somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অপ্রকাশিত.।.।.।.।.।.।.।.।.।।।

১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

****
Joy BANGLA
Joy BONGOBONDHU
Joy Jiaur Rahman
Joy Hasina n Khaleda Nani
Joy 2 Nanir Charpaser Osonkho Chamchika
Joy Tader Jader Dalali Unara 2jn Altm KOren
n
sorboses abr Joy BANGLA.....
2br Joy BANGLA bollam cz 1st a bolsi amar on2r thk n lst tm bolsi unader hoye cz unadr kase agey Bap,Jamai dn Nijera dn Chamchika dn Dalali dn BANGLADESH........



****ভারতের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মেজর জেনারেল (অব.) অশোক মেহতা প্রশ্ন তুলেছেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কি জনগণ এবং সেনাবাহিনীকে নিয়ে আরেক মেয়াদ ক্ষমতায় থাকতে পারবেন? এর মধ্যেই এ অঞ্চলের ভূ-রাজনৈতিক বিষয়টি নির্ভর করছে। এ থেকেই একটি উন্নত কৌশলগত পরিবেশ বেরিয়ে আসবে। শেখ হাসিনা আরেক দফায় ক্ষমতায় আসতে পারলে ভারত যে উদ্দেশ্যে বাংলাদেশকে স্বাধীনতা যুদ্ধে সমর্থন দিয়েছিল তা বাস্তবায়ন হতে পারে। বুধবার রাজধানী নয়াদিল্লিতে ‘১৯৭১ ওয়ার: ইন্ডিয়া’স গ্রেটেস্ট ভিক্টরি’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। এ খবর দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের টু সার্কেল নামের একটি ওয়েবসাইট। বার্তা সংস্থা আইএএনএস’কে উদ্ধৃত করে এতে বলা হয়, ওই সেমিনারে প্রশ্ন তোলা হয়, ৪০ বছর আগে বাংলাদেশ সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখার কারণে ভারত কৌশলগতভাবে কি লাভবান হয়েছে? এ সেমিনারের আয়োজক ভারতের সেনাবাহিনীর অর্থায়নে পরিচালিত ‘সেন্টার ফর ল্যান্ড ওয়ারফেয়ার স্টাডিজ’ (সিএলএডব্লিউএস)। এতে ওই প্রশ্নের জবাবে বলা হয়েছে, এ অঞ্চলের ভূ-রাজনীতি থেকেই কৌশলগত পরিবেশ নিঃসৃত হবে। অশোক মেহতা এর আগে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর শেষ হওয়া ভারতীয় বাহিনীর সামরিক অভিযান থেকে শেখা সামরিক অভিজ্ঞতার ব্যাপারে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, তখন এক কোটি শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়ার বিষয়টি চিন্তা করতে হয়েছিল। ১৯৭১ সালের মার্চে সামরিক অভিযান শুরুর পর এসব শরণার্থী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ) থেকে ভারতে চলে এসেছিল। প্রাথমিকভাবে তখন ওই সব শরণার্থীকে আশ্রয় দেয়ার জন্য সীমান্তবর্তী এলাকাতে সীমিত সামরিক সমাধানের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। কিন্তু এর সঙ্গে অন্য আরও বিষয় একীভূত হওয়ায় আশা করা হচ্ছিল, বাংলাদেশ সৃষ্টি হলে ভারতের পূর্বাংশ উগ্রপন্থিদের অভয়াশ্রমের ঝুঁকি থেকে নিরাপদ থাকবে। বেশ কয়েক বছর এমন কোন নিরাপত্তা পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রবক্তা শেখ মুজিবুর রহমান কয়েক বছর পরই প্রাণ হারান। এরপর সেখানে শাসনের পালাবদল সমস্যাকে আরও জটিল করে তোলে। তিনি বলেন, এখন পরিস্থিতি বদলে গেছে। আমাদের কমান্ডোরা যৌথ মহড়ায় অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশের সেনাপ্রধান এনডিএ (ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমি)-তে এসে পাসিংআউট প্যারেডের অভিবাদন গ্রহণ করছেন। উলফা বিদ্রোহীদের দেশে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। মেহতা বলেন, শেখ হাসিনা আরেক মেয়াদ জনগণ ও সামরিক বাহিনীকে নিয়ে ক্ষমতায় থাকতে পারলে একদম শুরুতে যে পরিকল্পনা করা হয়েছিল তা বাস্তবায়ন হতে পারে।



****চরম নির্লজ্জের মত ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির সময় আটক হওয়া ড্রোন ‘RQ-170' ফেরত চেয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আর তার গালে কষে চর মেরে ইরান উত্তর দিয়েছে যে, 'মার্কিন প্রেসিডেন্ট মনে হয় ভুলে গেছেন যে, তাদের গোয়েন্দা বিমান ইরানের আকাশসীমা লংঘন করে গুপ্তরচরবৃত্তির কাজ করছিল। এছাড়া, মার্কিন প্রশাসন ইরানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে হস্তক্ষেপ করে আসছে। যা আন্তর্জাতিক আইনের মারাত্মক লংঘন। যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ইরানের আকাশসীমা লংঘন এবং পরবর্তী ঘটনাগুলোর দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।'

আমেরিকা কয়েকদিন আগেও সব অস্বীকার করে আসছিল এখন আবার নির্লজ্জের মত ড্রোন ফেরত চায়। যতক্ষণ ইরান ভিডিও ফুটেজ সম্প্রচার করেনি, ততক্ষণ আমেরিকানরা গালভরা বুলি আওড়াচ্ছিল। বলছিল, এটি হাজার হাজার ফুট উপর থেকে ভেঙ্গে পড়ার কারণে এত বেশি টুকরো টুকরো হয়ে গেছে যে, তা থেকে মাথামুণ্ডু কিছুই উদ্ধার করতে পারবে না ইরান। কিন্তু এখন এটিকে সম্পূর্ণ অক্ষত দেখে মাথা খারাপ হয়ে গেছে তাদের। আমেরিকার ভয় এই যে, ড্রোনটির রাসায়নিক কম্পোজিশন, রাডার, উন্নত অপটিক প্রযুক্তি ফাঁস হলে ইরানও ড্রোন তৈরি করার চেষ্টা করতে পারে। আর একই প্রযুক্তি আমেরিকা তার সর্বাধুনিক যুদ্ধবিমানগুলোতে ব্যবহার করেছে। তার মানে তখন ইরানের হাতেও সর্বাধুনিক প্রযুক্তি এসে পরবে।

এদিকে ইলেক্ট্রনিক যুদ্ধে ইরানীদের দক্ষতা দেখে ইসরায়েল তো ভয়ে প্যান্ট ভিজে একাকার(!)। ইসরায়েলের সবকটা প্যান্টই তো এক এক করে ভিজে যাচ্ছে, কিছু দিন পর তারা পড়বে কি ?

****গুম-গুপ্তহত্যা চলছেই ! এবার শিকার হলো শাবিপ্রবির দুই ছাত্র ।

গতকাল সন্ধ্যায় সিলেটের বাদাঘাট এলাকায় বেড়াতে গিয়ে খুন হয় শাবিপ্রবির কেমিক্যাল ইন্জিনিয়ারিং বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র অনীক এবং খায়রুল। তারা বেশ কয়েকজন বন্ধুবান্ধব মিলে সেখানে বেড়াতে গিয়ে নদীতে নৌকাভ্রমণ করার সময় নৌকার মাঝির কারসাজিতে এক জায়গায় বেশ কয়েকজন লোক নৌকায় উঠে। তাদের অস্ত্রের মুখে সাথে থাকা মোবাইল এবং টাকা দিয়ে দেয়ার পর দুজনকে তারা ছেড়ে দেয়। তারপর নৌকায় থাকা অনীক এবং খায়রুলকে তারা নির্মমভাবে মারার এক পর্যায়ে তারা নদীতে পড়ে যায়। এর মধ্যে খায়রুল সাতার জানতো। কিন্তু তার মাথায় বাড়ি দেয়াতে সে বেশীদুর সাতরে তীরে পৌছাবার আগেই নদীতে তলিয়ে যায়। আর অনীক সাতার না জানায় সে সেখানেই ডুবে যায়।

সন্ধ্যায় খবর পাওয়ামাত্রই ভার্সিটির বিভিন্ন বিভাগের ছাত্ররা ভীড় জমাতে থাকে নদীর পাশে। রাতে অনীকের এবং ভোরবেলায় খায়রুলের মৃতদেহ পাওয়া যায়। এখন পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে শোকের ছায়া।

ঘটনার রাতেই প্রক্টরকে পুরো ঘটনা জানানোর পরেও পুরো রাত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে তাদেরকে উদ্ধারের কোন চেষ্টাই করা হয়নি। সবচেয়ে দু:খজনক ঘটনাটি ঘটে ভোরে একটি লাশ যখন নদী থেকে তোলা হয় তখন। ফারুক নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক জন শিক্ষক মুখে সিগারেট নিয়ে নদীর পাড়ে ছিলেন। লাশ তোলার সময় তিনি লাশের এক হাত দূরত্বে ছিলেন এবং তার মুখ থেকে নির্গত ধোয়া মৃতদেহের মুখে পড়ে।

এর প্রেক্ষিতে তিন দফা দাবী পেশ করা হয়েছে কর্তপক্ষের কাছে :-

১।দায়িত্বে অবহেলার জন্য ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রক্টরকে পদত্যাগ করতে হবে।
২।লাশের প্রতি অবমাননার দরুন ফারুক স্যারকে ছাত্রছাত্রীদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
৩।অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও ফাঁসি কারজকর করতে হবে।

আর কত মৃত্যু এভাবে চোখের সামনে দেখতে হবে আমাদের?? বিজয় দিবসের আনন্দ ভাগাভাগি করতে নদীতে ঘুরতে গিয়ে ডাকাতদের হাতে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দুই ছাত্রকে এভাবে লাশ হয়ে ফিরে আসতে দেখেও চোখ বুজে থাকবো আমরা ??


****সে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির শিক্ষক (ছিল, এখন বহিস্কৃত), ভারতের সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও জনতা পার্টির সভাপতি তথা বিশাল রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। হ্যা, নরপিশাচ সুব্রামনিয়াম স্বামীর কথা বলছি। বাংলাদেশ দখলের কথা বলে তিনি তাঁর ভেতরের লুকিয়ে থাকা কথা এভাবে বের করে দিলেন?

এটা সত্যিই আমাদের জন্য হতবাক, একই সাথে শঙ্কিত হওয়ার। একজন দায়িত্বশীল রাজনীতিক যখন এভাবে বলছেন তবে এটা অবশ্যই মিথ্যা হতে পারে না যে, ভারতের বহু লোকের মনে বাংলাদেশকে দখল করার খোয়াব আছে!

এমন যাদের চিন্তাধারা তাদের সাথে কি করে বন্ধুত্ব সম্ভব ?
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ফাঁদ (The Middle Class Trap): স্বপ্ন না বাস্তবতা?

লিখেছেন মি. বিকেল, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:৪৫



বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত কারা? এই প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তবে কিছু রিসার্চ এবং বিআইডিএস (BIDS) এর দেওয়া তথ্য মতে, যে পরিবারের ৪ জন সদস্য আছে এবং তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ এঁটেল মাটি

লিখেছেন রানার ব্লগ, ১২ ই মে, ২০২৪ রাত ১:৫৬




শাহাবাগের মোড়ে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলাম, মাত্র একটা টিউশানি শেষ করে যেন হাপ ছেড়ে বাঁচলাম । ছাত্র পড়ানো বিশাল এক খাটুনির কাজ । এখন বুঝতে পারি প্রোফেসরদের এতো তাড়াতাড়ি বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসুন সমবায়ের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন করি : প্রধানমন্ত্রী

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৪:১০



বিগত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নিজ সংসদীয় এলাকায় সর্বসাধারনের মাঝে বক্তব্য প্রদান কালে উক্ত আহব্বান করেন ।
আমি নিজেও বিশ্বাস করি এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক ।
তিনি প্রত্যন্ত অন্চলের দাড়িয়ারকুল গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাইলট ফিস না কী পয়জনাস শ্রিম্প?

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১২ ই মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪০

ছবি সূত্র: গুগল

বড় এবং শক্তিশালী প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পাশে ছোট ও দূর্বল প্রতিবেশী রাষ্ট্র কী আচরণ করবে ? এ নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধিক্ষেত্রে দুইটা তত্ত্ব আছে৷৷ ছোট প্রতিবেশি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছেলেবেলার অকৃত্রিম বন্ধু

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

খুব ছোটবেলার এক বন্ধুর গল্প বলি আজ। শৈশবে তার সাথে আছে দুর্দান্ত সব স্মৃতি। বন্ধু খুবই ডানপিটে ধরনের ছিল। মফস্বল শহরে থাকতো। বাবার চাকুরির সুবাদে সেই শহরে ছিলাম... ...বাকিটুকু পড়ুন

×