somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

একজন বাসুরী ও তাঁর নষ্ট জীবন

০৯ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একজন বাসুরী এবং তাঁর নষ্ট জীবনআমার নাম বাসুরী এইটা আমার ডাক নাম আমার সার্টিফিকেটে আর একটা নাম আছে। কিন্তু ঐ নাম টা আমি তেমন বাব্যহার করি না কারন এই বাসুরী নাম টা আমার অনেক প্রিয়।এই নাম টা আমার মায়ের ডায়েরী হতে পেয়েছি সে লিখে গিয়েছিলো ছেলে হোক আর মেয়ে হোক নাম দেবো বাসুরী। তাই আমার এই নাম টা বলতে বা এই নামে পরিচয় দিতে ভালো লাগে। আমি ফেসবুক দুনিয়াতে অনেক গল্প পড়েছি,তাই আজ চিন্তা করলাম নিজের নষ্ট জীবনের কথা বলবো।ধরে নেন এইটা একটা কনফেশন করা।আমার জন্ম ১৯৮৬ সালের ১৭ আগস্ট এইটা ও আমার মায়ের ডায়রী হতে জানা।আমি জন্ম নেবার পর আমার মাকে আমি দেখি নাই।তবে আমার যখন বুঝ জ্ঞান হয়েছে তখন শুনেছি যে সে আমাকে ফেলে রেখে তাঁর পুরানো প্রেমিকের সাথে পালিয়ে গেছে।এইবার আমার বাবার কথা বলি আমার বাবা কে ও আমি দেখি নাই আমার বাবা আমার মাকে বিয়ে করে ৬মাসের মাথায় বিদেশ চলে গিয়েছিলো তাই তাঁকে দেখার সুযোগ আমার হয়নি।আমার মা যখন আমাকে ফেলে চলে গেছে তখন ও আমার বাবা বিদেশ ছিলো,বাবা জানতো না যে আমার মায়ের কারো সাথে সম্পর্ক ছিলো।আমার বাবা বিয়ের আগ হতে বিদেশ থাকতো আর আমার মাকে বিয়ের পর আমার মায়ের আর আমার কথা চিন্তা করে তাঁর সব কামাইয়ের টাকা আমার মার নামে দিয়ে দিছিলো অবশ্য আমার মা কৌশলে তাঁর নামে করে নিয়েছিলো সেটা আমি পরে জানতে পেরেছি।তারপর আমার মা আমাকে জন্ম দিয়ে ঐ টাকা নিয়ে তাঁর প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়ে গেল।আর এই কথা আমার বাবার কানে পৌছায় তারপর হতে বাবা মানুষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে পাগলের মত হয়ে যাই আর আমার মা চলে যাবার তিন মাস পর সে রোড আক্সিডেণ্টে মারা যাই...তারপর হতে আমার নাম টা এতিম ছেলের খাতায় চলে যাই।আমার ঠাই হয় আমার দাদীর কাছে কিন্তু আমার দাদী আমাকে লালন-পালন করতে পারে নাই বলে দিয়ে দেয় এতিম খানায়।আমার জন্মের পর হতে ১৫বছর এতিম খানায় কেটেছে।আমাকে সেখানে একজন মহিলা ছিলো সে আমাকে লালন-পালন করেছে আমার বুঝ হবার পর আমি জানতাম সে আমার মা।আমি তাকেই মা ডাকতাম।কিন্তু আমি যখন ক্লাস ফাইভে উঠি তখন আমি জানতে পারি সব ঘটনা সে আমার মা নয় আমার মা আর একজন সে বেঁচে আছে,আর আমাকে ফেলে চলে গেছে।আর আমার বাবা বিদেশে মারা গেছে।তারপর হতে আমি অন্য রকম হয়ে গেলাম আমি সারারত ঘুমাতে পারতাম না খালি কান্না করতাম আমার সাথে কেন এমন হলো ? আমার কি দোষ ছিলো ? এই সব প্রশ্ন আমার মাথায় ঘুরতো শুধু তারপর আমাকে যে পালতো তাঁর কাছ থেকে মায়ের ডায়েরী টা পেলাম আর সেটায় সব পড়ে বুঝলাম।তারপর হতে আমি ঐ এতিম খানায় মানুষহতে লাগলাম কিন্তু রাতে ঘুমাতে পারতাম না,আর ঐ খানে আমার মত অনেক এতিম ছিলো যাদের কারো অবস্থা আমার মত আবার, আবার কারো বাবার ঠিক নেই কারো মা পতিতা এই রকম।তবে ঐ খানের ১৫বছর আমার লাইফের ইতিহাস বহুল ১৫বছর,ঐ খান হতে অনেক কিছু শিখেছি অনেক কিছু শুনেছি এবং অনেক কিছু দেখেছি। তবে শিখার ভেতর একটা জিনিষ শিখেছি সেটা হলো কঠিন নিয়ম কানুন মেনে চলা টাইম অনুযায়ী খাওয়া,ঘুমানো আর পড়া।আর শুনার ভেতর যে কথা টা শুনেছি আমি জারজ সন্তান,এতিম খানার আর সব ছেলেদের সাথে কারনে অকারনে যখন ঝগড়া বা মারি-মারি লাগতো তখন এই কথা টা শুনতাম। কত বার যে শুনেছি তাঁর কোন ইয়াত্তা নেই।এই কথা শূনে শুধু কাঁদতাম আর মনে করতাম মনে হয় আমি ঐ টাই আমি ওরা যেটা বললো সত্যি কি আমি জারজ সন্তান।কিন্তু একদিন দাদী দেখতে এসেছিলো তখন জানতে পারলাম না আমার সবইছিলো কিন্তু এখন কেউ নেই...আর আমি এমন ঐ ১৫বছরের এমন কোন রাত নেয় যে কেঁদে কেঁদে পার না করছি আর নির্ঘুম রাত না কাটিয়েছি। আর দেখার ভেতর যেটা দেখেছি সেটা কীভাবে মানুষ এতিম শিশুদের উপর অত্যাচার করতে পারে...।এইভাবে আমার জীবনের প্রথম ১৫বছর আমি পার করেছি।তবে সবচেয়ে মজার যে বিষয় হলো আমার কাছে আমার মায়ের এবং বাবার কারো ছবি নেই।আর আরো একটা বিষয় হলো আমার জীবনে চারজন নারী ভুলতে পারবো না প্রথম জন হল সে মহিলা কে যাকে আমি মা ডাকতাম তাঁকে।তারপরের জন্য আমার দাদী কে,তারপর আমি যে মিশনারি স্কুলে পড়তাম সেই স্কুলের সিস্টার কে,আর একজন তাঁর কথা পরে বলছি।প্রথম জন আমাকে কত যে আদর করতো তা আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না,আমার জন্য সে অন্য রকম ছিলো আমাকে খাইয়ে দিতো আমাকে গোসল করিয়ে দিত,আমাকে সব সময় আগলে রাখতো তাঁর কাছে আমি চিরঋনী কিন্তু সে আর বেঁচে নেই মারা গেছে আল্লাহ্‌ তাঁকে বেহেশত নসীব করুক,তারপরের জন্য আমার স্কুলে সিস্টার এত ভালো একজন মানুষ ছিলো,আমাকে অনেক আদর করতো,ও ভুলে গেছি আমি আমি প্রথম প্রথম অনেক ভদ্র ছিলাম আর চুপ-চাপ স্বভাবের ছিলাম কিন্তু তৃতীয় শ্রেণী উঠে আমি বখে যাওয়া গিয়েছিলাম আমি দুষ্টামি করতাম এর মাঝে সিগারেট খাওয়া শিখে গেলাম।তো একদিন স্কুলের পিছনে সিগারেট খাচ্ছিলাম কীভাবে যেন সিস্টার দেখে ফেলেছে আর সেইদিন আমি স্কুলে এবং এতিম খানায় দুই জায়গায় কঠিন মার খেয়েছিলাম আমার জ্বর চলে এসেছিলো,আমি তিনদিন স্কুলে যেতে পারি নাই,ঐ দিনটার কথা আমার সারাজীবন মনে থাকবে।তো তিনদিন পর যখন স্কুলে আসলাম সিস্টার আমাকে ডেকে নিয়ে গেল তাঁর রুমে,প্রথমে আমাকে চকলেট,কেক আর জুস খেতে দিলো,তারপর বলল যে কথা গুলো আমার এখন ও কানে বাজে,তুই এমন দুষ্টামি করিস কেন ? তোর কেউ নেই এতিম খানায় থাকিস বলে ওদের মত পাজি হয়ে যাচ্ছিস?তুই কি জানিস প্রতিদিন আমার কাছে তোর নামে সবাই বিচার দেয়,তুই খালি দুষ্টামি করিস কিন্তু আমি প্রতিদিন তাঁদের সব কথা শুনে ও চুপ করে থাকি কিছু বলি না,তার কারন তোর এই দুনিয়াতে আপন বলতে তোর দাদী, আমার ও মা জন্মের পর হতে নেই আমি ও তোর মত এতিম খানায় মানুষ হয়েছি কিন্তু আমি তোর মত এত দুষ্টামি করি নাই, আর আমি তোকে ঐদিন এত মেরেছি তাঁর কারন তুই সিগারেট খেলি কেন কে তোকে বলেছে,তুই জানিস এইটা কত খারাপ জিনিষ , আজ তুই সিগারেট খাবি কাল গাঁজা খাবি পরশু মদ এই ভাবে তুই একটা সময় নেশা খোর হয়ে যাবি,কারন তোকে শাসন করার মত কেউ নেই।তুই ভালো হয়ে যা...আর তোকে আর একটা কথা বলি শুন তোকে একটা মজার কথা আমি ও তোর মত এই রকম ভয় নিয়ে ক্ষুধা পেটে কত কেঁদেছি কিন্তু কেউ আসেনি আমার কান্না থামাতে,আর মাকে অনেক মিস করতাম, তখন আমি আকাশের তাঁরার সাথে কথা বলতাম, তাঁরা গুলো কে ভাবতাম ঐ টায় আমার মা আর
আমার মন ভালো হয়ে যেত অনেক কথা বলতাম তাঁরা সাথে। তুই ও বলিস দেখবি মন ভালো হয়ে যাবে।
সেই থেকে এখন অবধি আমি মন ভালো করার জন্য তাঁরার মাঝে মাকে খুঁজে কথা বলি।
মন ভালো করার চেষ্টা করি,
আস্তে আস্তে নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে একা এক ভালোই দিন যাচ্ছিলো আমার,
ঐ যে বললাম চারজন নারী কে ভুলতে পারবো না,
এখন সেই নারীর কথা বলছি,
আমার একাকীত্ব জীবনে সে এসেছিল অনেক সুখ অনেক ভালো মুহূর্ত নিয়ে,সে আমাকে ভালবাসতে শিখিয়েছে, কিভাবে একজন মানুষ কে ভালোবাসা যাই কোন কার্পণ্য না করে,আমি তাকে আমার সব টুকু দিয়ে ভালোবেসে ছিলাম,আমি তাঁর নখের যোগ্য ও ছিলাম না,সে আমার কাছে পরী ছিলো আমার স্বপ্নের পরী,আর আমি ছিলাম রাখাল গাছ তলায় বসে বাঁশী বাজাতাম আমার করুন একাকীত্বের সুর গুলো সঙ্গী করে,পরী মনে হয় ঐ রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলো পথ ভুলে আমার করুন সুর শুনে আমার কাছে এসেছিলো।
আমি তো তাকে দেখে অবাক আমার সামনে আমার স্বপ্নের পরী ? সে আমার পাশে বসলো আমার সব শুনল তাঁর সব কিছু বলল,
আস্তে আস্তে আমাদের বন্ধুত্ব হল অনেক ভালো বন্ধুত্ব,আমি আস্তে আস্তে পরীর উপর দুর্বল হয়ে পড়ছিলাম, কিন্তু ভয় পেয়ে বলি নি যদি সে আমাকে ছেড়ে চলে যাই,কিন্তু আর নিজেকে গুঁটিয়ে রাখতে পারি নাই একদিন সাহস করে বলে ফেললাম,আমি তোমাকে ভালোবাসি পরী,আমি তোমার কোন কিছুর সাথে যোগ্য না ।কিন্তু আমার মন সেটা মানতে নারাজ মন শুধু তোমাকে চাই,পরী আমার কথা শুনে নিশ্চুপ হয়ে গেল তারপর সে ও আমাকে বলে দিলো আমিও ভালোবাসি,সেইদিন ছিল আমার জীবনের সেরা একটি মুহূর্ত সেরা একটি দিন,আমার অনেক দিনের নিঃসঙ্গ জীবনের স্বপ্ন পুরুন হল।তারপর আমাদের দিন গুলো ভালো যাচ্ছিলো, দুজনে ভালবাসায় মাখা মাখি,কিন্তু ঐ যে বলে না সবার কপালে সুখ সইনা তেমনি আমার কপালে ও সুখ সইনি,ভালোদিন গুলো খুব দ্রুত চলে গেল,পরী আমার দুঃখের গল্প শুনে আমাকে ভালবেসেছিলো,কিন্তু তাঁর যখন ঘোর কেটে গেল মোহ চলে গেলে সে বুঝতে পারলো আমি তাঁর যোগ্য না সত্যি,তাঁর সাথে আমার মিলবে না কোনদিন তাই সে ও সব কিছু ভুলে , আমাকে আবার সেই একাকীত্বের জীবনে ফিরিয়ে দিয়ে চলে গেল তাঁর সমাজে,যেখানে তাঁর যোগ্য অনেক রাজকুমার অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে,সে আমাকে ছেড়ে তাঁর সমাজ হতে একজন যোগ্য রাজকুমার বেঁছে নিলো,আর আমি সেই আগের রাখাল রাখলই রয়ে গেলাম আর ভাঙ্গা বাঁশী দিয়ে করুন সুর বাজিয়ে যেতে লাগলাম,তবে সে চলে যাবার সময় তাকে বলেছিলাম কথা দিয়েছিলাম,পরী আমার রাখাল গরীব সমাজে আমরা একজন কে মনের মানুষ হিসেবে বেঁছে নেয় আর সেই একজন কে ভালোবাসি শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত।তোমাকে আমি বাধা দেব না কিছু বলবো ও না কোন দোষ ও দেব না,আমি জানি আমি তোমার যোগ্য নয়,তাই তোমাকে মুক্তি দিলাম তুমি তোমার সমাজে ফিরে যাও আর তোমার পছন্দের রাজকুমার বেঁছে নাও,আমি আগে যেমন ছিলাম তেমনি থাকবো মনে করবো তোমার সাথে কাটানো সময় গুলো আমার স্বপ্ন ছিলো আমি ঘুমিয়ে স্বপ্ন দেখেছি এখন ঘুম ভাঙ্গছে আমি বাস্তবে, স্বপ্নে তুমি আমার ছিলে বাস্তবে তুমি আমার না,ভালো থেকো সুখে থেকো সব সময় তোমার জন্য শুভ কামনা রইলো,আর যাবার আগে একটা কথা মনে রেখো তোমাকে নিয়ে যে স্বপ্ন সেটা আমি কোনদিন ভুলতে পারবো না,ভুলবো না,আমি একজনের অপেক্ষায় ছিলাম সেই একজন তুমি এসেছিলে আর সারাজীবন তুমিই থাকবে আর কেউ আসবে না আমার জীবনে,শুধু জানতে চাই একটা কথা আমাকে কি করুণা করেছিলে না সত্যি ভালবেসেছিলে??তুমি কিছুই বলনি তাই উত্তর তা আজ ও জানতে পারিনি,যাক না জানায় থাক আর কোনদিন জানতে চাইবো না,তুমি ভালো থেকো সুখে থেকো তাহলে আমি সুখী,আর যেন রেখ সব সময় কেউ একজন মন থেকে তোমাকে ভালবেসেছিলো,আর তাঁর শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত তোমাকে ভালবাসবে আর তোমার ফিরে আসার অপেক্ষায় থাকবে।আমি আগে নষ্ট ছিলাম কিছুদিনের জন্য ভালো থাকার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু সময় পরিবেশ পরিস্থিতি আমাকে ভালো হতে দেয় নি আমি আবার ফেরা যাচ্ছি আমার অন্ধকার নষ্ট জীবনে,ঐ খানে আমি ভালো থাকি।বিদায় আর কোন দাবী নিয়ে তোমার সামনে দাঁড়াবো না,দূর হতে তোমার সুখ দেখবো।

এই হচ্ছে নষ্ট ছেলে বাসুরীর জীবন কাহিনী,সময় তাকে ভালো হতে দেয়নি, সবাই তাকে ছেড়ে চলে গেল কেউ তাঁর পাশে তাঁর হাত ধরে বলেনি আমি কথা দিলাম আমি কোনদিন তোমায় ছেড়ে যাবো না সব সময় তোমার পাশে আছি,তুমি আমার জন্য ভালো হবে,সব কিছু ছেড়ে দেবে,
আমি খুব অভাগা তাই কেউ আমার পাশে রইলো না কেউ এইভাবে বলেনি কোনদিন,খুব ইচ্ছে ছিলো আমি ও সমাজের আর ১০জন মানুষের মত অন্ধকার জগত হতে আলোতে ফিরে তাঁদের পাশে না পারি তাঁদের পেছনে দাঁড়াবো কিন্তু পারিনি,তাই এখন আর কোন পিছুটান নেই আমি স্বাধীন আমি মুক্ত , আমি আমার নষ্ট জীবন নেশার জীবন অন্ধকারের জীবনে নিয়ে ভালো আছি।
আর কাউকে কষ্ট না দিয়ে নিজেকে নেশায় ডুবিয়ে রেখে কষ্ট দিচ্ছি।

বিঃদ্রঃ দয়া করে আমার মত কেউ নষ্ট জীবন বেঁছে নেবেন না,আমার পরিবার নেই, আমি একা তাই আমার কারো উপর কোন দায়িত্ব নেই,কিন্তু আপনারা যারা আছেন তাঁরা প্রেমে ছ্যাখা খেলে নেশা করেন নষ্ট হয়ে যান,একবার ও কি পরিবার কথা ভাবেন না,মার কথা যেই মা কত যন্ত্রনা সহ্য করে আপনাকে এই পৃথিবীর আলো দেখিয়েছে,বাবার কথা তাঁর রক্ত গুলো ঘামে পরিণত করে আপনাকে আজ এত বড় করেছে,তাঁদের কথা চিন্তা করুন,নিজের জন্য না হোক তাঁদের জন্য একটু ভালো থাকুন,তাঁদের মুখে একটু হাসি ফোটান,তাঁরা যেন আপনার জন্য আর না কাঁদে।ধন্যবাদ ভালো থাকবেন সবাই।

" আর নয় নেশা সবার সুস্থ জীবন কামনা করি।
মাদককে না বলুন,জীবন কে সুন্দর করে গড়ে তুলুন "
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×