নতুন বছরের শুভেচ্ছা সবাইকে। নতুন বছরের প্রতিজ্ঞা। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র কিংবা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারিদের বিরুদ্ধে আরো ধারালো আর চাছাছোলাভাবে কলম চালানো হবে।
মইত্যা রাজাকার নং ২ এবং গং।
দেশের স্বার্থে চুপটি করে থাকা ব্যাঃ আনোয়ার হোসেন মঞ্জু এবং সুশিল রাহাত খান গংরাই আসল প্রতিবন্ধি ।
আওয়ামি লেজুড়বৃত্তি করাকেই স্বাধীনতার চেতনার জ্ঞান করে বড় গলার পেছনে আছে সুশিলীয় কায়দায় পকেট ভারি করার ফন্দি।আশা করি প্যাটলা সাগইরা বা টাউট সিরাজকে খুব অল্প টাকায় ম্যানেজ করা সম্ভব হয়নি।
সারা জীবন খদ্দর আর চটের ব্যাগ সাথে চপ্পল পড়া দাড়িয়াল নুর মিয়া কমুনিজমের গোলামি করলেন। শেষ বেলায় আওয়ামি লিগের সাওয়ার হয়ে এখনও মুখে ওই কমুনিজম। কিন্তু কাজে সাচ্চা পুজিপতি। নয়া মুসলমান হলে যেমন ধরাকে সরা জ্ঞান করা হয় তেমন বাম থেকে ডান হলেও একই হাল। তাকে সস্তায় কেনা যায়নি।
ঘাদানিকের ভাদা শাহরিয়ার কবিরকে নতুন করে কিনতে হয়নি। তাকে ওপার থেকে ভাতা দেয়া হয় ঘেউঘেউ করার জন্য। অবশ্য আঃ লিগ ক্ষমতাইয় থাকলে গলায় পাট্টা বেধে দেয়া হয়।
সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের লে যে হারুনকে ডেস্টিনি নামের বাটপারি ব্যাবসা করার লাইসেন্স দিয়ে বাংলাদেশিদের প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা রোজগার সুযোগ দেয়া হয়েছে। তাই নতুন করা কোন পয়সা দেয়া হয়নি।
সাংস্কৃতিক জগতের হালিম ফালিমরা অথবা বুদ্ধিজীবি নামের নব্য রাজাকাররা তো থেকেই পে রোলে আছে। তাই নতুন করে তাদের কোন বোকায় পয়সা দেবে।
প্রত্যকেকে চিনে রাখা হলো। সময়ে প্রচন্ডভাবে এদের প্রতিরোধ করা হবে।
পরিশেষ বলতে চাই তিতাস নদীদের অবস্থা দেখার জন্য কিছু ব্লগার কি পিকনিক সেরে আসলেন? নাকি নতুন কবিতার আইডিয়া নেবার জন্য। হেন করবো তেন করবো বলে গেলেন। আর ফিরে এসে কাব্য কবিতা লিখলেন। দুঃখিত। কবিতা লেখা লুতুপুতু সন্তানের চেয়ে বজ্রমুষ্ঠির প্রতিবাদি সন্তানই বাংলা মায়ের কাছে অধিক প্রিয় কাম্য এবং গ্রহনীয়।