কীটনাশকসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধি,ঋণের চাপ তথা দারিদ্রের কারণেই এদের বেশির ভাগ আত্মহত্যা করেন বলে দেশটির স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে।চলতি বছরের অক্টোবরের পর থেকে মহারাষ্ট্রে ৬৮০ জন এবং অন্ধ্রপ্রদেশে ও কেরালাতে ৯৮ জন কৃষক নির্মম এ পথ বেছে নিয়েছে।
ভারতের মানবাধিকার কমিশন এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছে, গণমাধ্যমের প্রতিবেদন সত্য হলে দরিদ্র কৃষকদের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে পরিণত হবে। ভারতের দরিদ্র কৃষকদেরকে কৃষি সরঞ্জাম কেনার জন্য ঋণ নিতে বাধ্য করা হয়। কিন্তু সময়মতো ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে ঋণদাতারা নানাভাবে চাপ দিতে থাকেন। এ কারণে অনেক কৃষক তার বাস্তুভিটা পর্যন্ত বিক্রি করতে বাধ্য হন। কেউ কেউ আবার ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির চাপে আত্মহত্যা করেন।মহাজনদের কাছ থেকে উচ্চ সুদের হারে ঋণ নিয়েও অনেকে সর্বশান্ত হন।#
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০২