ছেলেটি মারা গেল
কিন্তু জানা গেছে তাকে মেরে ফেলা হয়েছে
তার এমন কোন বিকারগ্রস্ততা হয়নি যে সে আত্নহত্যা করবে
তার যিনি নির্যাতিত
তিনি কিন্তু ঠিকই চোখে দেখতে পারেন।
লোকজনের সামনে তিনি চোখের সামনে কাপড় পড়ে কালো গ্লাস পড়ে থাকেন
কেন??
দেখতে পারেন বলেই
তার সাথে কিন্তু ইরানি ছেলেটার শারীরিক সম্পর্ক ছিল
তদন্তদল ছেলেটার বাড়ী গিয়ে সব কাগজ ডকুমেনট নিয়ে আসে
তারপর মেয়েন পক্ষের সাথে বিশাল পাওয়ার আর টাকার সাথে আতাত করে ছেলেটাকে মেরেই ফেলল
মেয়েটা জানে যে চার্জশীট জমা দিলে বা আদালতে রায় হলে ছেলেটার শাস্তি হতো তবে পাশাপাশি তার নারী চরিত্রের কুকাজের দিক টা প্রকাশ পেত
তাই সে তখন নিজেও দোষী হতো ব্যাভীচারিণী হিসেবে
নারীবাদীর মুখে কুলুপ আটতো, আজও এটেছে
এই হলো আমাদের শক্তি
আমাদের সমাজ
বিচার হতো মেরে ফেলা কেন
সত্য কখনও চাপা থাকে না
ছেলেটির চোখের ডাক্তার বলেছিল যে ছেলেটি মানসিক ভাবে শক্ত আছে
আত্নহত্যার মতো মানসিকতা তার নেই
আর তার গায়ে কেন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেল
এগুলো কেন মিডিয়াতে আসলো না
নাকি মিডিয়া নিজেদের বাচাতে এখন নীরব
এই নিয়ে কেন কোন অনুসন্ধানি খবর নেই
আমরা তো হত্যা নয় বিচার চেয়েছিলাম
বিচার চাই, ন্যায় বিচার চাই
চরিত্র স্খলন হলে বিচার নেই
মারামারি করলেই বিচার
বিচার কেন হলো না
কই আজ নারীবাদীরা