরত মুসা (আঃ) একবার আল্লাহর নিকট আরজ করলেন হে আল্লাহ! আপনি আমাকে এমন একটি দোয়া বলে দিন যার মাধ্যমে আমি আপনাকে স্মরণ করব।এবং দোয়া করব।আল্লাহর দরবার থেকে লা ইলাহা ইল্লাহ এর কথা বলা হলো।হযরত মুসা (আঃ)আরজ করলেন, হে আল্লাহ ! এই ক্বালেমা তো আপনার সকল বান্দাই পড়ে থাকে; আমি তো এমন একটি দোয়া বা জিকির চাই, যা শুধু আমার জন্যই খাস হবে। আল্লাহ জাল্লাহ শানুহু এরশাদ ফরমালেন, হে মুসা! আমাক ব্যতিত সাত আসমান ও উহার আবাদকারী সকল ফেরেশতা ও সাত জমিনকে যদি এক পাল্লায় রাখা হয় আর অপর পাল্লায় ক্বালেমা তাইয্যেবা কে রাখা হয় তবে ক্বালেমা তাইয়্যেবার পাল্লাই ভারী হবে ।


আল্লাহ তায়ালার চিরাচরিত আদত হলো সাধারণ প্রয়োজন সমূহ তিনি প্রচুর পরিমানে দিয়ে থাকেন। সহজ লভ্য করেন।দুনিযাতে যে জিনিসের প্রয়োজন যত বেশি সেটিকে স্রষ্টা তত বেশি সহজ লভ্য করেছেন। বাতাস সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সেটি কিনতে পয়সা লাগেনা সবচেয়ে সহজ লভ্য্ ।পানি কে সহজ লভ্য করেছেন অথচ অপ্রয়োজনীয় স্বর্ণ কে দুষ্প্রাপ্য করেছেন। সে ই বিচারে সর্বশ্রেষ্ঠ জিকির ক্বালেমাকে সহজ করেছেন ।

এস্তেগফার বেশি করার কথা বলা হয়েছেন। যে ব্যক্তি বেশি পরিমান এস্তেগফার করবে আল্লাহ তায়ালা যে কোন অভাব ও সংকটের সময় তার জন্য রাস্তা খুলে দিবেন, যে কোন দুঃখ ও দুশ্চিন্তা দূর করে দিবেন তার জন্য এমন রুজির ব্যবস্থা করে দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারেনা ।

আরেক হাদিসে আছে যে মানুষ মাত্রই গুণাহগার; তবে গুণাহগারদের মধ্যে উত্তম হলো ঐ ব্যক্তি যে তওবা করতে থাকে্ ।

অতপর হুযুর সাঃ দুটি জিনিস চাওয়ার জন্য হুকুম করেছেন। যে জিনিস ছাড়া কোন উপায নাই। একটি হলো জান্নাত পওয়ার দোয়া আরেকটি হলো জাহান্নাম হতে বাঁচবার দো আ।

আর মাত্র ককেদিন পরেই পবিত্র মাহে রমজান।আত্ন সংযম সাধনের মাস।মানুষের মানুষ হয়ে ওঠার মাস।মানুষ কতটা পাশবিক হলে একজন নারী আত্নহত্যার পথ বেছে নেয়। কিভাবে একজন পুরুষ ধর্ষণের মত জঘন্য কাজ করে। নারী নির্যাতন করে।কোন ধর্ম কি ধর্ষণের পক্ষে বলেছে। কিংবা নারী নির্যাতনে। আল্লাহতায়লা অত্যাচার বন্ধের আদেশ দিয়েছেন। কড়া নির্দেশ। তোমরা জালেকে জুলুম করা হতে বিরত রাখ।নাহলে তোমাদের ওপর অত্যচারী বাদশাহ নিয়োগ কারা হবে। যে তোমাদের বড়দের সম্মান করবে না ।ছোটদের স্নেহ করবে না ।তখন তোমরা দোআ করলে সে দোআও কবুল করা হবে না।তাই জালিমকে জুলুম করা থেকে বীরত করতে হবে।

সামপ্রতিক আত্নহত্যা ভাবিয়ে তুলছে্ মৃত্যু জীবনের অনিবার্য পরিণতি।তাই স্বভাবতই মানুষ বেঁচে থাকতে চায়।যত বেশিদিন বেঁচে থাকা যায়। আত্নহত্যার মধ্যে কোন বীরত্ব নেই ।কাপুরুষরাই তা করে ।আত্নহত্যা মহাপাপ। পার্থিব জীবন যাদের কাছে মূখ্য তারা সেখানে ব্যর্থ হয়ে গেলে আত্নহত্যা করেন। তবে যার সামনে আখেরাত আছে তিনি বেঁচে থাকন। আল্লাহর ভয়ে হলেও আত্নহত্যার পথে পা বাড়ান না।নারী পুরুষ নির্বিশেষে সহমর্মিতা ও সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করে অন্তত মৃত্যু না হোক আত্নহত্যার মত বেদনাদায়ক ঘটনার সমাপ্তি টানতে পারেন। আর একটা ব্যাপর না উল্লেখ করে পারছি না। কারো মনে গুরুতর আঘাত দেয় অনুচিত। একজন মানুষকে আত্নহত্যার উপকরণ তৈরি করে দেয়া।আত্নহত্যার অবস্থা সৃষ্টি করা আর কাউকে হত্যা করা প্রায় সমার্থক।মানুষকে তার প্রাপ্য সম্মান ভালবাসটিুকু দিয়ে বাঁচিয়ে রাখাও কিন্তু কম বড় ইবাদত নয়।সামান্য পরিমান ঈমান থাকলে নামায় পড়া য়ায় কিন্তু অনেক বেশি ঈমান থাকলেই কেবল আখলাকওয়ালা বা চরিত্রবান হওয়া সম্ভব। রমযান মাস আত্নসংযমের মাস। সকল পাপকাজ অন্যায় অবিচার থেকে সংযমের মন্ত্রে দীক্ষিত হওয়ার মাস। নিজে সংয়মের দীক্ষায় দীক্ষিত হতে পারলে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হওয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।নারী অধিকার ,মানব অধিকার সমুন্নত রেখে শান্তি ও সহমর্মিতার সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তোলা আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত। পবিত্র রমজান মাসে আমরা আত্নিক উন্নতি লাভ করে সে আলোকিত পথের যাত্রি হতে পারি। সবাইকে মাহে রমযানের অগ্রিম শুভেচ্ছা ।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
১৪টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিস অস্বীকার করে রাসূলের (সা.) আনুগত্য সম্ভব

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৩ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর, আর আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

সততা হলে প্রতারণার ফাঁদ হতে পারে

লিখেছেন মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম নাদিম, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৯

বিষয়টি আমার ভালো লেগেছে। ক্রেতাদের মনে যে প্রশ্নগুলো থাকা উচিত:

(১) ওজন মাপার যন্ত্র কী ঠিক আছে?
(২) মিষ্টির মান কেমন?
(৩) মিষ্টি পূর্বের দামের সাথে এখনের দামের পার্থক্য কত?
(৪) এই দোকানে এতো... ...বাকিটুকু পড়ুন

=কবিতাগুলো যেনো এক একটি মধুমঞ্জুরী ফুল=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:২০



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনের মাধুরী মিশিয়ে যে কবিতা লিখি
কবিতাগুলো যেনো আমার এক একটি মঞ্জুরী লতা ফুল,
মনের ডালে ডালে রঙবাহারী রূপ নিয়ে
ঝুলে থাকে কবিতা দিবানিশি
যে কবিতার সাথে নিত্য বাস,
তাদের আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০, কিংবা ২/১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, বুঝবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৩ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭



আপনার পোষ্ট যদি ক্রমাগতভাবে ০ কিংবা ১'টি মন্তব্য পেতে থাকে, তখন খোঁজ নিলে দেখবেন যে, সোনাগাজী সেমি-ব্যানে আছে!

কোন বিষয়ের উপর অনেক মানসম্পন্ন পোষ্ট লিখলেও সামুতে আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাঁচা আম পাড়ার অভিযান

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৩ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২



গাজীপুর জেলার জয়দেবপুরের বাড়ীয়া ইউনিয়নের দেউলিয়া গ্রামে আমার প্রায় ৫২ শতাংশ জমি কেনা আছে। সেখানে ছোট একটি ডোবা পুকুর, অল্প কিছু ধানের জমি আর বাকিটা উঁচু ভিটা জমি। বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×