জাতীয় অধ্যাপক কবীর চৌধুরীর অজানা কথাঃ
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অধ্যাপক কবীর চৌধুরী এখন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা।
জনাব কবির চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সরাসরি বিরোধিতা করেও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি দাবীদার আওয়ামী সরকার কর্তৃক জাতীয় অধ্যাপক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন! এখন তিনি সরকারের উচ্চতম চিন্তাশীল বুদ্ধিজীবী, শিক্ষা উপদেষ্টা এবং সেই তিনিই আবার ঘাতক দাদাল নির্মূল কমিটির উপদেষ্টা!
জনাব কবির চৌধুরী আরো বলেছেন, 'মসজিদের আজান শুনলে তার কাছে বেশ্যার খরিদ্দার ঢাকার মত মনে হয়'। পুরো জীবন ভর বেশ্যার সাথে চলা ফেরার কারণে তিনিই ভাল জানতেন বেশ্যারা কিভাবে কাষ্টমার ডাকেন। তা আমাদের জানার কথা নয়।
মানুষ মারা গেলে তাঁকে নিয়ে কথা বলা যাবে না?? তাহলে কি ফেরাউনকে নিয়ে কথা বলা যাবে না?? মারা গেছেন তাই উনার খারাপ দিক আর তুলব না। তবে উনি যেহেতু নাস্তিক বলে দাবি করেছেন তাই উনার মৃত্যুর সৎকার্য কিভাবে সম্পন্ন হবে সেটি কি বলে গেছেন?
তা যদি না বলে একজন স্বঘোষিত নাস্তিকের জানাযা পড়ানো থেকে প্রত্যেক আলেম বা ধর্মজ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তির বিরত থাকা উচিত। তাই নয় কি??
তবে এখন দেখার বিষয় উনার সৎকারের আগে যদি পুলিশ উনাকে মুক্তিযোদ্ধার সালাম/গার্ড অফ অনার দেয় কিনা, দিলেও আশ্চর্য হব না!!
এডিটেড তবে বিস্তারিত আরো জানতে[ফেসবুক থেকে সংগ্রহঃ]
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২০