somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মহাকাশে পৃথিবীর চোখ।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এর নাম শুনেনি এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম।আসুন জেনে নেই হাবল সর্ম্পকে কিছু তথ্য।
প্রথমেই একটু পিছনে ফিরে যাই,আজ থেকে 66 বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়।তখন 33 বছরের যুবক লেমন স্পিজার,কাজ করছিলন সাবমেরিন যুদ্ধে কিভাবে এবং কত দ্রুত প্রতিপক্ষের জাহাজ ধংস করা যায়,তার মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন তিনি।সেই তখন থেকেই সে স্বপ্ন দেখতো বিশাল একটি দুরবীন পৃথিবীর বাইরে মহাকাশে ভেসে ভেসে অসীম মহাকাশের গভীরে উকি মেরে বের করে আনবে,মানুষের অজানা তথ্য এবং ছবি।বিশ্বযুদ্ধের শেষে আমেরিকা যখন মহাকাশে যান পাঠানোর পরিকল্পনা গ্রহন করে।কিন্ত তার আগেই রাশিয়া মহাকাশে উপগ্রহ পাঠায়,পৃথিবীর কক্ষপথে মানুষ পাঠায়,চাদের কক্ষপথে নভোযান পাঠায়।এতে করে আমেরিকার মাথা খারাপ হবার দশা।তখন তারা সরাসরি 1969 সালে চাদের পৃস্ঠে নভোচারী নামায় এবং আবার সফল ভাবে তাদেরকে পৃথিবী পৃস্ঠে ফিরিয়ে আনে।এর পর আমেরিকা চাদের বুকে অনেকগুলি সফল অভিযান চালায়।এরপর থেকে বিন্জানীদের চাঁদ নিয়ে আগ্রহ ধীরে ধীরে কমতে থাকে।
আর অন্যদিকে স্পিজার তার পরিকল্পনার পক্ষে বিভিন্ন মাধ্যমে জনমত গঠন করতে থাকে।এর এক পর্যায়ে তার 30 বছরের সপ্নের সফল বাস্তবায়ন ঘটে।যখন নাসা (ন্যাশনাল এ্যারোনটিক্যাল এন্ড স্পেস এডমিনিস্ট্রশন) তার পরিকল্পনা গ্রহন করে,এবং মহাকাশে এই রকম একটি দুরবীন স্হাপনের সিন্ধান্ত নেয়।
অবশেষে 1990 সালের 24 শে এপ্রিল সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে নভোখেয়াযানের মাধ্যমে এই রকম একটি দুরবীন মহাকাশে স্হাপন করে। কিন্ত মহাকাশে দুরবীনটি স্হাপনের পর এতে ব্যাপক গোলমাল ধরা পরে।যেমন দুরবীনটিকে একটি নির্দিস্ট বিন্দুতে তাক করে রাখা যায় না,দুরবীনের ক্যামেরা ঠিকমত ছবি তুলতে পারে না, 96 মিনিটে কক্ষপথ প্রদক্ষিনের সময় দুরবীনের তাপ উঠানামা করে 200 ডিগ্রী ফারেনহাইট থেকে -150 ডিগ্রী ফারেনহাইটে।এই পরিবর্তনে দুরবীনের কাঠামো বৃদ্ধি ও সংকোচন হয়, এর ফলে দুরবীনে প্রচন্ড ঝাকুনীর সৃস্টি হয়।এই রকমের নানা সম্যসায় ভেস্তে যেতে বসে 160 কোটি ডলালের দুরবীন। অবশেষে 1993 সালের 2রা ডিসেম্বর 20 কোটি ডলার ব্যায় করে হাবলকে ঠিক করার মিশন পরিচালনা করে নাসা।এটি ছিল চাদে প্রথম মানুষ পাঠানোর মতই জটিল কঠিন এবং ঝূকিপূর্ন মিশন।
বিখ্যাত জ্যেতির্বিদ এডউইন পাওয়েল হাবলের (1889-1953) নামে এই দুরবীনের নামকরন করা হয়।
হাবল কি ভাবে কাজ করে: দুরবীনটির আকৃতি বিশাল।এটি লম্বায় 426 ফুট, চওড়ায় 14 ফুট মহাজাগতিক ক্ষতিকর রশ্নির প্রভাব থেকে একে রক্ষা করার জন্য এর বাইরের দিকটা রুপা দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়েছে। দুরবীনটি পৃথিবী পৃস্ঠ থেকে 320 মাইল উপরে মহাশূন্যে একটি নির্দিস্ট কক্ষপথে ঘূর্নায়মান। দুরবীনটির সামনে পিছনে দুটি আয়না আছে,একটি প্রাইমারী মিরর অন্যটি সেকেন্ডারী মিরর,এর ব্যাস প্রায় 8 ফুট।দুরবীনের ভিতরে দুটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা আছে, একটি ওয়াইড ফিল্ড ক্যামেরা (WFPC) অন্যটি ফেইন্ট অবজেক্ট (FOC) ক্যামেরা।এছাড়াও দুরবীনের ভিতরে রয়েছে ফটোমিটার,স্পেকটোগ্রাফ,জাইরোস্কোপ ইত্যাদি নানা জিনিস।মহাকাশের বিভিন্ন বস্তু থেকে আলো এসে দুরবীনের প্রাইমারী মিররে এসে এক বিন্দুতে মিলিত হয়,এরপরে সেকেন্ডারী মিরর হয়ে দুরবীনের প্রধান ক্যামেরায় সেই আলো সংগৃহিত হয়।দ্বিতীয় ক্যামেরায় তারার রাসায়নিক উপাদানের স্বরুপ নির্নয় করা হয়।এভাবে সংগৃহিত তথ্য দুরবীনের সাথে লাগানো একটি প্রেরক এন্টেনার সাহায্যে ভূ-পৃস্ঠ থেকে 22,000 মাইল উপরে অবস্হিত ট্র্যাকিং এন্ড ডাটা রিলে স্যাটেলাইটের (TDRSS) মাধ্যমে আমেরিকার নিউ মেস্কিকোতে অবস্হিত ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রে।সব তথ্য প্রক্রিয়া ও বিশ্লেষনের জন্য পাঠানো হয় মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোরে অবস্হিত স্পেস টেলিস্কোপ সাইন্স ইনিস্টিউটে,ওয়াশিংটনের গর্ডাড স্পেস ফ্লাইট (STOCC) সেন্টারের মাধ্যমে।এরপরে সংগৃহিত তথ্য ও উপাপ্ত সমুহ কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত করে ছবি তৈরী করা হয়। এখানে উল্লেখ্য যে হাবল দুরবীনে ফটোগ্রাফিক প্লেটের পরির্বতে সংগৃহিত তথ্য সমুহ ডিজিটাল সংকেতে রুপান্তরিত করে ম্যাগনেটিক টেপে ধারন করা হয়।এবং সংগৃহিত তথ্যসমুহ দিনে দুইবার উল্লেখিত ব্যাবস্হার মাধ্যমে বিন্জানীদের হাতে এসে পৌছায়।
হাবলের চোখ: অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে পৃথিবীতে এত বিশাল বিশাল দুরবীন থাকতে এত টাকা খরচ করে মহাকাশে দুরবীন পাঠানোর কতটা প্রয়োজন ছিল? প্রয়োজন ছিল কারন পৃথিবীর উপরে বিশাল একটি বায়ুমন্ডল থাকার ফলে দুর মহাকাশ থেকে আসা বিভিন্ন ধরনের আলো,পৃথিবী পৃস্ঠে আসার সময় বায়ুমন্ডল সেই আলোর অনেকটাই শোষন করে নেয়।এরপরে যেটুকু আলো পৃথিবী পৃস্ঠে এসে পৌছায় তা খুব ক্ষীন এবং গবেষনার জন্য যথেস্ট নয়।কিন্ত পৃথিবীর বাইরে কোন বায়ুমন্ডল নেই,স্বাভাবিক দৃস্টি সীমানা অনেক দুর পর্যন্ত বিস্তৃত।
আর হাবলের দৃস্টি সীমা অনেক অনেক দুর পর্যন্ত প্রসারিত এর দৃস্টি ফাকি দেয়া সম্ভব নয়।তাছাড়া হাবলের তোলা ছবি পৃথিবী থেকে তোলা ছবির চেয়ে 10 গুন বেশী স্পস্ট।হাবলের পাঠানো ছবি এবং তথ্য থেকে বিন্গনীরা অনেক অজানা তথ্য জানতে পেরেছেন,যা এর আগে তাদের জানা ছিল না।কাজেই এই রকম একটি দুরবীনের খুব প্রয়োজন ছিল।
হাবলের পাঠানো তথ্য ও ছবি:হাবলকে মেরামতের পর 1993 সালের 18 ই ডিসেম্বর হাবল M-87 গ্যালাস্কীর প্রথম ছবি পাঠায় যা দেখে বিন্গানীরা অবাক হয়ে গেলেন,সেই ছবি ছিল ঝকঝকে। আর M-87 গ্যালাস্কীর ছবি পৃথিবীর দুরবীনের সাহায্যে তোলা সেই ছবি ছিল ঘোলা আর অস্পস্ট।
কালপুরুষ (Orion) মন্ডলের M-42 ওরিয়ন নীহারিকা অভ্যন্তরে নক্ষএ সৃস্টি হয় কিভাবে তা বিন্গানীরা দেখতে পেয়েছেন। পৃথিবী থেকে 7 হাজার আলোকবর্ষ দুরে ঈগল নীহারিকায় প্রায় 1 লক্ষ কোটি কিঃমিঃ উচ্চতার বিশাল এক ধূলি মেঘের আস্তরন রয়েছে,এবং এই মেঘের মধ্যে সূর্যের দ্বিগুন 100 টি নতুন তারার সন্ধান পেয়েছে হাবল।হাবল M-87 গ্যালাস্কীর কেন্দ্রর চারিদিকে প্রচন্ড গতিতে ঘূর্নায়মান জলন্ত গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে,এর সম্ভাব্য কারন হতে পারে বিশাল আকারের কৃন্ষ গহ্ববর।ড্রাকো (Draco) মন্ডলের ক্যাটস্‌ আই (Cats eye) নীহরিকায় উজ্জল কমলা রংয়ের বিশাল একটি বলয়ের সন্ধান পাওয়া গেছে,এর সম্ভাব্য কারন হতে পারে তারকার মৃত্যুর সময়ের বিস্ফোরের ফল।হাবল দেখতে পেয়েছে 50 কোটি আলোকবর্ষ দুরে স্কালপটার (Sculptor) মন্ডলের কার্ট হুইল (Cartwheel) গ্যালাস্কীর কেন্দ্রে এর সহচর অপর একটি গ্যালাস্কী প্রচন্ড বেগে ভিতরে প্রবেশ করার ফলে যে শকওয়েভের সৃস্টি হয়েছে তার গতি ছিল ঘন্টায় প্রায় সোয়া তিন লক্ষ মাইল।হাবল দেখতে পেয়েছে দক্ষিন আকাশে ইটা ক্যারিনা তারাটিতে 1841 সালে এক বিশাল বিস্ফোরন ঘটে, এবং তখন এটি আকাশের দ্বিতীয় উজ্জলতম বস্তুতে পরিনত হয়।হাবলের অনুসন্ধানে প্রমান পাওয়া গেছে যে আমাদের সৌরজগতের চেয়েও বড় বিশাল দুটি অগ্নিগোলোকের বিস্ফোরনই এই তারাটির উজ্জলতা বৃদ্ধিরকারন।
HH1 এবং HH2 নামক দুটি তারার প্রায় 1 লক্ষ আলোকবর্ষ বিস্তৃত অন্চলে দুটি বড় কিন্ত হালকা মেঘপুন্জে ঘন্টায় কয়েক হাজার কিঃমিঃ বেগে ঝড় প্রবাহিত হচ্ছে।প্রায় দুই দশক পূর্বে বিন্গানীরা এই সিন্ধান্তে উপনিত হন যে এই দুটি তারার একটির মাধ্যাকর্ষন বৃদ্ধি পাওয়ায়,এর চারপাশের মেঘের স্তরকে নিজের কেন্দ্রের দিকে আকৃস্ট করায় ধূলায় অতি ঘনত্বের সৃস্টি হয়।এবং অতিরিক্ত পদার্থ বিপরীত দিকে ছড়িয়ে পড়ে, এই মেঘপুন্জের সৃস্টি করে।পৃথিবীর দুরবীনের সাহায্যে তোলা ঝাপসা ছবির মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া অনুমান করা গেলেও,হাবল সেই দুই দশকের রহস্যপূর্ন প্রশ্নের নিশ্চিত সমাধান দিয়েছে।1995 সালের ডিসেম্বরে হাবল সপ্তর্ষী মন্ডলের লেজের কাছাকাছি সরু একফালি জায়গায় দৃস্টি দিয়ে সেখানকার কিছু ছবি তুলে আনে,কিন্ত এর আগে এই স্হানটিকে তুলনামুলক "শূন্য" অন্চল হিসাবে (যেখানে মহাশূন্যে বস্তুর উপস্হিতি অনিশ্চিত) জানতো বিন্গানীরা। কিন্ত হাবলের তোলা ছবিতে দেখা যায় সেখানে 1500 গ্যালাস্কী বিদ্যমান,
এবং এটি এখন পর্যন্ত তোলা সবচেয়ে গভীর মহাশূন্যের ছবি।1994 সালে শুমেকার লেভি 9 নামের একটি ধূমকেতুর 21 টি টুকরা 16 থেকে 26 শে জুলাই পর্যন্ত বৃহস্পতি গ্রহের পৃস্টে আছড়ে পড়ে,এর এক একটি টুকরা 1কিঃমিঃ থেকে শুরু করে 4কিঃমিঃ পর্যন্ত বড় ছিল।এই টুকরা গুলির আঘাতে যে বিস্ফোরনের সৃস্টি হয়েছিল তা হিরোশিমায় নিক্ষিপ্ত পারমানবিক বোমার চেয়েও কয়েকগুন বেশী শক্তিশালী। হাবল এই বিস্ফোরনের ছবি তোলে এবং এ সর্ম্পকে বিস্তারিত পর্যবেক্ষন করে।পরবর্তিতে এই বিস্ফোরন জনিত প্রতিক্রিয়া বিশ্লেষন করে বৃহস্পতির উপাদান সমন্ধে বহু তথ্য জানা গেছে।
হাবলের মাধ্যমেই প্রথম জানা যায়,শনির কিছু উপগ্রহের নিজেদের মধ্যে সংর্ঘস ঘটে।এছাড়াও হাবলের মাধ্যমে প্রমানিত হয়েছে যে শনির বলয় সমূহ স্হায়ী নয়,সময়ের বির্বতনের সাথে সাথে গ্রহের মাধ্যাকর্ষনে এরা ধ্বংস প্রাপ্ত হয়।আরও প্রমান পাওয়া গেছে 1993 সালে কোন মহাজাগতিক বস্তুর প্রভাবে শনির উপগ্রহ প্রমিথিউস তার কক্ষপথ থেকে প্রায় 31,000 মাইল দুরে সরে গেছে।মন্গল গ্রহের ধূলিঝড়, বৃহস্পতির উপগ্রহ আই ও (IO) র পৃস্ঠে ভূমিকম্প। ইত্যাদি বিভিন্ন ঘটনা হাবলের মাধ্যমে জানা গেছে।
হাবলকে কক্ষপথে পাঠানো হয়েছিল 10 বছরের মেয়াদে,আজ হাবল 21 বছরে পর্দাপন করছে।এবং আরো 10 বছর এটি সক্রিয় থাকবে।যদিও এর মধ্যে হাবলকে কক্ষপথে গিয়ে নভোচারীরা এর মেরামত করেছে।এর মধ্যে ছিল হাবল তার কক্ষপথ থেকে বছরে কয়েক ফুট করে সরে যাচ্ছিল,তা ঠিক করা হয়েছে।এছাড়াও হাবলে স্হাপিত করা হয়েছে নতুন নিকট অব লোহিত (Near infra red camera)ক্যামেরা।তারার কেন্দ্রের উজ্জল অংশকে আড়াল করে পরীক্ষা চালানোর জন্য বসানো হয়েছে একটি ক্রোনোমিটার (Chronometer),এবং উন্নত মানের নতুন আরো একটি ক্যামেরা।
হাবলের মাধ্যমে আমাদের চোখ পৌছে গেছে,মহাবিশ্ব সৃস্টির প্রথম মুহুর্তের 100 কোটি বছরের মধ্যে।
এবং হাবল প্রমান করেছে মহাবিশ্বে কমপক্ষে পাঁচগুন পদার্থ আজো অনাবিস্কৃত।হাবলকে মহাশূন্যে পাঠানোর পর থেকে এখন পর্যন্ত যে পরিমান তথ্য উপাত্ত পৃথিবীতে পাঠিয়েছে ,তা পুরাপুরি গবেষনা করে শেষ করতে বিন্গানীদের আগামী কয়েক দশক সময় লাগবে।
আশাকরি হাবল সামনে এই ভাবে আরো অনেক অজানা তথ্য আমাদের জানাবে।
ছবি সৌজ্যন্যে: নাসা এবং হাবল হেরিটিজ টিম।
ছবি পরিচিতি।
1.হাবল উৎক্ষেপন।
2.হাবলের কক্ষপথ।
3.হাবলের ডায়াগ্রাম।
4.হাবল মেরামত।
5.কক্ষপথ প্রদক্ষিনরত হাবল।
6.TDRSS স্যাটেলাইট।
7.TDRSS এর ডাটা প্রেরন।
8.ভূ-উপগহ কেন্দ্র।
9.স্পেস টেলিস্কোপ সাইন্স ইনিস্টিটিউট।
10.গর্ডাড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার।
11.হাবল দুরবীনের কন্ট্রোলরুম।
12.হবলের তোলা প্রথম ছবি।
13.M42 নীহারিকার অভ্যন্তরে তারার জম্ন।
14.ঈগল নীহারিকার ধূলিমেঘ।
15.M87 গ্যালাস্কীর কেন্দ্র।
16.ক্যাটস্‌ আই নীহারিকার বলয়।
17.কার্টহুইল গ্যালাস্কীর শক ওয়েভ।
18.ইটা ক্যারিনার বিস্ফোর।
19.HH1 ও HH2 তারা।
20.সপ্তর্ষী মন্ডলের গ্যালাস্কী।
21.সূমেকার লেভী 9 এর টুকরা।
22.ধূমকেতুর আঘাতে সৃস্ট ক্ষত।
23.মন্গল গ্রহের ধূলিঝড়।
24.আই ও IO আগ্নেয়গিরি।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১৬
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে আপনি হাদিস শুনতে চান?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫


,
আপনি যদি সচিব, পিএইচডি, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তারদের মুখ থেকে হাদিস শুনতে চান, ভালো; শুনতে থাকুন। আমি এসব প্রফেশানেলদের মুখ থেকে দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজনীতি, বাজেট,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×