somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রিয় ব্লগারদের উদ্দেশ্যে আমার ম্যাসজ- যদি আপনি মনে করেন যে আপনি সত্যের সাথে আছেন, তাহলে আপনি কোথাও হার মানবেন না। দেখবেন একজন না একজন সাপোর্টার পেয়েই যাবেন।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৬ দিনের ভারত সফরে সে দেশে বাংলাদেশীদের প্রতি তাদের মনোভাব দেখে আমি খুবই মর্মাহত। বাংলাদেশ মিশনের মাননীয় কাউন্সিলর সাহেবও সেটা অকপটে স্বীকার করেন। এটা নিয়ে আমি পূর্বে পোস্টও দিয়েছিলাম। যেহেতু আমার ভিসা ঠিক ছিল এবং আমার উদ্দেশ্য ও অতীত রেকর্ডে কোন কলন্ক নেই সেহেতু আমিও কোথাও ছেড়ে কথা বলিনি। যেখানে বেশি সমস্যা দেখেছি সেখানে তীব্র প্রতিবাদ করেছি। আজ আমি তেমনি দুটো ঘটনা উল্লেখ করব।


ঘটনা-১

একবার এক দোকান থেকে ইন্দোনেশিয়ান দূতাবাসে ফোন করেছিলাম। দোকানে কম্পিউটার ব্যবহার করছিল কয়েকজন তরুন। ফোনে আমি বলছিলাম, আমি বাংলাদেশ থেকে ট্যুরিস্ট ভিসায় ভারতে এসেছি, এখন আমার ইন্দোনেশিয়া সমন্ধে কিছু ইনফরমেশন দরকার। দুর্ভাগ্যক্রমে "আই এ্যাম ফর্ম বাংলাদেশ" কথাটা বলার সাথে সাথে লাইনটা কেটে যাচ্ছিল। কয়েকবার এমন হলো। একবার রিসিপশনে আমাকে হোল্ডও করতে বলল কিছুক্ষণ হোল্ড করার পর লাইনটা আবার কেটে গেল।

তখন দোকানের বৃদ্ধ ভদ্রলোকটি বলতে লাগল, সে তোমার সাথে কথাই বলতে চাচ্ছে না।

আমি বললাম কেন??

সে বলতে লাগল, তুমি বাংলাদেশী এটা শুনে ভয় পেয়েছে।

আমার মাথা গরম হতে লাগল। তবু হাসি মুখ নিয়ে বললাম, কেন? বাংলাদেশীরা কি ভুত নাকি যে ভয় পাবে? সে বলতে লাগল, না- তুমি যেয়ে যদি আবার তাদের বাসায় বোমা ফাটাও। সবার সামনে আমিতো আকাশ থেকে পড়লাম। পাশের সবাই আমাদের কথা শুনতে ছিল। আমি কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে গেলাম। প্রতিবাদ করব না চুপ থাকব। তার বয়সের প্রতি সম্নান করে চুপ রইলাম।

আবার ফোন করার চেষ্টা করতে লাগলাম। সে তখন বললেন, আর ফোন করার দরকার নেই তোমার ফোন ধরবেই না। বাসায় যেয়ে ঘুমাও গিয়ে। এবার ভাবলাম কিছু বলা দরকার।

আমি বললাম, সারা বিশ্বে একটি বোমার ঘটনা দেখানতো যেখানে বাংলাদেশীরা জড়িত ছিল??????

সে মুম্বাইর ঘটনার কথা বলতে শুরু করল। তখন আমিও জবাব দেয়া শুরু করলাম যে, তোমাদের সরকার বলছে সব পাকিস্তান করছে আর তুমি বলছ বাংলাদেশীরা করছে। তাহলে তুমিও সিআইডির প্রধান হয়ে যাওনা ক্যান???? আসলে তোমার মত মনের মানুষগুলোই পৃথিবিতে শান্তি আনতে দেয় না। অনেক মানুষ জমে গেল। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে লাগল দেখে পাশের তরুণরা উঠে এলো এবং সরি বলতে লাগল। এবং বৃদ্ধের সাথে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে গেল। বলতে লাগল, এ্যাম্বাসিতে এমন হয়েই থাকে। তুমি অতিরিক্ত কথা বলছ ক্যান???

ঘটনা দুই

আমার এ্যান্ট্রি এ্যাক্সিট দুটোই বাই পোর্ট ছিল। তাই এ্যাক্সিট বাই এয়ার করার জন্য আমি ভারতের হোম এ্যাফেয়ার্সে যাই। সেখানে একটি অফিসে সমস্ত ফরেনারদের কাজ করে থাকে। অফিসে ৬টি কাউন্টার। এবং ৬ নং কাউন্টারে এক ভদ্রলোক বাংলাদেশ, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের কাজ করে থাকে। আমার সিরিয়াল নম্বর ছিল ২১৮।

আমার সিরিয়াল আসার অনেক আগেই আমি ৬ নং টেবিলে কি কি কাগজ লাগে সেটা জানার জন্য গেলাম যাতে করে কোন ডকুমেন্ট লাগলে সেটার ব্যবস্থা করতে পারি। আমাকে বলা হলো যেই দেশে যাবেন সেই দেশের ফ্লাইট টিকেট লাগবে। আমি তখন বাহিরে গিয়ে নেট থেকে টিকিট সংগ্রহ করে ফিরে আসলাম। আরো ৩০ মিনিট পর আমার সিরিয়াল আসল। কিন্তু তখন ৬নং টেবিলের ভদ্রলোক টেবিলে নেই। আরো পাঁচজন বাংলাদেশি বসে আছে তারই অপেক্ষায়। সবারই জরুরী দরকার।

ঘন্টাখানেক অপেক্ষা করলাম, আমাদের দেরি হয়ে যেতে লাগল। পাশের টেবিলে জিজ্ঞেস করলাম, তিনি কোথায়।

বলল, লান্চে গেছে চলে আসবে।

আরো ৩০মিনিট অপেক্ষা করলাম, সে আসল না। আমি এক অফিসারকে বললাম, স্যার আমার খুব ছোট একটি কাজ। কাজটি আপনি করে দিন প্লিজ।

তিনি বললেন, বাংলাদেশীদের কাজ তিনি ছাড়া আর কেউ করতে পারবে না।

দুই ঘন্টা হয়ে গেল। তখন আমি অফিসের অন্যান্য রুমে তাকে খোজ করতে গেলাম। একজনের নিকট জিজ্ঞেস করে পেয়েও গেলাম। সে এক রুমে কম্পিউটারে কাজ করছে। আমি বললাম স্যার আমার কাজটা দরকার।

সে বলতে লাগল, তোমার কাগজ পত্র ঠিক ছিল না। কিভাবে কাজ করব।

আমি বললাম, তখন আমার সিরিয়াল ছিল না। ইনফরমেশনের জন্য তোমার কাছে গিয়েছিলাম, তুমি বলেছিলে টিকিট আনতে আমি টিকিট নিয়ে এসেছি।

সে বলতে লাগল, এখন অফিসের সময় শেষ।

আমি বললাম, না। টাইম শেষ হয় নি। আরো অনেকেই অফিসে কাজ করছে। আমি বললাম, আমরা ৬ জন বাংলাদেশি ৩ ঘন্টা ধরে বসে আছি তুমিইতো অফিসে নাই।

সে উত্তেজিত হয়ে বলতে লাগল, তোমরা সারাদিন বসে থাকলে আমার কি? আমি কি করতে পারব। আমি ঠান্ডা মাথায় বলতে লাগলাম, তুমি যথা সময়ে অফিসে থাকলে এই সমস্যা হতো না।

সে আরো উত্তেজিত হয়ে পড়ল। তার গড়ম দেখে আমিও ঠান্ডা হবো না বলে পণ করলাম। এর শেষ আমি দেখে নিব বলে স্থির করলাম। আমি অফিস থেকে বের হই না।

বলতে লাগলাম, স্যার, প্লিজ কাজটা আমার দরকার। কাজটা যদি লিগ্যাল হয় আমাকে করে দিন, আর লিগ্যাল না হলে বলেদিন সম্ভব না, দেখি আমি অন্যকোথাও গিয়ে কিছু করতে পারি কি না।

সে বলল কাল আস। আমি বললাম, আমি আজরাতে মুম্বাই যাব। তাই আজই করতে হবে।

সে আবার চিৎকার করতে লাগল। আমিও চিৎকার করে একটি কথাই বলতে লাগলাম, তুমি সঠিক সময়ে টেবিলে থাকলে কোন ঝামেলাই হতো না। তখন পাশের টেবিলের কয়েকজন এসে আমাকে বলল, তুমি যাও আমরা বুঝিয়ে পাঠিয়ে দিচ্ছি।

আবার কাউন্টারে এসে বসলাম। কিছুক্ষণ পর তাকে নিচে নেমে যেতে দেখে মেজাজ তেরা হয়ে গেল। আমি রিসিপশনে বিষয়টি আলাপ করলাম।

সে বলল, তিনি বড় অফিসার আমরা তাকে কিছুই বলতে পারব না। আমি বললাম, ওকে, তাহলে আমি তার নামে কমপ্লেন লিখব। কার বরাবর লিখতে হবে? সে বলে দিল, শন্ঙর মহাদেব, সেক্রেটারি। নিচ তলার ২৪ নং অফিসে বসেন। তার নিকট কমপ্লেন করতে পার। আমার যেই দরকার ছিল সেটা তেমন দরকার ছিল না, তবুও এখন আমি তার শেষ দেখার জন্য পাগল হলাম। আমি দ্রুত সেক্রেটারির রুমের দিকে রওনা হলাম। তার রুমের সামনে আসতেই দেখলাম সেও সেই রুম থেকে বের হলো। সেও আমাকে দেখল। আমি তাকে দেখে পাশে গিয়ে দাড়ালাম, এবং লক্ষ্য করলাম সে উপরের দিকে যাচ্ছে। তাই আর কমপ্লেন না করে উপরে গেলাম। দেখলাম সে কাউন্টারে এসেছে। আমার মাথা তখনও গড়ম, তাই দূরে গিয়ে বসে ঠান্ডা হতে লাগলাম। ততক্ষণে সে অন্য বাংলাদেশিদের কাজ দেখছে। সবার সাথেই অমানুষের মত ব্যাবহার করছে। কেহই কিছুই বলছে না। শুধু মাথা ঝুলাচ্ছে। কিছুক্ষণপর আমি টেবিলে গেলাম। সে আমাকে দেখা মাত্রই আরো কর্কষ ভাষায় বলতে লাগল, তেরা সিরিয়াল কিতনা থা?? আমি বললাম, টু-ওয়ান-এইট। ২১৮।

সে অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম হাতে নিয়ে পাশের টেবিলের অফিসারকে দেখিয়ে বলতে লাগল, দেখছ! এই ছেলে কত মিথ্যা কথা বলতে পারে!!! তার নম্বর ২০৮ অথচ বলে ২১৮।

আমি টানদিয়ে এ্যাপলিকেশন ফর্ম নিয়ে দাড়িয়ে চিৎকার করে বলতে লাগলাম, স্টপ। বিকেয়ারফুল এ্যান্ড মাইন্ড ইউর ল্যান্গুয়েজ। মিথ্যাবাদি বলবানা। তুমি এখন পর্যন্ত অনেক মিথ্যা বলছ, আমি কোন মিথ্যা বিলিনি, কখনো বলিও না। বলে রিসিপশনে এ্যাপ্লিকেশন দেখিয়ে বললাম, এটার সিরিয়াল নম্বর কত, বলল ২১৮। আ

তখন আমার পাসপোর্ট নিয়ে একটা একটা পেজ দেখতে লাগল। পরে বলল, ওকে তেরা কাজ হো গায়া। আভি চল যা। আমি বলাম কই যাব। আই আর আর ভবন। আমি বললাম, এটা কোথায়?? সে বলল সেটা আমার কাজ না। আমি বললাম আমিতো চিনি না। সে বলল, তাহলে আমি কি তোমাকে আমার গাড়িতে নিয়ে যাব??? কাজ হয়ে গেছে তাই ঠান্ডা হয়ে গেলাম। রিসপশনে গিয়ে 'আই আর আর' ভবনের ঠিকানা নিলাম। রিসিপশনের মেয়েটি বলতে লাগল, সে কি তোমাকে কোন নাম্বার দিয়েছে? আমি বলললাম নাহ। সে বললম, সে তোমাকে একটা ফাইল নাম্বার দিবে যেটা দিয়ে তুমি ঐ অফিস থেকে তোমার পাসপোর্টে স্ট্যাম্প নিবা।

আমি আবার তার নিকট গিয়ে বললাম, হামারা ফাইল নাম্বার কাহাপে। সে বলল, লাগবে না।
তারপর চলে গেলাম, 'আই আর আর' ভবনে। তখন পাঁচটা বাজে। ভিতরে গেলাম। বুঝতে পারলাম, এখান থেকেই পাসপোর্টে স্ট্যাম্পিং হয়। আর আগের অফিস থেকে এ্যাপ্রোভাল পাঠায়। আমি আমার পাসপোর্ট দেখিয়ে বললাম, এই নামে একটা এ্যাপ্রোভাল আসার কথা আসছে কি না?

সে চেক করে বলল, না আসে নি। বাকি পাঁচজন বাংলাদেশীদের কারোটাই আসে নি। ৬টা পর্যন্ত অপেক্ষা করলাম। বাকি সবাই চলে গেছে। আমরা ৬জন বাংলাদেশি এবং অফিসের লোকজন আছি। আমি অফিস ইনচার্জের নিকট গিয়ে ঘটনা বিশ্লেষণ করলাম। সে তখন আগের অফিসে ফোন দিল। কিন্তু কেহ ফোন উঠাল না। তিনি বললেন, ঠিক আছে। তোমাদের জন্য আমরা সবাই আরো ১০ মিনিট অফিস খোলা রাখব, এর মধ্যে যদি তোমাদের এ্যাপ্রোভাল আসে তবে তোমাদের কাজ করে দিয়েই তারপর আমরা যাব। কিন্তু কোন ম্যাসেজই আসল না। তখন অফিসার এগিয়ে এসে সরি বলল, আরো বলল তোমাদের জন্য কিছুই করার নেই। পরশু আস, কারণ কাল মুহাররমের বন্ধ। আমি বললাম, স্যার আমার কিছু কথা আছে। তিনি বললেন বলো। আমি বললাম স্যার, আমি কমপ্লেইন লিখব। তিনি বললেন, কার নামে। তখন পুরু ঘটনা বললাম। ঐ আগের ভদ্রলোক ২.৩০ ঘন্টা টেবিলে ছিলেননা শুনে তিনিও রাগান্বিত হলেন। তিনি বললেন, কি বিষয়ে লিখবে? আমি বললাম, ঐ ভদ্রলোককে বাংলাদেশীদের কাউন্টার থেকে পরিবর্তন করার জন্য আবেদন করব।

তিনি বললেন, কেন? আমি বললাম, তিনি বাংলাদেশীদের সাথে খারাপ ব্যাবহার করেন। তখনবাকি বাংলাদেশীরাওএগিয়ে এসে একাত্ত্বতা প্রকাশ করল। তখন তিনি কাগজ কলম দিয়ে বললেন, ওকে, তুমি জয়েন সেক্রেটারি বরাবর কমপ্লেইন লিখ। লিখে আমার কাছে দাও, আমি পিওন দিয়ে পরশু ঐ অফিসে পাঠিয়ে দিব। তাছারা তুমি হোমএ্যাফেয়ার্সের ওয়েবসাইটে গিয়েও ইমেইলে লিখতে পার।


পরে তিনি আমার সাথে অনেক্ষণ কথা বললেন, আমার সব জানলেন। আমি তাকে বুঝালাম, মূলত কাজটা আমার এত গুরুত্বপূর্ন নয়, কিন্তু বাংলাদেশিদের প্রতি তার মনোভাব দেখেই আমার বেশি খারাপ লেগেছে। আমি তাকে আরো বললাম, আমি বাংলাদেশ দূতাবাসেও বিষয়টি জানাবো। তিনি আমাকে আরো উৎসাহিত করলেন। সেই উৎসাহ আমি আপনাদেরও দিচ্ছি, যদি আপনি মনে করেন যে আপনি সত্যের উপর আছেন, তাহলে আপনি কোথাও হার মানবেন না। দেখবেন একজন না একজন সাপোর্টার পেয়েই যাবেন, সেটা যে কোথাও হোক।

সবাইকে ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫০
২২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×